নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

চোরাবালি-

চোরাবালি- › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেছে নিন কোন পক্ষ নিবেন- ধর্ম না ধর্ম বিদ্বেষী

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

রাজনৈতিক লেখার ইচ্ছে আমার কোন কালে নেই বা আমি এসব বুঝিও না। কামলা মানুষ কামলা হিসেবেই থাকবে চাই। স্বপ্ন আমার কামলা ক্ষেত্র গার্মেন্টস ট্রেড নিয়েই। লেখা শুধু আঙুলের চুলকানিতে।



বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যার ৮৫ আবার কারো কারো মতে ৯৫% লোক মুসলিম। যে হিসেবই নিয়ে থাকি তাতে মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবেই পরিচিতি লাভ হয়। আর যে যেটাই বলুক একটা সময়ে মানুষ ধর্মের দিকেই ঝোকে যখন বয়সের ভারে রক্তের প্রবল বেগ কমতে থাকে। দেখা যায় যৌবনে দুর্বার ধর্ম বিদ্বেষী বা উদাসিন হলেও একটা সময় এসে ধর্মের দিকেই ঝুকতে থাকে এবং ধর্মকে ভালবাসতে থাকে। যদিও কিছু কিছু লোক পার্থিব মোহে সেদিকে যাবার হেদায়ত প্রাপ্ত হন না।

বাংলাদেশে আজ নাস্তিকদের বেশ দৌরত্ব মনে হচ্ছে যার মধ্যে শীর্ষে আছেন বাম দলগুলি যাদের আদর্শ মাও সেতুং, লেলিন এই সব লোক। তারা ধর্ম সম্পর্কে কিছু না জানলেও দু'চারটি লাইন পড়ে ধর্মের অপবেক্ষায় ব্রত হয়ে পড়েন ধর্মের গুষ্টি উদ্ধারে নেমে পরেন মধ্যযুগীয় ধোয় তুলে, আসলে তারা জানেই না মধ্যযুগ আর ধর্মের মধ্যে পার্থক্য। মধ্যযুগীয় বর্বরতা থেকে কিসের দ্বারা উদ্ধার হয়েছিল এবং সেখানে কারা বেশী নির্যাতন করেছিল।



যা হউক এটা বামদের ভাল লাগবে না কারণ তারা পড়ে থাকে মাও সেতুং লেলিন, কোন ধর্মগ্রন্থ পড়ার মত কোন সময় তাদের হাতে নেই। বামদের নাকি বিরাট আদর্শ আছে যে আদর্শ মানুষের কল্যানে কিন্তু দুঃখের বিষয় হল বাম নেতারা থাকেন অট্টালিকায় আর তাদের কমরেডরা থাকেন আস্তাকুড়ে। সাধারণ মানুষ মানুষকে মূল্যায়ন করে তাদের আচার আচরণ ভাল কাজ দেখে যেটা বামদের দ্বারা সংগঠিত হয়েছে এমন নজির খুব কমই। বামরা সর্বদা অধিকার নিয়ে কথা বললেও তারা কখনও কারো অধিকার নিয়ে চিন্তা না করে নিজের অধিকারেই ব্যতিব্যস্ত।



তাদের জনপ্রিয়তা দেখতে গেলে স্বাধীনতার পর থেকে তাদের ভোটের পরিসংখ্যান দেখলেই বোঝা যায়। নিজেদের মার্কা বা প্রতিকে তারা কোনদিন সংসদ ভবনে ঢোকার অনুমতি না পেলেও এবার আপনার প্রতিকের বদৌলতে সংসদে প্রবেশ করে নিজেদের অনেক পন্ডিত জাহিরে করে ধর্মপ্রাণ মুসলিদের বিরুদ্ধে যে উষ্কে দিচ্ছে আপনার সেটি আপনার বোঝা উচিত। বামদের নিজস্ব প্রতিকে একটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটের পরিসংখ্যান আপনার কোন প্রার্থীর যে কেন্দ্রে ফেইল করেছে সেই কেন্দ্রের ভোটের থেকেও কম। এই পরিসংখ্যানেই বোঝা যায় তাদের গ্রহণ যোগ্যতা কতটুকু। পুকুরে খরসালা মাছ বা সিলভার কার্প মাস কিন্তু বেশী থাকে না থাকে সামান্য কিছু যা রুই থেকে সামান্যই। কিন্তু পুকুরের উত্তালতা দেখে মনে হয় পুকুর ভরিতই হয়তো এই মাছ দ্বয় তাতে অনেকে বিভ্রান্তই হয় বটে। আশা করি আপনি বিভ্রান্ত হবেন না।

