![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোর হলেও মানুষ খারাপ না! ইমেইলঃ [email protected] নিজের ব্লগঃ nobingolpokar.blogspot.com
গল্পটি একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা হয়েছে। এই গল্পে প্রেম ভালোবাসার ব্যাপারটাই মূখ্য। নরনারীর প্রেমভালোবাসার সম্পর্কে যৌনতা খুবই স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। এই গল্পে কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌনতা বেশ সাবলীল ভাবেই স্থান পেয়েছে। যারা গল্পে যৌনতার সামান্য গন্ধ পেলেই সেটিকে “চটী গল্প” উপাধী দিয়ে দেন সেই সমস্ত রুচিশীল পাঠকদের এই গল্প না পড়ার অনুরোধ করব। এই গল্পের মাধ্যমে আমি একটা মেসেজ দিতে চাই। আপনাদের সুচিন্তিত মতামত আশা করছি।
সেই কখন থেকে সেজেগুজে বসে আছে নীলা। অর্কের জন্য অপেক্ষা করছে। আজ সারাটা দিনই রান্নাবান্না করেই কাটিয়েছে সে। নীলার প্ল্যান ছিল অর্কের প্রিয় ডিসগুলো রান্না করে অর্ককে একটু চমকে দিবে আজ। নাহ নাহ আরেকটা কারনও আছে। নিজের জন্মদিনে পরিবারের সবার জন্য নিজ হাতে রান্না করা ছোটবেলা থেকেই নীলার একটা শখ। আজ নীলার জন্মদিন। ঘড়িতে প্রায় দশটা বাজে অথচ অর্কের তখনো পাত্তা নেই। অর্কের উপর অবশ্য কখনো রাগ হয়না নীলা। হতে পারেও না। তাছাড়া নীলা অত্যন্ত বুদ্ধিমতী এবং ম্যাচিউর একটা মেয়ে। ছোটখাটো ব্যাপার নিয়ে মান-অভিমান, ঝগড়া-জাটি নীলার খুবই অপছন্দ। অর্ক একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে উচ্চ পদে চাকুরী করে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাকে কাজের উপরই থাকতে হয়। আজ যে নীলার জন্মদিন তা হয়ত অর্কের মনেও নেই। মনে না থাকাটাই স্বাভাবিক। কাজের চাপে অনেক সময় নিজের নাম ও ভুলে যায় সে। নীলার মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছা হয় অর্ককে নিয়ে দূরে কোথাও বেড়িয়ে আসে। কিন্তু সেই সময় বা সুযোগ অর্কের কখনো হয়না। এই নিয়ে অবশ্য তেমন একটা আক্ষেপও নেই নীলার। সপ্তাহে যে একটা দিন অর্কের ছুটি থাকে সেই দিনটাতেই ভালোমত পুষিয়ে নেয় সে। মেয়ে হিসেবে অতি মাত্রার রোমান্টিক নীলা। নীলার অদ্ভুত-মিষ্টি-পাগলামীগুলো দারুন উপভোগ করে অর্ক। যদিও অর্ক পুরোপুরিই নীলার বিপরীত। নীলার মত পাগলামী অর্ক কখনোই করতে পারেনা। তাছাড়া ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ সবাই একভাবে ঘটাতে পারেনা। সবচেয়ে বড় কথা, নীলা অর্কের মাঝে অসাধারন একটা বোঝাপড়া ছিল। তাদের ভালোবাসার ভিত্তি ছিল অত্যন্ত মজবুত।
কলিংবেল বাজছে অনেকক্ষন থেকে। অর্কের জন্য অপেক্ষা করতে করতে কখন যে চোখ লেগে এসেছে নীলা টেরও পায়নি। চোখ ডলতে ডলতে দরজা খুলল সে। আট-দশটা দিনের মত অতি স্বাভাবিকভাবেই গৃহে প্রবেশ করল অর্ক। হাতমুখ ধুয়ে ড্রেস চেঞ্জ করল। নীলাও প্রতিদিনের মত অর্কের জন্য খাবার রেডি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। অর্ক যখন ড্রয়িংরুমে বসে অতি মনোযোগ সহকারে খবর দেখছিল, নীলা হুট করে এসে টিভিটা বন্ধ করে দিল। মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বলল, “আসেন মশাই এবার খেতে আসেন”। অর্ক অবাক দৃষ্টিতে নীলার দিকে তাকিয়ে রইল। নীলাকে সাজলে যেন একটু বেশীই সুন্দর লাগে।
--আজকে হঠাত এত সাজুগুজু করলা, কাহিনী কি?
