![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন অতি সাধারন বাংলাদেশী। আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে খুব ভালবাসী। আগ্রহী যে কেউ আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে পারেন।
এ কেমন অদ্ভুত আচরণ!!! যিনি আমাদের প্রধাণমন্ত্রী, যিনি দেশের আপামর জনগনকে প্রচন্ড ভালবাসেন, আর যাকে দেশের সাধারণ জনগনও ভালোবাসেন। তিনি আগামীকাল আমাদের বহুল প্রতিক্ষীত ও চরম আকাঙ্থিত স্বপ্নের মেট্রোরেল উদ্বোধন করতে আসবেন, সে জন্য যেন সে এলাকার অধীবাসিদের জন্য একরকমের কারফিউ জারী করা হয়েছে। কেন রে ভাই নেতা বা নেত্রীকে একনজর দেখার বা তার সাথে সান্নিধ্য পাবার অধীকার কি একমাত্র তাঁর দলীয় অনুচর ও তাঁর নিরপত্তা বাহিনীর জন্যই বরাদ্দ নাকি?? দেশ যদি একটা পরিবার হয়, তাহলে রাষ্ট্রপ্রধাণ হলেন সেই পরিবারের প্রধাণ, মানে সরল করে বললে, বাড়ির বাবা অথবা মা, তাই নয় কি?? তাহলে বাবা/ মা বাড়ির একঘর থেকে অন্যঘরে যাবেন তার জন্য কি সন্তানদের বাড়ির মানে ঘরের মধ্য অবরুদ্ধ হয়ে থাকতে হবে নাকি!!! পিতামাতা যদি সন্তানের কাছেই নিরাপদ বোধ না করেন, তাহলে আর কার কাছে নিরাপদ থাকবেন?? এমন অভাগা মাতাপিতা হওয়া কি আদৌ কোন গর্বের বিষয়!!! এখানেই আবার প্রমানীত হলো, মানুষ নিজেকে মুখে মুখে যতই জনপ্রিয় বলে প্রচার করুক না কেন, সত্যিকারে জনপ্রিয় হওয়া অত সহজ নয়… হতে পারেন তিনি বঙ্গবন্ধুর অতি আদরের কন্যা, কিন্তু তিনি বঙ্গবন্ধু নন, আর কেউ মানুক আর নাই মানুক, তাঁর পিতার মানে বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তার সিকিভাগও তিনি অর্জন করতে পারেন নাই…. যা, খুবই হতাশা ও দুর্ভাগ্যজনক জাতির জন্য। জনগনের কষ্ট লাঘবের জন্য যে প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, তাতে যোগদান না করেও যদি এমন কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে পড়ে ভোগান্তী পোহাতে হয় ঘরে থেকেও, এর চেয়ে লজ্জা জনক আর কি হতে পারে সেটাই এখন চিন্তা করছি...
আগামী কালকের বিধিনিষেধ
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ২:১৬
সাইবার সোহেল বলেছেন: ভবিশ্ব্যতই বলবে কি হবে.. কারণ, ফ্লাইওভার গুলো তৈরীর সময় আশা করা হয়েছিল যানজট কমবে, কিন্তু আমরা তো প্রত্যাশানুরুপ ফলাফল পাইনি। কখনও ফ্লাইওভার থেকে নেমে জ্যামে বসে থাকছি, অথবা কখনও ফ্লাইওভারের উপরেই জ্যামে আটকে থাকছি দীর্ঘ সময়... আর সবার বাসস্থান তো আর স্টেশনের কাছাকাছি নয়, তাকে তো সেই সড়ক দিয়েই আসতে ও যেতে হবে তার বাসস্থানে। এখন দেখা যাক কি হয়...
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৪
জগতারন বলেছেন: যিনি দেশের আপামর জনগনকে প্রচন্ড ভালবাসেন, আর যাকে দেশের সাধারণ জনগনও ভালোবাসেন।
তিনি আগামীকাল আমাদের বহুল প্রতিক্ষীত ও চরম আকাঙ্থিত স্বপ্নের মেট্রোরেল উদ্বোধন করতে আসবেন,
সে জন্য যেন সে এলাকার অধীবাসিদের জন্য একরকমের কারফিউ জারী করা হয়েছে।
কেন রে ভাই নেতা বা নেত্রীকে একনজর দেখার বা তার সাথে সান্নিধ্য পাবার অধীকার কি
একমাত্র তাঁর দলীয় অনুচর ও তাঁর নিরপত্তা বাহিনীর জন্যই বরাদ্দ নাকি??
