![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন-অধিকার বলেছে, “মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ৬ মে মধ্যরাতে হেফাজতে ইসলামের শত শত নিরস্ত্র কর্মীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালোরাত্রির পর গত ৪২ বছরে ঢাকায় এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা আর ঘটেনি বলে দাবি করেছে মানবাধিকার সংগঠনটি। -রে.তে.
আজ (মঙ্গলবার) অধিকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, “গুলি, রাবারে ঢাকা স্টীলের বুলেট, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেডের হামলা চালিয়ে নির্বিচারে নিরস্ত্র হেফাজত কর্মী ও নেতাদের হত্যা করা হয়েছে। এ সময় তাদের অনেকেই দিনব্যাপী কর্মসূচির শেষে ঘুমাচ্ছিলেন।”
হামলায় পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির ১০ হাজার সদস্যের পাশাপাশি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ক্যাডাররাও অংশ নেয় বলে উল্লেখ করেছে -অধিকার।
বিবৃতিতে বলা হয়, “হামলার আগেই মিডিয়াকর্মীদের সরিয়ে নেয়া হয়। এরপর পরিপূর্ণ অন্ধকারের মধ্যে নিরস্ত্র জনতার ওপর হামলা চালানো হয়। এটা অবধারিত যে অভিযানের বর্বরতা এবং হতাহতের সংখ্যা লুকানোর জন্যই এ কাজ করা হয়েছে। জানা গেছে যে শত শত লোককে হত্যা করা হয়েছে। হেফাজত দাবি করেছে যে ২ হাজারেরও বেশি লোককে হত্যা করা হয়েছে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, “অধিকার নিহতের প্রকৃত সংখ্যা জানার চেষ্টা করছে। তবে এই মুহূর্তে বস্তুনিষ্ঠ প্রমাণাদি পাওয়া খুবই কঠিন। তবে তা সত্ত্বেও বেঁচে যাওয়া লোকদের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত অভিযানের ধরণ সম্পর্কে যেসব তথ্য পাওয়া গেছে তাতে মনে হচ্ছে নিহতের সংখ্যা খুবই বেশি হতে পারে।”
ঢাকা মেডিকেলে চিকিত্সাধীন একজন আহত ব্যক্তি রহমাতুল্লাহ অধিকারকে জানিয়েছেন, হামলার পরে তিনি রাস্তায় অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখেছেন।
অভিযোগ পাওয়া গেছে যে, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানে করে লাশ সরিয়ে নিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাষ্ট্রায়াত্ত্ব বিটিভি এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের মালিকানাধীন টিভি চ্যানেল ও সংবাদপত্র এ ব্যাপারে নীরব রয়েছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর অভিযানের খবর প্রচারের কারণে সেদিন মধ্যরাতে সরকার দিগন্ত ও ইসলামিক টিভির সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে।
শত শত হেফাজতকর্মীকে হত্যা ও গণমাধ্যম বন্ধ করে দেয়ায় অধিকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
৫ মে নিয়ে রাশিয়ান টিভি'র প্রতিবেদনঃ
Since local TV stations which broadcast the violence, Diganta Television and Islamic, were taken off the air, there is scarce information about what is really happening on the ground.
The reports coming from witnesses, social media and blurry mobile footage suggest that over 400 people have been killed and up to 2,500 injured as the government crushed the protest deploying army units to allegedly clean the streets after the massacre. These reports however could not be independently verified.
