![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমতিয়াজ (ছদ্মনাম) নামের একজন মেডিকেল কলেজে দু/এক বছর পড়ার পর তা বন্ধ করে দেন। কিন্তু ওই ব্যক্তিকে গ্রামের লোক ইমতিয়াজ ডাক্তার বলে ডাকতেন। আরেকজন পড়ালেখাই করেননি অথচ তাকে তসলিম (ছদ্মনাম) মাস্টার বলে ডাকেন গ্রামবাসীরা। ওই গ্রামে এই দুজনকে নিয়ে একটা মজার ছড়া প্রচলিত আছে। ছড়াটি হলো “লেখা নাই পড়া নাই তসলিম মাস্টার, ওষুধ নাই পানি নাই ইমতিয়াজ ডাক্তার।” আমাদের দেশে কেউ মেডিকেল কলেজে পড়লেই তাকে “ডাক্তার” বলে। এমনকি, এমবিবিএস এর ছাত্র-ছাত্রীরাও নিজেদের “ডাক্তার” পরিচয় দিয়ে থাকেন। মেডিকেলে পড়লেই কি কাউকে ডাক্তার বলা যায়? তাহলে সাংবাদিকতার একজন ছাত্র কি সাংবাদিক? ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে এমন ছাত্রকে ইঞ্জিনিয়ার বা আইনের ছাত্রকে অ্যাডভোকেট বলা যায়? বলা যাবে না।
মেডিকেলে পড়ছে এবং গ্রাজুয়েশন শেষ করে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে পেশায় প্রবেশ না করলে ডাক্তার বলা যাবে না। ডাক্তারি পেশায় নাম লেখাতে হলে এমবিবিএস পাস করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন নিতে হয়। তাই মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের ডাক্তার বলা যায় না।
ডাক্তারের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলা হয়েছে: “A person, especially a physician, dentist, or veterinarian, trained in the healing arts and licensed to practice.” মেডিকেল সাইন্সে ডাক্তার হচ্ছে: “any medical professional with an MD, a PhD, or any other doctoral degree. A doctor may, for example, be a physician, psychologist, biomedical scientist, dentist, or veterinarian.” এ সংজ্ঞাগুলো থেকে স্পষ্ট যে যারা কোন মেডিকেল কলেজে পড়াশুনা করছে [তবে চিকিৎসক হিসেবে নিবন্ধন নিয়ে পেশায় আসার পর উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের জন্য যারা ছাত্র তারা বাদে] তাদেরকে ডাক্তার বলা যাবে না।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ এর ধারা ২২ অনুযায়ী বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) এর নিবন্ধন ব্যতিত কোন মেডিকেল চিকিৎসক বা ডেন্টাল চিকিৎসক এলোপ্যাথি চিকিৎসা করতে অথবা নিজেকে মেডিকেল চিকিৎসক বা ডেন্টাল চিকিৎসক বলে পরিচয় দিতে পারবেন না। আবার ধারা ২৯তে বলা হয়েছে ন্যূনতম এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগী প্রাপ্তগণ ব্যতিত অন্য কেউ “ডাক্তার” পদবী ব্যবহার করতে পারবে না। অর্থাৎ এমবিবিএস পাস করে বিএমডিসি’র রেজিস্ট্রেশন ছাড়া যারা এনজিওতে গবেষক, প্রোগ্রাম অফিসার বা সাধারণ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করেন তারাও ডাক্তার পরিচয় দিতে পারেন না।
বিএমডিসি কর্তৃক প্রণীত এমবিবিএস এর ৪৮৯ পৃষ্টার সিলেবাসে ( Curriculum for under-graduate medical education in Bangladesh-updated 2012) ) এমবিবিএস পাস করার পর বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ করার কথা বলা আছে। সিলেবাসে এমবিবিএস পাস করার পরও তাদের “স্টুডেন্ট” বলা হয়েছে। কোথাও মূল সিলেবাসে “ইন্টার্ন ডাক্তার” শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি।
এবং একটি মেডিকেল কলেজের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে: “ ” অর্থা্ৎ এখানে “স্টুডেন্ট” এবং “ট্রেইনিজ” প্রপঞ্চগুলো ব্যবহার করা হয়েছে। দেখুন: Click This Link ।
ডাক্তারগণ আবার অতিরিক্ত পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।
কেননা, বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে: “সকল নিবন্ধিত (বিএমএন্ডডিসি হইতে রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত) চিকিৎসক/দন্তচিকিৎসক এবং সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত নয় এমন কোন নাম, পদবী,শিক্ষাগত যোগ্যতা,বিবরণ ইত্যাদি বিএমএন্ডডিসি হইতে নিবন্ধণ প্রাপ্ত কোন চিকিৎসক/দন্তচিকিৎসক ব্যাবহার করিতে পারিবেন না । কেননা এই সমস্ত স্বীকৃতিবিহীন ডিগ্রী/পদবী ব্যাবহারে কাহারো অতিরিক্ত পেশাগত শিক্ষাযোগ্যতা আছে বলিয়া জনসাধারণ মনে করিতে পারেন এবং প্রতারিত হইতে পারেন। লক্ষ্য করা যাইতেছে যে, কোন কোন নিবন্ধিত চিকিৎসক/দন্তচিকিৎসক তাঁহাদের সাইন বোর্ড প্রেসক্রিপশানপ্যাড,ভিজিটিং কার্ড ইত্যাদিতে PGT; BHS; FCPS- (Part-I), (Part-II); MD- (in course), (Part-I), (Part-II), (Last part), Course Completed (cc); MS (in course), (Part-I), (Part-II), (থিসিস পর্ব) ইত্যাদি এবং দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হইতে প্রদত্ত ফেলোশিপ এবং ট্রেনিংসমূহ যথা -FRCP, FRHS, FICA, FICS, FAMS, FIAGP ইত্যাদি উল্লেখ করিতেছেন যাহা কোন স্বীকৃত চিকিৎসা শিক্ষা যোগ্যতা নয় এবং বিএমএন্ডডিসি কর্তৃক স্বীকৃত নয়। ইহা ছাড়াও স্বীকৃত পোষ্টগ্রাজুয়েশান ডিগ্রী না থাকা সত্ত্বেও কেহ কেহ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ,সার্জারী