নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

-সাইরাস

-সাইরাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তনবাদ ! ডারউইন ! ডারউইন !!

০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩



প্রখ্যাত জিওলজিস্ট ডারউইন তার "অরিজিন অফ স্পিসিস" বইটিতে মানব সভ্যতার অরিজিন সংক্রান্ত একটি অত্যন্ত আলোচিত হাইপোথিসিস প্রদান করেন। আধুনিক বিজ্ঞান সমাজে যা বিবর্তনবাদ নাম পরিচিত। তিনি তার বিবর্তনবাদ তত্বে বলেন, পৃথিবীতে মানব সভ্যতার উত্পত্তির পেছনে ভূমিকা রয়েছে একটা ছোট্ট দুর্ঘটনার। বহু বছর পূর্বে যখন পৃথিবীতে প্রানের কোন অস্তিত্ব ছিল না (অবশ্যই বৃক্ষরাজি বিরাজমান ছিল), তখন কতিপয় মৌল, নাইট্রোজেন,হাইড্রযেন অক্সিজেন সহ আরো কিছু মৌলের ক্রমাগত রিয়েকশনের ফলে হটাত করেই প্রানের সঞ্চার ঘটে যায়। সম্ভবত প্রাণীটি ছিল একটি এককোষী প্রাণী, বর্তমান সময়ের বিভিন্ন বিজ্ঞানীর দৃষ্টিভংগী অনুসারে, এককোষী প্রাণীটি ছিল একটি ব্যকটেরিয়া। পরবর্তিতে এককোষী ব্যকটেরিয়টি বিভিন্ন সময় পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে গিয়ে নিজেই নিজের মধ্যে বেশ কিছু পরিবর্তন সাধন করে, যা ন্যাচারাল্লিই ব্যকটেরিয়াটির সক্রিয় প্রচেষ্টা ছাড়াই ঘটেছিল। প্রাণীর উপর প্রকৃতির এই পরোক্ষ হস্তক্ষেপকে ডারউইন সঙ্গায়িত করেছিলেন "ন্যাচারাল সিলেকশন" হিসেবে, যার হাত ধরে পরবর্তী সময়ে বিজ্ঞানীরা আরো গভীর অনুসন্ধানের খোরাক পেয়েছেন।


সন্দেহাতীতভাবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ হাইপোথিসিসটি তার সময়কালে একটি অত্যন্ত প্রভাববিস্তারকারী তত্ব হিসেবে বিজ্ঞান মহলে স্বীকৃতি পেয়েছিল । কিন্তু বর্তমান হাইব্রিড প্রযুক্তির যুগে তত্বটি বিজ্ঞানীদেরই একাংশের কিছু যৌক্তিক সমস্যার সমাধান প্রদান করতে ব্যর্থ হয়ে বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতে রয়েছে । কিছু সমস্যা :

#প্রথমত, স্রেফ কতগুলো ক্যামিকেলের রিয়েকশন দিয়েই যদি প্রাণ সৃষ্টি করা যায় তাহলে বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানীরা টেস্ট টিউবে প্রাণ সৃষ্টির সকল উপাদানের সমন্বয় ঘটিয়েও কেন প্রাণ উদ্ভাবনে ব্যর্থ হচ্ছে ?

# প্রাণীজগতের ভেরিয়েশনের ফ্রেকুয়েন্সিতে এত ওয়াইড রেঞ্জ পরিলক্ষিত হয় কেন ? তাছাড়া বিভিন্ন বিবর্তিত প্রানীগুলোর মধ্যকার অন্তর্বর্তী প্রাণী অনুপস্থিত কেন ? এপ আর মানুষের অন্তর্বর্তী প্রাণীটি কোথায় ?

# স্রেফ দুর্ঘটনা থেকেই যদি প্রানের উত্পত্তি ঘটে থাকে, তাহলে বর্তমান প্রানীগুলোর জিনেটিক কোডিং এত দৃঢ়ভাবে সংরক্ষিত কেন ? প্রাণীকুলের জিনেটিক কোডিং এ ক্রমাগত দুর্ঘটনা ঘটে ঘটে নতুন নতুন স্পেসিস তৈরী হয়ে যাবার কথা, কিংবা জিনেটিক কোডিং ক্রমাগত এ দুর্ঘটনা ঘটে কোন কোন প্রাণীর ৩ /৪ টা হাত, দুটা তিনটা মাথা গজানো প্রভৃতি দুর্ঘটনা ঘটে না কেন ?

