নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিন্তিত দার্শনিকের ব্লগ

চিন্তায় আছে আইজ উদ্দিন

চিন্তিত দার্শনিক

ভালবাসি লেখালেখি লেখা আমার পেশা ও নেশা ঘৃনা করি হলুদ সাংবাদিকতা

চিন্তিত দার্শনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ মুজিব ও ভুট্টোর

১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩



বাংলার ভিলেন মুজিব স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করত না। এমনকি দেশ স্বাধীনের পরেও সে ভুট্টোর সাথে পাকিস্তান কনফেডারেশন করতে চাইছিলো। ১৯৭৪ সালে দেশে যখন চরম দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছিল, তখন ভুট্টোকে দাওয়াত করে ঢাকায় এনে মুজিব জনতার প্রতিবাদের মুখেও লাল গালিচা সম্বধর্না দেয় এই মজিব। অনেক অনুরোধ করে মজিব ভুট্টোকে নিয়ে যায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে। ভুট্টো অতি তাচ্ছিল্য করে পোলো হ্যাট মাথায় দিয়ে স্মৃতিসৌধে গিয়ে বাংলার মানুষ ও মুক্তিযুদ্ধকে অপমান করে আসে। এই নিয়া তখন বিস্তর লেখালেখি হইছিলো। অথচ এই মজিব লাহোর গিয়া ভুট্টোর সাথে গলাধরে সে কি মহাপিরিতি। তো, যুদ্ধাপরাধের এক নম্বর লোকের সাথে যদি মজিব এই কাজ করতে পারে, তবে আর বিচার কি করে হবে?



এই ম্যাকিয়াভেলি মজিব একদিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য কোর্ট বসাইছিল, অন্যদিকে বড় বড় যুদ্ধাপরাধীদের নিজ বাসায় রেখে ফজিলাতুন নেছা তাদের আপ্যায়ন করত। এই অবস্থায় একদিন পুলিশের আইজিপি ই এ চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী মুজিবকে গিয়ে বলেন, ”স্যার এদের তন্য তন্য করে খুঁজেও কোথাও পাচ্ছি না।” মুজিব তখন অট্টহাসি দিয়ে বলে, ”আরে পাইবা পাইবা...ভালো করে খোঁজো।” অথচ তখন তারা ছিল মুজিবের বাড়ির ভিতরে। এই ঘটনা নিয়া আ হা চৌধুরীও কলাম লিখতে বাধ্য হয়।



এই হলো ভিলেন মুজিব!!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯

কুকরা বলেছেন:
শুধু ভুট্টোর সাথে কোলাকুলি নয় বরং টিক্কা খানের সাথেও উনি হাত মিলিয়েছিলেন।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-)

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

ম্যাংগো পিপল বলেছেন: ভুট্টো ৩০,০০০,০০ বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে, কিন্তু সে তো জামাত না রাজাকার না। তাই তার সাথে দোস্তি জায়েজ আছে !! আর তা ছাড়াও স্বাধীনতার ইজারাদাররা যাই করুক, সব ঠিক।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪০

বাংলার ঈগল বলেছেন:

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: গোলাম আযমের ৭ই মার্চের ভাষনের পর ই দেশ স্বাধীন হয় যেখানে মুজিব পাকিস্হানীদের সাথে হাত মিলিয়ে জীবনের বেশীর ভাগ সময় জেলেই কাঠালেন আবার জেল থেকে বের হয়ে পাকিস্হানীদের সহায়তা করলেন যাতে ৩০ লক্ষ বাংগালী নিধন করা হয়

আর গোলাম আযম আর সাঈদীরা দেশ স্বাধীন করার জন্য মরনপন যুদ্ধ চালিয়ে যান এবং আমরা স্বাধীনতা লাভ করি

আমার বই- তৃতীয় শ্রেনী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.