বিশেষজ্ঞ, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ,চক্ষু বিশেষজ্ঞ, নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ, গাইনী ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ের বিশেষজ্ঞ হিসাবে তাহাদের পরিচিতি প্রদান করিয়া তাহা প্রেসক্রিপশান প্যাড, সাইন বোর্ড, ভিজিটিং কার্ড ইত্যাদিতে ব্যাবহার করিতেছেন যাহা জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণামূলক কাজ হিসাবে গন্য। ইহা স্পষ্টতই বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইনের পরিপন্থী এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এইজন্য অর্থ দন্ড অথবা কারাদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডনীয় হইতে পারেন । এমতাবস্থায় বিএমএন্ডডিসি হইতে প্রাপ্ত রেজিষ্ট্রেশন বাতিলসহ আইনে উল্লেখিত অন্যান্য শাস্তি পরিহার করার লক্ষ্যে সকল নিবন্ধিত চিকিৎসক/দন্তচিকিৎসককে বিএমএন্ডডিসি কর্তৃক স্বীকৃত নয় এমন কোন ডিগ্রী,পদবী, ফেলোশিপ ট্রেনিং সমূহ ইত্যাদি ব্যাবহার না করা এবং স্বীকৃত পোষ্টগ্রাজুয়েশান ডিগ্রী না থাকা সত্ত্বেও নামের পর বিশেষজ্ঞ পদবী ব্যাবহার না করার জন্য অবহিত করা যাইতেছে ।”
[এটি সচেতনতামূলক পোস্ট, কাউকে আঘাত করার জন্য নয়। কারণ ডাক্তারদের প্রতারণা থেকে যেন আমরা সতর্ক থাকতে পারি। এসব প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও নেয়া যায়।]
২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
নিরীহ বালক০০৮ বলেছেন: অনেক কিছুই জানতে পারলাম।অনেকেই প্রতারিত হচ্ছে।
৩| ২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ
৪| ২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
মীর মোহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ ছটিক মাহমুদ ভাইকে।
কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সকলকে।
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০০
পাজল্ড ডক বলেছেন: @ ছটিক সাহেব:
আপনার অবগতির জন্য জানানো যাইতেছে যে, এমবিবিএস একটি ৫ বছর মেয়াদী কোর্স,যা সম্পন্ন করার পরে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস সার্টিফিকেট গ্রহণ করার পরেই একজন ইন্টার্নশীপ করতে ঢোকে, কাজেই ইন্টার্নশীপ করা অবস্থায় প্রত্যেকেই ডাক্তার। আমি আবার বলছি ইন্টার্নশীপ কারী প্রত্যেকেই ডাক্তার, কারণ তারা প্রত্যেকেই এমবিবিএস কোর্স সম্পন্ন করেছেন।
এক্ষেত্রে আপনার লেখাই কোট করলাম ''আবার ধারা ২৯তে বলা হয়েছে ন্যূনতম এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগী প্রাপ্তগণ ব্যতিত অন্য কেউ “ডাক্তার” পদবী ব্যবহার করতে পারবে না। ''
সুতরাং ইন্টার্নি চিকিৎসক পরিষদ এখানে চিকিৎসক ব্যবহার আইনসিদ্ধ।
আপনার বিভ্রান্তি এখানে, বাংলাদেশে ইন্টার্নশীপ ব্যাতীত কেহ প্রাইভেট প্রাকটিস অর্থাৎ চেম্বার, বা কোন হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে কাজ করতে পারবেন না।
এখন ধরেন কেউ এমবিবিএস পাশ করল কিন্তু ইন্টার্নশীপ করল না, তখন কি হবে! মজার ব্যাপার টা এখানেই, সে ডাক্তার কিন্তু সে প্রাকটিস করতে পারবে না।
প্রসংক্রমে, ইংল্যান্ডে এমআরছিপি ( খুবই প্রসিদ্ধ একটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি) করতে বাংলাদেশের ইন্টার্নশীপ করা বাধ্যতামুলক নয়,তেমনি ভাবে, আমেরিকার লাইসেন্সিং পরীক্ষা ইউএসএমএমই দিতেও বাংলাদেশের ইন্টার্নশীপ লাগে না।
আপনার পরিচিত কোন ডাক্তার এর সাথে কথা বলে আপনার বিভ্রন্তি দূর করে নিবেন।
আপনার দ্বিতীয় কন্সার্ন, নামের পরে ডিগ্রি লিখা নিয়ে, এটা সঠিক।
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: পাজল্ড ডক সাহেব ধন্যবাদ। আপনি বলেছেন, “ইন্টার্নশীপ কারী প্রত্যেকেই ডাক্তার, কারণ তারা প্রত্যেকেই এমবিবিএস কোর্স সম্পন্ন করেছেন”--- এটা সঠিক নয়। আমাদের দেশে কেউ মেডিকেল কলেজে পড়লেই তাকে “ডাক্তার” বলে। এমনকি, এমবিবিএস এর ছাত্র-ছাত্রীরাও নিজেদের “ডাক্তার” পরিচয় দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ এর ধারা ২২ অনুযায়ী “বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) এর নিবন্ধন ব্যতিত কোন মেডিকেল চিকিৎসক বা ডেন্টাল চিকিৎসক এলোপ্যাথি চিকিৎসা করতে অথবা নিজেকে মেডিকেল চিকিৎসক বা ডেন্টাল চিকিৎসক বলে পরিচয় দিতে পারবেন না। ”
৮| ২৬ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: ভাই, অনেক কষ্ট করে লিখেছেন, কোন ফায়দা নাই, কারণ কাজীর গরু কিতাবে থাকে, গোয়ালে থাকে না। সারাদেশে যত পাশ করা ডাক্তার, কোয়ার্ক ডাক্তার তার চেয়ে বেশি। বিএমডিসি ডাক্তারী সার্টিকুট দেয়, প্রতি ৫ বছর পর পর ডাক্তারদের কাছে টাকা নেয়, আর খায় আর ঘুমায়
৯| ২৬ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
আমি সাজিদ বলেছেন: ইন্টার্ন ডাক্তার শব্দটা ব্যবহারের ফলে কি দেশের চিকিতসা ক্ষেত্রে বিশেষ কোন ক্ষতি হচ্ছে? সেবা ব্যহত হচ্ছে সরকারি মেডিকেলগুলোতে? একজন ইন্টার্নএর প্রাইমারি লেভেলের প্যাশেন্ট হ্যান্ডেল করার সক্ষমতা তো আছে নাকি ////?