# বিস্ময়করভাবে রক্তখেকো প্রানীগুলোর আকৃতি মানুষের তুলনায় ছোট ছোট ( মশা, জোক প্রভৃতি )। প্রকৃতিতে এগুলোর অস্তিত্ব সুদৃঢ় করতে এরা কেন ঈগলের মত বড় আকৃতিতে বিবর্তিত হলো না ?


Evolution Hopes You Don't Know Chemistry: The Problem of Control by Charles McCombs, Ph.D. *

মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: হুম ।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৬

-সাইরাস বলেছেন: :)

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

কাবিল বলেছেন: চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের মতবাদটি এখন অনেকেই বিশ্বাস করেনা।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১১

-সাইরাস বলেছেন: সহমত কাবিল, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখবেন মূলত সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাসীদের মধ্যেই বিবর্তনবাদকে বিশ্বাস করার অন্ধ আবেগ কাজ করে। ভুল হোক শুদ্ধ হোক বিবর্তনবাদকে বিশ্বাস করার জন্যে ওরা মুখিয়ে থাকে ।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: #প্রথমত, স্রেফ কতগুলো ক্যামিকেলের রিয়েকশন দিয়েই যদি প্রাণ সৃষ্টি করা যায় তাহলে বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানীরা টেস্ট টিউবে প্রাণ সৃষ্টির সকল উপাদানের সমন্বয় ঘটিয়েও কেন প্রাণ উদ্ভাবনে ব্যর্থ হচ্ছে ?

স্রেফ কতগুলো ক্যামিকেলের রিয়েকশন দিয়েই যদি প্রাণ সৃষ্টি করা যায় - বিজ্ঞানীরাও একথা এভাবে বলেন না । কিছু রিয়েকশনের দ্বারা এমাইনো এসিড তৈরী হয়েছে । এই এমাইনো এসিডের সমন্বয়ে প্রোটিন তৈরী হয় । আর শুধু প্রোটিন না এনাজাইম -ও তৈরী হওয়া লাগে । এগুলো মিলে ঝিলে কোষের আকৃতিতে যেতে হবে, তার পর কোষ ও প্রাণ । যাই হোক বিজ্ঞানীরা শুরুতেই একটি সুগঠিত কোষ বা এককোষী প্রাণীর জন্মের কঠাও বলেন না । কোষের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যেমন নিউক্লিয়াস - সাইটোপ্লাজম এসব আগে তৈরীর কথা বলেন । আর সুগঠিত একটা নিউক্লিয়াস - একেবারে শুরুতে সুগঠিত ভাবে তৈরী হয়েছে এ কথাও বলেন না , বরং ক্রোমজম বা এজাতীয় অপরিহার্য বিষয় তৈরী আগে হয়েছে সেটাই বলেন ।

কোষ আগে না প্রাণ আগে এটা একটা রহস্য । কোষের মত এতটা জটিল স্ট্রাকচার আগে তৈরী হওয়া সম্ভব না । আগে প্রাণ তৈরী হলে কোষ ছাড়া তার অস্তিত্ব টিকে থাকা সম্ভব না । এই অসম্ভব কে সম্ভব করার কাজ বিজ্ঙানীরা নিয়েছেন এভাবে ব্যাক্ষা দাড়া করিয়ে যে শুরুর প্রাণের অস্তিত্ব বর্তমানে নেই আর এই পরিবেশে তাটিকে থাকা সম্ভব ও না । তঈ শুরুর প্রাণীটার কোন তথ্য আমাদের হাতে নেই ।

একই ভাবে এনজাইম আগে না শুরুর প্রাণটা আগে সেটাও একটা সমস্যা । এনজাইম ছাড়া প্রাণের কোন কাজ কাম -ই চলবে না । প্রোটিন ও তৈরী হবে না , প্রাণের আকৃতিও তৈরী হবে না । আর যে কোন প্রান খাওয়া পরা শ্বাস - প্রশ্বাস সহ সব কিছু চালাটে এনজাই লাগে । প্রাণ আগে তৈরী থাকলে এনজাইম সমস্যা না । কিন্তু এনজাইম ছাড়া দেহ -প্রাণ বা টার কাজ কাম কিছুই সম্ভব না । এর একটা সমাধান বিজ্ংানীরা দিটে চেষ্টা করেন । এনজাইম কোন ভাবে তৈরী হয়ে গিয়েছিল । বিশেষ কোন পরিবেশে । এখন সে পরিবেশ নেই । তবে একটা সমস্যার সমাধান বিজ্ঙানীরা দিতে পারেননি : সেটা হল এনজাইমের মত একটা অতি সক্রিয় বস্তু কোন পরিবেশেই প্রাণের বাইরে দীর্ঘ সময় টিকে থাকতে পারবে না । বিক্ড়িয়া করে ভেংগে যাবে ।

