![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইচ্ছে অনেকদূর এগিয়ে যাওয়া, দেখা যাক কতটুকু পারি।
মহাবিশ্বের প্রতিটি জায়গা বৈচিত্রময় বলেই সুন্দর।
কালে কালে এই সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছে মানুষ। এজন্যই পৃথিবীর সপ্তাশ্চার্যগুলো পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয় প্রতিদিন।
আর এসব নিয়ে তাদের জানার আগ্রহ বাড়ছে দিন দিনই। অন্যদিকে কৌতুহলপ্রবণ মানুষরাও বসে নেই। নিরন্তর গবেষণা চালাচ্ছে এসব নিয়ে। পৃথিবীর এই বিশাল জায়গায় এমন অনেক কিছুই হয় যা আগে কখনো ঘটে নি। আর এজন্যই তাকে আজব বা অদ্ভূত নামে অভিহিত করে সাধারণ মানুষ। তেমনিভাবে স¤প্রতি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরী ফার্মে গর্ভবতী একটি গাভী মৃত বাছুর প্রসব করার পর হইচই পড়ে গেছে পুরো ক্যাম্পাস এমনকি বাহিরেও। কারণ বাছুরটির আকৃতি ছিল অস্বাভাবিক।
বাছুরটির গায়ের রং ছিল বাদামী, নাকের অংশটা অস্বাভাবিক লম্বা যা দেখতে অনেকটা হাতির শুড়ের মতো এবং মাথার অংশটা ছিল অস্বাভাবিক বড় ও গোলাকার। যাকে দেখতে অনেকটা হাতির বাচ্চার মতই মনে হয়েছে। বাছুরটির এরকম অস্বাভাবিক অবস্থা দেখে ফার্মের কতৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেনারী এন্ড এ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদে নিয়ে আসেন।
এ খবরটি ছড়িয়ে পড়লে কৌতুহলপ্রবণ শিক্ষার্থী ও আশেপাশের লোকজন ভার্সিটির প্রাঙ্গনে এসে ভিড় জমান।
মৃত এ বাছুরটির বিভৎসরুপ থেকে অনেক শিক্ষার্থী ভয় পেয়ে যান। পরে মৃত বাছুরটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি ল্যাবে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে এটির মাথার অংশটি সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স এন্ড এনিম্যাল ব্রিডিং বিভাগের ছাত্র অজয় দেব জানান, গরুর পেটে হাতির বাচ্চা হওয়ার বিষয়টি আমার কাছে নতুনই মনে হয়েছে। কারণ আজ পর্যন্ত এবিষয়ে আর কোন খবর পাওয়া যায়নি। এটি একটি জেনেটিক্যাল ডিসঅর্ডার। এর ফলে মানুষ সহ অন্যান্য প্রানীর বাচ্চা প্রসবের পর তার চেহারা বিকৃত হতে পারে।
ডেইরী এন্ড পোল্ট্রি সায়েন্স বিভাগের ছাত্রী সাবেরা আজাদ সাবা বলেন, গরুর পেটে হাতির বাচ্চা হওয়াতো নতুন ঘটনা। এছাড়াও মানুষের পেটেও অস্বাভাবিক আকৃতির বাচ্চার জন্ম হয়। আর তা প্রসব হওয়ার পর পরই সেই এলাকায় গুজব রটে যায়। সেই বাড়িতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করলেও পরে তারা নানা কুসংস্কারের কারণে তাদেরকে আড়চোখে দেখে। অনেকে বলে থাকে যে এটি আল্লাহ প্রদত্ত অভিশাপ। কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে তা নয়। বিজ্ঞানের ব্যাপক গবেষণার ফলে এসব তথ্য অনেক আগেই উদঘাটিত হয়েছে।
একই কথা ব্যক্ত করলেন এনিম্যাল নিউট্রিশন এন্ড লাইভস্টক ম্যানেজমেন্ট এবং মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন এগ্রিকালচারাল সায়েন্স এন্ড ল্যাংগুয়েজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা: সুলতান আহমেদ বলেন, প্রাণীদের এ ধরনের অবস্থাকে সাইক্লপস বলে যার ফলে জন্মের সময় এদের শরীরবৃত্তীয় কাঠামোর পরিবর্তন দেখা দেয়।