১০| ২৬ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিভ্রান্ত _পথিক বলেছেন: কিছু অংশে দ্বিমত।মেডিকেলে পড়লেই কেউ ডাক্তার হয় না তাই কেউ ডাক্তার পরিচয় দিলেই তাকে ডাক্তার বলা যাবে না,যারা বলে তারা মিথ্যা বলে।
তবে আপনি ইন্টার্ন ডাক্তারদের সাথে সাধারণ ছাত্রছাত্রিদের গুলিয়ে ফেলেছেন।ইন্টার ডাক্তারা মেডিকেল স্টুডেন্ট না।কারন যারা তিনটা প্রফ পরীক্ষায় পাশ করে তারা ডাক্তার হিসেবে গন্য হবে।আর বিএমডিসির রেজিস্ট্রেশন প্রাকটিস করার জন্য সনদ।
১১| ২৬ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: যারা ইন্টার্নরত তারা অবশ্যই ডাক্তার, কিন্তু যারা ফাইনাল প্রফে পাস করেনি, তারা নয়। ু
কেউ যদি ভঁয়া ডীগ্রি লাগায় নামের পাসে সেইটা আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কেউ যদি অভিযোগ করতে চায় অবশ্যই পারে, না করলে যারা সুযোগ নেবার নিতেই পারে।
১২| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪১
ইলুসন বলেছেন: অক্সফোর্ড ডিকশনারির কথা এখানে আনা ঠিক হবে না, কারণ আমেরিকায় এমবিবিএস ডিগ্রি বলে কিছু নাই, তাদের মেডিকেল ডিগ্রি হল এমডি। আমাদের দেশে সেটা হল এমবিবিএস। বিএমডিসি সার্টিফিকেট লাগে বাংলাদেশে ডাক্তারি প্র্যাকটিস করার জন্য। কারো যদি এই দেশে প্র্যাকটিস করার ইচ্ছা না থাকে তাহলে সে বিএমডিসি সার্টিফিকেট না নিলেও হবে। আমাদের বড় ভাই আছেন তার পুরো পরিবার আমেরিকা থাকে। উনি এমবিবিএস পাশ করে সাথে সাথে সেখানে চলে যান, ইউএসএমএলই (আমেরিকার লাইসেন্স এক্সাম) পাশ করেছেন, এখন সেখানে ডাক্তারি করবেন। ইন্টার্নি ডাক্তারদের নিয়ে আপনার ধারণা কিছুটা ভুল। এমবিবিএস পাশ করার পরে, ইন্টার্নি শুরু করার আগে বিএমডিসি থেকে তাদের একটা অস্থায়ী রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়, সেটা দিয়ে তারা নিজ মেডিকেলে ১ বছর সেবা দিয়ে থাকে। একজন ইন্টার্নি যেহেতু এমবিবিএস পাশ, তাই অবশ্যই সে ডাক্তার কিন্তু নিজ মেডিকেলের বাইরে অন্য কোথাও সে প্র্যাকটিস করতে পারবে না। এক বছর ইন্টার্নি শেষ করার পরে, এমবিবিএস সার্টিফিকেট + ১ বছর ইন্টার্নি সার্টিফিকেট + অস্থায়ী বিএমডিসির অস্থায়ী সার্টিফিকেট জমা দিলে তাকে বিএমডিসির স্থায়ী রেজিস্ট্রেশন দেয়া হবে। তখন সে দেশের যেখানে ইচ্ছা ডাক্তারি প্র্যাকটিস করতে পারবে।
১৩| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
কবি ইমতিয়াজ হোসেন বলেছেন: ভাই একটা প্রশ্ন? আপনি কি ডাক্তার?
যদি না হয়ে থাকেন আপনার বোঝার ভুল আছে।
একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে জানি, পাঁচ বছরের কোর্স করার পর চূড়ান্ত পেশাগত পরীক্ষার পর এম বি বি এস সার্টিফিকেট পাওয়া একজন ইন্টার্ন অবশ্যই ডাক্তার।
তানা হলে সারা সরকারী হসপিটালে তাদের দ্বারা লাখ লাখ লোকের যে চিকিৎসা হচ্ছে তার বৈধতা কোথায়।
তাদেরকে মেডিকেল কাউন্সেল একটা সাময়িক সার্টিফিকেট দেয় যেটা তাদের ডাক্তারী আইডেন্টিটি নির্ধারণ করে।
ইন্টার্ন করার পর পাকা রেজিষ্ট্রেশান পায় যার দ্বারা প্রাকটিস করা যাবে।।
১৪| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
সঞ্জয় কুমার বলেছেন: ইন্টার্নশীপ করার পূর্বে (এমবিবিএস পাশের পরে) বিএমডিসি নিবন্ধন (সাময়িক) নিতে হয়, নিবন্ধন ব্যতিত কেউই 'ডাক্তার' পরিচয় দিতে পারে না - এবং ইন্টার্ন ডাক্তাররা নিবন্ধন সম্পন্ন করেই ডাক্তার হিসেবে নিয়োগ পায়.