একই ভাবে শুরুর প্রান - এটা উড্ভিদ না প্রাণী ছিল সেটা একটা আলোচ্য বিষয় । উড্ভিদ বলতে বড় গাছ - মহিরূহ উদ্দেশ্য না । যাদের ক্লোরফিল আছে , বা এর এমন উপাদান আছে যা নিজে নিজের খাদ্য তৈরী করতে পারে । আর প্রাণী ও হাতি উদ্ডেশ্য না, বরং যে নিজে নিজের খাদ্য তৈরী করতে পারে না । নিজে নিজের খাবার তৈরী করতে না পারলে বেচে থাকা সম্ভব না । কারণ আপনি যদি প্রথম প্রাণ হয়ে থাকেন তবে খাবারের জন্য নির্ভর করতে আর কাউকে খুজে পাবেন না । আপনিই প্রথম, আপনি -ই একমাত্র । এই দিকের বিবেচণায় বিজ্ঞানীদের মত - প্রথম প্রাণ শৈবাল জাতীয় ছিল । মানে সবুক আর নিজে নিজের খাবার বানাতে পারে । সবুজ মানে আক্ষরিক সবুজ না - মানে ক্লোরফিল বা এজাতীয় কিছু আছে যা দিয়ে নিজের খাবার বানানো যায় । সেটা কি তা অবশ্য বিজ্ঞানীরা এখনও খুজে পাননি । গবেষণা ও অণুসন্ঢান চলছে ।

শুরুর প্রাণী ব্যাকটেরিয়া না - কারণ ব্যাকটেরিয়ে নিজের খাবার বানাতে পারে না। আর ভাইরাসও না , খারণ ভাইরাসের প্রাণ চালানো ও অন্যের উপর নির্ভর শীল । টাই বিজ্ঞানীরা বলছেন শুরুর প্রাণ টা এদের কাছাকাছি কিছু ছিল , তবে সেটা কি তার কোন ফসিল - এভিডেন্স এখনও পাওয়া যায়নি , হিমায়িত দেহাবশেষ - বা প্রটিনের স্ট্রাকচার ও জানা যায় নি, তবে কিছু একটা শুরুতে ছিল - এটাই বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস । বিশ্বাস ! (অনেকটা মোল্লাদের মত হয়ে গেল )

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৭

-সাইরাস বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ডিটেলস তথ্য দেবার জন্য। আপনার তথ্যগুলোর আলোকেই আপনাকে জিজ্ঞেস করি, আধুনিক বিজ্ঞানীদের হাতে তো পৃথিবীর প্রাথমিক সময়কালের ফসিল ইনফরমেশন রয়েছে, তথাপি আধুনিক বিজ্ঞানীরা কেন তাদের ল্যাবগুলোতে সেই প্রাণ উত্পত্তিকালীন সময়ের এনভায়রনমেন্ট ক্রিয়েট করে প্রোটন, রায়বসম, এনজাইম প্রভৃতিকে সমন্বিত করে প্রাণ উদ্ভাবনে সক্ষম হচ্ছেন না ?

বাকি তিনটি পয়েন্ট সম্পর্কে আপনার বক্তব্য কি ?

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

গরল বলেছেন: যদি ধর্মমতে আদম থেকেই সব মানুষের সৃষ্টি হ্য় তাহলে পৃথিবীতে এত রকম মানুষ কেন? সবাই তার আদি পিতা আদমের মত না কেন?

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

-সাইরাস বলেছেন: আপনি যদি জিন সম্পর্কে পড়াশোনা করে থাকেন, তাহলে সেখানে দেখবেন মানুষের জিনগুলোতে তাদের বৈশিষ্ট নির্ধারণী ২৩ জোড়া ক্রোমোসোম থাকে।

