![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাম ই যথেষ্ট.............Kyun sach ka sabak sikhaye Jab sach sun bhi na paye...Sach koi bole toh tu....।Niyam kanoon bataye Tera dar..Tera pyar..Teri waah..Tu hi rakহ......।Rakh, saala
ডো্রেমন নামক জাপানী কমিকস এ্র হিন্দি ডাবিং করে বাংলাদেশে দেখানো হচ্চিল।।ফলে বাচ্চারা ডো্রেমন ও তা্র দেখানো গেজেট প্রেমি হয়। বাংলাদেশী ভাষা বাংলা ভুলে হিন্দী বুলি আয়ত্ব ক রে নেয় তারা। নাকি মিথ্যা কথা বলতেও শেখে।। এই কারণে সরকার এইটি বনধ ক রে দেয়।
কিনতু বড়দের হিন্দি সি্রিয়াল এখনো চলছে বেলাল তবিয়তে।।।। শুধু কোপ পড়লো ডো্রেমনের ঘাড়ে।।
বেশ কিছুদিন জাপানি কার্টুন ‘ডোরেমনে’র মম্প্রচার হচ্ছে। দিনের দীর্ঘ সময়জুড়ে দেখানো হয় এটি। ডিশ চ্যানেলের মাধ্যমে বর্তমানে একটি চ্যানেলে ডোরেমন নামের এই কার্টুন সিরিয়াল হিন্দিতে ভাষান্তর করে দেখানো হয়। অবারিত আকাশ সংস্কৃতির কল্যাণে বাংলাদেশের প্রায় সব শিশুরা এই কার্টুন দেখার সুযোগ পাচ্ছে। এমন কোনো বাড়ি খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে শিশুরা ডোরেমন কাটুন সিরিয়ালটি দেখে না। কার্টুনটি শিশুদের মধ্যে এতই জনপ্রিয় যে, ধীরে ধীরে এটি প্রায় প্রত্যেক মা-বাবারই কপালে চিন্তার ভাঁজ তৈরি করেছে। কারণ ডোরেমন নামের কার্টুনটি একেবারেই ভিন্ন ধাঁচের। এখানে নোবিতা নামের প্রধান চরিত্র পড়াশোনায় অত্যন্ত অমনোযোগী। সে তার মা-বাবা আর শিক্ষকদের ফাঁকি দিয়ে নানা কাজ করে এবং ‘ডোরেমন’ নামে আরেক চরিত্র তাকে এতে সাহায্য করে। এসব হয়তো শিশুর ওপর প্রভাব ফেলত না, যদি সে পরিণত বয়সে এটি দেখত। কিন্তু এমন একটি বয়সে এসব নেতিবাচক চরিত্র দেখছে, যখন শুধুই দেখে শেখার বয়স। ডোরেমনের মাধ্যমে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
অনেক শিশু এই সিরিয়ালের পাত্র-পাত্রীর মতো বিভিন্ন চরিত্রকে হুবহু নকল করছে, হিন্দিতে কথা বলছে এমনকি মিথ্যা বলার অনুপ্রাণিত হচ্ছে। তারা বাসায় হিন্দিতে কথা বলে, খাওয়া-দাওয়া ও অঙ্গভঙ্গিতে বিচিত্র আচরণ করে। সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে ‘ডোরেমন ক্রেজ’। আগেই বলা হয়েছে, কার্টুনটি হিন্দি ভাষায় ভাষান্তরিত। এ কার্টুনে আসক্তি অল্প বয়সেই শিশুদের অন্য একটি ভাষা রপ্ত করিয়ে দিচ্ছে, যা নিজেদের সংস্কৃতির জন্য বড় ধরনের একটি হুমকি। নিজের ভাষা ঠিকমতো রপ্ত করার আগেই শিশু যদি অন্য একটি অপ্রয়োজনীয় ভাষায় কথা বলতে শেখে, সেটা দেশের ভবিষ্যত্ সাংস্কৃতিক মনন তৈরির পথে এক ধরনের প্রতিবন্ধক বটে। এ কার্টুনের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি কোমলমতি ছেলেমেয়েদের না আবার মাতৃভাষা ভুলিয়ে দেয়, এমনটাই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
©somewhere in net ltd.