নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাস জীবন (দুবাই)-ধর্ম-স্বাস্থ্য-টিপস-আমার কথা--

জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।

সিটিজি৪বিডি

আজকের দিনই শেষ দিন মনে করতে হবে..কারন হঠাৎ করেই একদিন মরতে হবে.. কেয়ামত পর্যন্ত কবরে থাকতে হবে.. হাশরের মাঠে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে.. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কর্মকান্ডের হিসাব দিতে হবে.. পুলসিরাত পার হতে হবে.. তারপর....... জান্নাত অথবা জাহান্নামই হবে আসল ঠিকানা....

সিটিজি৪বিডি › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বামীর অফিসের সহকর্মীদের ব্যাপারে স্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত?

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

অফিসের সহকর্মীর সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকতেই পারে। কিন্তু তা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে গেলে দাম্পত্য সম্পর্কে কলহ সৃষ্টি হতে পারে। একই অফিসে নারী-পুরুষ মিলে কাজ করে। একসঙ্গে কাজ করতে গেলে সবার সঙ্গে ভালো বোঝাপড়া থাকাটাই যুক্তিসঙ্গত। এর মধ্যে কারও কারও সঙ্গে হয়তো একটু বেশি ঘনিষ্ঠতা থাকে।



এক্ষেত্রে যা করা উচিত-



১. সব সম্পর্কের মূল হলো বিশ্বাস। একে অপরকে বিশ্বাস করতে হবে। স্বামীকে বুঝতে হবে। সে কি আসলেই কোনো বাড়াবাড়ি করছে কি-না, নাকি আপনি শুধু শুধুই সন্দেহ করে তাকে ফুঁসিয়ে তুলছেন? সন্দেহ খুব খারাপ জিনিস। ভাইরাসের মতো আক্রমণ করে সম্পর্ককে নষ্ট করে দেয়।



২. শুধু স্ত্রী না হয়ে তার বন্ধু হতে চেষ্টা করুন। সবকিছু শেয়ার করুন। সে যাতে আপনার সঙ্গে কথা বলে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে সেভাবে নিজেকে গড়ে তুলুন। নিজেকে যাচাই করুন।



৩. বন্ধুত্ব থাকতেই পারে কিন্তুু বাড়াবাড়ির পর্যায়ে গেলে দাম্পত্য সম্পর্ক বিনষ্ট হতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন এবং স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া না করে ধীরস্থিরভাবে বোঝাতে চেষ্টা করুন। নিজে বুঝুন।



৪. স্বামীর সহকর্মীর সঙ্গে নিজেও সদ্ভাব গড়ে তুলুন। বাড়িতে ডাকুন, নিজেদের সুখী জীবন যাপনের গল্প করুন, তাকে বোঝান যে, আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বেশ ভালো বোঝাপড়া আছে।



৫. স্বামীর সহকর্মীর ভালো গুণাবলি নজরে পড়লে আপনিও তার প্রশংসা করুন। ইতিবাচক মনোভাব মনকে অনেক প্রশস্ত করে।



কী করা উচিত নয় :



১. স্বামীর সহকর্মীকে নিয়ে বেশি আগ্রহ সৃষ্টি করবেন না। তাতে হিতেবিপরীত হতে পারে। দেখা গেল যা নয় তাই হয়ে গেছে এক সময়।



২. বারবার একই বিষয় নিয়ে কথা বলে স্বামীটির মনে বিরক্তি ঢুকিয়ে দেবেন না। প্রয়োজন হলে একদিন সময় নিয়ে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করুন।



৩. বেশি নজরদারি করা ঠিক নয়। ছায়ার মতো লেগে থাকা, কোথায় যায়, কী করে, কার সঙ্গে কথা বলে এসব নিয়ে বেশি মাতামাতি করবেন না। নজরদারি করা সব সময় সবার ভালো নাও লাগতে পারে। তখন বিরক্ত হয়েই ভুলপথে পরিচালিত হতে পারে কেউ।



৪. ছোটখাটো বিষয়ে সন্দেহ না করে অপেক্ষা করুন। যুক্তিসঙ্গত অশোভন কিছু ধরা পড়লেই সেটা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলুন।



৫. সহকর্মীদের নিয়ে অসৌজন্যমূলক বাক্য ছুড়ে মারবেন না।



৬. নিজেদের ব্যাপার নিয়ে কাউকে গোয়েন্দাগিরিতে নিয়োগ দেবেন না। এতে আপনাদের সম্পর্কে তৃতীয় ব্যক্তির কৌতূহল সৃষ্টি হবে এবং তার মন ভালো না হলে তার দ্বারাও সম্পর্কে কাঁটা ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকতে পারে।



সুত্রঃ

দৈনিক পূর্বকোণ (২৬.০৫.২০১৩)



অফিসে সহকর্মী

মরিয়ম বেগম

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: ভাল একটা বিষয় শেয়ার করেছেন।


অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

কক্ষ পথের শেষ ইলেকট্রন বলেছেন: ভালো লাগলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.