At least 38 people have been killed according to the AFP and hundreds more injured leading the police to ban all rallies in the Bangladeshi capital.http://rt.com/news/bangladesh-violence-dozens-killed-966/
০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রন করে বিরোধী মিডিয়া অফ করে রাতের আধারে অপারেশন চালালে তো জানা যাবে না, কতো লাশ পড়েছে,
২| ০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
মুহসিন বলেছেন: লাইভ প্রচার না করা ও চারদিক অন্ধকার করার কারণে প্রকৃত সংখ্যা হয়তো কখনো উদ্ধার করা সম্ভব হবেনা, যদিনা সরকার ও বিরোধীদল একটি নিরপেক্ষ বা সর্বদলীয় তদন্ত কমিটি বা সত্য অনুসন্ধান কমিটি না করে।
৩| ০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: নিহতের সংখ্যা নিয়ে বিদেশি গণমাধ্যম
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রের বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা সোমবার জানায়, রোববার থেকে শুরু হওয়া সহিংসতায় ৩০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা থেকে হেফাজতের প্রায় ৭০ হাজার কর্মী-সমর্থককে উচ্ছেদে অভিযান চালান নিরাপত্তা বাহিনীর প্রায় পাঁচ হাজার সদস্য। এ সময় সংঘর্ষে প্রায় ২২ জন নিহত হন। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নিহতদের অনেকেই মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। এ ছাড়া পরদিন সোমবার নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরে সংঘর্ষে নিরাপত্তা বাহিনীর তিন সদস্যসহ নিহত হন কমপক্ষে ১৮ জন।
বিবিসির সোমবারের খবরে বলা হয়, রাজধানী ঢাকা থেকে হেফাজতের কর্মীদের সরিয়ে দিতে রোববার শব্দবোমা ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ। এরপর দুই দিনের সহিংসতায় কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হন।
ফ্রান্সের বার্তা সংস্থা এএফপি গতকাল মঙ্গলবার জানায়, বাংলাদেশে গত তিন দিনের সহিংসতায় কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। তবে বিএনপির মুখপাত্র খন্দকার মোশাররফ এএফপিকে জানান, সহিংসতায় শত শত মানুষ নিহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ লাশ গুম করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসসের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিএনএনের গতকালের খবরে নিহতের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে ১৪ জন। তবে সিএনএন একটি মন্তব্য করেছে—নিহতের প্রকৃত সংখ্যা কত, তা হয়তো কোনো দিন জানা যাবে না।
আর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক টাইমস-এর সোমবারের খবরে দুই দিনে নিহতের সংখ্যা ২২ বলে জানানো হয়।
কাতারভিত্তিক আল-জাজিরার সোমবারের খবরে বলা হয়, শুধু ওই দিনেই সহিংসতায় নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৪ জন। এর আগে রোববার নিহত হন কমপক্ষে ১৪ জন।
একই দিনে ভারতের এনডিটিভির খবরে রোববার ও সোমবারের সহিংসতায় ৩২ জন নিহত হওয়ার কথা বলা হয়। আর যুক্তরাজ্যের টেলিগ্রাফ পত্রিকার সোমবারের এক প্রতিবেদনে নিহতের সংখ্যা ২২ বলে উল্লেখ করা হয়।
৪| ০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আলুমিয়া বলেছেন: এক কাজ করেন - ১০০ টা পরিবার যোগাড় করেন - যাদের পরিবারের সদস্য ৫ তারিখ থেকে নিখোজ। তারপর কান্নাকাটি করেন। ছবি নিয়া দৌড়ান। তাইলে যদি কেউ বিশ্বাস করে।
০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: কেন বিভিন্ন হাসপাতালে পাওয়া লাশের সারি তো পত্র পত্রিকায়ই আসছে,
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১২
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: অভিযানে কেউ নিহত হয়নি। যারা বলছেন, হাজার হাজার নিহত হইছে, তারা তালিকা দিন। এইসব নিহতরা তো হাওয়া থেকে আসে নাই/ পুলিশ কমিশনার, বিডিনিউজের শিরোনাম। সাহসী প্রশ্ন। প্রশ্ন করতে শিখুন। যেমন, আপনি এই প্রশ্ন যদি করেন, একাত্তরে ত্রিশ লক্ষ শহীদের নাম ঠিকানা ও তালিকা জোগাড় করুন, এরা তো হাওয়া থেকে আসে নাই, এদেশেরই সন্তান। তখন, আপনার এমন সাহস লাগবে। প্রশ্ন করুন। সাহসী হোন। শুধু তার আগে ব্লাকআউট করে দিন। ২৫ মার্চের মত। ৬ মের মত।
৫| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মুহসিন বলেছেন: বিভিন্ন হাসপাতালে পাওয়া লাশের সারি!
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: কেন আজকে সি এম সি তে পাওয়া গেল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে ১৪, বারাকাতে পাওয়া গেল
৬| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১১
সত্য কথা বলি বলেছেন: ভাই , এইগুলো এতটাই অন্ধ যে, কিছুতেই বোঝাতে পারবেন না !
