![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"তুমি যদি প্রতিটি দিন এটা ভেবে পার কর যে আজই তোমার জীবনের শেষ দিন, তাহলে একদিন তুমি সত্যি সত্যি সফল হবে"--অ্যাপলের কর্নধার আমি মনে করি বর্তমানই আমার সব.......আমি বর্তমানকে সাজিয়ে রাখতে চাই....শুধুমাত্র পরের মূহুর্ত নিয়ে চিন্তা করতে চাই। আমারও ভাবতে ইচ্ছা হয় আজই শেষ দিন....আজকে সব কাজ শেষ করে দিব।কিন্তু পারিনা।সব কাজ বাকী থাকে..... নিজেকে কেবল আশ্বাস দেই............ একদিন নিশ্চয়ই আমি আমার কাজগুলি শেষ করব.....শেষ করেই বিদায় নেব....
Click This Link
এই পোস্ট আমি পোস্টাইসিলাম কাল..................সবাই মুটামুটি ভালই কইল...........কেবল একজন মানতে পারলেননা...............তিনি কোথ্থেকে যে মহা হাস্যকর সব যুক্তি দিয়া বুঝাইতে লাগলেন,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,ভূল,,,সবই ভূল..........
এখন তিনি দেখি পোস্ট ও দিয়া ফালাইসেন.............ক্যান ভাই??? সিলেটির আলাদা লিপি থাকলে আপনার এত জ্বলে ক্যান................সিলেট তো বাংলাদেশেরই একটা অংশ.................
উনারে বলি--আপনার তো বরং গর্ব হওয়া উচিত ছিল যেখানে বিশ্বের অনেক বড় বড় ভাষার নিজস্ব লিখন রীতি নাই ,,,সেখানে বাংলাদেশের দুইটা ভাষার রয়েছে...........নিজস্ব লিপি এবং ব্যাকরন.............
চিন্তা করেন না কেন একটু???
আর আপনি যে আমাদের সাউথ-ইস্ট এশিয়ার বাসিন্দা বানাইয়া দিলেন............
যাই হোক.............।প্লীজ তর্কের খাতিরে আর তর্ক করবেন না ভাই..........
আমি অনেক লিংক দিয়েছি.............একটু দেখিয়েন.........
আর বিষয়টার সমাপ্তি হলে ভাল হয়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪০
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আমি উনার কাছে সকল সিলেটির পক্ষ হইতে ক্ষমা চাচ্ছি..............আপনি আমাদের ছাইড়া দেন..............বিশেষ করে আপনার এসব যুক্তির হাত থেকে
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪২
বৈকুনঠ বলেছেন: ঠিক কৈছেন। বিতর্ক কৈরা কুনু লাভ নাই। কিন্তু বিতর্কের সুযোগটা কে কৈরা দিল? আপনে প্রকারান্তরে কৈতে চাইসেন যে সিলেটি ভাষাটা একটা আলাদা ভাষা, মানে এইটা বাংলা ভাষা না বাংলা ভাষার কোনো আন্চলিক রূপ না। নাকি আমি ভুল বুঝলাম?
একটা ছুটু মুটু দেশ বাংলাদেশ। এইটারে ভাগ করনের কতরকম পায়তারা যে চলে! আপনেতো মনে হয় লন্ডনবাসী। লন্ডনের ইংরেজ আর ইংল্যান্ডের অন্য অন্চলের ইংরেজগো মইদ্যে কথা কওনের আলাদা স্টাইল বা উচ্চারন ভংগী আছে না? এইকারনে যদি অন্য অন্চলের এই ইনরেজ দাবী করা শুরু করে যে আমগো ভাষাটা ইংরেজীই না এইটা একটা আলাদা ভাষা, তাইলেতো আপনেও অই লোকরে বোকা কৈবেন। নাকি কৈবেন্না? আর যে অক্ষরগুলা আপনে হাজির করছেন...... আপনে কি মনে করেন বাংলাভাষার এইযে বর্তমান হরফ এইগুলা কি আইজ থেইকা ৫ হাজার বছর আগেও এমনি আছিল? সময়ের সাথে বিবর্তন হৈসে। এই বিবর্তনের ধারাবাহিকতার কোনো সময়ের হরফ হৈতে পারে অইগুলা। এইগুলা দেখায়া আর কোন এক পিয়াইজ-ডিম ওয়ালার থিসিস কপচায়া সিলেটী আন্চলিক ভাষারে বাংলা ভাষা থেইকা বিচ্ছিন্ন করনের অশুভ পাঁয়তারা আমার মনে হয় সূস্থমস্তিস্কের সিলেটবাসীরাও মাইনা নিব না।
সুতরাং নিজের কথা নিজে মানেন এবং এই বিষয়ে বিতর্ক আর বাড়ায়েন্না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪৬
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: নারে ভাই,,,,,,,,,,,,,এই ক্ষুদ্র নাদান এখোনো লন্ডন চোখে দেখে নাই...........