--ইচ্ছা করল তাই সাজলাম। কেন আমাকে কি দেখতে খারাপ লাগছে?
--নাহ খুব একটা খারাপ লাগছে না। মুচকি হেসে বলল অর্ক।
অর্ক যদি এখন বলত, “তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে নীলা। তুমি কি জানো নীল শাড়ীতে তোমাকে কতটা মানায়?” তাহলেই হয়ত নীলা অবাক হত।
--ওমা আজকে তো দেখি আমার সব প্রিয় খাবারগুলা রান্না করেছ। দাড়াও একটু একটু করে টেস্ট করি। হুম সেইরকম হইছে কোরমাটা। তোমার রান্নার হাত আসলেই আমার মায়ের মত!!
খাবার দাবার শেষ করে ওরা দুজন গল্প করছিল। হঠাত করেই অর্ক নীলাকে বলল চোখ বন্ধ করতে। নীলার মাথায় কোনভাবেই কাজ করছেনা কেন হঠাত করে অর্ক এই আবদার করছে। নীলা তেমন একটা গেজালো না। চোখ বন্ধ করে ফেলল।
--এবার চোখ খোল।
চোখ খুলে তো নীলার অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার অবস্থা। অর্ক নীলার আঙ্গুলে খুব সুন্দর একটা ডায়মন্ডের রিং পড়িয়ে দিল।
--ওহ মাই গড! হাউ বিওটিফুল! নীলার যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস হচ্ছিল না।
--হেপী বার্থডে জান! তুমি কি ভাবছিলা আমি ভুলে গেছি?
খুশীতে নীলার চোখে পানি এসে পড়ল। গিফট পেয়ে নীলার যতটা না খুশী লেগেছে তার চেয়ে লাখ লাখ গুন বেশী খুশী লেগেছে এই ভেবে যে অর্ক তার বার্থডে’র কথা মনে রেখেছে।
--শয়তান...এত ঢং কর কেন তুমি? এই বলে নীলা হাসতে হাসতে অর্ককে কয়েকটা ঘুষি দিল।
--এবার তোমার চোখ বন্ধ করার পালা। চোখ বন্ধ কর বলছি!
--কেন আমাকে কি কোনো গিফট দিবা নাকি?
--আগে চোখ বন্ধ কর তো। কোনো কথা নাই!
চোখ বন্ধ করতেই নীলা অর্ক জড়িয়ে ধরে নিবিড়ভাবে কিছুক্ষন কিস করল। অর্কও ওকে জাপটে ধরে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে লাগল। ভালোবাসার গভীর সমুদ্রে ওরা আস্তে আস্তে হারিয়ে যেতে থাকল।
(নীলার বর্ণনা হয়ত এই গল্পে আর আসবেনা। মজার ব্যাপার হল নীলা এই গল্পের তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোন চরিত্র না)
অফিসে একজন তুখোড় এক্সিকিউটিভ হিসেবে অর্কের বেশ সুনাম রয়েছে। প্রচন্ড মেধা, কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং আকর্ষনীয় ব্যাক্তিত্বের কারনে বসের সবচেয়ে আস্থাভাজন ইম্পলয়ী অর্ক। আর তাইতো বস তার একমাত্র মেয়ে সিমিনের সাথে সবার প্রথমে অর্ককেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। সিমিন কয়দিন আগেই হার্ভাড থেকে এমবিএ শেষ করে দেশে ফিরেছে। দু-একদিনের মধ্যেই কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে সে। অত্যন্ত আকর্ষনীয় মুখশ্রী এবং শারিরিক