নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমরা বুইড়া খেদাই

নিউ লাইন ব্লগার - fb.com/openbd

চরমপত্র

fb.com/openbd দেশটা স্বাধীন ওইছে আইজ চল্লিশ বছর। বৃটিশ গেছে সেই কবে তবু দেশে আইজও সেই বিদেশী ক্ষমতা-রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভূত প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্র বসে থেকে আমাদের মুক্তি কেই অর্থহীন করে রাখছে। অথচ জন-রাষ্ট্র ব্যবস্থাই ছিল এ জাতির শত বছরের আন্দোলন, যুদ্ধ ও লক্ষ লক্ষ শহীদের পাঁজরে লুকানো বুলেট বিদ্ধ রক্তে ভেজা স্বপ্ন।

চরমপত্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক রহমান জীবন বৃত্তান্ত

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৭



প্রাথমিক জীবনঃ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এবং তিনবার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জেষ্ঠ্য সন্তান তারেক রহমানের জন্ম ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর তারিখে। তিনি দেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ হতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হন ও পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করার পর তিনি পেশা হিসেবে ব্যাবসায়কে বেছে নেন। ব্যবসায়ে অবতীর্ণ হয়ে তারেক রহমান বস্ত্রশিল্পে বিনিয়োগ করেন ও স্বল্প সময়ের মাঝে ঐ ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করেন। পরে তিনি নৌ-যোগাযোগ খাতেও বিনিয়োগ করেন ও সাফল্য অর্জন করেন।



রাজনীতিঃ বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বগুড়া কমিটির সদস্য হিসেবে যোগদান করে তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। আনুষ্ঠানিক ভাবে সংগঠনের যোগ দেয়ার পূর্বেই তারেক রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তারেক তার মায়ের সহচর হিসেবে সারা দেশের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। ২০০১ সালের নির্বাচনেও তারেক রহমান মা বেগম জিয়ার প্রচারণা কার্যক্রমের পাশাপাশি পৃথক পরিকল্পনায় দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রচারণা চালান। মূলত ২০০১ সালের নির্বাচনী প্রচারণায় তার অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতির প্রথম সারিতে তারেক রহমানের সক্রিয় আগমন ঘটে ।



২০০২ সালের পর গণ-সংযোগঃ ২০০২ সালে তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপির একজন জেষ্ঠ্য যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্মপ্রাপ্ত হন। দলের উর্দ্ধতন পর্যায়ে নিয়োগ লাভের পরপরই তারেক রহমান দেশব্যাপী দলের মাঠপর্যায়ের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের সাথে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেন। মূল সংগঠন সহ সহযোগী সংগঠন যেমন জাতীয়তাবাদী যুব দল, জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ইত্যাদি আয়োজিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে তারেক রহমান কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ও মাঠপর্যায়ের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য ও মতামত গ্রহণ করেন। এ সভাগুলোতে তারেক মূলত দলের গঠনতন্ত্র, উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে নেতাকর্মীদের সাথে দীর্ঘ মতবিনিময় করেন। বিস্তারিত মতবিনিময়ের বিষয়বস্তুর মাঝে আরও ছিল প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে দলের করণীয় ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন- অগ্রগতি নিশ্চিতকরণে সরকারী দল হিসেবে বিএনপির করণীয় প্রসঙ্গে আলোচনা। পরবর্তীতে দেখা যায় যে এই জনসংযোগ কার্যক্রমের ফলে দলের নেতাকর্মীদের তরুণ অংশটির মনোবল অসামান্য বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে তারেক রহমান শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের পরিচিত থেকে বেরিয়ে এসে দলের একজন দক্ষ সংগঠক ও সক্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।



