নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর পৃথিবী সুন্দর মানুষের জন্য

কামনায় পৃথিবীর সকল সুন্দর দুচোখ মেলে দেখতে চাই সকলের অন্তর।

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল

ভালোবাসি পৃথবীর সকল সুন্দর। ঘৃনা করি হিংসা, বিদ্বেষ আর অন্যের উপর আগ্রাসন।

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

'তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।' -সুরা আল মুমিন | বিজ্ঞ ইসলামী চিন্তাবিদের পরামর্শ চাই

২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

সুরা আল মুমিন এর একটা লাইনের মিনিং বুঝতে পারছি না। এখানে বলা হয়েছে,



بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।



قَدْ أَفْلَحَ الْمُؤْمِنُونَ



01

মুমিনগণ সফলকাম হয়ে গেছে,



الَّذِينَ هُمْ فِي صَلَاتِهِمْ خَاشِعُونَ



02

যারা নিজেদের নামাযে বিনয়-নম্র;



وَالَّذِينَ هُمْ عَنِ اللَّغْوِ مُعْرِضُونَ



03

যারা অনর্থক কথা-বার্তায় নির্লিপ্ত,



وَالَّذِينَ هُمْ لِلزَّكَاةِ فَاعِلُونَ



04

যারা যাকাত দান করে থাকে



وَالَّذِينَ هُمْ لِفُرُوجِهِمْ حَافِظُونَ



05

এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।



إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ



06

তবে তাদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না।



فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاء ذَلِكَ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ



07

অতঃপর কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা সীমালংঘনকারী হবে।



----------------------------------------------------------------

আমার প্রশ্ন:

১.তাহলে কি স্ত্রী ছাড়া ইসলামী শরীয়াহ অনুসারে মালিকানাভুক্ত দাসীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে?

২. নাকি আমি বুঝতে ভুল করছি?



দয়া করে আমাকে সঠিক পথ নির্দেশনা দিবেন এবং কোন প্রকার বাজে মন্তব্য করিবেন না।



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫২

অসাধু বালক বলেছেন: নিচের লিংকে প্রবেশ করতে পারেন। তাহলে আপনার জানার আকাংখা আরো বৃদ্ধি হতে পারে। সাথে সাথে তাফসীর ফি যিলযাল এবং ইবনে কাসির ও পরতে পারেন।

Click This Link

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল বলেছেন: এখােন কি দাসীর সাথে যৌন বৈধতা দেয়া হয়েছে?

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল বলেছেন: ামার উততর পাইনি

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৬

সাদ্‌হান বলেছেন: ইসলামে নিজ মালিকানা ভুক্ত ক্রীত দাসীর সাথে যৌন বৈধতা দেয়া হয়েছে। অর্থ্যাত যাকে আপনি নিজের পয়সা দিয়ে খরিদ বা ক্রয় করবেন শুধুমাত্র তার সাথেই তা বৈধ। কিন্তু এখনত আর এইসব ক্রীতদাস প্রথা নেই। এখন বলেন কি করতে চান।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৮

বৈকুন্ঠ বলেছেন: আপনের বাসায় দাসী আছে নাকি উত্তর পাওয়ার পরে দাসী খুঁজবেন?

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৪

তাইয়িব বলেছেন: দেখুন এখানে একটি বিষয় বুঝে নিতে হবে। যে পূর্বে দাসপ্রথা বৈধ থাকলেও আস্তে আস্তে তা পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটা একটা ব্যাপার্।

আর একটা ব্যাপার হলো কোন ব্যাক্তির যদি দারিদ্রের কারণে দেন মোহর আদায় করার সামর্থ্য না থাকে তখন সে তার মালিকানাধীন গোলাম মহিলা বা দাসীকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহন করতে পারে । তবে অবশ্যই তাকে স্ত্রীর পূর্ন মর্যাদা দিতে হবে। তবে মূল যে ব্যাপার তা হলো বিদায় হজ্বের সময় দাসপ্রথা চিরতরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়। কাজেই এ ধরণের সুযোগ বর্তমানে নেই।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৬

বৈকুন্ঠ বলেছেন: জ্বী দাসীদের সাথে যৌনতা বৈধ - এইটাই বলা হৈসে। তবে সেই দাসী হৈতে হৈবে আপনার মালিকানাভুক্ত। অর্থাৎ আপনের ক্রীতদাসি। আর যেহেতু ক্রীতদাস প্রথা এখন আর নাই সেহেতু এই আয়াতটা এখন আর প্রযোজ্য না। এখন বুজলেন যে কোরানে আপডেট আনা দরকার? কারন উহা সার্বজনীনও না সর্বকালেরও না।