অবয়বের অধিকারী সিমিন। সিমিনের মায়াবী চেহারার ফাঁদে পড়ে যেকোনো পু্রুষই কুপোকাত হতে বাধ্য। তবে সিমিন অবাক হল তার প্রতি অর্কের নির্লিপ্ততা দেখে। অর্কের ব্যাক্তিত্ব কেন যেন প্রচন্ডভাবে আকর্ষন করল সিমিনকে। সিমিন কখনো কোন পুরুষকে দেখে এতটা আকর্ষন অনুভব করেনি। কত পুরুষই তো পাগল ছিল সিমিনের জন্য! কিন্তু আজ সিমিনের কেন যেন মনে হচ্ছে অর্কই সে সপ্নপুরুষ যাকে সে এতটা দিন ধরে খুজে বেড়িয়েছে।
প্রথম পরিচয়ের পর থাকেই অর্কের জন্য মনটা ব্যাকুল হয়ে উঠে সিমিনের। অর্কের সাথে একটু কথা বলার জন্য একটু কাছ থেকে দেখার জন্য খুব দ্রুতই ব্যাবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে ফেলল। দায়িত্ব গ্রহনের পরপরই একদিন অর্ককে তার রুমে ডেকে আনলো সিমিন।
--আসুন মিঃ অর্ক। কেমন আছেন আপনি?
--জ্বী ম্যাডাম ভালো। আপনি ভালো আছেন? আর অফিস কেমন লাগছে?
--একটু নারভাস। মনে হচ্ছে বেশ কঠিন দায়িত্ব নিয়ে ফেলেছি। অনেক কিছুই বুঝে উঠতে পারছিনা।
--আস্তে আস্তে সবকিছুই বুঝে উঠবেন ম্যাডাম।
--হুম। তবে আপনার হেল্প আমার দরকার। ডেডের কাছে আপনার অনেক প্রসংশা শুনেছি। আমার মনে হয় একমাত্র আপনিই আমাকে এই ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী হেল্প করতে পারবেন। আপনি কি আমাকে হেল্প করবেন প্লিজ?
--হা হা হা! অবশ্যই ম্যাডাম। আমি আমার সাধ্যমত আপনাকে হেল্প করার চেষ্টা করব। তাছাড়া এটা তো আমার জন্য বিশাল সৌভাগ্যের ব্যাপার!
--থ্যাংক্স এ লট অর্ক সাহেব। ইফ ইউ ডোন্ট মাইণ্ড আমরা কি আজ একসাথে লাঞ্চ করতে পারি?
এই প্রস্তাবে অর্ক কিছুটা অবাক হল। তবে সাথে সাথেই তার সম্মত্তির কথা জানিয়ে দিল।
সেদিন লাঞ্চের সময় অনেক কথা হল সিমিন ও অর্কের মধ্যে। অর্ক খুবই প্রফেশনাল। কাজের কথার বাইরে কোনপ্রকার টূশব্দটিও করছে না সে। লাঞ্চের ফাকেই সিমিনকে তাদের কোম্পানীর স্ট্রাটেজী, পলিসি এবং ফিউচার একশন সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারনা দিল অর্ক।
--অনেক ধন্যবাদ অর্ক সাহেব। অনেক কিছুই জানতে পারলাম আপনার কাছ থেকে। বাই দ্যা ওয়ে কাল তো উইকএন্ড। কালকে প্ল্যান কি আপনার?
--তেমন কিছু না। উইকএন্ডটা বউ-এর সাথে ঘোরাঘুরি করেই কাটিয়ে দেই। আপনার কি প্লান ম্যাডাম?
সিমিন কেমন যেন অনুভুতিহীন হয়ে গেল অর্কের কথা শুনে। প্রচন্ড শক খেলে হয়ত মানুষ অনুভুতিশুন্য হয়ে পড়ে। সিমিন মনে মনে ভাবতে লাগল একটা বারের জন্যও কেন তার মনে হল না যে অর্ক বিবাহিত হতে পারে! অর্ককে পাওয়ার তীব্র আখাঙ্কাই কি তাকে বাস্তব থেকে এতটা দূরে সরিয়ে রেখেছিল?