আর আপনার সব উত্তর আমি আমার পোস্টে দিয়ে দিয়েছি.......।
আর আমি প্রমান দিয়েছি.................সৈ্যদ মুজতবা আলী,,,ডঃসুনীতিকুমারের রেফারেন্স দিয়েছি......................বাংলাপিডিয়া শ প্রায় ১০ টা লিংক দিয়েছি.................
প্লীজ .....................................
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪৭
নাজিম উদদীন বলেছেন: বাংলাভাষা নিয়ে একটা সুন্দর কথা চালু আছে। এর উৎপত্তি নদীয়া শান্তিপুরে, যশোর কুষ্টিয়ায় এর বিকাশ, ঢাকা এসে আধমরা এবং সিলেট চট্টগ্রামে এর অপমৃত্যু হয়েছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৫২
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: তাহলে বাংলাদেশের বাংলা টিকে রইল কেমনে?????????
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৫১
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: @বৈকুনঠ"আপনি বললেন--"এই বিবর্তনের ধারাবাহিকতার কোনো সময়ের হরফ হৈতে পারে অইগুলা। এইগুলা দেখায়া আর কোন এক পিয়াইজ-ডিম ওয়ালার থিসিস কপচায়া সিলেটী আন্চলিক ভাষারে বাংলা ভাষা থেইকা বিচ্ছিন্ন করনের অশুভ পাঁয়তারা আমার মনে হয় সূস্থমস্তিস্কের সিলেটবাসীরাও মাইনা নিব না।"""
জ্বী জনাব...................আপনি ঠিকই বলেছেন............আমরাও মানিনা...........তয় এইটা জানি..............ভারতের রাস্ট্র ভাষা হিন্দি........,..পশ্চিমবংগের ভাষা বাংলা,,,,,,,,,,,,,,,,দুইটা পুরা আলাদা ভাষা............................কিন্তু ভারতে কিন্তু বাংলা আঞ্চলিক ভাষা............।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৫৪
নাজিম উদদীন বলেছেন: আধমরা, জগাখিছুড়ি হেসেবে টিকে আছে। এইজন্য মানভাষা'র কথা ওঠে মাঝে মাঝে, 'পূর্ববাংলার ভাষা' আন্দোলনের মত হুজুগও আমরা দেখি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৫৫
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ??????????????
মানতে পারলাম না................
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:০৭
বৈকুনঠ বলেছেন: ভারতে বাংলাভাষা কোনো আন্চলিক ভাষা না। আমার মনে হয় এইখানে ভারত বলতে আপনে ভারত রাস্ট্ররে বুঝাইসেন ( কারন ভৌগলিক দৃস্টিকোন থেইকা আমগো দেশও ভারত)।
যাহোক, ভারতের রাস্ট্রভাষাও শুধু হিন্দী না। ভারতে এবং বাংলাদেশে বাংলাভাষা একটা আলাদা ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত। অবশ্যই বাংলা ভাষার অনেকগুলা আন্চলিক রূপ বা ডিয়ালেক্ট আছে, যেমন প্রায় সবগুলা উল্লেখযোগ্য ভাষারই থাকে।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:১১
নষ্ট গিটার বলেছেন: ইয়া মাবুদ।
আমার সিলেট লইয়া অত মাত আর আমি কই আছলাম।
ভাই কিগু মাতে সিলেট লইয়া ??? :@
সিলেটর খালি নাগরি ফন্ট নি?
বাংলাদেশ BANK কে বানাইছে ?
সব বড় মাথা আলা কোনানর?
মুক্তি যুদ্ধত একমাত্র আর্থিক সার্পোট কে করছে ?
