নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নদীতে নৌকায় ভ্রমন ও মাছ ধরা

আমি একজন কৃষক, নিজের জমি নাই অন্যের জমি চাষ করি

চ্যাংড়া

আমি একজন কৃষক, নিজের জমি নাই অন্যের জমি চাষ করি

চ্যাংড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

খাদ্য বিলাসি মধ্যবিত্ত শ্রেনী অপ্রয়োজনে খায় ও আমাদের দেশে খাদ্য নিয়ে সংকট তৈরী করে

১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪



খাদ্য আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত শ্রেনীর খুবই গুরুত্বপূর্ন বিনোদন। বিনোদনের জন্য এরা দেশের খাদ্যের অপব্যাবহার করে। আমাদের মধ্যবিত্ত শ্রেনী অপ্রয়োজনে খায়। অতিরিক্ত খায়। খাওয়াই যেন তাদের জীবনের সব। যে কোন খাদ্য নির্ভর অনুষ্ঠান এরা দলবেঁধে, উৎসব করে পালন করতে খুব ভালবাসে। এরা বেশী খেয়ে অসুস্থ্য হয়, অসুখে ভোগে ও সমাজকে অসুস্থ্য করে। আয়ুষ্কাল এদের কমে যায়।



সুস্থ্য ভাবে বাঁচার জন্য বেশী খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। আমাদের শরীরের কোষ গুলো অতিরিক্ত খাদ্য বার্ন করতে পারে না।



সূস্থ্য জীবনের জন্য পরিমিত, শুষম খাদ্যের বাজারে কোন অভাব হয় না। আমাদের দেশের টিভি চ্যানেল গুলোর খবরের শিরনাম হল খাদ্য। মূলতঃ আমাদের দেশের খাদ্য বিলাসীদের খাদ্য বিনোদন আমাদের খাদ্য সংকটের অন্যতম কারন।



আমাদের দেশের মধ্যবিত্তশ্রেনীর খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্য বিনোদন আমাদের দেশের জন্য একটা বড় সংকট। রোজা এলে সে সংকট আরো বাড়ে। যার খেসারত দিতে হয় আমাদের গরীব শ্রেনীকে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-৮

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

লুকার বলেছেন: এরা বাঁচেও অকারণে!

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০

দূর্যোধন বলেছেন: আপ্নে কি নিম্ন বিত্ত না উচ্চবিত্ত ?? ;)

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১

প্রলাপ বলেছেন: ভাই, পুরা ইকোসিস্টেমটা যতডা সোজা ভাবে ভাবতাছেন ততডা সোজা না। অনেক গরীব মানুষ কিন্তু ঐ খাদ্য বেচেই বেঁচে থাকে।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সহমত। শহরের বাজারে ঘুরলেই ভয়াবহ স্থূলকায়া মধ্যবিত্তকে দেখতে পাবেন। সাথে আরেকটা বড়ো কারণ গরীবের অন্তহীন বংশ বিস্তার। মধ্যবিত্ত আবার ছেলে হলে ২-এ সীমিত থাকে। মেয়ে হলে কেউ কেউ থামে কেউ কেউ ছেলের আশায় বাড়তি ২/১ ইনিংস খেলে থাকেন।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৪

সৈয়দ কেফায়াতুল্লাহ হোসইন বলেছেন: রমজানের মাসে খাদ্য দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির লজিক আমার মাথায় আসেনা সবাই যেহেতু রোজা রাখছে মানে খাদ্য গ্রহণ করছে না তাহলে তো খাদ্য দ্রব্যের চাহিদা কম হওয়ার কথা এবং ফলে এই সময়ের খাবারের দাম কমে যাওয়ার কথা বরং এই সময় মনে হয় মানুষ ডাবল খাদ্য গ্রহণ করা আরম্ভ করে দুপুর বেলার খাবার না খাওয়ারটা পুষিয়ে নেয় সেহরি ও ইফতারের সময়

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫

অরণ্য সৌভিক বলেছেন: টিকাচে আর কুনুদিন আমি বুলেও কাদ্য গ্রঅন করপো না

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

কালীদাস বলেছেন: একটা কথা বলি! শায়েস্তা খাঁর আমলে চালের মন ছিল ১টাকা, ৭টাকার মধ্যে আস্ত গরু পাওয়া যেত। ঘি, মাছ, মুরগি, কোনকিছুরই অভাব ছিল না, শুনেছি খাদ্যদ্রব্য নষ্টও হত অনেক ক্রেতা ছিল না বলে। এখনও আপনি দেখবেন বাজারে সব পণ্য কিন্তু বিক্রি হয় না, অনেক বেঁচে যাওয়া পণ্য ফেলে দিতে হয়। তাহলে সমস্যাটা আসলে কোথায়?