অভিযোগ ও বিতর্কসমূহঃ ২০০২ সালে ৩৭ বছর বয়সী তারেক রহমানকে দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের একজন নেতা হিসেবে দায়িত্ম দেয়ার ফলে কোন কোন রাজনৈতিক বিশ্লেষক এই সিদ্ধান্তকে স্বজনপ্রীতি বলে চিহ্নিত করেন। সংসদের তৎকালীন বিরোধী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দও এই সিদ্ধান্তর প্রতি নিন্দামুখর ছিল। অবশ্য দলের পক্ষ থেকে বা দলের কোন নেতাকে কখনওই এই সিদ্ধান্তের সাথে দ্বিমত করতে দেখা যায়নি কেননা তারেক রহমান সক্রিয় ভাবে দলের কার্যক্রমে অংশ নিয়ে তার নিয়োগলাভকে যথাযথ প্রমাণে উদ্যোগী ছিলেন।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। দেশের নির্দিষ্ট কিছু সংবাদমাধ্যম ক্রমান্বয়ে তারেক রহমান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে সীমাহীন দূর্নীতির অভিযোগ আনতে শুরু করে। বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ যারা ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিরোধী দলের দায়িত্ম পালন করছিল, দলটির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন সময় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যাবহারসহ দূর্নীতির অভিযোগ আনে। বিশেষ করে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়া সহ তারেক রহমানের কার্য্যালয় ঢাকার বনানীস্থ হাওয়া ভবনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অভিযোগ প্রচারিত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিযোগ ছিল যে তারেক রহমানের তত্ত্বাবধানে হাওয়া ভবন সরকারের অদৃশ্য নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করছে।



সেনা সমর্থিত সরকার কর্তৃক গ্রেপ্তারঃ ১১ জানুয়ারী, ২০০৭ তারিখে নিয়মতান্ত্রিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অপসারণ করে বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর তৎকালীন চিফ অফ স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল (পরে জেনারেল হিসেবে অবসর নেন) মঈন উদ্দীন আহমেদের হস্তক্ষেপে একটি অগণতান্ত্রিক ও অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়। ১২ জানুয়ারী উপদেষ্টা পরিষদ নাম্নী একটি মন্ত্রীসভা গঠিত হওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ প্রচুর মামলা দায়ের করা হয়।

৭ মার্চ, ২০০৭ তারিখে একটি দূর্নীতি মামলার আসামী হিসেবে তারেক রহমানকে তার ঢাকা ক্যান্টমেন্টস্থ মইনুল রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও ১৩টি দূর্নীতির মামলা দায়ের করা হয় ও তাকে বিচারের সম্মুখীন করা হয়।



আটকাবস্থায় শারীরিক নির্যাতনঃ গ্রেপ্তারের কিছুদিন পর তারেককে আদালতে হাজির করা হলে তার শারীরিক অবস্থার প্রচন্ড অবনতি সবার নজরে পড়ে। তার আইনজীবিরা আদালতে অভিযোগ করেন যে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে চিকিৎসকদের একটি দল পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর আদালতকে জানায় যে তারেক রহমানের উপর শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ যুক্তিযুক্ত

প্রথমে আইনজীবিরা আদালতে আবেদন জানান যেন তারেক রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদের উদ্দেশ্যে রিমান্ডে পাঠানো না হয়। আদালত সেই আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। কিন্তু পরে দেখা যায় রিমান্ডের পর তারেক রহমানের শারীরিক অবস্থার ক্রমান্বয়ে অবনতি হচ্ছে। এক পর্যায়ে তারেক রহমান আর নিজের পায়ে হেঁটে আদালতে আসতে পারতেননা; তাকে প্রিজন ভ্যানের পরিবর্তে অ্যাম্বুল্যান্সে করে আনা প্রয়োজন হত ও তিনি এজলাসে উপস্থিত হতেন স্ট্রেচারে করে। এই পর্যায়ে আদালত রিমান্ডে নেয়ার আদেশ শিথিল করে তা কমিয়ে ১ দিন ধার্য করেন ও জিজ্ঞাসাবাদকারীদের সাবধানতা অবলম্বনের আদেশ দেন।