---
ইতা তো কেউ মাতে না আর।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:১৯
নষ্ট গিটার বলেছেন: দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক সার্পোট - রেমিটেন্স ... সবচেয়ে বেশি পরিশোধ করে সিলেটিরা।
বিমান সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে সিলেটিরা।
সিলেটিরা নিজস্ব এয়ারপোর্ট বানানোর ক্ষমতা রাখে।
সব শিক্ষিত রাজনীতিবিদরা সিলেটের।
১ জন না, ২ জন না ৩ ৩ জন অর্থ মন্ত্রি সিলেটের, যারা বিশ্ব ব্যান্ক পযর্ন্ত Leadership ছিলেন।
সিলেটিরা বাংলাদেশের জনগন কে যা দিয়েছে সেটা অন্য কোন বিভাগের মানুষের ক্ষমতা + সাহস হবে না পোষানোর।
কোন মুখে সিলেটের বিরুদ্ধে কথা বল্লেন ঐ ভাই?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: @নষ্ট গিটার..................ভাইরে,,একটু বেশী বলে ফেললেন.............এগুলা আমাদের ক্ষতি করবে..............
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৭
বাউল! বলেছেন: কি বাঙ্গালীগো এত্ত সাহস সিলোটীগো নামে কথা কয়! সিলোটীরা মনে কয় আলাদা জাতি, এই থিউরি দেখার অপেক্ষায় রইলাম। নিচু জাতের বাঙ্গালীগো লগে তাগোর বিয়াশাদীও হয়না বা খুব কম হয়।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫১
ত্রিশোনকু বলেছেন: সিলেটিরা বাংগালী না।
আমার বাড়ী তিতাসের তীরে। সিলেটের লাগোয়া। কোন এক বিচিত্র কারনে সিলেটিরা তখনও (আজ থেকে ৫০/৬০ বছর আগের কথা বলছি) আমাদের গ্রামে তাদের মেয়েদের বিয়ে দিত (আমার বড় ফুপু ও তার দুই মেয়ের বিয়ে হয়েছিল সিলেটে) মেয়ের জামাইকে পরিচয় করিয়ে দিত "আমরার বেংগলী দামান।"
'৪৭ এর দেশভাগের সময় সিলেটে রেফারেন্ডাম হয়, সিলেট পাকিস্তানে থাকবে নাকি ভারতে ঢুকবে। ভাসানী তখন পুর্ববাংলার অন্য সব জায়গা থেকে লোক এনে সে রেফারেন্ডামে ভোট দেওয়ান। অল্পের জন্যে সিলেট ভারতের অন্তর্ভুক্ত হ্য়নি সে সময়।
তো সিলেটিরা যদি দাবী করে যে তাদের ভাষা বাংলা নয় এবং তাদের নিজস্ব স্ক্রিপ্ট আছে, অবাক হবার কিছুই নেই।
যদিও আমার মনে হ্য় সিলেটির চেয়ে চাটগাইয়া ভাষা বাংলা থেকে আরো অনেক দুরে, তাদের নিজস্ব স্ক্রিপ্ট থাকুক আর নাই থাকুক।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আপনি তো সিলেটিদের পুরা আলাদা করে দিলেন.............সাবাস!!
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০০
বাউল! বলেছেন: সিলোটিরা আমাগো আবাদী কিংবা বেংগলী কইলে আমাগো গর্বিত হওয়া উচিত।
১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫৫
সৈয়দ নাসির আহমেদ বলেছেন: " বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উন্নয়নে সিলেটবাসীর অবদান বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় ঈর্ষনীয় পর্যায়ের বললেও অত্যুক্তি হবে না। বাংলা সাহিত্যের অগ্রগতি ও শ্রীবৃদ্ধিতে সিলেটের কবি-সাহিত্যিকগণ যে অবদান রেখেছেন তা আরো দশটি অঞ্চলের মিলিত অবদান থেকেও অনেক বেশী। বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বঙ্গ মিলিয়ে প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে উলেস্নখযোগ্য নিদর্শন হচ্ছে চর্যাপদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বাংলাবিভাগের প্রধান হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপাল থেকে তা সংগ্রহ করেন। পন্ডিতদের কাছে শুধু বাংলা ভাষা নয় সমগ্র পূর্ব ভারতের নতুন ভাষার ইতিহাসে চর্যাপদ প্রথম গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত। চর্যাপদ আবিষ্কৃত হওয়ার পর এর কবিকুল বাংলাদেশের কোন্ অঞ্চলের লোক তা নিয়ে পন্ডিতগণ গবেষণা শুরু করেন। অধ্যাপক আসাদ্দর আলী দীর্ঘদিন থেকে এ বিষয়ে গবেষণা ও লেখালেখি করছেন। ‘সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চায় জালালাবাদ’ এবং ‘চর্যাপদে সিলেটী ভাষা’ - এ দুটি গ্রন্থের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন যে চর্যাপদের কবিগণ সিলেট অঞ্চলের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি শুধু কথার কথা হিসেবে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেননি। বরং চর্যাপদের কবিদের ভাষার সাথে কোন্ কোন্ শব্দের সাথে কি ভাবে সিলেট অঞ্চলে ব্যবহৃত ভাষার মিল রয়েছে তা তিনি যুক্তি-প্রমাণ ও দৃষ্টান্ত দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন। তাঁর এ দু’টি গ্রন্থ প্রকাশের পর বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন চর্যাপদ নিয়ে অনেক সংশয়ের নিরসন হয়েছে। চর্যাপদের কবিকুল বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার লোক বলে পন্ডিতদের মধ্যে যারা দাবি করছিলেন তারা আসাদ্দর আলীর বলিষ্ঠ যুক্তির সামনে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের একটি বলিষ্ঠ শাখা হচ্ছে বৈষ্ণব সাহিত্য। এ সাহিত্যের মূল প্রেরণাদানকারী গুরু হচ্ছেন চৈতন্যদেব এবং তিনি সিলেটের সন্তান। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য সৈয়দ সুলতান, দৌলতকাজী, কোরেশী মাগন ঠাকুর, মোহাম্মদ কবির, মোহাম্মদ ছগির, সাধক কবি শেখ চান্দ প্রমুখ কবির অবদানে সমৃদ্ধি পেয়েছে এবং তাদের নিয়ে সমগ্র বাংলাদেশ গর্ববোধ করে। এ সকল কবি যে সিলেটেরই সন্তান ছিলেন তা নিশ্চিত ভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
লোক সাহিত্য বাংলাসাহিত্যের একটি সমৃদ্ধ শাখা। এ ব্যাপারে সিলেটের অবস্থান বাংলাদেশের মধ্যে শীর্ষস্থানে। ময়মনসিংহ গীতিকার দশটি গীতিকার মধ্যে কমপক্ষে সাতটি গীতিকা সিলেট অঞ্চলের, যদিও অবস্থার ফেরে এর নাম দেয়া হয়েছে ময়মনসিংহ গীতিকা। এ কথা নিশ্চিত ভাবে বলা যায় যে, শুধুমাত্র সিলেট অঞ্চলে যতগুলো বারমাসী, গীতিকা, লোকসঙ্গীত, ধাঁ ধাঁ ও প্রবাদ পাওয়া যায় এর পরিমাণ সামষ্টিক ভাবে সমগ্র বাংলাদেশে প্রাপ্ত পরিমানের চেয়ে অনেক বেশী। বাংলাভাষায় মহাভারতের প্রথম অনুবাদক মহাকবি সঞ্জয় সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার অন্তর্গত লাউড় এলাকার লোক বলে সর্বশেষ গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। ভারতীয় প্রাদেশিক ভাষার মধ্যে তিনিই সর্ব প্রথম মহাভারত অনুবাদ করেছেন। মঙ্গলকাব্য রচয়িতার মধ্যে নারায়ন দেব এবং ষষ্ঠীবরও সিলেটের কৃতিসন্তান।
বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার কবি সাহিত্যিকগণ যেখানে শুধুমাত্র বাংলাভাষায় সাহিত্য সাধনা করেছেন সেখানে সিলেটের কবি সাহিত্যিকগণ বাংলা ভাষার পাশাপাশি ইংরেজী, নাগরী, সংস্কৃত, সিলেটি নাগরী, আরবী, ফারসী এবং উর্দূ লিপি বা ভাষায় সাহিত্য রচনা করে অনন্য বৈশিষ্টের স্বাক্ষর রেখেছেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রীরবীন্দ্র কুমার সিদ্ধার্থ শাস্ত্রী তার ‘শ্রীভূমির সন্তানদের সংস্কৃত সাধনা’ শীর্ষক প্রবন্ধে ১০১ জন সিলেটবাসীর ৩৫৯ খানা সংস্কৃত গ্রন্থের নাম উলেস্নখ করেছেন। এমনি ভাবে ফারসী, আরবী এবং উর্দূ ভাষায়ও অসংখ্য কবি সাহিত্যিক নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন।
সিলেটের ভাষার সাথে মিল রেখেই তৈরি হয়েছে নাগরী লিপি। প্রাসঙ্গিক ভাবে এ সম্পর্কে প্রশ্ন আসে, সিলেটী ভাষা বলে কি কোন ভাষা আদৌ আছে? সিলেট অঞ্চলের ইতিহাস এ ব্যাপারে কি বলে? এ সম্পর্কে সিলেটের ভাষাবিজ্ঞানীদের অভিমত কি? সিলেটী ভাষা বলে কোন ভাষা আছে কি নেই এ প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে যেতে হবে মানুষের কাছে, পন্ডিতদের কাছে নয়। ভাষা পন্ডিতরা সৃষ্টি করেন না, ভাষা সৃষ্টি হয় মানুষের মুখ থেকে। পন্ডিতরা ভাষার লিখিত ব্যাকরণ তৈরি করেন এবং এর লিখিত রূপ দান করেন। সিলেটী মানুষের কাছে গেলেই বোঝা যায় তারা যে ভাষায় কথা বলেন তা বাংলা নয়। যারা জোর করে বলেন সিলেটী ভাষা বাংলারই কথ্য রূপ বা বিকৃত রূপ তাদের দাবি যুক্তিসঙ্গত নয়। বাংলাদেশের সিলেটের ভাষা এবং কুমিল্লা বা ময়মনসিংহের ভাষার তুলনামূলক আলোচনা করলে এ সত্য দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়ে যায় যে সিলেটীদের ব্যবহৃত ভাষা বাংলার বিকৃত রূপ নয়, বরং এটা একটা আলাদা ভাষা। বহুভাষাবিদ ড·সৈয়দ মুজতবা আলীর মতে সিলেটী একটি ভাষা এবং বহু দিক দিয়ে এ ভাষা অনন্য বৈশিষ্ট্যের দাবিদার। সিলেটে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতির অষ্টম জাতীয় ইতিহাস সম্মেলন উপলক্ষে প্রকাশিত ও বিশিষ্ট গবেষক অধ্যাপক আসাদ্দর আলী সম্পাদিত স্মারকগ্রন্থ সিলেট দর্পণে এ সম্পর্কে ড· আলীর একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা রয়েছে।
সিলেটবাসীর নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষা সিলেটবাসীর স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের প্রমাণ এবং সিলেটী নাগরী লিপি সিলেটের এক অমূল্য সম্পদ। গবেষণা করলে দেখা যাবে সিলেটী নাগরী একটি বিজ্ঞান সম্মত লিপি এবং যারা তা উদ্ভাবন করেছেন, এ লিপি তাদের বিরল প্রতিভার সাক্ষ্য বহন করছে। অধ্যাপক শিব প্রসাদ লাহিড়ীর মতে এ লিপি উর্দূ লিপির চেয়ে অনেক প্রাচীন। তিনটি অক্ষর ছাড়া সেখানে কোন যুক্ত অক্ষর নেই এবং সবর্মোট ৩২টি অক্ষর মাত্র।
সিলেট অঞ্চলের কবি-সাহিত্যিকগণ বাংলা সাহিত্যের সেবা করার সাথে সাথে নাগরী লিপির মাধ্যমে সিলেটী ভাষার চর্চাও অব্যাহত রেখেছেন। উল্লেখ্য যে শুধু বাংলা নয়, আরবী, ফার্সী ও উর্দু সাহিত্যও সিলেটবাসীর অবদানে সমৃদ্ধ হয়েছে। নাগরী লিপি সম্পর্কে লিখতে গিয়ে অধ্যাপক আসাদ্দর আলী বলেন, “ডক্টর সুনীতিকুমার চট্রোপাধ্যায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীকে সিলেটে এই লিপির প্রচলনকাল বলে অনুমান করেন। আমাদের বিবেচনায় শুধু চতুর্দশ শতাব্দীতে নয়, চতুর্দশ শতাব্দীর প্রথমার্ধেই লিপিমালাটি জন্মলাভের পর এর মাধ্যমে মুসলমানদের সাহিত্য সাধনার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। তবে ১৫৪৯ খৃষ্টাব্দে রচিত