তাই আপনার প্রথম যুক্তি টি সঠিক নয়, এবং বিভ্রান্তমূলক। আশা করি শুধরে নেবেন।
(আপনি বিএমডিসির পূর্ণ নিবন্ধনের সাথে গুলিয়ে ফেলেছেন, ওই পূর্ণ নিবন্ধনের জন্যেও ইন্টার্নশীপ আবশ্যক)
১৫| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫১
শাব্বির আহমাদ বলেছেন: লেখক বহু কষ্ট করে লেখাটি লিখেছেন, তার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু লেখকের কিছু অজ্ঞতার কারনে এর মান নষ্ট হয়েছে। তাই দ্রুত পরিবর্তন আশা করছি।
ইন্টার্ন ডাক্তারদের অবশ্যই ডাক্তার বলতে হবে। কারন তারা সবাই বাংলাদেশ মেডিকেল এবং ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক সাময়িক সনদপ্রাপ্ত ডাক্তার। ৩ টি প্রফ পাশ করার পরেই এই সনদ দেয়া হয়। এক্ষেত্রে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ নেই। ইন্টার্ণশীপ শেষ করার পর পার্মানেন্ট সনদ পান। তবে ইন্টার্নদের সাময়িক সনদপত্র দেয়া হয়। তার তারা সবাই অবশ্যই ডাক্তার। তারা নামের আগে ডাঃ বসাতে পারবেন।
লেখা সংশোধন করুন।
১৬| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১০
জৈনেক অমানুষ বলেছেন: সময় উপযোগী লেখা কিন্তু লিখার আগে আরেকটু পড়াশুনা করে নিলে ভাল হত। তাইলে ভুল হইত না।
১৭| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
কাল্পনিক চরিত্র বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ লেখা, কিছু না জেনে বই থেকে পড়ে নিজে নিজে অনেক বুঝে মাতব্বরি করে না অনেকে, ঠিক সেই রকমই! ব্লগার সাহেব এখানে ভার্সিটি আর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্নিশিপ গুলিয়ে বেশ কিছু নতুন তত্ব আবিষ্কার করেছেন। তিনটা প্রফ পাস করার পরই একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট ডাক্তার হবেন। এর মধ্যে কোন কিন্তু/তবে নাই। একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট যখম ফাইনাল প্রফ পাস করেন,তখন মেডিকেল কলেজের সাথে তার কোন সম্পর্ক থাকে না। মেডিকেলে ভর্তির সময় এসএসসি আর এইচএসসির যে সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়, সেগুলো কলেজ কর্তৃপক্ষ ফেরত দিয়ে আর সেগুলো বিএমডিসিতে জমা দিয়ে ডাক্তার হিসেবে টেম্পোরারি রেজিস্টেশন আনতে হয়। তখন সেই ডাক্তার মেডিকেলের প্রিন্সিপালের আণ্ডারে থাকে না। সে থাকে হসপিটালের ডিরেক্টরের আন্ডারে এবং সেখান থেকে উনি বেতনও পান। আর সবচেয়ে বড় কথা ইন্টার্ন হিসেবে জয়েন করার আগে ডাক্তার হিসেবে শপথও নিতে হয়, যেটাকে হিপোক্রেটিক ওথ বলা হয়। আর সারা জীবনে যেখানেই যান এই শপথ আর কখনও নিতে হয় না, আর সেই শপথ করান হসপিটালের ডিরেক্টর। বুঝলেন? গুগল করে অনেক কিছু জানা যায়, কিন্তু সবচেয়ে ভালো জিনিসটা জানা যায় প্র্যাক্টিকালি করলে দূর্ভাগ্যজনক ভাবে যেটা আপনার নেই। ধন্যবাদ।
আমি চট্টগ্রাম মেডিকেলের স্টুডেন্ট, আইডিএ একটি বৈধ সংগঠন। যদি অবৈধ মনে হয় দেশের কোন মেডিকেলে আইডিএ থাকত না। আর যদি অবৈধ মনে হয়, তাহলে প্লিজ সচেতন নাগরিক হিসেবে আদালতে একটা মামলা করুন, তখন না হয় দেখা যাবে!
১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
আল মোমিন বলেছেন: দেখে ভাল লাগছে যে ছাগল সম্প্রদায় ইদানিং ব্লগ লেখা শুরু করেছে ।
ভাই লেখার বিষয় পান না ?
নিজের অজ্ঞতা এভাবে ব্লগে প্রকাশের মানে কি ?
নাকি আপনার লেখা কেউ পড়ে না তাই পাবলিক যা খাবে তাই লিখে হিট কামাইতে চান ।
নিজে যা লিখছেন তা কি নিজে পড়ে দেখেছেন ?
নিজের যুক্তিতে যে নিজেই আটকাচ্ছেণ তা বুঝেছেন ?
আপনি লিখেছেন -" ধারা ২৯তে বলা হয়েছে ন্যূনতম এমবিবিএস বা বিডিএস ডিগী প্রাপ্তগণ ব্যতিত অন্য কেউ “ডাক্তার” পদবী ব্যবহার করতে পারবে না।" ---
তা ভাই ইন্টার্নি রা তো ন্যুনতম এম বি বি এস পাশ সুতরাং আপনার তথ্য / যুক্তি মতে তিনি আইন অনুসারেই ডাক্তার লিখতে পারেন , লিখেন এবং লিখবেন ( যদি আইন না পরিবর্তন হয় )।
বরং কেউ যদি তাকে ডাক্তার না মনে করে , ডাক্তার না ডাকে ,ডাক্তারের সম্মান না দেয় সে -ই আইন অবমাননা কারি
।
আপনার মত একই ভুল লেখক আনিসুল হক করেছিলেন । আসলে বাংলাদেশে শিক্ষিত আবালের অভাব নাই ।
আপনার লেখার মুল সুত্র/ যুক্তি ভুল
আপনি লিখেছেন--এমবিবিএস পাস করে বিএমডিসি’র রেজিস্ট্রেশন ছাড়া যারা এনজিওতে গবেষক, প্রোগ্রাম অফিসার বা সাধারণ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করেন তারাও ডাক্তার পরিচয় দিতে পারেন না। " - এই তথ্য ট ও ভুল । এম বি বি এস পাশ করে কেউ বি এম ডি সি এর রেজিস্ত্রেশন না নিলে তিনি বাংলাদেশে প্রাকটিস করতে পারবেন না কিন্তু তাতে তার ডাঃ উপাধি নস্ট হয় না । তিনি নামের আগে অবশ্যই ডাক্তার লিখবেন । অনেকেই লিখেন , লিখবেন ও ভবিষতে ।
আপনার যদি সন্দেহ থাকে তবে এ ব্যাপারে আপনি এদের যে কোন একজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দেখুন । আপনি নিশ্চিত ভাবে হারবেন ।
ডাঃ লিখার জন্য ইন্টার্নি করা লাগে না এম বি বি এস পাশ হইলেই চলে - এই সাধারন যুক্তি টুকু যে ধরতে পাড়ে না , সে আবার আসছে ব্লগ লিখত্ !!!!
এই পোস্ট করার আগে কোন ডাক্তারের সাথে আলাপ করেছেন বা বি এম ডি সি এর কারো সাথে ?
