![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুদ্ধ মহাযুদ্ধে রুপ নেয় কিনা এটাই দেখার বাকি।
লেবানন পুরোপুরি যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া মানে যুদ্ধটা ইরান পর্যন্ত পৌছে যাওয়া।
লেবাননের হিযবুল্লাহ যেই কথা৷ ইরান একই কথা৷ আর তখন ইরান কে ঠেকাতে সম্ভাব্য সৌদি আরব ই-জ্রায়েলের দিকেই ঝুকে পড়বে।
কারণ সৌদি ফোর্স মুসলমানদের পক্ষে থাকবে না।
খো-রাসানের বাহিনী জেরুজালেমে মিলিত হবে৷ এবং তারা অসম লড়াই করবে। তাদের তরবারি গুলো জেরুজালেমের যয়তুন গাছে ঝুলে থাকবে।
এটাই চূড়ান্ত যে মুসলমানদের মাঝে মদীনার গুরুত্ব কমে যাবে এবং জেরুজালেমের গুরুত্ব বেড়ে যাবে।
অর্থাৎ এই যুদ্ধ থেমে যাবে বলে মনে হয় না।
কথায় কথায় সৌদি যদি ই'জ্রায়েলের সাথে প্রক্সি যুদ্ধ শুরু করে। তখন মুসলমানদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ আগুনের মত জ্বলে উঠবে।
আর কুখ্যাত সৌদি শাসকরাও ই'মাম মাহাদীর রাজত্ব থামাতে তারা যা কিছু করতে প্রস্তুত।
আপনাদের অনেকের কাছে এটা সামান্য গাজাবাসীর যুদ্ধ মনে হতে পারে।
এই যুদ্ধের ভূমি ছোট হলেও এর তাৎপর্য এখন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চাইতে বেশি।
যদি ই-জ্রায়েল কে প্রটেক্ট করতে সিরিয়ায় কু*ফফার জোট আসে।
তাহলে বুঝতে হবে সময় খুব দ্রুত গতিতে শেষ পরিণতির দিকে যাচ্ছে।
সিরিয়ায় ৮০;টি পতাকাবাহী কু*ফফার জোট মিলিত হবে৷
আর এটা সম্ভাবনা বেশি যে ই-জ্রায়েল বড় ধরণের যুদ্ধে জড়িয়ে যাবেই।
যাকে কেন্দ্র করে মধ্য প্রাচ্যে মাল-হামার সূচনা হতে পারে৷
ইরান যদি জড়িয়ে যায়। ই'রানের পতন হওয়ার সসম্ভাবনা আছে। কারণ ই*রানের ইস্ফাহান শহর ইহুদীরা নিয়ন্ত্রণ নিবে৷
অনেকে ভাবতে পারেন এতগুলা মুসলিম দেশ থাকতে ইরান কেনো মূল টার্গেটে ই*জ্রায়েলের জন্য৷
কারণ ইস্ফাহান শহর ইহুদীরা পুনরুদ্ধার করে ছাড়বেই। আর এটার জন্য সৌদি কে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করতে পারে ই-জ্রায়েল৷
তারপর আমার এনালাইসিস নির্ভূল না। কারণ সমস্যা টা এতই জটিল যে। আমরা কিছুটা আশংকার উপর নির্ভর করে বলছি।
যা হোক পরিস্থিতি দ্রুত মহাযুদ্ধের দিকে যাক। এটাই হওয়া উচিত। আর সেদিকে অগ্রসর হলেই সব কিছু পরিস্কার হবে বাতিল ও হক্বের।
©somewhere in net ltd.