তাদের গ্রহন যোগ্যতা বা জনমত নিয়ে যাচাই করতে চাইলে একদিন তাদের কোন কর্মসূচী দিতে বলেন দেখবেন হালিতে গোনা যাবে তাদের লোক সংখ্যা। শতকে গুনলে কোঠাপূর্ণ হবে না। অতএব তাদের নিয়ে গর্ব করার কিছু নাই। সদ্যগজিত কিছু ধর্ম বিশেষত ইসলাম বিদ্বেষী ধর্ম নিয়ে কটাক্খ করে যাচ্ছে যার সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকজন। যারা মূলত জ্ঞানহীনতা বা বিতর্কে জড়িয়ে নিজেদের পরিচিত লাভের আশায় বা অশ্লীলতায় নিজেদের প্রচার করার জন্যই এগুলি করে থাকে। সচারচর এদের সাথে কেও দ্বন্দে জড়ায় না অশ্লীলতার ভয়ে তাই এরা নিজেদের অনেক বেশী সংখ্যা গরিষ্ঠ মনে করে থাকে। যার বিপরীতে শত শত আছে যারা ধর্মকে ভালবাসে থাকতে চায় ধর্ম ঘিরে। এই সব নাস্তিকেরা যুক্তিতে হেড়ে গিয়ে ধর্মব্যবসায়ী ট্যাগ দিয়ে নিজের অস্তত্বীয় টিকিয়ে রাখতে চায় এর বাইরে কিছু নয়।

জনমত যাচাইয়ে নাস্তিকদের বা ধর্ম বিদ্বেষীদের একটি সমাবেশ করার অনুমতি বা আহবান জানিয়ে দেখতে পারেন- আমরা নাস্তিক ধর্ম মানি না ব্যনারে দেখবে তাদের জনপ্রিয়তা বা গ্রহন যোগ্রতা।

আপনার ভোটের সময় এদের কাউকে পাবেন না কারণ এদের অধিকাংশই বসবার করে যে এলারক ভোটারও না সে আর কষ্ট করে ভোট দিয়ে আপনাকে সমর্থন জানাবে না কখনও। এদের সমর্থন শুধু ব্যনারে এর বাইরে না।