অবস্থার অবনতি অব্যাহত থাকলে তারেক রহমানকে কেন্দ্রীয় কারাগারের পরিবর্তে ঢাকার শাহবাগস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

২৫ আগস্ট, ২০০৭ তারিখে খবর ছড়িয়ে পড়ে যে তারেক রহমান তার হাসপাতাল কক্ষে পা পিছলে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছেন। এরপর খবরের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয় ও ধারণা সৃষ্টি হয় যে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতনকে গোপন করার লক্ষ্যে এই খবর ছড়ানো হয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ দেখা দেয়, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।



মুক্তিলাভঃ ২০০৮ এর আগস্টে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলো আদালতে গতি লাভ করে। প্রায় আঠারো মাস ব্যাপী নিপীড়িত অবস্থায় কারান্তরীণ থাকার পর ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে সবগুলো মামলায় তারেক রহমানের জামিনলাভ সম্পন্ন হয় ও তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তি লাভ করেন।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগগুলো এই মুহুর্তে জাতীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়ে আছে। একটি নির্দিষ্ট সময়ে সীমাহীন দূর্নীতির অভিযোগ আনা হলেও পরবর্তীতে দীর্ঘ সময় যাবৎ আইনী লড়াই চালিয়েও কোন কর্তৃপক্ষ আদালতের কাছে দূর্নীতির প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় কোন কোন রাজনৈতিক বিশ্লেষক সন্দেহ পোষণ করেছেন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ অনেকাংশেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল কিনা।



চিকিৎসা ও বিদেশে অবস্থানঃ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে বিশেষ কারাগার থেকে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাওয়ার পর তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পুত্র তারেক রহমানকে দেখতে যেন। সেদিন রাতেই তারেক রহমান উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে রওনা হন। বর্তমানে লন্ডনের সাউথ ওয়েলিংটন হসপিটাল ও লন্ডন হসপিটালে তার চিকিৎসা চলছে এবং চিকিৎসার সুবিধার্থে তিনি সেন্ট্রাল লন্ডনের এডমন্টনে সপরিবারে বসবাস করছেন।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আনীত দূর্নীতির অভিযোগের কোনটিরই কোন প্রমাণাদি এখন পর্যন্ত আদালতে উপস্থাপিত হয়নি। বিরোধী দলীয় নেত্রী থাকাকালীন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারেক রহমান সহ তার কার্য্যালয়ের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করেছিলেন সেগুলোও এখনও অপ্রমাণিত ও অমীমাংসিত অবস্থায় রয়ে গিয়েছে। উপরন্তু সরকার পক্ষ হতে দায়ের করা একটি দূর্নীতি মামলা কেন বাতিল করা হবেনা এই মর্মে দেশের উচ্চ আদালত সরকারকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন।



বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলঃ ৮ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে তারেক রহমান সংগঠনের জেষ্ঠ্য ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

উক্ত কাউন্সিলে তারেক রহমানের একটি ধারণকৃত বক্তব্য উপস্থিত জনসমাবেশের উদ্দেশ্যে প্রচার করা হয়। বক্তব্যটিতে তারেক রহমান জানুয়ারী ২০০৭-এ ক্ষমতায় আসা অগণতান্ত্রিক সরকারের হাতে তার অন্যায় গ্রেপ্তার ও বন্দী অবস্থায় নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তিনি নিশ্চিত করেন যে আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়া বিচার বিভাগীয় ব্যাবস্থার আড়ালে তাকে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। তারেক রহমান তার শারীরিক অবস্থার বর্ণনা দেন ও জানান তার চিকিৎসা সম্পন্ন হতে আরও সময় প্রয়োজন। এই বক্তব্য প্রচারিত হওয়ার সময় উপস্থিতদের কেউ কেউ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।