যেমন ধরুন মানুষের গায়ের রং নির্ধারণে একজোড়া ক্রোমোসোম থাকে, ক্রোমোসোম দুটির একটি যদি প্রাণীটির গায়ের রং কালো নির্দেশ করে অপরটি সাদা নির্দেশ করে, তাহলে ক্রোমোসোম দুটির মধ্যে যেটা একটু বেশি প্রভাবশালী, প্রাণীর দেহের রংএ সে ক্রোমোসোম প্রভাব পড়বে। অন্য রংটা সুপ্তাবস্থায় থাকবে, যেটা ইনহেরিটেন্স প্রক্রিয়ায় তার সন্তান সন্ততির দেহে প্রবেশ করে। এজন্যই দেখবেন, অনেক পরিবারে পিতামাতার গায়ের রং সাদা হলেও সন্তানের গায়ের রং কালো হয়।

তদ্রুপ হজরত আদম (আ ) ও হাওয়া (আ ) কে সৃষ্টিকালে হয়ত আল্লাহ পাক ওনাদের ক্রোমসোমে এ ধরনের বৈচিত্র দান করেছেন বলেই আমরা সবাই আদি পিতা আদমের মত না।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: কাবিল বলেছেন: চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের মতবাদটি এখন অনেকেই বিশ্বাস করেনা। সহমত
ইসলামে বিশ্বাসীরা বিবর্তন তত্ত্বকে বিজ্ঞানের নামে বিশ্বাস করেন না এজন্য যে, এই তত্ত্ব পুরোপুরি কল্পকাহিনী আর হাস্যকর কিছু অনুমানের উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। এ-যুগে চিপা-চাপি দিয়ে ও চাপাবাজি করে আর যা-ই করা যাক – বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষকে অন্তত বোকার স্বর্গে ঘুমিয়ে রাখা সম্ভব নয়।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১২

-সাইরাস বলেছেন: "বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষকে অন্তত বোকার স্বর্গে ঘুমিয়ে রাখা সম্ভব নয়।"

দারুন একটা কথা বলেছেন নূর ভাই ।

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

মীর মোহাম্মদ উল্লাহ বলেছেন: @গড়ল,
আপনি তো আপনার বাবার ছেলে- এটাতো বিশ্বাস করেন। তাহলে আপনি আপনার বাবার মত হুবহু নন কেন?
আপনার ভাইরা (যদি থাকে) আপনার মত নয় কেন? তাহলে কী আপনার ভাইরা আপনার বাবা থেকে নন??

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

খালিদ১৪ বলেছেন: চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের মতবাদটি এখন অনেকেই বিশ্বাস করেনা। সহমত

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০২

-সাইরাস বলেছেন: @মীর মোহাম্মদ উল্লাহ @খালিদ১৪ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হুম, কেমন যেনো ভূতের গলি,লেকার্স গন্ধ পাচ্ছি

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২০

-সাইরাস বলেছেন: থ্যাংকু ।

১০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০১

-সাইরাস বলেছেন: :)

১১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:০৪

দ্যা লায়ন বলেছেন: বিবর্তন বাদ,আবর্তনই আসল।

বিবর্তন হলো যাষ্ট ষ্টাডি ফরমুলা,এটার উপর ষ্ট্যান্ড করা যায়না।


ধন্যবাদ

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৬

-সাইরাস বলেছেন: দ্যা লায়ন বলেছেন: বিবর্তন বাদ,আবর্তনই আসল।
বিবর্তন হলো যাষ্ট ষ্টাডি ফরমুলা,এটার উপর ষ্ট্যান্ড করা যায়না।

অনেক ধন্যবাদ দ্যা লায়ন । চমৎকার বলেছেন :)

১২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের মতবাদটি এখন অনেকেই বিশ্বাস করেনা। সহমত।

=p~ =p~ =p~

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৮

-সাইরাস বলেছেন: B-)) B-)) :)

১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২২

দ্যা লায়ন বলেছেন: এবার দেশের একজন বিখ্যাত নিউরোলজিষ্টের কথা বলি- ডাঃ দীন মোহাম্মদ যাকে একনামে সারা দেশের সবাই চিনে,ওনাকে প্রশ্ন করলাম মামা তুমি বিবর্তন নিয়ে কি ভাবো, উনি উত্তর দিলো ভেবে ভেবে পড়া লেখা করেছি, পরীক্ষা দিয়েছি,পাশ করেছি এখন আর ভাবিনা,কারণ এখন অনেক বড় হয়েছি জানার পরিধি বেড়েছে।আগে পড়তাম মাথায় কপি করতাম খাতায় পেষ্ট করতাম,এখন মষ্তিষ্ক কাজে লাগাই।সমস্যা বের করা এবং সমাধান শিখেছি আগে থেকে বহুগুন বেশি।