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

আজিম উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন: ইসলাম শান্তি আর সত্যর র্ধম এখানে হিংসার জায়গা নেই।মানুষ হত্যা ইসলামে নিষিদ্ধ, একজন মানুষকে হত্যা করা আর সমগ্র মানবজাতিকে হত্যা করা সমান কথা আর এটাই সত্যিকার অর্থের ইসলামের কথা।ইসলামের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধের ময়দানে হাতিয়ার ধরে তখন নিজেদের জীবন আর সজাতিকে রক্ষায় হত্যা বৈধ হয় তবে প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে নয়।ভিন্ন র্ধমের বা মতের লোকেরা ইসলাম নিয়ে নানা কথা বলবে তাই বলে তাদেরকে হত্যার কথা ইসলামের কোথাও নেই। বরং ইসলাম বলে যারা তোমার রবকে গালি দেয় তোমরা তাদের রবকে গালি দিওনা তাহলে তারা প্রকান্তরে আমাকেই গালি দিবে। ভিন্ন মতের বা র্দশনের মানুষদের সত্য ও সুন্দরে আহবান জানানোই হলো ইসলামের মূল মন্ত্র। হিকমতের সহিত ইসলামের পথে ডাকতে হবে নাস্তিকদের তাদের ভূল যুক্তিকে ইসলামের ধারালো যুক্তি দিয়ে খন্ডন করতে হবে আর এর নামই হল ইসলাম।যারা যুক্তি প্রর্দশনে অক্ষম বা ধর্মের পথে সঠিক ভাবে ডাকতে অক্ষম তারা ধর্ম প্রচারের গুরু দায়িত্ব না নিলেই পারে।ইসলাম ধর্ম কারো দয়ার অপেক্ষায় খোড়া হয়ে থাকেনি থাকবেও না, এটা আল্লাহর মনোনীত একমাএ জীবন বিধান এর প্রচার ও প্রসার আল্লাহ তার নেক ও ঈমানদার বান্দাদের দ্বারা করাবেন। এই পৃথিবীর বুকে রক্ত প্রবাহ বইয়ে দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়নি আমাদের নবী ও তার সাহাবীরা শ্রমের বিনিময়ে আর সত্যর ধারক ও বাহক হয়ে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সুতরাং যারা সত্যিকার অর্থে ইসলামের সেবক তারা মানুষ হত্যার মধ্যেদিয়ে ইসলামের সর্বনাষ করছেন।আমেরিকার চালে পড়ে মুসলিম ধর্মান্ধদরা পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস ছড়িয়ে ইসলামের যে অপরিসীম ক্ষতি করছে তাতে লাভবান ইহুদি নাসারারা। ভারত বর্ষে ইসলাম রক্তের হলি খেলে ছড়িয়ে পড়েনি বরং মিথ্যার সামনে সত্যকে সুপ্রতিষ্ঠিত করে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাই ইসলামকে রক্ষার নামে কোন নাস্তিক বা ভিন্ন মতের মানুষকে হত্যা করা( যুদ্ধের ময়দান বাদ দিয়ে) মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সামিল।
।। বাকস্বাধীনতার দোহাই।।
ব্যক্তির বাকস্বাধীনতার অর্থ এই নয় যে অন্যের র্ধমীয় অনুভূতিতে আঘাতহানা বা অসত্য তথ্যকে নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালানো, এটা সকল ধর্মের জন্যই প্রযোজ্য। যুক্তি যেখানে থাকেনা সেখানে ভর করে তর্ক আর তর্কের উপর আসীন থাকে শয়তান। ইসলাম ধর্ম বা মহানবী কে নিয়ে যেকোন ধরনের কুমন্ত্যবের প্রতিবাদ আমরা মুসলাম মাএই করবো এটা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব কিন্তু এটা ভুললে চলবেনা যে প্রতিবাদের ভাষা যেন হয় ধর্মের পথ অবলম্বনে। সত্য যখন আপন মহিমায় ভাসকর তখন মিথ্যা তার স্বাভাব গত কারণেই বিলুপ্ত হয় এটা ইসলামের কথা তাই মিথ্যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে ধর্মের যুক্তি নিয়ে, হুমকি বা বল প্রয়োগ করে নয়।
।। অপরাধীর শাস্তি ধর্মের বিধান।।
ইসলাম ধর্মে অপরাধী যেই হোক তার বিধান অনুসারে সাজা হওয়া আবশ্যক কারণ ধর্ম অন্যায়ের সাথে আপোস করে না। আমরা যারা যুদ্ধঅপরাধীদের বিচার চাই তারা শুধু মাএ সংগঠিত অন্যায়ের বিচার চাই এটা ন্যায্য দাবি এখানে ভিন্ন মতের কোন স্থান নেই। কেউ যদি ধর্মে দিক দিয়ে সম্মানিত ব্যক্তি হয়ে থাকেন কিন্তু যুদ্ধ অপরাধের সাথে জড়িত থাকেন তবে ধর্মের দোহাই দিয়ে তার পক্ষ নেওয়ার অর্থ হলো অন্যায়কে সমথর্ন জানানো। আবার অপরাধীর সাজার আড়ালে ধর্মকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা সমর্থন যোগ্য নয়। শুধু মাএ অপরাধী ও অপরাধ সংগঠনকারী ব্যক্তি বা দলকে আইনের আওতায় শাস্তি ও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে কিন্তু কোন অবস্থাতেই ধর্ম ভিওিক রাজনীতিকে নয়। কমিউনিস্টরা যদি দল করার অধিকার পায় তবে সত্যিকার অর্থের ধর্মভিওিক রাজনৈতিক দল গুলো কেন নয়।