গোলাম হুছনের ‘তালিব হুছন’ নামের তত্ত্বগ্রন্থ ছাড়া এর আগে রচিত কোন গ্রন্থের নিদর্শন এখন আর পাওয়া যাচ্ছেনা। বেশীর ভাগ মুসলমান ‘সিলটী নাগরী হরফ’ এর সাহায্যে সাহিত্য সাধনা করলেও বাংলা লিপিকে এক দম বাদ দেননি। ভিন্ন ভিন্ন সুত্র থেকে এ পর্যন্ত ‘সিলটী নাগরী হরফ’-এ লেখা ১৪০ খানা গ্রন্থের সন্ধান পাওয়া গেছে। এটা কম সৌভাগ্যের ব্যাপার নয়। ‘সিলেটী নাগরী” লিপি, ভাষা ও সাহিত্য’ নিয়ে গবেষণার পর জনাব গোলাম কাদির ১৯৮৩ খৃষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। একই বাংলা ভাষায় দুইটি আলাদা আলাদা লিপির মাধ্যমে সাহিত্য সাধনার এমন নিদর্শন নজিরবিহীন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমনটি আর কোথাও নেই।”
সিলেটের সন্তান চর্যাপদের কবিকূল, মধ্যযুগের কবিকুল এবং মরমীকবিদের বাদ দিলে ইতিহাসে বাংলা সাহিত্যের জন্যে গর্ব করার মত তেমন কিছু আর বাকি থাকেনা। সিলেটের আরেক সাহসী সন্তান জনাব আব্দুল হামিদ চৌধুরী ১৯২৭ সালে অর্থাৎ বৃটিশ আমলে আসাম ব্যবস্থাপক সভায় বাংলা ভাষাকে প্রতিষ্ঠিত করে বাংলা ভাষা আন্দোলনের পথিকৃতের আসন দখল করে আছেন। যে বছর পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হয় সে বছরই জনাব মুসলিম চৌধুরী মুসলিম সাহিত্য সংসদের প্লাটফরম থেকে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়ার আওয়াজ তুলেন। কিন্তু আমাদের এ সকল গৌরবময় অবদানের কথা আমরা ভুলে যেতে বসেছি। ওপর দিকে আমরা যখন ইতিহাসে আমাদের যথাযোগ্য সম্মানের কথা বলি, আমাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকারের কথা বলি তখন এক দল লোক সেখানে আঞ্চলিকতার গন্ধ আবিষ্কার করেন। বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা, বাংলাদেশ আমাদের দেশ। ভাষার জন্যে এবং দেশের জন্যে সিলেটবাসী যা করেছে তা সোনার হরফে লিখে রাখার মত। কিন্তু তাই বলে কি আমরা আমাদের গৌরবোজ্জল অতীত ইতিহাস আমরা ভুলে যাব? আমাদের ন্যায্য পাওনা এবং অধিকারের কথা আমরা বলবোনা? পাকিস্তান আমলে একই কায়দায় বাঙালিদের ন্যায্য অধিকার দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। ইতিহাস সাক্ষী, এর ফলাফল শুভ হয়নি। ইতিহাস থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া দরকার। সাথে সাথে আমাদের এ কথাও মনে রাখতে হবে, কান্দে ফুতে বুনি খায়। যে ছেলে ক্রন্দন করে মা তার মুখেই স্তন তুলে দেয়। আপনার ইতিহাস আপনাকেই তুলে ধরতে হবে, আপনার অধিকারের কথা আপনাকেই বলতে হবে।
হিউয়েন সাঙ, আলবেরুনী, ইবনে বতুতা প্রমুখের বর্ণনা মতে সিলেট একটি সমৃদ্ধ ও সুন্দর জনপদ ছিলো। হিন্দু পুরাণ মতে সিলেট মহাশক্তির পীঠস্থান রূপে পূণ্যতীর্থ বলে গণ্য। রবীন্দ্রনাথের ভাষায়,
মমতাবিহীন কালস্রোতে
বাংলার প্রান্তসীমা হতে
নির্বাসিতা তুমি
সুন্দরী শ্রীভূমি।
ভারতী আপন পূন্যহাতে
বাংগালীর হৃদয়ের সাথে
বাণীমাল্য দিয়া
বাঁধে তব হিয়া
সে বাঁধনে চিরদিন তরে
তব কাছে
বাংলার আশীর্বাদ গাঁথা হয়ে আছে।