৭| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৫
আমি মেহমান বলেছেন: চোখ থাকতে কানাদের চাইতে মনে হ্য় অন্ধরাই ভাল - তাই না।
৮| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৮
মামুন হতভাগা বলেছেন: আসুন ছাগল পালন করি
কারা এটি আরম্ভ করতে পারেন?
* ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীরা
* ভূমিহীন শ্রমিকেরা
* যাদের সার্বজনীন চারণভূমির লভ্যতা আছে
আরম্ভ করার কারণ
* অল্প মূলধন বিনিয়োগ এবং দ্রুত লাভ
* সাদাসিধে ও ছোটো চালাঘরই যথেষ্ট
* খোঁয়াড়ে রেখে(মাঠে না চরিয়ে) পালন করা লাভজনক
* ছাগলের উচ্চ উর্বরতা হার
* সারা বছর ব্যাপী কাজ
* মাংস চর্বিহীন এবং কম মেদযুক্ত ও সকলেই পছন্দ করে
* যে কোনো সময়ে বিক্রি করা ও টাকা পাওয়া যেতে পারে
কোন জাতিটি আপনার জন্য সঠিক?
যমুনাপারি
# মোটামুটি উঁচু জন্তু
# জোরালো বাঁকযুক্ত খাড়া বা রোমান নাক এবং লম্বা ঝোলা কান থাকে যা পূর্ণবয়স্ক যমুনাপারির ক্ষেত্রে প্রায় 12 ইঞ্চি লম্বা হয়
# পাঁঠার ওজন প্রায় 65-85 কেজি এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 45-60 কেজি
# প্রতি প্রসবে একটি ছানা
# ছয় মাস বয়স্ক ছানার ওজন প্রায় 15 কেজি
# দুধ উত্পাদন দৈনিক প্রায় 2-2.5 লি
তেলিচেরি
* ছাগলগুলি সাদা, বাদামী ও কালো রঙের হয়
* প্রতি প্রসবে 2-3টি ছানা হয়
* পাঁঠার ওজন প্রায় 40-50 কেজি এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 30 কেজি
বোয়ার
* সারা পৃথিবী জুড়ে মাংসের জন্য পালন করা হয়
* বৃদ্ধির হার খুব দ্রুত
* পাঁঠার ওজন প্রায় 110-135 এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 90-100 কেজি
* 90 দিন বয়সে ছানার ওজন প্রায় 20-30 কেজি হয়
ছাগলদের বাসস্থান
1. ডীপ লিটার পদ্ধতি
* ভালো হাওযা খেলে এমন একটি ছোটো চালাঘর একটি ছোটো দল পালনের জন্য পর্যাপ্ত৷
* লিটারের উচ্চতা অন্ততঃ 6 সেমি হতে হবে.
* লিটার কাঠের গুঁড়ো, ধানের তুঁষ ও চিনাবাদামের খোলা দিয়ে তৈরি হতে পারে৷
* খোঁয়াড়ের দুর্গন্ধ এড়ানোর জন্য লিটার মাঝেমাঝেই উলটেপালটে দিতে হবে৷
* প্রতি 2 সপ্তাহে একবার করে লিটার পালটে দিতে হবে৷
* প্রতিটি ছাগলের প্রায় 15 বর্গ ফুট জায়গা দরকার হয়৷
* বাইরের থেকে পরজীবীর উপদ্রব কম করার দিকে যত্ন নিতে হবে৷
* একটি পূর্ণবয়স্ক ছাগল বছরে প্রায় এক টন সার উত্পন্ন করে৷
2. উঁচু মাচা পদ্ধতি
* মাটি থেকে প্রায় 3-4 ফিট উচ্চতায় কাঠের তক্তা বা তারের জাল বসানো হয়
* এই পদ্ধতিতে বাইরের থেকে পরজীবীর উপদ্রব সাধারণতঃ কম হয় পালন পদ্ধতি
খাদ্য পরিচালন
* ছাগলদের খোঁয়াড়ে সবুজ পশুখাদ্য ও ঘনখাদ্য খাওয়ানো হয়৷
* চরানো হয় না
* থাকার জায়গা ডিপ লিটার পদ্ধতিতে হতে পারে বা উঁচু মাচা পদ্ধতিতে হতে পারে
* প্রথম 10 সপ্তাহে ছানাদের 50- 100 গ্রাম ঘন খাদ্য দিতে হবে ৷
* বাড়ন্ত ছানাদের 3-10 মাস পর্যন্ত দৈনিক100 -150 গ্রাম ঘন খাদ্য দিতে হবে ৷
* গর্ভবতী ছাগলদের দৈনিক প্রায় 200 গ্রাম পর্যন্ত ঘন খাদ্য দিতে পারা যায়৷
* 1 কেজি দুধ দেওয়া দুধেল ছাগলদের দৈনিক 300 গ্রাম ঘন খাদ্য দেওয়া হয়৷