উক্ত কাউন্সিলে আরও বক্তব্য রেখেছেন ব্রিটিশ সংসদ সদস্য জর্জ গ্যালোওয়ে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রচারমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল প্রমূখ। সূত্র



কোন কিছু বাদ পড়িয়া থাকিলে সদয় লিপিবদ্ধ করতে পারেন।









গুগলে "তারেক রহমান জীবন বৃত্তান্ত" সার্চ দিলেই এই পোষ্টটি পাওয়া যাবে সুতরাং তথ্য দিয়ে পোষ্টটি সমৃদ্ধ করুন।



মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩৬/-৩১

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৯

রবি১৭৬৫ বলেছেন: বিয়ে সাদির কথা লেখেন নাই

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৫

দীর্ঘশ্বাস বলেছেন: এই কুত্তার জন্য বাংলাদেশ অনেক কলঙ্কিত হয়ছে।
আর ই কুত্তাটার ছবি আজকে পবিত্র আশুরার দিন না দিলে পারতেন না???

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৫

টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: তারেক রহমানের জন্মদিবস সম্পর্কে আপনার আরো ভালোভাবে জানা উচিত।

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১২

ব্লগী তানীম বলেছেন: সোহেল তাজ সম্পর্কে জানতে চাই ।
+

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৩

রাহাতুল রাফি বলেছেন: উনি তো ভাই জীবন্ত কিংবদন্তী, অবিসংবাদিদত নেতা!
উনার বৈদেশিক বাণিজ্য (!), হাওয়া ভবন, সম্পর্কে তো কিছু লিখেন নি তো। অবশ্য এত ছোট একটা লেখায় উনার সুকীর্তি শেষ হবে না..!

যাই হোক, উনি বিদেশে এখন কেমন আছেন, মেরুদন্ডের ব্যাথাটা কি সেরেছে কিনা একটু জানালে ভালো লাগবে। গবেষণাধর্মী ও রচনামূলক(!) পোস্টের জন্য আপনাকে সু-শেস ধন্যবাদ। ।

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৭

মামু্ন মামু্ন বলেছেন: ........পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করার পর..........


Which subject?

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২০

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: বোঝাই গেছে, আপনি তারেকের অন্ধ সর্মথক। তারেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয়ে পড়েছেন লিখেন নি। কিভাবে বিয়ে করলেন, সেই ঘটনাটিও বাদ দিয়ে গেলেন, যদিও বিএনপির সবাই-ই জানে, কিভাবে উনি জোর করে মেয়েটিকে বিয়ে করেছিলেন। মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে তারেকের গচ্ছিত শত শত কোটি টাকা কিভাবে তিনি উর্পাজন করলেন। আরও উল্লেখ করেন নি, কেবল পিতৃপরিচয় ছাড়া আর কোন যোগ্যতা বলে তারেক দলের সর্বোচ্চ আসনটি লাভ করলেন।

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৬

মাহমুদডবি বলেছেন: তারেককে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা হোক। আমরা আসল সত্য জানতে চাই।

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৩

রাজিয়েল বলেছেন: চৌক্ষে কলসি কলসি পানি আয়া পড়লো। উহু উহু উহু উহু :(( :(( :(( :((

আচ্ছা ভালো কথা, ও যে আর জীবনেও সোজা হয়া দাঁড়ায়া হাঁটতে পারবো না কথাটা কি সত্য? কনফার্ম নিউজ লাগান তো!

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৭

ব্রিগেডিয়ার আলফা বলেছেন: ছাগু তোকে রেড আর্মির গদাম

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০২

মুণণা বলেছেন: ওই বেটা সত্যি কথা গুলা বল. BTV খবর এর মতো কথা কথা বলিস না! তারেক জিয়া ভালো নেতা কিন্তু দুর্জন বিদ্যান হলে ও পরিতেজ্য এই কথা টা কি তুই জনস না?