--আর ইউ আপসেট ম্যাডাম?
--নাহ আই এম ওকে। আসলে উইকএন্ড আমার কাছে স্পেশাল কিছু না। তবে আপনার উইকএন্ড প্ল্যান শুনে ভালোই লাগল। বেস্ট অব লাক!
চলবে (গল্পের বাকি অংশ শীঘ্রই প্রকাশ করব) ২য় পর্বের লিঙ্ক সম্পূর্ণ গল্পের লিঙ্ক
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
ছিচকা চোর বলেছেন: হুম।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৪
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন: এগিয়ে যান। ভাল হচ্ছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
ছিচকা চোর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৯
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: পুৎোম পলাস.............।খুব ভালো হয়েছে। নেক্সট পর্ব কবে?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
ছিচকা চোর বলেছেন: কালকে দিতে পারি। প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
কাউসার রানা বলেছেন: নীলার তো জড়িয়ে ধরার কথা অর্ক-কে, এখানে তুর্য আসলো কোথা থেকে ?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪
ছিচকা চোর বলেছেন: সরি। টাইপিং মিস্টেক। এডিট করেছি।
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
হুপফূলফরইভার বলেছেন: বাহ! অর্ক সিমিনের পরকিয়াটা তাত্তাড়ি গড়বড় কইরা কইয়া ফালান~
পুরা গপ্প জুইড়াই অদ্ভুত একটা টান ছিল~ একনাগাড়ে পইড়া ফালাইলাম~ কোথাও আটকাতে হয়নাই~ তয় নীলার ভবিষ্যত ভাইবা সত্যিই আতংকিত হইয়া পরছি~
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫
ছিচকা চোর বলেছেন: হুম!!
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
কাশবনের কন্যা বলেছেন: চোখ বন্ধ করতেই নীলা তুর্যকে জড়িয়ে ধরে নিবিড়ভাবে কিছুক্ষন কিস করল। তুর্যও ওকে জাপটে ধরে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে লাগল। ভালোবাসার গভীর সমুদ্রে ওরা আস্তে আস্তে হারিয়ে যেতে থাকল।
তূর্য আসল কোথা হতে???
চলার আগে একটু এডিট করে চালালে ভাল হয়।
এই গল্পটি যায়যায়দিন(বর্তমান মৌচাকে ঢিল) এ পরেছি মনে হচ্ছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
ছিচকা চোর বলেছেন: যদি পড়ে থাকেন তাহলে তো এর ফিনিশিং ও জানা থাকার কথা। পুরো গল্পটা পড়ার পর মিলিয়ে দেখবেন ওটার সাথে মিলে কিনা। খুব সহজ হিসাব। অনুমানের উপর ভিত্তি করে হূট করে একটা কথা বলে দিলেন।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
খেয়াল করে দেখেন, এক জায়গায় অর্ক তুর্য হয়ে গেছে। ড্রয়িং রুমে মনে হয়। খেয়াল রাখবেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫
ছিচকা চোর বলেছেন: খেয়াল করার জন্য ধন্যবাদ। এডিট করেছি।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ভাল হয়েছে, সবই ঠিক আছে কিন্তু লেখক সাহেব "অর্ক" হঠাৎ করে "তুর্য" হলো কিভাবে? আপনার নাম তুর্য না তো?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০০
ছিচকা চোর বলেছেন: জ্বীনা ভাই। এডিট করছি।
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৮
জলপতনের নিরবতা বলেছেন: চলুক........ভালো লাগছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮
ছিচকা চোর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৯
ম.শরীফ বলেছেন: গল্পটা কোথায় যেন আগে পরেছি। বা শুনেছি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫২
ছিচকা চোর বলেছেন: মিল থাকতেই পারে। তবে পুরো গল্পটা পড়ে আপনি নিশ্চিত হবেন যে এটা আপনি আগে পড়েন নি।
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪০
আতিক একটেল বলেছেন: বুইজালছি কোন দিকে যাবে গল্পটা!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০২
ছিচকা চোর বলেছেন: তাইলে আপনিই বাকিটা লিখে ফালান!
