![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
CSS, html/xhtml, PPC Expert, Web and Graphics Designer,A Webmaster.
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েও অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ভর্তির আবেদন করতে পারবে না নতুন শর্তের কারণে। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার জন্য দুটি পরীক্ষায় সামগ্রিকভাবে জিপিএ-৫ পেতে হবে। সেইসঙ্গে পদার্থ, রসায়ন, গণিত ও ইংরেজি আলাদাভাবে জিপিএ-৫ না পেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্যই আবেদন করতে পারবে না।
কোন শিক্ষার্থী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় সামগ্রিকভাবে জিপিএ-৫ পেলেও ওই চারটি বিষয়ের প্রত্যেকটিতে জিপিএ-৫ না পেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্যই আবেদন করতে পারবে না। চলতি বছর ভর্তির জন্য আগামী সপ্তাহে বুয়েটের একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক ডাকার কথা রয়েছে। জানা গেছে, বুয়েটে ভর্তির ক্ষেত্রে এবছর নতুন নিয়ম করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীদের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেতে হবে। এছাড়া পদার্থ, রসায়ন, গণিত ও ইংরেজিতে আলাদাভাবে জিপিএ-৫ পেতে হবে। গতবছর চারটি বিষয়ে মোট জিপিএ-২০ এর মধ্যে ১৯ চাওয়া হয়েছিল। এ বছর রেকর্ড সংখ্যক শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে বুয়েট। বুয়েট সূত্রে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট বোর্ড থেকে এইচএসসি পরীক্ষার ফল সংগ্রহ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বুয়েট। এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পর অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে দুইবার পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থাকলেও বুয়েটে একবারই পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ রয়েছে। বুয়েট সূত্রে জানা গেছে, আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমাতে ও প্রকৃত মেধাবীদের খোঁজতেই বুয়েট এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সব বোর্ডে চার বিষয়ে ২০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছয় হাজারের কম হলে সেক্ষেত্রে গতবার পাসকরা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ হতে পারে। আর আবেদনকারী ছয় হাজার শিক্ষার্থী পেয়ে গেলে গতবারের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ হবে না এবারও। বুয়েটে এ বছর ৯৬৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এ বিষয়ে বুয়েটের ভিসি অধ্যাপক আমম সফিউল্লাহ বলেন, অতি দ্রুত একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক ডাকা হবে। তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ বছর কিছু নতুন শর্ত আরোপ করা হবে। আমাদের পরীক্ষা পদ্ধতি সবসময় স্বাতন্ত্র। ভাল শিক্ষার্থী ভর্তি করাই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের জায়গা সঙ্কট রয়েছে। আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হলে পরীক্ষা নেয়া কঠিন হয়। তিনি আরও বলেন, গত বছর চারটি বিষয়ে ২০ নম্বরের মধ্যে ১৯ চাওয়া হয়েছিল। এ বছর রেজাল্ট ভাল হওয়ায় ২০ এর মধ্যে ২০ই চাওয়া হবে। বুয়েট ছাড়াও অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে এবার ব্যাপক পরিবর্তন আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হবে শিক্ষার্থীদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে জোরালোভাবে। সংশ্লিষ্ট অনুষদের ডীনরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে। এ বছর ভর্তি ফরম অনলাইনে পূরণের আলোচনা চলছে। প্রস্তুতিও চলছে। শেষ পর্যন্ত প্রস্তুতি শেষ না হলে গত বছরের মতোই এবারও ভর্তি ফরম বিক্রি হবে। তবে চারুকলা অনুষদের ভর্তি ফরম এবারও অনলাইনে পূরণ করতে হবে শিক্ষার্থীদের। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ‘ক’ ইউনিটের জন্য এবার ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিটএ-১০ এর মধ্যে কমপক্ষে জিপিএ-৮ পেতে হবে। কলা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ‘খ’ ইউনিটে জিপিএ-৭, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ‘গ’ ইউনিটে জিপিএ-৭.৫০ ও বিভাগ পরিবর্তনকারী ‘ঘ’ ইউনিটে জিপিএ ৭.