যদি করতেন তাইলে সবার সামনে এভাবে আবাল হিসাবে উপস্থাপিত হতে না ।
১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
আল মোমিন বলেছেন: নিজের চেটোন নাই , উনি আবার লিখেচেন সচেতনতা মুলোক পোসট !!!!!!!!!!!!!!!! সারকাস আর কি
২০| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
রিহান রাজা বলেছেন: ব্যবহার করেন কলিকাতা হারবাল আর বদনাম করেন এমবিবিএস এর!!! পারলে একজন ইন্টার্ন ডাক্তারের এক সপ্তাহের ডিউটি করে দেখান।
২১| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:০৩
কাল্পনিক চরিত্র বলেছেন: হসপিটাল চালায় ইন্টার্নরা! বেকুব মশায় এটা জানলে আর ব্লগ লিখতেন না।
২২| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৪
রাজীব দে সরকার বলেছেন: ব্লগিং আমরা কেন করি? উদ্দেশ্য কি স্রেফ একটা লেখা প্রসব করা??
প্রথমেই লেখককে ধন্যবাদ, ডাক্তারদের নিয়ে তার আগ্রহের কারনে
শিরোণামের সাথে মিল রেখে বলতে ইচ্ছে করছে, স্বল্প বিদ্যা নিয়ে ব্লগ লেখাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হওয়া উচিত ছিলো
লেখক কিছু জিনিস জানেন না, অবশ্য না জানা টা অপরাধ না
কিন্তু না জেনে ব্লগ লেখাটা বোকামির পর্যায়েই পড়ে
বোকামিটা মারাত্নক, কারন একজন ডাক্তার নিয়ে আপনি মন্তব্য করছেন
১। এমবিবিএস (অনেক দেশে এমডি) এমন একটি কোর্স যা কেউ সমাপ্ত করলেই সে ডাক্তার হয় এবং নামের আগে 'ডাঃ'পদবী ব্যবহার করতে পারে
২। বাংলাদেশে এমিবিবিএস শেষ করে প্র্যাকটিস করতে হলে অন্যান্য দেশের মতো দেশের মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলে নাম নিবন্ধন করতে হয়। আমাদের দেশে একজন ইন্টার্নী ডাক্তার 'প্রভিশনাল নিবন্ধন' নিয়েই নিজের চিকিতসক জীবন শুরু করেন। তাই একজন ইন্টার্নী ডাক্তার একজন বৈধ ডাক্তার এবং তাকে যারা ডাক্তার বলবে না তাদের শাস্তি হওয়া উচিত
৩। ইন্টার্নী অবস্থাতেই একজন ডাক্তার তার কর্মজীবনে প্রবেশ করে, যদিও ডাক্তারদের পড়াশোনা অনেক বছর পর্যন্ত চলতেই থাকে। তাই ইন্টার্নী ডাক্তাররা তাদের একটি পেশাজীবী সংগঠন করতেই পারেন। এখানে কারো আপত্তি করার কিছু নেই।
৪। ইন্টার্নীদের কর্মবিরতি নিয়ে কোন স্পষ্ট নীতিমালা নেই। সরকারের অনেক কর্মচারী (যেমন তৃতীয়/চতুর্থ শ্রেণীরা) নিজেদের ইচ্ছে মতো কর্মবিরতি ঘোষণা করে যখন তখন। যেটা করা যাবে না এরকম স্পষ্ট নীতিমালা আছে। সুতরনাগ সেদিক থেকে নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মবিরতি করার অধিকার তাদের আছে। ইন্টার্নী দের বেতন হয় না, একে ভাতা বলে। বেতনভুক্ত কর্মচারীরাই যখন কর্মবিরতি করতে পারে, তো ওদের করতে দোষের কিছু নেই, অন্তঃত বাংলাদেশে তো সবই হয়!!
৫। এমবিবিএস বা বিডিএস ছাড়া যে ডাঃ লেখা যায় না, এটা ডাক্তাররা ভালো করেই জানেন। দুঃখ হচ্ছে এটা মনে হয় বাকি পেশার লোকজন জানে না। তাই আমাদের দেশে মেডিক্যাল অ্যাসিস্টান্ট, স্যাকমো, ওষুধের দোকানদার, কোয়াক, পল্লী চিকিতসক, হোমিওপ্যাথি চিকিতসক, কবিরাজ - সবাই আসলে ডাক্তার। আরেক প্রজাতির মানুষ আছেন, যারা ডাক্তারি না জেনেও ডাক্তারদের চিকিতসার ভুল ধরে ফেলেন, এরা আমাদের সাংবাদিক ভাইয়েরা। যাই হোক, আমার মনে হয় - সবাই যখন ডাক্তার, সবাইকেই ডাঃ পদবী দিয়ে দেওয়া উচিত!!
আপনার লেখাটির উদ্দেশ্য ছিলো, ব্লগের পাঠকদের কিছু বিষয়ে জানানো
উদ্যোগকে স্বাগতম, তবে জানাতে হলে আগে নিজেকে তো জানতে হবে
নির্বুদ্ধিতা পরিহার করুন
আগে নিজে জানুন তারপর জানান, শুভরা্ত্রি
২৩| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২৫
আনিসুল মাওলা বলেছেন: না জেনে লেখা আমাদের স্বভাব হয়ে গেছে । ইন্টার্নী ডাক্তাররা দেশের আইন অনুসারে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য বি এম ডি সি কর্তৃক সাময়িক সনদ প্রাপ্ত। ডাক্তার লেখাতে কোন অবৈধতা নেই।
২৪| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৪৫
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আরেক পাগলা। ইন্টার্ণরা ডাক্তার না তো কি মেডিকেল স্টুডেন্ট? লেখকের সম্ভবত ধারণা মেডিকেল ইন্টার্ণ হইল পড়াশোনার কোন পার্ট। না জেনে হুদাই চিল্লা-পাল্লা করা মুর্খদের কাজ। পোষ্ট দেবার আগে অন্তত মেডিকেল কলেজের সামন থেকে হাওয়া খেয়ে আসলেও কিছু নলেজ বাড়তো।