এব্যাপারে এ্যানাটমি এন্ড হিস্টোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম বলেন, এটা আসলে একটি গরুর বাছুর। বাচ্চা জন্ম নেয়ার আগের সময় অর্থাৎ প্রিনোটাল ডেভোলপমেন্ট পিরিয়ড পরিপূর্ণতা পায়নি বলে এরকম হয়েছে। একে আমরা Development annomalies অথবা Congenital defect বলতে পারি। এরকম সমস্যা মানুষের বেলায় প্রতি লক্ষে একজন আর প্রানীদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি বিরল বললেই চলে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
েমাজািহদুল ইসলাম িটটু বলেছেন: আসলে কে কীভাবে কমেন্ট করবে সেটা তো আর নির্ধারণ করে দেয়া যায় না। তাইনা ? এখানে একেক জন একেকভাবে বিষয়টাকে দেখতে পারে। কমেন্টের ক্ষেত্রে অনেকে সায়েন্টিফিক ব্যাখ্যা ছাড়া আবেগকে স্থান দেয়। যাদের প্রাকটিক্যাল নলেজ কম পাশাপাশি ওই বিষয়ের বিশেষজ্ঞ নয় অথবা অনভিজ্ঞ। ওই শিক্ষার্থীদের বেলায় তাই ঘটেছ হয়ত । তবে শিক্ষকদের বেলায় কী ঘটলো তা বলতে পারছি না।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
আপনার কমেন্টেসের জন্য থ্যংকস।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫০
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: এই পোস্টের জন্য ৪ পিস মাইনাস খাইসেন!!! আফসোস ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:০১
েমাজািহদুল ইসলাম িটটু বলেছেন: ওফ...........আপসোস......।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:২২
আব্দুল্লাহ (রাইয়ান) বলেছেন: আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: এই পোস্টের জন্য ৪ পিস মাইনাস খাইসেন!!! আফসোস ।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩০
েশখসাদী বলেছেন:
++ ধন্যবাদ জানলাম ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
নাফিস ইফতেখার বলেছেন:
আপনি নিজেই লিখেছেন:
"এ্যানাটমি এন্ড হিস্টোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো: নজরুল ইসলাম বলেন, এটা আসলে একটি গরুর বাছুর। বাচ্চা জন্ম নেয়ার আগের সময় অর্থাৎ প্রিনোটাল ডেভোলপমেন্ট পিরিয়ড পরিপূর্ণতা পায়নি বলে এরকম হয়েছে।"
পরিপূর্ণতা আসার আগে প্রসব হলে তো ক্রিকেট বলের মতোও দেখতে হতে পারে। তাতে অবাক হওয়ার কি আছে?? তাহলে কি লিখবেন গরুর পেটে 'ক্রিকেট বল"?
আর নিচের এইসব ভোদাই কারা?
"বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স এন্ড এনিম্যাল ব্রিডিং বিভাগের ছাত্র অজয় দেব জানান, গরুর পেটে হাতির বাচ্চা হওয়ার বিষয়টি আমার কাছে নতুনই মনে হয়েছে।"
"ডেইরী এন্ড পোল্ট্রি সায়েন্স বিভাগের ছাত্রী সাবেরা আজাদ সাবা বলেন, গরুর পেটে হাতির বাচ্চা হওয়াতো নতুন ঘটনা।"
একবার বলে জেনেটিক ডিসঅর্ডার আবার বলে পরিপূর্ণতা আসে নাই? আগে শিউর হইতে বলেন তারপর কমেন্ট করতে বলেন।
{মাইনাস}