৫০ পেতে হবে। এছাড়া এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় আলাদা আলাদা জিপিএ পেতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন রয়েছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার। এরমধ্যে কলা অনুষদে ২৫৯২টি, বিজ্ঞান অনুষদে প্রায় এক হাজার পাঁচশ’, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদে ৮৪৪টি ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে প্রায় ৭৫০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক হারুন-উর-রশিদ বলেন, ভর্তি পরীক্ষা একটি চলমান প্রক্রিয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আন্তর্জাতিক মানের। এ পরীক্ষা পদ্ধতি যাতে সর্বোচ্চ স্বচ্ছ হয় সেলক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। কিভাবে পরীক্ষা নেয়া যায় সেবিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। এছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন আসবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গুচ্ছভিত্তিক পরীক্ষা নেয়া হবে। এ বছর এইচএসসিতে ভাল রেজাল্ট হওয়ায় প্রত্যাশিত জিপিএ-৫ পেয়েও অনেকেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবে না। জিপিএ-৫ পেয়েও অনেককে বাধ্য হয়েই পড়তে হবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২৭ হাজার আসন রয়েছে। ১০টি শিক্ষাবোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী। আটটি স্কুল বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ হাজার ৫১২ জন। জিপিএ-৫ পাওয়া এক হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী যোগ্যতা থাকা সত্ত্বে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে সিট সঙ্কটের কারণে। এবার ১০টি বোর্ডে জিপিএ-৫ থেকে জিপিএ-৩ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৯৩ হাজার ৯৬৩ জন। এদের সবাই কোন না কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য প্রতিযোগিতা করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন সঙ্কটের কারণে প্রায় তিন লাখ ৭১ হাজার শিক্ষার্থী অনার্স করতে পারবে না। তাদের ডিগ্রি কলেজ ও সমমান পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির ক্ষেত্রে বড় ধরনের সমস্যা না হলেও অপেক্ষাকৃত কম জিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থীরা অনার্সে ভর্তির ফরমই কিনতে পারবে না বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দেয়া শর্তের কারণে।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৭
অক্টোপাস বলেছেন: বুয়েটে পড়তেই হবে এমন কোনো ব্যাপার আছে কি?
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
সাইবর্গ_পল বলেছেন: অক্টোপাস বলেছেন: বুয়েটে পড়তেই হবে এমন কোনো ব্যাপার আছে কি?......না ভাই নাই...কোথায় পরলো ঐ টা ব্যাপার না, মানুষ কেমন অইটাই ব্যাপার...বুয়েটে থেকে ও অমানুষ বের হয়...
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সাইবর্গ_পল বলেছেন: অক্টোপাস বলেছেন: বুয়েটে পড়তেই হবে এমন কোনো ব্যাপার আছে কি?......না ভাই নাই...কোথায় পরলো ঐ টা ব্যাপার না, মানুষ কেমন অইটাই ব্যাপার...বুয়েটে থেকে ও অমানুষ বের হয়...
সহমত। গতকালও একটা এমন অমানুষ দেখেছি।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪১
মাহবুব৩৭৩৯ বলেছেন: হায়রে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা! শিক্ষা মন্ত্রনালয় ভাবে গাদা গাদা এ+ মানেই শিক্ষার ব্যাপক উন্নতি। আদতে তা নয়। ২০০৩ সাল এ শুরু হয়েছিলো ২০জন দিয়ে, আর এখন হাজার হাজার। এখন এ+ পেয়েও যারা ভর্তি পরীক্ষাও দিতে পারবে না তাদের হতাশার জন্য কে দায়ী?
আগে একটা লেটার মার্ক পাওয়া মানেই অনেক কিছু। কে কয়টা লেটার পাবে তাই ছিলো প্রতিযোগিতা। আর এখন একটাতে এ+ মিস মানেই বিশাল হতাশা। ওরা যাবে কই? কারো একটা এ+ মিস মানেই সে খারাপ?
গ্রেডিং সিস্টেমটা ভালো কিন্তু বাংলাদেশে এটা তার উপযোগিতা হারিয়েছে। সমস্ত নোট বই, কোচিং বন্ধ করা উচিত। পরীক্ষা পদ্ধতির আগে পাঠ্যক্রম পরিবর্তন করা উচিত।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
নীরব আত্তা বলেছেন: বুয়েট সূত্রে জানা গেছে, আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমাতে ও প্রকৃত মেধাবীদের খোঁজতেই বুয়েট এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে
amar proshno sudhu GPA ar bhittitei ki Medhabi ar kom medhabi chatro niddharon kora jai. NDC te to sob somoy Golden A+ pawya chatroder vorty porikha niya jara tike tader nai. Kintu HSC te to ader onekei A+ miss kore. Tarmane ki ora valo student na. Naki NDC karap college. Ar konotai jodi sotti na hoi tahole Student der proty ki akta onnai hocche na. Onek student ar result bivinno karone karap hote pare. Kitu tai bole student ar upor sob dosh chapano ki thik. Ar amar kase mone hocche ai dhoner shidhanto grohon karira kokhonoi student der kotha vaben na. . . .
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
মাহবুব৩৭৩৯ বলেছেন: অক্টোপাস, আপনি মনে হয় পুরোটা না পড়ে হেডিং পড়েই মন্তব্য করেছেন। শুধু বুয়েটের কথাই কিন্তু বলা হয় নাই। আর বুয়েট, ঢা.বি. কোনোটাই ভালো না। তাই যার টাকা আছে ওরা প্রাইভেট এ যায়। কম সময় এ রাজনীতি ছাড়াই পড়ার পাঠ শেষ করতে পারবে। কিন্তু আমজনতা কই যাবে?