এমবিবিএস পাশ করার পর এবং ভার্সিটি সিন্ডিকেট দ্বারা “ডাক্তার” পদবী পাওয়ার পরে ইন্টার্ণশীপ শুরু হয়। ইন্টার্ণশীপ করতে হয় প্রাইভেট প্রাকটিকশান হিসাবে লাইসেন্স পাবার জন্য। কেউ যদি ইন্টার্ণশীপ নাও করে সে শুধু ডাক্তার থাকবে, কিন্তু বাংলাদেশে প্রাকটিশ করার কোন লাইসেন্স পাবেনা।
লেখকের বক্তব্য এরকম, পিএইচডি পাশ করলে কেউ ড. বসাইতে পারবেনা যতক্ষণ না সে ভার্সিটিতে ক্লাস নেয়। দেশ প্রযুক্তিতে আগায় যাচ্ছে কিন্তু শিক্ষিত ছাগলের সংখ্যা বাড়ছে। কোনকিছু না জেনে হুদাই পোষ্ট দিতে আসে।
২৫| ২৭ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৩২
না পারভীন বলেছেন: একটি দু:খ জনক বিষয় হচ্ছে না জেনে বিভ্রান্তি মূলক তথ্য উপস্থাপনার মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করা যায় এখন সামুতে। এধরনের ব্লগের মাধ্যমে বেশ সিনিয়র ব্লগার রাও বিভ্রান্ত এবং লেখক কে ধন্যবাদ দিচ্ছেন দেখাই যাচ্ছে
বিএমডিসি র রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কেউ ইন্টার্ন এ ঢুকতে পারে এটা ই তার জানা উচিৎ ছিল।
সাজেশন : দেশের গ্রাস রুট লেভেলে কাজ করতে গিয়ে দেখছি শুধু এম,বি,বি,এস আর বিডিএস বাদে হরেক রকমের ডাক্তারে ভরপুর যাদের আমরা কোয়াক বলি কিন্তু তারা নিজেদের প্রতিথজসা ডাক্তার বলে তাদের অল্প বিদ্যার কারনে জনগনের ব্যপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে সেসব বিষয়ে গিয়ে লিখালিখি করলে ভাল সচেতনতা তৈরি হবে।
২৬| ২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: সুচিন্তিত মতামত দেয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। আমার লেখার শেষে পাদটিকায় বলেছি যে এ লেখা “কাউকে আঘাত করার জন্য নয়।” ব্লগিং সিটিজেন জার্নালিজম এর সবচেয়ে শক্তিশালী অনুসঙ্গ। অর্থাৎ ব্লগারগণও এখন সাংবাদিকতার অংশ। যদিও আমাদের দেশে আনেক ব্লগারদের মধ্যে গালি দেয়ার প্রবণতা দেখা যায়। হয়তো এক সময় এটা থাকবে না। সকলের মধ্যে একটা ম্যাচিউরিটির বিকাশ ঘটবে। আর আমি যে লেখাটা লিখেছি তা আমার “Networked journalism” এর অংশ যা মুল ধারার সাংবাদিকতাকে পরিপুষ্ট করে। ডাক্তার প্রপঞ্চটির অপপ্রয়োগ আমাদের দেশে অনেক বেশি। এমনকি, বিএমডিসি’র আইনের ২২ ধারা এর ২৯ ধারার সাথে সাংঘর্ষিক। কেননা তা প্রয়োগিকতা ও তত্ত্বের সাথে মিলে না। কোন দেশে কী এমন নজির আছে যেখানে ইন্টার্নদের পেশাগত অভিধায় পরিচয় দেয়া হয়? আর আমাদের দেশে মেডিকেল কলেজে পড়লেই তাকে “ডাক্তার” বলে। আর ডাক্তার হওয়ার পর অনেক ধরনের ডিগ্রী লাগায় নামের সাথে। আবারো ধন্যবাদ সকলকে।
২৭| ২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
Wahid বলেছেন: ভালো পোস্ট । দরকারী এবং সময়োপযোগী লিখার জন্য ধন্যবাদ।
২৮| ২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
রাজীব দে সরকার বলেছেন: প্রিয় লেখক
আমার ধারণা ছিলো আপনার এরকম ঔদ্ধত্যপূর্ণ লেখার জন্য আপনি ক্ষমাপ্রার্থী হবেন কিংবা লেখাটি সরিয়ে নেবেন
কিন্তু আপনি যে নেটওয়ার্ক জার্নালিজমের ভাওতা দিলেন তা কি মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেয়?
আপনি সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করলেন, তা জেনে হোক বা না জেনে হোক
আপনার এই সাংবাকিকতা নামের রাবিশ পোস্টিং কে মেনে নিতে পারলাম না বলে দুঃখিত
ইন্টার্নীরা ডাক্তার বলেই রোগীর চিকিতসা করেন - তারা সম্পূর্ণ ভাবে একজন পরিপূর্ণ চিকিতসক
মূল কথা হলো এ দেশে অনেক কিছু করতেই যোগ্যতা লাগে
লাগে না শুধু সাংবাদিকতা করতে!! তাই হর হামেশাই দু চারটা গর্দভের সাথে অনলাইনে দেখা হয়েই যায়!!
যাদের নিয়ে আমরা মন্তব্য করবো, তাদের ধারের কাছেও জ্ঞান আমদের আছে কি না একবার কি ভেবে দেখেছি?
২৯| ২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব দে সরকার মন্তব্য করার জন্য।
৩০| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:২৪
আল মোমিন বলেছেন: আবালটা দেখি এখনো আবলামি করেই যাচ্ছে।
বলদ, এত জুতা খাবার পর ও পোস্ট সরালি না। শরম নাই।
২।
আবাল, যদি ২২ নং ধারা আর ২৯ ধারা মাঝে অসামাঞ্জস্য থাকেই, তাহলে আগে সেই অসামঞ্জস্য নিয়া না লিখা আগ বাড়াইয়া নিজে সিদ্ধান্ত দিলেন কেন - ইন্টার্নি রা ডাক্তার না??