ভূস্বর্গ হিসেবে পরিচিত কাশ্মীরের রাজধানীকে যেমন শ্রীনগর নাম দেয়া হয়েছে ঠিক তেমনি বাংলার আধ্যাত্মিক রাজধানী সিলেটকে এক সময় শ্রীভূমি বলা হতো। গণমানুষের কবি দিলওয়ার বিশ্বপর্যটক ইবনে বতুতার উক্তি উল্লেখ করে একবার লেখেন, “কাশ্মীর পৃথিবীর সৌন্দর্যের লীলাভূমি এবং সিলেট তার হৃৎপিন্ড।” পল্লীকবি জসীম উদ্দীন সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে বলেন, “সিলেটের প্রাকৃতিক দৃশ্য আমাকে মুগ্ধ করিয়াছে। এখানকার গাছ-গাছড়া, নদ-নদী সবই যেন কবিত্বময়। ইচ্ছা হয় এখানে বসিয়া যুগ যুগ ধরিয়া সাধনা করি। এমন সুরম্য দেশে কবি-সাহিত্যিকের উদ্ভব না হইয়া পারেনা। তাই দেখিতে পাই, সিলেট বাংলা সাহিত্যে এক বিশিষ্ট আসন দখল করিয়া বসিয়া আছে। সিলেটের প্রতিভা অসাধারণ। সাহিত্য ক্ষেত্রে সিলেট জেলা শীর্ষস্থানীয়। "
Click This Link
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: ধন্যবাদ....................আপনি এই নিয়া একটা পোস্ট দেন না............
১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৮
অচেনা সৈকত বলেছেন: নষ্ট গিটার@ আপনার দাবী অনুসারে বাংলাদেশের অন্য অন্চলের রাজনীতিবিদরা অশিক্ষিত। ভালই বললেন। এখন বুঝতে পারছি আপনার মত লোকদের জন্যই সব সিলেটবাসীর বদনাম হয়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: একমত
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৬
দেশীসাইকো বলেছেন: @তিথী ও টাটা ,
''সিলেটিরা সব মাদার ফাকার ''
আশা করি এ কথাটি আপনি রাগের বশে বলেছেন
মন থেকে বলেননি ,
আমি আগের মন্তব্যে বলেছি ,ভালো খারাপ মনের মানুষ সব জায়গাতেই আছে,
আর ''নষ্ট গিটারের ''মন্তব্য শুনে আমার নিজেরই লজ্জা লাগছে।উনার মন্তব্যে উনি উনার শিক্ষার পরিচয় দিয়েছেন ।
আপনারো হ্য়তো লন্ডনী কোন অল্পশিক্ষিত সিলেটী সাথে কথা বলে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে ।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
দেশীসাইকো বলেছেন: @তিথী ও টাটা
প্রথমদিকে শুধুমাত্র হতদরিদ্র এবং অশিক্ষিত সিলেটীরাই লন্ডন গিয়েছিলো ,এবিষয়ে আপনার অনেকাংশে ঠিক আছে ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৩
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: আপনি এমন একজনের সাথে একমত হলেন............এই বিষয়ে আর তর্ক করতে ভাল্লাগছেনা.............তবে ঐসময় পাকিস্তানের ৯ জন সিএসপি ছিলেন সিলেটি..............পুরা পাকিস্তান জুড়ে আর কোথাও হতে এত অফিসার বের হয়নাই এক সিলেট হতে যতজন বের হয়েছেন।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪২
দেশীসাইকো বলেছেন: *এবিষয়ে আপনার মন্তব্য অনেকাংশে ঠিক আছে ।
১৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩
অক্টোপাস বলেছেন: আমাদের বাংলাভাষা সিলেটে গিয়ে আহত আর চট্টগ্রামে গিয়ে নিহত হয়েছেন!
১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: তীথী ও টাটার মন্তব্যটা !!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: রিপোর্ট করেছি
১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
নষ্ট গিটার বলেছেন: ""অচেনা সৈকত বলেছেন: নষ্ট গিটার@ আপনার দাবী অনুসারে বাংলাদেশের অন্য অন্চলের রাজনীতিবিদরা অশিক্ষিত। ভালই বললেন। এখন বুঝতে পারছি আপনার মত লোকদের জন্যই সব সিলেটবাসীর বদনাম হয়। ""
বাংলাদেশের অন্য অন্চলের রাজনীতি বিদরা কি সেটা তো আর জানা আছে। বলেন সিলেটের কোন মন্ত্রি করাপশনে জেলে? এম সাইফুর রহমান??? মাত্র ১ দিন ছিলেন জেলে।
আর কেউ???