মহাউৎসাহে বাসার রহিমার মা'র উপ্রে চড়াও হয়েন্না আবার

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮

সজীব আকিব বলেছেন:
সুরাটি -
২৩) সূরা আল মু’মিনূন ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত সংখাঃ ১১৮

তফসির মাআরেফুল ক্বোরআন থেকে বলছি-

" অর্থাৎ যারা স্ত্রী ও শরিয়তসম্মত দাসীদের ছাড়া সব পর নারী থেকে যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে...।" (পৃ ৯১৩)

এ থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় ইসলামে দাস ব্যবস্থাকে হালাল ও দাসী সম্ভোগকে হালাল করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে উহা আল্লাহর তরফ থেকে মুমিনদের জন্য উত্তম উপহার। আর কোরান আল্লাহ পাঁক আমাদের জন্য সহজ করে দিয়েছেন। ভাল করে পড়েন, সবই বুঝবেন-

নিশ্চয় আমি এ কোরানকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করতে পারে। (৪৪, সূরা দুখান:আয়াত ৫৮)

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। (১৪, সূরা ইব্রাহিম:আয়াত ৪)

নিশ্চয় আমি কোরানকে আরবি ভাষায় নাজিল করেছি, যাতে তোমরা সহজে বুঝতে পার। (১২, সূরা ইউসুফ:আয়াত ২)

আমি কোরানকে আপনার ভাষায় এই জন্য সহজবোধ্য করিয়াছি যেন আপনি উহার সাহায্যে খোদাভীরুগণকে সুসংবাদ দিতে পারেন। (১৯, সূরা মারইয়ামঃ ৯৭)

আর আমি সহজ করিয়া দিয়াছি কোরানকে উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব, কেহ উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি। (৫৪, সূরা ক্বামারঃ আয়াত ১৭)


৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮

কালোমেঘ১৮ বলেছেন: ভাই আমি যতদুর জানি,
আয়াতের প্রেক্ষাপট বুঝতে হবে।
যেমন ১ম মদ পান হালাল ছিল কিন্তু পরবতিতে তআ হারাম করা হয়।

হয়ত এমন আয়াত হতে পারে এটি।

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩

মেঘনা পাড়ের ছাওয়াল বলেছেন: সবাইকে ধনবাদ

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৯

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: সুরা মুমিন আর সুরা মুমিনুন সম্ভবত আলাদা। আপনি সুরা মুমিনুনকে মুমিন লিখেছেন।
দাসী ক্রয়করা মানে পুরোপুরি কিনে নিজের অধিকারভুক্ত করা। এটি তখনকার দিনে ছিল। যদিও একজন মানুষকে আরেকজন মানুষ টাকার জোরে কিনে ফেলবে ভাবতেই খারাপ লাগে। কিন্তু সত্যি বলতে কি আমরা সবাই টাকার গোলাম, টাকার জন্যই কাজ করি, বেঁচে থাকার তাগিদেই কাজ করি। আপনি যদি ২টি বিবাহকে সমর্থন করেন তাহলে এটি সমর্থন করতে বেশি সমস্যা হওয়ার কথা না। কারণ একটি মেয়েকে যদি কেউ কিনে ফেলে, তবে ঐ মেয়েটির যৌন চাহিদা কিভাবে পুরন করবে? তার তো আর স্বামী সংসার থাকলো না। এজন্য আল্লাহ তাআলা হালাল করেছিলেন। ঐ মেয়ে যেন খারাপ পথে না যায়। অনেকটা ২য় বৌয়ের মত চিন্তা করতে পারেন। এখন তো দাস প্রথা নেই, সুতরাং এমন কোন সম্ভাবনা নেই।

১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: বৈকুন্ঠ বলেছেন: আর যেহেতু ক্রীতদাস প্রথা এখন আর নাই সেহেতু এই আয়াতটা এখন আর প্রযোজ্য না। এখন বুজলেন যে কোরানে আপডেট আনা দরকার? কারন উহা সার্বজনীনও না সর্বকালেরও না।

কমেন্টটি কোরআনকে অবমাননা করা জন্য করা হয়েছে। এমন অপচেষ্টা ১৪০০ বছর ধরে অনেক অমুসলিম করে এসেছে, কিন্তু আল্লাহ তাঁর ধর্মকে সব ধর্মের উপরে উঠাবেন। কোরআন তখন যেমন জীবন ব্যাবস্থা এখনকার জন্যও জীবন ব্যবস্থা। তখন ঐ আয়াতটি দরকার ছিল, এখন অন্য আয়াত দরকার। এজন্যই সর্বজনীন কোরআন। মাশাআল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.