অথচ আইন বলছে - ইন্টার্নিরা ডা :।
৩। সাংবাদিকুদের সম্ভবত হায়া শরম থাকতে নাই। নইলে পোস্ট না সরাইয়া আবার network jourlalism -না কি বাল ছাল টার্ম কইলেন।
ভাই, দূরে গিয়া মরেন। ব্লগ জঞ্জাল মুক্ত রাখেন
৩১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: মনে হইতেছে না সবার কমেন্টে লেখকের এন্টেনায় কিছু ধরা পড়ছে। দোষ নাই, লেখকের সেই মাপের মেধা থাকলে সে নিজেই ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার কিছু হইত আর এই পোষ্ট দিতেও আসতো না। যাহোক হাতে নাতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ধরাই দেই যেন ভবিষ্যত সাংবাদিক (!) সাহেবের কিছু জেনারেল নলেজ বাড়ে।
উনি বলেছেন-
মেডিকেলে পড়ছে এবং গ্রাজুয়েশন শেষ করে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে পেশায় প্রবেশ না করলে ডাক্তার বলা যাবে না।
-- ! ডক্টরেট ডিগ্রী (পিএইডডি এবং মেডিসিন) প্রদান করে ভার্সিটি যার দরজাতেও কোনদিন লেখক গেলে এটা অন্তত জানতো, নিজের খেয়াল খুশি মত হেন তেন করলে “ডক্টর” বাংলায় যেটাকে “ডাক্তার” বলে সম্বোধিত করা যায়না। বাংলাদেশী সংবিধান অনুসারে “ডক্টর” একটা ডিগ্রী যা দেবার এখতিয়ার শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের আছে এবং বাংলাদেশে এমবিবিএস পাশের পর বা পিএইচডি করবার পর প্রদান করা হয়। ব্রিটেনেও এমবিবিএস পাশ করলে দেয়া হয়। আমেরিকার কয়েকটি দেশে এমবিবিএস ডিগ্রী নেই ওদেরটা এমডি, দেশ ভেদে এমবিএইএস সহ ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে ডিগ্রীর। আপনি পেশায় প্রবেশ করলেন কি না তার সাথে “ডক্টরেট” ডিগ্রীর কোন সম্পর্ক নাই। যেমন বাংলায় পিএইচডি পাশ করে বেকার বসে থাকবেন কি না সেটা আপনার ইচ্ছা তার মানে এই না আপনি বাংলায় ডক্টর না।
কিছুদিন আগে গণমাধ্যমের খবরে দেখলাম “Intern Doctors Association” চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজে “কর্মবিরতি” পালন করেছে। মানে তারা তাদের সংগঠনের নামেও Doctor প্রপঞ্চটি ব্যবহার করছে।
-- এর কারণ মিডিয়ার সম্পাদকেরা গবেট না। তারা ভালমতই জানে কারা সহযোগী, সহকারী, কারা রেজিস্টার আর কাদের নামের পাশে ডাক্টার বসে। কিছু না পারেন অন্তত সাংবাদিকতা ভালো করে শেখেন, নয়তো বিরোধী দল আর বিএনপি কোনটা কখন লিখতে হবে তার গুলিয়ে ফেলবেন!
ডাক্তারি পেশায় নাম লেখাতে হলে এমবিবিএস পাস করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন নিতে হয়। তাই মেডিকেল কলেজের ছাত্র বা ইর্ন্টানদের ডাক্তার বলা যায় না।
-- কি সুন্দর মনগড়া থিউরী! আপনার গাজাখুড়ি লেখার হাত এককথায় দূর্দান্ত! আপনার ভবিষ্যত ভালো!
মেডিকেলে ভর্তির সময়ই ছাত্রদের বিএমডিসির নিবন্ধন নিতে হয় স্টুডেন্ট হিসাবে। পাশ করার পর টেম্পোরারি রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয় ১ বছরের জন্য। এই রেজিস্ট্রেশন নিয়েই ডাক্তাররা ইন্টার্ণশীপ করতে আসে। ইন্টার্ণ শেষে টেম্পোরারি কাজগপত্র জমা দিয়ে স্থায়ী লাইসেন্স দেয়া হয়। এগুলা বললাম আপনার জেনারেল নলেজ বাড়ানোর জন্য। বিএমডিসি শুধু রেজিস্ট্রেশন দেয় বাংলাদেশে প্রাকটিস করার জন্য। বিএমডিসি “ডাক্তার” উপাধী দেয় না। ভালো মত মাতায় ঢুকছে তো? ডাক্তার উপাধী বিএমডিসি বা আপনি বা আপনার মামা, চাচা, রোগী কেউ দেয় না, এটা দেয় ভার্সিটি। আপনি যদি ইউএসতে যান আপনার নাম ডা. থাকবে কিন্তু সেখানে প্রাকটিস করতে পারবেন না। সেখানে করবার জন্য তাদের বোর্ড (আমাদের বিএমডিসি এর মত) থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। এই লাইসেন্স নিতে সেখানে ইউএসএমএলই পরীক্ষা দিতে হয়। বিদেশ থেকে যারা বাংলাদেশে আসে তাদেরও বিএমডিসি থেকে লাইসেন্স নিতে হয় একইভাবে।
মেডিকেল সাইন্সে ডাক্তার হচ্ছে: “any medical professional with an MD, a PhD, or any other doctoral degree. A doctor may, for example, be a physician, psychologist, biomedical scientist, dentist, or veterinarian.”
-- মেডিকেল সায়েন্সে PhD, veterinarian এরাও ডাক্তার??
আপনার সংজ্ঞা দেখে মেডিকেল সায়েন্সের জনক তো গলায় ফাস দিত!
.. PhD মেডিকেল সায়েন্সের ক্লিনিক্যাল ডিগ্রী না এটা দিয়ে মেডিকেল সায়েন্সে কেউ ডাক্তার হয়না হয় ফিজিক্স, কেমিস্টি, বাংলা , উর্দূ সহ যেকোন শাখায়। veterinarian রা ”ভেটেরিনারী সায়েন্স” এর ডাক্তার যেটা জীববিজ্ঞানের এর ফলিত শাখা। ইন্টারে বায়োলজি বই উল্টাইলে প্রথম অধ্যায়েই এইটা ছিল। ইন্টার পাশ করলেন কেমনে??
আমাদের দেশে কেউ মেডিকেল কলেজে পড়লেই তাকে “ডাক্তার” বলে
-- আমাদের দেশে হোমিওপ্যাথিদেরও ডাক্তার বলে, হাট বাজারের এলএমএফ হাতুড়েদেরও বলে, কে কি বলল তার সাথে কি? পুরাই আউলা! মেডিকেল স্টুডেন্টদের আত্মীয় স্বজন সবাই ডাক্তার বলে ডাকে এটা সত্য, এর কারণ সম্ভবত ভাব। সবাই বোঝাইতে চায় তার পরিবারে ডাক্তার আছে। মেডিকেল সম্ভবত একমাত্র প্রফেশন যেখানে ফাস্টইয়ারে ভর্তি ছাত্রকেও আত্মীয় স্বজন ডাক্তার হিসাবে ভেবে নেয় এবং কোন সমস্যায় রাত বিরাতে ফোন দেয় সাজেশনের জন্য যেটা অন্য কোন প্রফেশনে নাই।
যাহোক. হাত ব্যাথা হয়ে গেল.. প্রতি লাইনে লাইনে ভুল ধরা যায়। সাংবাদিকরা সঠিক তথ্য জেনে বা খোজ নিয়ে রিপোর্ট করে জানতাম এরকম আজাইর্যা পোস্ট কেমনে সম্ভব?? এতজনের কমেন্টের পরও সংশোধনের কোন লক্ষণ নাই, নিজের ভুল সবাইরে ডেকে ডেকে দেখানো!