১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৮

আমি মদন বলেছেন: বৃত্তান্ত এখানে দেখুন

১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৬

খোচা বলেছেন: হাতি যখন গর্তে পরে তখন চামচিকায়ও লাত্থি মারে। তারেকের যখন সময় আসবে তখন সব দুর্নতিই হাওয়া হয়ে যাবে। হাসিনার গুলো যেমন হয়েছে।
লেখক@আরো বিস্তারিত লিখলে ভালো হতো।

১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪২

অর্ণব আর্ক বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৩

কাব্য কথা বলেছেন: :-P :-P :-P :-P

১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:১১

জহিরুল ইসলাম তাহা বলেছেন: তারেক -তোমার অপেক্ষায় বাংলাদেশ

১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২০

সাজ্জাদ হোসেন শান্ত বলেছেন: ধররররররররররররররররর গদামমমমমমমমমমমমমমমমমম

১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩৩

মোঃ শরিফুল আলম বলেছেন: তারেকের দূর্নীতির একটা প্রমাণ কি কোন চোরের বাচ্চার কাছে আছে?

থাকলে প্রমাণ কর।


আজ ৫ বছর যাবত কোন একটা প্রমাণ হাজির করতে পারলিনা যে তারেক দূর্নীতি বাজ, তাখলে কোন যুক্তিদিয়া বলস তারেক দূর্নীতিবাজ?

তারেক কে আমি ভালবাসি, যেমন টি ভালবাসি জিয়া কে।

১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০

ঘুনেপোকা বলেছেন: গুড, ভাল কাজ, অনেক কিছু জানা গেল।

২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৩

মুণণা বলেছেন: মোঃ শরিফুল আলম : ভাই জান প্রমান কিন্তু অন্নেক কিসু র ই নাই, যেমন আপনি যে একটা কানাআআআ অন্ধ র এইটা র প্রমান ও আপনি দিতে পারবেন না. আমি ভাই অওয়ামি ও না BNP ও না। আমমম জনতা কিন্তু আপনি একটা কঠোর BNP এইটা ঠিক না. প্রমান ভাই আমি নিজে আছি ভাই। আমি সামনে ছিলাম যখন ইক যুবদল এর নেতা এক চাদাবাজ মিনিস্টার এর কাহিনী তাকে প্রমান দিয়া বলসে র সে সরাসরি বলসে চাদা দিতে হবে, পার্টি র চাদা না দিলে পার্টি চলবে কিভাবে উল্টা প্রশ্ন। গরিব এর টাকা ছিলো ঐটা এক! জমি দখল এর কাহিনী. মনে আছে একবার তৃণমূল নেতা দের সাথে সে দেখা করতে সব জেলা তে গিয়েঅছিল তখন।

যাই হোক লোক এর নেতা হবার quality আছে কিন্তু ভাই লোক তো সত্ না, দুর্জন বিদ্যান হলে ও পরিত্যগ করতে হয়।

আল্লহ আপনারে মাথা দিছে আর সত্ সাহস দিছে একটু ভেবে চিনতে কিছু বলার জন্য।

২১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

চরমপত্র বলেছেন: Click This Link

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১০

চরমপত্র বলেছেন: Click This Link

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৪

চরমপত্র বলেছেন: Click This Link

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২১

চরমপত্র বলেছেন: Click This Link

২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৩

রাজিয়েল বলেছেন: তারেক একটা মাদারচোত

অরে যারা রাজনীতির বাপ মানে হেরাও

২৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩

মুণণা বলেছেন: আমি তারেক এর কথা বললাম সবাই জয় এর কথা বলতেসেন কোন কারণ এ ২ টা একরকম এর ই । ২ জন ২ কাটাগরি র লোক কিন্তু আমাদের জন্য ২ জন ই এক । ২ টা ই আকাম এর!

দরকার নাই তো আমাদের এদের ঠিক না !

২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২৬

মহসিন৭১ বলেছেন: তারেক রহমানের জন্ম দিন ১৯ নভেম্বর। আপনি ২০ নভেম্বর লিখলেন কেনো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.