![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে ৩ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত...খবরে প্রকাশ ফেইসবুকে লিখে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সুনাম ক্ষুণ্ণের অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত....
খুব ভাল হইছে...শালার সাংবাদিক...সাংবাদিকরা হচ্ছে এক নম্বরের বদমায়েশ, জােচ্চর, লুচ্চা-বদমায়েশ...এরা সবসময় মানুষজনের নামে আজেবাজে কথা লেখে...মানুষকে হয়রাণি করে...মানুষের টাকা লুঠ করে...সমাজের সম্মানিত মানুষজনের সম্মানহানি করে...
এদের কারণেই দেশে আজ দুর্নীতি, অনাচার...এদের হাত থেকে রেহাই পায় না নিষ্পাপ রাজনীতিবিদ, কোমলমতি ডাক্তার, প্রতিবাদী পুলিশ অফিসার, পরিশ্রমী আমলা-কামলা...সাংবাদিকদের কারণেই দেশের আজ এই অবস্থা...
সাম্বাদিকরা খ্রাপ...এদের গুষ্টিসুদ্ধা খ্রাপ...সব সাম্বাদিকের বিচার চাই...প্রয়োজনে ইস্পিশাল ট্রাইবুনাল গঠন করা হউক...
আমি সাম্বাদিক প্রবীর সিকদার মালুর বাচ্চার উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি...
(ভাল হইছে না স্ট্যাটাসটা??? নিরাপদ সরকার বান্ধব স্ট্যাটাস হইছে না...না হইলে কন...আবার নতুন কইরা লিখি...)
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ব্যাপারটা কেমন জানি লজ্জ্বাজনক হইলোনা? সরকার আর উনার নিজের মতবাদের জন্যও। যতদুর মনে আছে উনার মত ছিলো কিছু ব্যাপারে সরকার আইনের উর্ধ্বে উঠেও কাজ করতে পারে ভিন্নমত দমনে। আবার মানবাধিকার সবার পাবার অধিকার নেই বলে মতো দিতেন। কিন্তু সত্য হল সরকার এবং অন্য যে কেউ আইনের উর্ধ্বে যেতে পারেনা। কারো কোন কাজ মানবাধিকার কিংবা গনতন্ত্র পরিপন্থী হওয়া উচিত না। তাহলে সেটা অপরাধের মধ্যে পরে। আর এই ৫৭ ধারা মানবাধিকার পরিপন্থী।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে ‘গ্রেপ্তার না করে উপায় ছিল না’ বললেও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু পুরো বিষয়টিকে ‘দুঃখজনক’ বলেছেন।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “কোনো রকম আইনি সুরক্ষা থেকে উনি (প্রবীর) যাতে বঞ্চিত না হন, সেজন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা নজর রাখব।”
অপরদিকে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সাংবাদিক প্রবীর সিকদারকে গ্রেপ্তার ২৪ ঘন্টার মধ্যে মুক্তি দিতে সরকার প্রধানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন. মুক্তিযোদ্ধার সন্তান প্রবীর সিকদারকে তড়িঘরি করে গ্রেপ্তার, রাতের আঁধারে ফরিদপুর নিয়ে যাওয়া, হাত কড়া পড়িয়ে আদালতে হাজির করা ও রিমান্ডে নেওয়াকে অস্বাভাবিক ঘটনা।
সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত আরো বলেন,কোন বিবেকবান মানুষের আর শান্ত হয়ে থাকার অবস্থা নেই। এই লোকটিকে হাত কড়া লাগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং তার ছবি প্রকাশ করা এটি আরও বেশি যন্ত্রণাদায়ক হয়েছে। আমি বুঝিনা কেনো এ মামলার জামিন হলো না। আইনে আমার যতটুকু সীমিত জ্ঞান আছে, অঙ্গহানী লোক যদি কোর্টের সামনে হাজির হয় তাকে জামিন দেওয়া যায়। তার পরেও তাকে রিমারন্ডে নিতে হবে এটাও আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয় নাই। রাতেই তাকে গাড়ি করে ফরিদপুর নেওয়া হলো। এতই দায়িত্বশীল হয়ে গেলো পুলিশও ডিবি। মনে হয় গুরুত পূর্ণ মামলা এবং সবচেয়ে বেশি অবস্থান। আবারও বলতে চাই সাংবাদিক এবং সাংবাদিকতা একটি প্রতিষ্ঠান। সবাইকে এই জিনিসটি বুঝতে হবে একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আরেকটি প্রতিষ্ঠান যেতে পারে না।
ধন্যবাদ জনাব ইনু ও বর্ষিয়ান রাজনীতিবীদ সুরঞ্জিত সেন গুপ্তকে