জামায়িতি ইসলামি তার অপরাধের দায় এড়াতে পারেনা ধর্মের দোহাই দিয়ে কিছু অপরাধী নিজেদের মুক্ত করার জন্য ধর্মের প্রয়োগ করবে তা মেনে নেওয়া যায়না।যদি ট্রাইবুনালে সঠিক বিচার না পাওয়া যায় তবে জামায়াতের উচিত উচ্চ আদালত ও সুপ্রিম কোর্ট পযর্ন্ত অপেক্ষা করা কিন্তু সন্ত্রাস কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। যারা নতুন প্রজম্মের তারা সত্যিকার অর্থের ধর্ম ভিওিক দল কে বেছে নেওয়া উচিত।
।। ধর্মের অপ-প্রয়োগ।।
ধর্মকে ভিওি করে যারা রাজনীতি করে তারা ভূল পথে ধাবিত হলে তার দায় ইসলামের নয় বরং কর্মীদের এই ব্যাপারে সজাগ হওয়া উচিত। জামায়াত যদি আওয়ামীলিগকে প্রগতিশীল ভাবে তবে বি এন পি কতটুকু ধর্মভিওিক দল যে অন্যন্য ধর্মভিওিক দল গুলোকে এলোমেলো রেখে শুধু মাএ ক্ষমতাকে আপন করে পাবার জন্য জোট গঠন করে।নারী নেতৃত্ব হারাম বলে আবার নারীর আচল ধরে ক্ষমতায় আসে। ইসলামের সেবার নামে ক্ষমতায় কত দ্রুত যাত্তয়া যায় তার জন্য যেকোন অন্যায়ের সাথে আপোস করার নাম ইসলাম নয়। পাচ বছর ক্ষমতায় থেকে ইসলামের কি বাস্তবায়ন করতে পেরেছে জামায়াত। স্বার্থ আছে উপরের মাথা ওয়ালাদের কিন্তু মাঠ পযায়ে কর্মীরা শুধুই ধর্মকে আপন করে জীবন উৎসর্গ করে তাতে ধর্মের উপকার হোক বা না হোক ক্ষমতার স্বাদ কিন্তু পায় নিজামী বা মুজাহিদরা ।জামায়াতের বিভিন্ন মিডিয়া গুলো ইসলাম প্রচারের চাইতে তাদের দলীয় স্বার্থ প্রচারে ব্যস্ত । ধর্মীয় চ্যানেল বললেও সেখানে থাকে অশ্লীল বিজ্ঞাপনের বাহার যা ইসলামের সাথে বেইমানী করার সামিল । অর্থ না থাকলে চ্যানেল চালানোর প্রয়োজন কি? যেখানে অশ্লীলতাকে ধর্মীয় চ্যানেলের নামে লাই দেওয়া হয় তা গ্রহনযোগ্য হয় না ধর্মের বিচারে। চাদে সাঈদীকে তুলে দিয়ে নিশ্চয় ইসলামের মূল্য বৃদ্ধি পায়নাই বরং লাভবান জামায়েতের ক্ষমতার রাজনীতি। কাবা শরীফের কাপড় নিয়ে মক্কার ঈমাম সাঈদীর মুক্তির দাবী জানায় এমন খবর যখন আমার দেশ খবরের কাগজে প্রকাশ পায় এটা নিশ্চয়ই ধর্ম প্রাণ মুসলমানদের আবেগ তাড়িত করে কিন্তু এই মিথ্যা তথ্য গুলো ইসলামের অবমাননা ছাড়া আর কি হতে পারে। ধর্মীয় রাজনীতি বৈধ কিন্তু ক্ষমতায় যাত্তয়ার জন্য এই রাজনীতি নয় বরং ইসলামের প্রচার ত্ত প্রসারই এর একমাএ উদ্দেশ্য । তাই ধর্মের প্রচার প্রসারে সত্যিকার ইসলামের পথে চলা উচিত সকল মুসলমানের আর সহনশীল আচরণ দেখানো উচিত সকলের প্রতি সকলের । কর্মীরা সচেতন হলে ধর্ম গুরুরা অপকর্মে লিপ্ত হওয়ার সুযোগ পায়না, আধুনিক ধর্মভিওিক শিক্ষার অভাব মানুষকে ধর্মান্ধ করে ফেলে তাই ধর্মীয় শিক্ষা হতে হবে আধুনিক কোরআন ও সুন্না ভিওিক। ধর্ম ভিওিক দল হতে হবে গনতন্ত্রমনা, না হলে এই দেশ হবে পাকিস্তান বা আফগানিস্তান। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় ইরান ধর্ম,বিজ্ঞান আর গনতন্তের চর্চা করে বলেই তারা এখনো সার্থক দেশ হিসাবে টিকে আছে অন্যে দিকে সেীদি আরব ধর্মের চর্চা করে ঠিক কিন্তু বিজ্ঞান আর গনতন্তের অভাবে সেখানে বাসা বেধেছে আমেরিকার ভূত। তাই ক্ষমতার জন্য , ব্যাক্তি স্বার্থে কিংবা শুধুই রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য ইসলামের ব্যবহার প্রকৃত মুসলমানরা মেনে নিতে পারে না । আমার এই মতামত শুধুই আমার নিজস্ব চিন্তা হয়তো ভিন্ন মত ও থাকতে পারে কিন্তু যদি যুক্তি হয় ধারালো তবে তা সাদরে গ্রহনযোগ্য, হত্য-খুন আর রাহাজানি দিয়ে মতামত প্রতিষ্ঠা করা যায় না , সত্য প্রতিষ্ঠা করা যায় না তবে হে, এই বল প্রয়োগ করে ক্ষমতায় যাওয়া যায়।।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