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫০

-সাইরাস বলেছেন: হাহাহা বিবর্তনবাদ সম্পর্কে ওনার মনোভাব শুনে মজা পেলাম। যারা বিবর্তনবাদকে কাছ থেকে দেখার সুজোগ পেয়েছেন, তারা সবাই একবাক্যে বলবেন " ডাল মেন কুচ কালা হায় " ।

ধন্যবাদ দ্যা লায়ন । ডাঃ দীন মোহাম্মদ সাহেবকে আমার সালাম জানাবেন :)

১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: বিবর্তনবাদ ৫০এর দশকেই পরিতাজ্য হয়ে গেছে অধিকাংশ বিজ্ঞানীদের কাছে। আরও নিত্য নতুন থিওরী আসলেও এগুলি বিবর্তনবাদের মত আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারেনি।

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

-সাইরাস বলেছেন: জ্বি । তবে এখনো উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বায়োলোজিস্টস এটাকে ধরে রাখার পক্ষে । আধুনিক বিজ্ঞানের গলায় এটা ইলিশ মাছের কাটার মত বিধে আছে ।

১৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৭

মাসূদ রানা বলেছেন: খুব ভালো লিখছেন @সাইরাস :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

-সাইরাস বলেছেন: :)

১৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: জিরাফ তার গলাটা ৩৬০ ডিগ্রী রোটেট করতে পারে, সারভাইকাল রিজিওনে তার ভাট্রেবাগুলা সব বল এন্ড সকেট জয়েন্ট। কেন জানেন ?

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

-সাইরাস বলেছেন: জ্বি । সৃষ্টিকর্তা জিরাফের স্ক্যালেটন ওভাবেই তৈরী করেছেন ।

১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ভাই আপনার লেখাটা কি আমি আমার একটি পোস্টে তথ্য উৎস হিসেবে দিতে পারি?

২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৯

-সাইরাস বলেছেন: হ্যা ভাই দিন :)
তবে ব্লগ পোস্ট তথ্য উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে কিনা আমারা জানা নেই । আপনি কি নিয়ে লিখছেন ?

১৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি আপনার পোস্টে শুধু তথ্য উপস্থাপন করেন নি তার সাথে যুক্তিও দিয়েছেন। এছাড়া আপনার লেখারও তথ্য উৎস আছে। (Evolution Hopes You Don't Know Chemistry: The Problem of Control by Charles McCombs, Ph.D) তাই ভাবলাম আপনার পোস্টটা তথ্য উৎস হওয়ার যোগ্য ।

আমার পোস্টের বিষয় "আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগে ধর্ম"। লেখাটা ব্যাবহার করতে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৯

-সাইরাস বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়েছি । দারুন একটা কালেকশন হয়েছে ওটা :)

১৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

নতুন বলেছেন: বতমান বিজ্ঞানের এখনো বিবতনবাদকেই এই পযন্ত সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য থিউরি হিসেবে মানে।

ক্রিয়েসনিস্টরা গুজব ছড়ায় যে বেশিরভাগ বিজ্ঞানি এটা মানেনা।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:২৩

-সাইরাস বলেছেন: ক্রিয়েসনিস্টরা গুজব ছড়ায় যে বেশিরভাগ বিজ্ঞানি এটা মানেনা।

আপনার কথা উড়িয়ে দেয়ার সুজোগ নেই :) তবে এটাও ঠিক বিবর্তনবাদ ক্রিয়েসনিস্টদের আস্থা অর্জন করতে পারে নি ।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

নতুন বলেছেন: তবে এটাও ঠিক বিবর্তনবাদ ক্রিয়েসনিস্টদের আস্থা অর্জন করতে পারে নি ।

বিবত`নবাদ প্রমানিত কিছু না তাই এটা এখনো পরিপূন না।

আর ক্রিয়েসনিস্ট না মানবেনা কারন এটা তাদের মূল সৃস্টিকতা বিশ্বাসের সাথে সমস্যা তৌরি করে। ;)

আমার কিন্তু মনে হয় মানুষ পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে। :) মানুষ পৃথিবির সিসটেমের অংশ না। প‌্যারাসাইটের মতন পৃথিবি ধ্বংস করে দিচ্ছে যা কিন্তু অন্য কোন প্রানী করছেনা।

সিসটেমের কোন জিনিস কিন্তু গোটা সিসটেমকে কখনো ধ্বংস করতে পারেনা। কিন্তু মানুষ পৃথিবি ধ্বংস করতে পারে।