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৩
কাঠুরিয়া. বলেছেন: কাশবনের কন্য এই গল্পটি যায়যায়দিন(বর্তমান মৌচাকে ঢিল) এ পরেছি মনে হচ্ছে।
ছিঁচকা চুরি বড় কোনো অপরাধ নয়
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯
ছিচকা চোর বলেছেন: এটাই টিপিকাল বাংগালীর স্বভাব। তবে আমার ধারনা ছিল আমার গল্প ব্লগে প্রকাশ করারও উপযোগী না। সেটা কি পত্রিকার লেখার সাথে মিল!! আমার আত্নবিশ্বাস অনেক বেড়ে গেল।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫২
স্বাধীকার বলেছেন: কাঠুরিয়া. বলেছেন: কাশবনের কন্য এই গল্পটি যায়যায়দিন(বর্তমান মৌচাকে ঢিল) এ পরেছি মনে হচ্ছে।
ছিঁচকা চুরি বড় কোনো অপরাধ নয়
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
ছিচকা চোর বলেছেন: হাহাহা। প্রমান কই? সূত্র কই?
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯
কাঠুরিয়া. বলেছেন: প্রমানও নাই , সূত্রও নাই ।
এগুলান গল্প দুনিয়া জুইরাই একরকম .........
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৯
ছিচকা চোর বলেছেন: তাইলে তো আর আমার কোনো দোষ নাই।
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৪
মেহরিন সুমি সাদিয়া বলেছেন: হুপফূলফরইভার বলেছেন: বাহ! অর্ক সিমিনের পরকিয়াটা তাত্তাড়ি গড়বড় কইরা কইয়া ফালান~
পুরা গপ্প জুইড়াই অদ্ভুত একটা টান ছিল~ একনাগাড়ে পইড়া ফালাইলাম~ কোথাও আটকাতে হয়নাই~ তয় নীলার ভবিষ্যত ভাইবা সত্যিই আতংকিত হইয়া পরছি~
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
ছিচকা চোর বলেছেন:
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪
এম আই এইচ রাজন বলেছেন: আপনার গল্পটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো। কিন্তু সামনের পর্বগুলো পড়তে পারবো কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। কারন কাজের চাপে অনেক সময় ব্লগে থাকতে পারি না। আর এত সুন্দর একটা গল্পও মিস করতে চাই না।
তাই আপনাতে একটা ই-মেইল এড্রেস দিলাম। দয়া করে আপনার গল্পের পর্বগুলো এখানে পাঠিয়ে দিবেন।
[email protected]
ধস্যবাদ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
ছিচকা চোর বলেছেন: লেখালেখিটাকে কখনোই আমি সিরিয়াসলি নেইনি। তবে আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে লেখালেখিটাকে আমার আরো সিরিয়াসলি নেয়া উচিত। আমি আপনাকে অবশ্যই মেইল করে পাঠিয়ে দিব। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯
মোজাম্মেল মাহমুদ বলেছেন: ভালো লাগছে চালিয়ে যান ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৭
ছিচকা চোর বলেছেন: হুম স্টে ইন টাচ। নেক্সট পর্ব শীঘ্রই আসছে।
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
ডাসট ইন দা উইনড বলেছেন: ঝরঝরে লেখা..। অনেক ভালো লাগলো...ধন্যবাদ
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
ছিচকা চোর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মাইশাআক্তার বলেছেন: ভাই অর্ক কে সিমিনের সাথে জড়ায় ফেইলেন না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
ছিচকা চোর বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। ঠিক আছে যান জড়ামু না। এখন বলেন কি খাওয়াবেন?
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০
ঊর্মি খান বলেছেন: গদবাধা common কাহিনী । but উৎসাহ দিলাম । চালিয়ে যান ।
বৃত্তহীন
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ছিচকা চোর বলেছেন: গল্প কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। ফিনিসিং গদবাধা নাও হতে পারে। তবে আপনার উৎসাহের স্টাইল ব্যাতীক্রম। ভালোই লাগল।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আর আপনার ব্লগে উকি মেরে আসলাম। মনে হচ্ছে নিয়মিত পড়তে হবে আপনার ব্লগটা।
২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঊর্মি খান বলেছেন: waiting for finishing
and thanks for watching my page
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩২
ছিচকা চোর বলেছেন: অয়েলকাম।
২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৩
জসিম বলেছেন:
ওলে ভাই. .