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫০
নীরব আত্তা বলেছেন: Otonto upadeo kotha bolechen Mahbub vai. Apnake onek dhhonnobad. ++++++++++++++++++++
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫১
মনিহার বলেছেন: বেশি বেশি মেধাবী হয়ে গেছে ইদানিং কালের পোলাপাইনরা। ঠেলাটা বুঝবে এই বার।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
মনিহার বলেছেন: অক্টোপাসের কি আঙুর ফল টক, এই রকম মনে হচ্ছে নাকি?
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১০
ঋষিক বলেছেন: ২০০৫ এ ছিল ১৮ পয়েন্ট - একারনে আমার অনেক মেধাবী বন্ধু বু্য়েটে ভর্তি হতে পারে নাই। ২০০৬ এ করল ১৯,২০০৭,২০০৮,২০০৯ এ চলল ১৯ পয়েন্টের মাধ্যমে ভর্তি যুদ্ধ। এবার দিছে পুরা লম্বা বাঁশ।
২০ পয়েন্ট পোলা-পাইন কোথায় পায়????
এইচ.এস.সি পরীক্ষার আগেই তাদের জানাইয়া দেয়া উচিত যে তাদের যুদ্ধে যেতে কত পয়েন্ট লাগবে।
তা না হলে আমার সেই মেধাবী বন্ধুদের মতো তাদের হৃদয় ভঙ্গ ছাড়া কিছূই হবে না।
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩১
টেকিবাবা বলেছেন: চাত্র ১ : গণিত - ১৬৫, পদার্থ - ১৬৫, রসায়ন - ১৬৫, ইংরেজি - ১৬৫
ছাত্র ২ : গণিত - ১৯০, পদার্থ - ১৮০, রসায়ন - ১৮০, ইংরেজি - ১৪০
জিপিএ তে ছাত্র ১ কিন্তু ঠিকই ২০ বাগাইবো, কিন্তুক ছাত্র ২ বেচারা ১৯ পাইয়া কাটা খাইবো। এইডা একটা হাস্যকর সিস্টেম। বিশ্ববিদ্যালয়গুলা এইরকম কোপ দিলে এইটা মোটামুটি নিশ্চিত যে একদিন মেধাবিরা আবার নম্বর সিস্টেমে ফিরে যাওনের লাইগা আন্দোলনে নামবো!!!
১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭
প্রভাষক বলেছেন: শিক্ষকতার সাথে জড়িত বলে দুটি বিষয় জানাতে চাই সবাইকেঃ
১. জিপিএ - ৫ পাবার জন্য ভালো ছাত্র হওয়ার দরকার হয়-না... আগে থেকেই বোঝা যায় কোন কোন প্রশ্ন পড়লে তা কাজে লাগবে পরীক্ষার হলে...
এবং
২. অসংখ্য মেধাবী শিক্ষার্থী আছে যারা জিপিএ - ৫ পায়নি, আবার জিপিএ - ৫ না পেয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে (শাবিপ্রবি-তে ১ম বর্ষের ১ম সেমিষ্টারে পড়ছে জিপিএ - ৩.৮১ পাওয়া আমার-ই এক ছাত্র) এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে... কাজেই ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীটি জিপিএ - ৫ পাওয়া শিক্ষার্থীটির চেয়ে অনেক বেশি মেধাবী...
মূল কথা হচ্ছেঃ আমাদের দেশের এই ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিটিই প্রশ্ন-বিদ্ধ একটি পদ্ধতি... যেমন প্রশ্ন-বিদ্ধ পদ্ধতি আমাদের দেশের বি.সি.এস. এর নিয়োগ পরীক্ষা ও আর পদ্ধতিটি~~~
১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:২৭
মনিহার বলেছেন: প্রভাষক স্যার, কোন বিষয়ে পড়ান শাবিতে?
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২১
লুথা বলেছেন:
২০০১ এ আমার এক বন্ধু বুয়েটে ভর্তি হয়েছিলো, যার এস.এস.সি অথবা এইচ.এস.সি কোনটায় লেটার অথবা স্টার ছিলো না... এইচ.এস.সি পদার্থ-রসায়ন-গণিত মিলিয়ে পেয়েছিলো ৪৪৫ নম্বর...এমনকি ভর্তি পরীক্ষায় যে প্রাথমিক বাছাই হয়, সেখানে তার সিরিয়াল ছিলো একদম শেষের দিকে, কিন্তু ভর্তি পরীক্ষার পরে যখন রেজাল্ট বের হলো, সেখানে মেধা তালিকায় সে প্রথম ৩০০ এর মাঝে ছিলো...