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: গর্দভ।

আমি দুই প্লেট ভাত খাই।
মানে, দুই প্লেট ভাত রান্না করার মত চাল কিনতে হইছে। তাকে টাকা দিছি।
মানে, সেই চাল সে গুদাম থেকে আনছে। তারে টাকা দিছে।
মানে, কৃষককে সে চাল ফলাইতে হইছে। সে টাকা পাইছে।
এখন, কৃষক গরীব নাকি বড়লোক ??

আর, আমি যদি দুই প্লেটের জায়গায় এক প্লেট খাইতাম, তাহলে? কৃষক অর্ধেক টাকা পাইত। তাই না???

মধ্যবিত্ত যত খাইব, টাকা তত গরীবের পকেটে যাইব। কারণ, সে খাবার তারা ফলাইব আর বেঁচব।

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠোঁটকাটা নির্লজ্জ বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২০

প্রলাপ বলেছেন: সহমত@ কালীদাস

গরীবের ক্রয়ক্ষমতা না বাড়লে মধ্যবিত্ত না খাইলে খাবারগুলা পঁচবে, তাও গরীবের কপালে জুটবে না।

১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

গোধুলী রঙ বলেছেন: মধ্যবিত্ত যত খাইব, টাকা তত গরীবের পকেটে যাইব। কারণ, সে খাবার তারা ফলাইব আর বেঁচব।

আকাশ পাগলা আমি এখানেই আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করছি।

কারন আপনি ২ প্লেট ভাতের প্রয়জোনীয় চাল কিনলে সেই টাকার পুরো টাকাটা কৃষকের পকেটে যাচ্ছে না। যাচ্ছে আড়তদারের পকেটে যার কিনা ঢাকা শহরের মত জায়গায় একটা বাড়ী আছে বা নিদেন পক্ষে একটা ফ্লাট আছে। আপনি কি তাকে নিন্ম মধ্যবিত্ত বা গরীব বলবেন?? হিসেব করলে তো সে উচ্চবিত্তই।

আর কৃষকের পকেটে কত যায় জানেন?? সে এক বস্তা চাল বিক্রি করে ঐ এক বস্তা চাল উতপাদনের খরচ তুলতে পারে না, লোকসান দিয়ে চাল বিক্রি করে। গরীব কৃষক গরীবই থাকছে বা বাধ্য হয়ে অন্য পেশায় জড়িত হচ্ছে।

আর মধ্যবিত্ত খাওয়া কমালে খাদ্যের যোগান বাড়বে, দাম কমবে, খাদ্য উতপাদন ব্যয় কমবে, দিনমজুর ও সে খাবার কিনতে পারবে।

অবশ্য আমি পুরো বিষয় টা মধ্যবিত্তের এই অতিরিক্ত খাওয়ার সাথ জড়াতে চাচ্ছি না, এতা একটা প্যারামিটার মাত্র। এখানে আরো অনেক প্যারামিটার জড়িত। তবে অবশ্যি এটা অন্যতম একটা প্যারামিটার।

১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সাধারণমানুষ বলেছেন: আকাশ_পাগলা এবং কালীদাস এর সাথে সহমত

১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৮

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: হাস্যকর লেখা। লেখক বলেছেন, মধ্যবিত্তরা নাকি যে কোন খাবারের অনুষ্ঠান দল বেঁধে পালন করে, উৎসব পালন করতে ভালোবাসে। ভাই, আপনি কি জানেন যে উচ্চবিত্তরা তাদের খাবার দাবার সক্রান্ত অনূষ্ঠান যেমন বিয়ের উতসবে কত খরচ আর অপচয় করে? দেখেন নি কখনো? এদেশের একজন মন্ত্রী অথবা এমপির পরিবারের কারো বিয়ের অনুষ্ঠান হলে তারা কত হাজার মানুষ কে দাওয়াত করেন তা কি পত্রিকায় দেখেন নি? একজন মধ্যবিত্ত মানুষ কি কখনো এত ব্যয় করে? মধ্যবিত্তদের আয় সীমিত, তারা অতিরিক্ত খরচ কোথা থেকে করবে?আপনার লেখা পড়ে এটা বোঝা গেলো যে আপনি কখনোই কাছ থেকে কোন মধ্যবিত্ত পরিবার কে দেখেন নি। তাই এমন নির্বোধের মত একটা লেখা লিখেছেন।মাইনাস।

১৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪২

অসীম সময় বলেছেন: অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য দাম বাড়ে না, দাম বাড়ে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের চাহিদা বাড়ার কারণে। যেমন রোজার সময় সবই খেজুর , কলা ইত্যাদি খাবেনই। আসলে খাদ্যভাসের পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কোন নির্দিষ্ট খাবার কোন নির্দিষ্ট সময়ে গ্রহণ করতেই হবে, সেই ধারণা থেকে সরে আসতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.