চোরাবালি- বলেছেন: # ধর্ম নিয়ে কোন লেখা আসলেই সেখানে জামায়াত এর প্রসঙ্গ টানা কি ঠিক? এ দেশে কি শুধু জামায়ত ধর্মের পথে কাজ করে নাকি অন্যরাও আছে?
# যুদ্ধাপরাধির ক্ষেত্রে বলি আমি শুনেছি দেখেছি এই সব স্বক্ষীদিয়ে কি কারো বিচার হয়? ধর্মে স্বাক্ষীর ব্যপারে কি বলা আছে সেটি জানেন নিশ্চয়? আপনি নিজ চোখে দেখেছেন অথবা এমন ৩জন ব্যক্তির মারফতে শুনে যারা নিজ চোখে দেখেছেন।
# আপনার ভাইকে যদি কেও খুন করে আপনি কি করবেন? রাষ্ট্র যদি বসে বসে দেখে কোন আইনী পদক্ষেপ না নিয়ে?
# ধর্মে যেমন বোঝানোর ও নমনীয় ভাষায় কথা বলার কথা বলা আছে তেমনি হত্যার বদলে হত্যার কতাও বলা আছে সেটি ভুলে গেলে চলবে না। আসল ব্যপার হচ্ছে যেখানে যেটি প্রয়োগ করা দরকার। কোন দুর্বল লোক ধর্মনিয়ে কটাক্ষ করেছে তার সাথে নমনীয় ভাষায় কথা বলা যায় কিন্তু কোন শক্তি সমর্থন লোক ও কথা বলতে গেলেই মারতে আসে তার ক্ষেতে কি করবেন?
অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে বলা হয়েছে শক্তি দিয়ে সম্ভব না হলে মুখে তাও সম্ভব না হলে মনে মনে আর সেটি হল দুর্বল ঈমানের পরিচয় মাত্র।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: কঠিনভাবে সহমত। বামতের জনপ্রিয়তা এইদেশে শুন্যের কৌঠায়। এরা লীগের কাদে জেঁকে বসে লীগকে নাচাইতেছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

চোরাবালি- বলেছেন: ওদের প্রিয়তা আছে জন নাই

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

পুংটা বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছু কাঠালপাতার অর্ডার দিয়েছে। কচি কাঠালপাতা। থাইবেন? :-P

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

চোরাবালি- বলেছেন: আমরা কাঠাল পাতায় লবণ সরবরাহ করি আপনাদের খাওয়ানোর জন্য। কালে কালে দেখা যায় আপনারাই কাঠাল পাতা খেয়ে আসছে কিন্তু লবন দিয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.