দেশ যদি একটা পরিবার হয়, তাহলে রাষ্ট্রপ্রধাণ হলেন সেই পরিবারের প্রধাণ,
মানে সরল করে বললে, বাড়ির বাবা অথবা মা, তাই নয় কি??
This measure
For security,
Enemy in and out
Right and Let
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৭
সাইবার সোহেল বলেছেন: Security can be install in front of every building, and the distance of the metro station and living house is far away. Its need a sniper or a sharp shooter to attack someone. And overall total station is surrounded with heavy wall nothing is visible from outside.
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০২
সোহানী বলেছেন: এটা হতেই পারে সিকিউরিটি রিজন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ২:০৮
সাইবার সোহেল বলেছেন: নিরাপত্তা বাহিনীকে তো প্রতিটি বাড়ির সামনে মোতায়েন করা যেত, আর স্টেশন থেকে বসত বাড়ি গুলোর দুরত্ব বেশ খানিক। আর কাউকে আক্রমণ করার জন্য আধুনিক অস্ত্র ও অতিমাত্রায় পেশাদার লোক প্রয়োজন। আর প্রতিটি স্টেশন তো পুরু ও উচু দেয়াল দিয়ে ঘেরা বাইরে থেকে কিছুই দেখা যায় না তাহলে?? অন্য বিষয়গুলো না হয় মেনে নিলাম, কিন্তু বারান্দায় ও ছাদে যাওয়া যাবে না এটা কেমন কথা হলো!!!
এখানেই আমার চরম আপত্তি।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুলে যাবেন না ওনাকে ১৯ বার হত্যার চেষ্টা হয়েছিল।
১৫ ই আগষ্ট পরিবারবর্গ সহ হত্যার পর অবশিষ্ট শিশু বাচ্চাকে ডেকে নিয়ে শেষ করেও আফসোস ছিল যে দুইজন বাকি রয়ে গেল।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার সারা জীবনের জন্য কি বারান্দায় ও ছাদে যাওয়া যাবে না ? নাকি কয়েক ঘন্টা!!! আপনার কান্না দেখে মনে হচ্ছে আপনি আর সারা জীবনেও বারান্দায় যেতে পারবেন না বলে ভীষন দু:খে আছেন...রাগের চোটে মেট্রো তে চড়া বয়কট করুন
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:২১
এমজেডএফ বলেছেন: উদ্বোধনীর দিনে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ী পর্যন্ত মেট্রোরেল–সংলগ্ন এলাকার ভবনের বাসিন্দাদের জন্য যে সাতটি নির্দেশনা দিয়েছে তার পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। এলাকার ভবনের বাসিন্দারা দেশ ও দশের স্বার্থে একদিন একটু কষ্ট করলে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় না!
রাজাকারের উত্তরসূরীরা বাংলাদেশের উন্নয়নকে সহ্য করতে পারছে না। তাই এরা দেশের ক্ষতি ও শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য সব ধরনের সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। সাধারণত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সরকার মেট্রোরেল করেছে সকল ঢাকাবাসীর সুবিধার জন্য। মেট্রোরেলের দীর্ঘমেয়াদী সুফলের চিন্তা না করে একদিনের সাময়িক অসুবিধা নিয়ে হৈচৈ করে নব্য রাজাকারদের খুশি করা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: অতি সাধারণ বিষয়কে জটিল বানিয়ে ফেলছেন! শুধু রাস্তার পাশের বাড়িঘরের জন্য এই নিয়ম-এখন যান কেউ কিছু সম্ভবত বলবে না-শুধু ঘন্টাখানেকের জন্য এই আইন।মেট্রোতে বসে আট দশ কিলোমিটার দুইপাশে কোন সিকিউরিটি ছাড়া তিনি যাবেন। স্নাইপার শ্যুটারদের জন্য মোক্ষম একটা সুযোগ।
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
মেহবুবা বলেছেন: ঠিক ২ বছর আগের পোস্ট! এখন অনেকটা তাৎপর্যপূর্ন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: মেট্রোরেল চালু হলে ঢাকা শহরের যানজট–দুর্ভোগ কি কমবে?