অন্য অঙ্চলের রাজনীতিবদিরা আমাদের নেতাদের লবিং এর জন্যে সে জন্যেই সিলেটে ঘুরেন। নির্বাচনে সবার আগে সিলেটে আসা সিলেটিদের মন জয় করতে। কারন এটা তো নির্ধারিত, সিলেটিরা যারে ভোট দিয়ে পাশ করায় সেই দলই সরকার গঠণ করে।
আমার মত সিলেটির কারনেই মার্কস এন্ড স্পেন্সারের ম্যানেজাররা সমীহ করে চলে। চিনে জানে শুনে। বাংলাদেশ কি আর বাঙ্গালী কি।
""দেশীসাইকো বলেছেন: @তিথী ও টাটা ,
''সিলেটিরা সব মাদার ফাকার ''
আশা করি এ কথাটি আপনি রাগের বশে বলেছেন
মন থেকে বলেননি ,
আমি আগের মন্তব্যে বলেছি ,ভালো খারাপ মনের মানুষ সব জায়গাতেই আছে,
আর ''নষ্ট গিটারের ''মন্তব্য শুনে আমার নিজেরই লজ্জা লাগছে।উনার মন্তব্যে উনি উনার শিক্ষার পরিচয় দিয়েছেন ।
আপনারো হ্য়তো লন্ডনী কোন অল্পশিক্ষিত সিলেটী সাথে কথা বলে বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে ।"""
ভাই আমার শিক্ষা নাহয় না বলি।
কেউ কোন দিন চলাফেরায় বলতে পারবেনা যে আমি একজন সিলেটি কিন্তু সিলেটের কথায় নিজেকে আর আটকে রাখতে পারি না।
সিলেটি তো, তাই অহংকার টা একটু না বরং খুব বেশি।
যা অন্য বিভাগের মানুষ ৫০ জন মিলে করতে ভয় পায় সেখানে এক সিলেটি যতেষ্ট।
অন্য বিভোগের মানুষের তো সিলেটি দের গালি দিতে একটুও মুখে বাধে না। কেন?
হিংসা। সিলেটিরা সব পারে আমরা পারি না । এই সে হিংসা।
শুনেন ভাই, সিলেট সব দিতে পারে। ইন রিটার্ন থুথু ও হাসি মুখে নেয়। কিন্তু নিজের জাত নিয়ে ব্যাপার সহ্য কোন সিলেটি করে না।
ধন্যবাদ আপনাদের।
[ মোর আর এই হুদা পেছালে ইনটারেসট নাইক্কা। ]
টাটাজ।
২০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বৈকুনঠ বলেছেন: @ নস্ট মাথা থুক্কু নস্ট গিটার এতক্ষনে আপনে কৈছেন কথার কথা। সিলেটীরা তাইলে আলাদা একটা জাতি!!! আরে ভাই আপনে কোন দুক্কে বাংলাভাষর ব্লগে বাংলায় কমেন্টান? যান, নাগরী ভাষা শিখেন। সিলেটরে আলাদা দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার আন্দোলনে নামেন। দেইখেন কয়জন সূস্থ সিলেটী আপনের সাথে আসে।
২১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪
নষ্ট গিটার বলেছেন: ""বৈকুনঠ বলেছেন: @ নস্ট মাথা থুক্কু নস্ট গিটার এতক্ষনে আপনে কৈছেন কথার কথা। সিলেটীরা তাইলে আলাদা একটা জাতি!!! আরে ভাই আপনে কোন দুক্কে বাংলাভাষর ব্লগে বাংলায় কমেন্টান? যান, নাগরী ভাষা শিখেন। সিলেটরে আলাদা দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার আন্দোলনে নামেন। দেইখেন কয়জন সূস্থ সিলেটী আপনের সাথে আসে। ""
টাইমপাস কথার মানে বুঝেন???
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৩৮
দেশীসাইকো বলেছেন: বাদ দেন,
উনার হয়তো সিলেটীর কাছ থেকে পাওয়া কোন খারাপ অভিজ্ঞতা আছে ।যার জন্য এমন আচরণ করছেন ।সব মানুষ সমান না,সব জায়গায়ই ভালো খারাপ মানুষ আছে,এটা উনাকে বুঝতে হবে।