আমি মনে করি IBA যেভবে যেকোন রেজাল্টধারীকে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেয়, এটাই সব জায়গায় দেওয়া উচিত...
আরো ২ বন্ধুর কথা বলি, যারা বর্তমানে যথাক্রমে কানাডার ম্যাকগিল এবং অটোয়া ভার্সিটিতে পি.এইচ.ডি করছে...তারা বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাই নাই (কারন তাদের এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি'র রেজাল্ট ভালো ছিলো না) কিন্তু এরপর প্রাইভেট ভার্সিটি (এন.এস.ইউ) থেকে পাশ করে স্কলারশিপ নিয়ে মাস্টার্স করে বর্তমানে পি.এইচ.ডি করছে... আমার প্রশ্ন হচ্ছে, তারা কি মেধাবী ছিলো না ??
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫
উপদেশ গুরু বলেছেন: ভাই এই তথ্য কোন লিংক দিতে পারবেন।
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
টুটুল বরকত বলেছেন:
সাইবর্গ_পল বলেছেন: অক্টোপাস বলেছেন: বুয়েটে পড়তেই হবে এমন কোনো ব্যাপার আছে কি?......না ভাই নাই...কোথায় পরলো ঐ টা ব্যাপার না, মানুষ কেমন অইটাই ব্যাপার...বুয়েটে থেকে ও অমানুষ বের হয়...
একেবারে হাছা কথা ।
দাম্মামে বাংলাদেশ স্কুলের সভাপতি আছিল মফিজ ।“বাংলাদেশের ইমেজ” বাড়ানোর জন্য একটা সংগঠন করছে । সে নিজেই আগাগোড়া চোর ।চুরিচামারি আকাম কুকাম করে বাংলাদেশ কমিঊনিটির নাম ডূবাঈছে ।
শালা কবে কখন কার খাতা দেখে বুয়েট থেকে আদৌ পাশ করেছে কিনা কে জানে সে এখন কিংফাহাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাকি “ডেমনেস্ট্রের “ ।যদিও এইনামে কোন পদ নাই । কি করে আল্লায় মালুম ।
১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪৫
সাইবর্গ_পল বলেছেন: টুটুল বরকত বলেছেনএকেবারে হাছা কথা ।
দাম্মামে বাংলাদেশ স্কুলের সভাপতি আছিল মফিজ ।“বাংলাদেশের ইমেজ” বাড়ানোর জন্য একটা সংগঠন করছে । সে নিজেই আগাগোড়া চোর ।চুরিচামারি আকাম কুকাম করে বাংলাদেশ কমিঊনিটির নাম ডূবাঈছে ।
শালা কবে কখন কার খাতা দেখে বুয়েট থেকে আদৌ পাশ করেছে কিনা কে জানে সে এখন কিংফাহাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাকি “ডেমনেস্ট্রের “ ।যদিও এইনামে কোন পদ নাই । কি করে আল্লায় মালুম ।............ভাই পারসনাল ব্যাপার এ না যাই...
তবে এইটা সত্য বুয়েটের ২-১ জন ছাড়া Maximum ছেলেরা সত্যি প্রতিভাবান...এদের ৫০% দেশে থাকলে দেশের চেহারাটাই পাল্টে যেত...তাই ২-১ জন এর জন্য সবাইকে দোষারোপ করা ঠিক না...
১৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
সপ্নবাজ_আমি বলেছেন: আমি নিজে বুয়েটে ০.২৫ এর জন্য আবেদন করতে পারি নাই কিন্তু আজ আমি সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার।একটা ফার্মে ভালো বেতনে জব করি বুয়েটিয়ানদের সাথে ।
২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
ফটো পাগল বলেছেন: শেষে কি হল ???
২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ফিজিক্স,কেমিসট্রি,ম্যাথ আর ইংলিশে এর প্রত্যেকটিতে ৫ প্রয়োজন আপনি বলেছেন।
এই ৪ বিষয়ে এপ্লাস কি পেতে হবে শুধু ইন্টার এক্সামে নাকি ইন্টার,ম্যাট্রিক দুটোতেই?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৬
সাইমুম বলেছেন: এটার কোনো প্রতিকার নেই। কারণ একমাত্র বাংলাদেশের সংবিধানে শিক্ষাকে 'মৌলিক অধিকার' হিসেবে স্বীকৃতি না দিয়ে 'মৌলিক বিষয়' (ফান্ডামেন্টাল প্রিন্সিপ্যাল) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
শিক্ষা যদি অধিকার না হয়, তাহলে জিপিএ-৫ পেলেই কি অার না পেলেই কি!!! যাহা বায়ান্ন তাহা তেপ্পান্ন!!