* ছাগলের খোঁয়াড়ে তামা সমৃদ্ধ(950-1250 পিপিএম) খনিজের খণ্ড রাখা উচিত৷
টিকা
* ছানাদের এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের প্রথম ডোজ় 8 সপ্তাহ বয়সে এবং তারপরে আবার12 সপ্তাহ বয়সে দিতে হবে
* ছাগলীদের প্রজননকালের 4-6 সপ্তাহ আগে এবং প্রসবের 4-6 সপ্তাহ আগে এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের টিকা দিতে হবে৷
* পাঁঠাদের বছরে একবার এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের টিকা দিতে হবে৷
কৃমি নাশ
* প্রজনন করানোর আগে ছাগলীর কৃমিনাশ করানো উচিত৷ কৃমি আক্রান্ত ছাগলরা রোগা ও নিস্তেজ হয়
* ছানাদের এক মাস বয়সে কৃমির ওষুধ দিতে হবে৷ কৃমিদের জীবনচক্র তিন সপ্তাহ ব্যাপী, তাই দু মাস বয়সে আবার কৃমি নাশ করার পরামর্শ দেওয়া হয়৷
* গর্ভবতী ছাগলীদের প্রসবের 2-3 সপ্তাহ আগে কৃমিনাশ করাতে হবে৷
* গর্ভপাত এড়াতে গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে( 2 মাস পর্যন্ত) ছাগলীদের কৃমিনাশ না
৯| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: এত লাশ গেল কোথায় তাইলে। কোথাও কোন দুর্গন্ধও পাওয়া যাচ্ছেনা।
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০৮
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ অভিযোগ করেছে, মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ৬ মে মধ্যরাতে ‘শত শত’ নিরস্ত্র হেফাজতে ইসলামের কর্মীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে। এই ব্যাপক সংখ্যক নিহতের লাশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানে করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী লাশ সরিয়ে নিয়েছে
বিবৃতিতে হামলার আগেই মিডিয়াকর্মীদের সরিয়ে নেয়ার পর পরিপূর্ন অন্ধকারের মধ্যে নিরস্ত্র জনতার ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ করে অধিকার বলেছে, ‘এটা অবধারিত যে অভিযানের বর্বরতা এবং হতাহতের সংখ্যা লুকানোর জন্যই একাজ করা হয়েছে।’
Click This Link
১০| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৮
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: এইসব আম্লীরা এত অন্ধ যে এদের বোঝানো অসম্ভব।
১১| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মুহাই বলেছেন: গুজব আর কত ছড়াবেন ?হতভাগা কী কয় শোনেন ।
১২| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
মোমের মানুষ বলেছেন: গনহত্যায় শহীদ হওয়া শত শত হেফাজতকর্মীর রক্ত বৃথা যাবে না, যেমনটা বৃথা যায়নি ৭১এর কাল রাত্রের গনহত্যায় শহীদ হওয়া বাঙালীদের রক্ত।
১৩| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২০
সরকার মারুফ বলেছেন: আমরা গণহত্যা সয়ে যাওয়া শিখেছি। আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের মৃত্যু, তা যত বেশিই হোক না কেন, আমাদের আনন্দ দান করে।
১৪| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: Faham Abdus Salam
- ভাই পৃথিবীর কোন দেশ আছে যেখানে মেইন কমার্শিয়াল সেন্টারে লাখো লাখো লোক জমা হয়ে আন্দোলন করে?
