![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সেই বাংলার জনগণের একজন, যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে, অধিকারের জন্য জান-মাল দিয়েছে , শুনুন ইন্টারনেট রেডিওঃ http://al-hikmah.net
হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার রোযার পর মহান আল্লাহ পাক উনার মাস পবিত্র মুহররম শরীফ উনার রোযাই হলো শ্রেষ্ঠ।” (মুসলিম শরীফ)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিন এবং পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস ব্যতীত কোনো দিনের রোযা রাখার জন্য এতো অধিক গুরুত্ব দিতে এবং অপর দিনসমূহের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করতে দেখিনি। (মুত্তাফাকুন আলাইহি)
হযরত কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছে, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনের রোযা পূর্বের এক বছরের গুনাহ মিটিয়ে দেয়। (মুসলিম শরীফ)
হযরত জাবির ইবনে সামুরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদেরকে পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ উনার তারিখের রোযা রাখতে নির্দেশ দিতেন এবং উনার জন্য আমাদেরকে উৎসাহিত করতেন। এছাড়া ওই তারিখ উপস্থিতকালে তিনি আমাদের খোঁজ রাখতেন (আমরা রোযা রেখেছি কিনা)? (মুসলিম শরীফ)
উম্মুল মু’মিনীন হযরত হাফসা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চারটি আমল কখনও ছাড়তেন না। ১. পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রোযা, পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার প্রথম ১০ দিন রোযা, প্রত্যেক মাসের ৩ দিন রোযা এবং ফজর নামাযের পূর্বের দু’রাকায়াত সুন্নত নামায।
উল্লেখ্য, পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখতে হলে ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ রোযা রাখা; এরপর উক্ত দু’দিনের সাথে পরবর্তী কোনো এক সোমবার শরীফ মিলিয়ে মোট তিনটি রোযা রাখা।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
rafiq buet বলেছেন: জানলাম।