বিয়াফক হুইছে . .
কাহিনী তে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলার গতি আছে. .
চলুক গাড়ি.
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪১
ছিচকা চোর বলেছেন: আপনার কমেন্টটা দারুন পছন্দ হল আমার। আসলে ভাই আমি ভাবছিলাম এত বড় গল্প ভেঙ্গে ভেঙ্গে না দিয়ে একসাথে দিলে অনেকে হয়ত পড়তে পড়তে বিরক্ত হয়ে গিয়ে আর পড়বেইনা। এখন মনে হচ্ছে যে গল্পটা একবারে দিয়ে দিলেই পারতাম! আপনাদের কমেন্ট পড়ে যা বুঝলাম হয়ত কেউই তেমন একটা বিরক্ত হতনা। ইনশাল্লাহ আগামীতে পুরো গল্প একসাথেই দেবার চেষ্টা করব। নো ধারাবাহিক ধুরাবাহিক।
২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৮
বখাটে পুলা বলেছেন: চিহ্........অচলিল...
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৭
ছিচকা চোর বলেছেন: হায়রে ভাই ভয় লাগায় দিলেন তো! অশ্লীল তো কিছুই নাই এই পর্বে। আগামী পর্ব পইড়েন না প্লিজ!! ওটা পইড়া কি আবার কইরা বসবেন পরে দোষ হইব আমার।
২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৪৯
ফটো পাগল বলেছেন:
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৩২
ছিচকা চোর বলেছেন:
২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৪
রাফাত সাদাত বলেছেন: গল্প ভালা। কিন্তু ১৮+ কিছু তো নাই। বুঝলাম না।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
ছিচকা চোর বলেছেন: আগামী পর্বে চেষ্টা করব খুশী করে দিতে। কাটপিস ছাড়া ছবি হিট করানো আসলেই মুস্কিল!
২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৪৪
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: চলছে গাড়ী যাত্রাবাড়ী । চলুক । নেক্সট পর্বে পরিমাণমত মশলা দিয়েন । কম দিলে পাঠক খাবে না । বেশী দিলে আবার মডু খাবে না ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৫৯
ছিচকা চোর বলেছেন: ভাই আমি লেখার সময় সব ধরনের পাঠকের কথাই চিন্তা করি। তাছাড়া প্রেম ভালোবাসার গল্পে সেক্স না থাকলে সেটা জমে নাকি? তবে হ্যা মশলা পরিমান মত দেয়ার ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার অবশ্যই দরকার আছে। সেক্সকে কিন্তু চাইলে সাবলীল ভাবেও ফুটিয়ে তোলা যায়।
২৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১
একজন আমি বলেছেন: নিক তো নিছেন ছিচকা চোর....আচরনও দেখি চোরের মতই; নাইলে কমেন্ট মুছেন ক্যান??
আগের কমেন্ট কইছিলাম-- "টিপিক্যাল বাংলা নাটকের কাহিনী"
এইকথাই আপনার মনকষ্টের কারন? নাকি প্রশংসা করা হয়নাই দেইখা মুছছেন। এই কলিজা লইয়া ব্লগাইতে আইছেন....আফসোস!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০১
ছিচকা চোর বলেছেন: হায়রে বোকা মানুষ আপনি যেখানে কমেন্ট করছেন ওখানে গিয়ে আবার চেক করে আসেন। এটা আমার গল্পের ১ম পর্ব। আর আপনি কমেন্ট করছিলেন শেষ পর্বে। আপনি গল্পটা পড়ার পর কমেন্ট করছিলেন তো? নাকি না পইড়াই??
আপ্নার কান্ডকারখানায় কিন্তু তাই মনে হচ্ছে।
আর আমার কইলজা কতটুকু সেটাও দেখলেনই!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: চলুক। দেখি কি দাঁড়ায় শেষ পর্যন্ত।