- এই কিছুদিন আগে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কমার্শিয়াল হাবে লাখো লাখো লোক জড়ো হইছিল ভাই, ওয়াল স্ট্রীটে।
-ঐটা আমেরিকা, ওদের সিস্টেম এমন developed যে ঐখানে মানুষ রাস্তা আটকায়লেও কিছু যায় আসে না, আমাদের মত গরীব দেশে এইগুলা এফোর্ড করা যায়?
- কিন্তু ভাই মাত্র তিন মাস আগে এই ঢাকা শহরেই আরেকটা রাস্তা দিনের পর দিন আটকায় রাখা হইছিলো, তখন আমরা কীভাবে এফোর্ড করলাম?
-কিসে সঙ্গে কি, পান্তা ভাত আর ঘি? ওরা কি মানুষের সম্পত্তিতে আক্রমণ করছে? ভাংচুর করছে?
-তারা কেন করবে? পুলিস প্রটেকশনের মধ্যে থাকলে আপনি কেন ভাংচুর করবেন - আপনার যে রাইভাল তার সাথে confrontation এর দরকার কিংবা সুযোগ না থাকলে ভাংচুর করাটা কি অস্বাভাবিক না?
-কিন্তু যারা ভাংচুর করছে তাদের সাইজ করতে হবে না?
-ভাই আমি বাংলাদেশী - সাইজ যে করা হবে সেটা আমি বুঝি এবং এটাও মেনে নিছি যে অনেক বাড়াবাড়ি হবে। সারা পৃথিবীতেই riot control এ বাড়াবাড়ি হয়, পুলিস বেধড়ক পিটায় - এই বাস্তবতা আমি বুঝি কিন্তু গুলি করে মেরে ফেলা হবে এটা আমি মানতে পারি না।
- কিন্তু বিদেশে কি পুলিশের গুলিতে মরে না রায়টে?
- কিছুদিন আগে ২০১১ তে ইংলান্ডে ভয়াবহ দাঙ্গা হয়েছিলো, পাবলিক প্রপার্টির ব্যাপক ধরনের ক্ষতিও হইছিলো। পুলিসকে রাবার বুলেট ইসু করা হয়েছিলো কিন্তু একটাও গুলি করা হয় নি, একজন দাঙ্গাকারীও পুলিশের গুলিতে মরে নি।
-একটা ঘটনা দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থা জায়েজ করা যাবে না ভাই।
- ২০০৫ এ ফ্রান্সে রায়ট হয়েছে দুই মাসের বেশি সময় ধরে। অন্য ধ্বংসের কথা বাদই দিলাম, শুধু গাড়িই পোড়ানো হয়েছে ৯ হাজার। ঐ খানেও পুলিশের গুলিতে কেউ মরে নাই।
- ভাই ঐ খানে বাংলাদেশের মতো কি যুদ্ধাবস্থা ছিলো?
-আপনি কি বলছেন বাংলাদেশে এখন যুদ্ধাবস্থা?
-absolutely
-যুদ্ধাবস্থা হলে তো হেফাজতও গুলি করে পুলিসকে মারতে পারে, সেটা কি মানবেন?
-আপনি ভাই শুধু তর্কের খাতিরে তর্ক করেন, পুলিসকে মারলে যে সিভিল ডিজঅবেডিয়েন্স তৈরী হবে ঐটা কি সামাল দেয়া সম্ভব?
- ভাই এইটা কেমন যুদ্ধাবস্থা যে একজন মারলে সিভিল ডিজঅবেডিয়েন্স কিন্তু আরেকজন মারলে শাবাশী?
১৫| ১০ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
ইকবাল_ আহমেদ বলেছেন: মতিঝিল এলাকায় ম্যানহোগুলোর উপর কি নতুন করে কারপেটিং করা হয়েছে কিনা ? হয়ে থাকলে, কেন ?
১৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: গুলি আর লাশের খবর আসছিল, আহতদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল সবার সামনে দিয়ে, কিন্তু সমাবেশের লোকেরা ছিল সুস্হির, নির্লিপ্ত । Click This Link
এই জনতাকে শুধু আওয়াজ করেই সরিয়ে দেওয়া হয়, বলেন সুবহানাল্লাহ !
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: এত লাশ গেল কোথায় তাইলে। কোথাও কোন দুর্গন্ধও পাওয়া যাচ্ছেনা।