এস্ট্রাটেরিস্টায়ালবাদ থিউরি নিয়া গবেষনা করতে হবে। ;)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৮

-সাইরাস বলেছেন: আমার কিন্তু মনে হয় মানুষ পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে। :) মানুষ পৃথিবির সিসটেমের অংশ না। প‌্যারাসাইটের মতন পৃথিবি ধ্বংস করে দিচ্ছে যা কিন্তু অন্য কোন প্রানী করছেনা।

আমিও তাই বিশ্বাস করি :) সিস্টেমের অরগান কখনো সিস্টেমকে ডাইজেস্ট করবে না।

এস্ট্রাটেরিস্টায়ালবাদ থিউরি নিয়া গবেষনা করতে হবে। ;)

কি করেন আপনি ?
আমার মনে হয় এস্ট্রাটেরিস্টায়াল থিউরী কখনো এটা সলভ করতে পরবে না । পারলেও আরও অনেক পরে :)

২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২০

নতুন বলেছেন:
আমিতো কামলা খেটে খাই আর অবসরে ইন্টারনেটে মোশ তাড়াই :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২৭

-সাইরাস বলেছেন: হা হা হা । কামলা তো ভাই আমরা সবাই কম বেশী খাটি :)
ইন্টারনেটে মোশ তাড়ান ? সেটা আবার কি ?


২২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এতো জ্ঞান কথা আমার মাথায় ঢোকেনা, সাধারণ মানুষ আমি

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

-সাইরাস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ভাই, আমি আপনার লেখার একজন ভক্ত। এগুলো কিছু পুথিগত বিদ্যার রিফ্ল্যাকশন ছাড়া আর কিছুই নয়। ছেড়ে দিন তো ভাই ;)

আমার ব্লগে আসায় অনেক খুশি হয়েছি ভাই।

২৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: বিবর্তনবাদের গভীর কিছু তেমন জানি না।তাই থিওরি হিসেবে আরেকটু পড়ি।পোস্ট ভালো লাগল...
+++

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

-সাইরাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ :)
বিবর্তনবাদ তেমন কঠিন বিষয় নয়। বিবর্তনবাদ নিয়ে বেশ কিছু কার্যকর বই রয়েছে,যেমন: অরিজিন অব স্পিসিস/চার্লস ডারউইন, ডারউইন'স ডেন্জারাস আইডিয়া/ডেনিয়েল ডেনেট, দা অ্যানসিস্টর'স টেল/রিচার্ড ডওকিনস, দা গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ/রিচার্ড ডওকিনস,ডারউইন'স ব্ল্যাক বক্স/মাইকেল বেহে। আগ্রহ থাকলে এগুলো পড়ে দেখতে পারেন।

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খুশি যেহেতু হইছেন একটু চা খাওয়ান :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

-সাইরাস বলেছেন: হাহাহাহা নিশ্চই। আপনার জন্য স্পেশাল গ্রীন টি ...... দেখুন তো চলবে কিনা।

২৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অনেক ধনবাদ।এর মধ্যে প্রথমটা সংগ্রহে আছে,পুরোটা পড়িনি। দেখি সবগুলো পড়ে ফেলব...

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

-সাইরাস বলেছেন: তাহলে তো আপনি অলরেডি ডারউইনিসম এর বস হয়ে গেছেন ভাই । ডারউইনি'স ব্ল্যাক বক্স টা পড়ে দেখবেন- ভিন্নধর্মী ফ্লেভার পাবেন ;)

২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

কালীদাস বলেছেন: যতদূর জানি- অনেকেই হয়ত এখন বিশ্বাস করেনা, কিন্তু বিবর্তনের শুরুটা এই লোকের হাত ধরেই :)
লেটেস্ট ফলোআপ কি এই ফিল্ডে?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

-সাইরাস বলেছেন: আরে কালীদাস ভাই যে ! খুব ভালো লাগছে আপনাকে দেখে ।

লেটেস্ট ফলোআপ হচ্ছে - খুব বেশী পরিবর্তন আসে নি। মূলধারার বিজ্ঞানীরা এখনও এটাকে "ফ্যাক্ট" হিসেবে বিবেচনা করছেন। এ ধারাবাহকতায় নতুনভাবে তারা বেশ কিছু প্রানীর এনসিস্টরও আবিষ্কার করেছেন । এই লিংকে আরো জানতে পারবেন - Click This Link

২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন

জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২

আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।


মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।

নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

-সাইরাস বলেছেন: এসব বন্ধ করুন প্লিজ !

২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.