৩২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:১৩
ছটিক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আল মোমিন আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
আপনার মন্তব্য আমার আরেক লেখার উপাদান হবে। বিশেষ করে বাংলাদেশে রোগীর সাথে ডাক্তারদের আচরণ নিয়ে। জানি না আপনি ডাক্তার কিনা? পরিচয়টা থাকলে ভালো হতো্। তবে এ অচরণ নিয়ে লেখা আপনার মেডিকেল সাইন্সের অধীনে Health communication/ health education পড়াতে গিয়ে যে আচরণ পড়ানো হয় তা নয়। এটা একজন ডাক্তার রোগীদের সাথে যেসব ব্যবহার করেন সে আচরণ নিয়ে।
৩৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
রাজীব দে সরকার বলেছেন: লেখক বোঝা যাচ্ছে আপনি কোন কারনে বাংলাদেশের ডাক্তার সমাজের উপর ক্ষীপ্ত।
এর কারন অনুমান করা সম্ভব না আমাদের জন্য
হতে পারে নিজে মেডিকেলে চান্স পাননি, তাই এর ক্ষোভ আপনার নিম্নমানের ব্লগিং এ প্রকাশ পাচ্ছে
খুব জানতে ইচ্ছে করছে আপনার পড়াশোনা কোথায়? মানে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় এগুলো।
কারন যেখানেই পড়েন না কেন, পেশাগত শিষ্টাচার আপনার মধ্যে নেই।
আপনি অবলীলায় মিথ্যা বলতে পারেন, ভুল তথ্য দিতে পারেন
আপনার ব্লগিং এবং এহেন নিম্ন রুচির সাংবাদিকতা কারো জন্যই সুফল বয়ে আনবে না
আপনার শেষ কমেন্ট দেখে আরো মনে হচ্ছে ডাক্তারদের হেয় করে লিখতে আপনি আনন্দ পান
যাই হোক, মানুষকে সম্মান দিতে শিখুন, ইন্টার্নীরা ডাক্তার, পরিপূর্ণ ডাক্তার
আপনি মানেন বা না মানেন তাতে কিচ্ছু এসে যায় না
৩৪| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
শাব্বির আহমাদ বলেছেন: আজব। পোস্ট ডিলিট করার বা সংশোধনের কোন লক্ষণ দেখতে পারছি না।
৩৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
রাজীব দে সরকার বলেছেন: লেখকের আসল উদ্দেশ্য জনসচেতনতা তৈরী করা না
তাহলে তিনি নিজের ভুল সংশোধন করতেন এবং ক্ষমাপ্রার্থিতা/দুঃখ প্রকাশ করতেন
তার আসল উদ্দেশ্য অন্যান্য কিছু সস্তা সাংবাদিকের মতোই আলোচিত আকর্ষণীয় রগরগে শিরোণাম তৈরী করা
যেমন ইন্টার্নীদের ডাক্তার বলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এই শিরোণামে অনেকেই বাহবা দেবেন আর সত্যিটা যারা জানেন তারা মনক্ষুণ্ণ হবেন, কষ্ট পাবেন। অথচ দেখুন একটি ভুল তথ্য জনসমক্ষে উন্মোচনের পরও তার কোন প্রতিক্রিয়া নেই। এ ধরনের মানুষজন শিষ্টাচার না শিখেই লিখতে বসে যায়। এখানে যারা মন্তব্য করছেন তারা যে জ্ঞান কিংবা পদমর্যাদায় তার অনেক জেষ্ঠ্য এটাও তিনি জানেন না, বা জানলেও তার কিছু এসে যায় না।
এই ধরনের বোকাদের ব্লগিং, মিথ্যাবাদীদের ব্লগিং কি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হতে পারে না?
৩৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০০
ত্রিভুজ বলেছেন: রাজীব দে সরকার, আমি ডাক্তার নই। তবে ডাক্তারদের ব্যপারে গড়পড়তা আমজনতা যে বিদ্বেষ পোষণ করে সেটা আমার ভেতরে নেই বরং উলটোটা আছে (এই স্টেটাসটা পড়লে পরিষ্কার একটা ধারণা পাবেন আশা করি- Click This Link )
আপনি এবং আরো কয়েকজন ছটিক মাহমুদকে যেভাবে আক্রমণ করছেন এটা কিন্তু ভাই খুবই দুঃখজনক। আর ছটিক মাহমুদকে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি। এই ভদ্রলোকের যোগ্যতা সম্পর্কে যদি আপনাকে নূন্যতম একটা ধারণাও দেই নিঃসন্দেহে আপনি এবং আপনারা যারা উনার যোগ্যতা নিয়ে কথা বলছেন তারা লজ্জ্বিত হবেন।
একজন সাংবাদিক হিসেবে ছটিক মাহমুদ কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন এখানে যেগুলোর সাথে রেফারেন্সও দেয়া আছে। আপনি বা আপনাদের উচিত সেই রেফারেন্সের সমালোচনা করা বা রেফারেন্সটার ভুলটা তুলে ধরা। উপরে কিন্তু কয়েকজন খুব সুন্দর ভাবে নিজেদের বক্তব্য দিয়েছে। তা না করে যদি আপনারা এভাবে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করেন, তাতে ছটিক মাহমুদের কিছু যাবে আসবে না কিন্তু আপনাদের সম্মান নষ্ট হবে। গুটি কয়েক ডাক্তারদের জন্য এই দেশে ডাক্তারদের এত দুর্নাম। সেই গুটিকয়েকদের একজন হওয়ার চেষ্টা না করে বরং তাদের বিরুদ্ধে থাকুন। ডাক্তারদের প্রতি জনগনের সম্মানটা তাতে বাড়বে বৈ কমবে না।
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব দরকারী এবং সময়পয়োগী একটা লেখা। অনেকেই এই বিষয়গুলো মানেন না। আশা করি সংশ্লিষ্টরা সবাই সচেতন হবেন।