নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ দেখতে পছন্দ করি, এবং মানুষের গল্প শুনতে পছন্দ করি...
১
রাণী।
সুন্দর নাম না?
যেমন সুন্দর নাম, ঠিক তেমনি সুন্দরী। সুন্দর তার ব্যবহারও।
আবার যেমন সুন্দরী, ঠিক তেমনি অদ্ভুতও...
সে বাসার কারও সাথে তেমন কথা বলে না। আনমনে নিজের সাথেই সবসময় কথা বলে।
সারারাত তার রুম থেকে কন্ঠের আওয়াজ ভেসে আসে।
কখনও গান, কখনও বা কবিতা আবৃত্তি...
প্রথম প্রথম বাসার সবাই ভাবতো, হয়তো আনমনে গুণগুণিয়ে গাইছে, কিন্তু রাত যখন গভীর হয় সাথে সাথে আওয়াজের পরিমাণও বাড়তে থাকে, তখন বাসার সবাই চিন্তায় পড়ে যায়...
কার সাথে কথা বলে সে! তাও এই গভীর রাতে! নিজের সাথে? নাকি অন্য কারও সাথে? কিন্তু রুমে তো সে ছাড়া আর কেউই থাকে না...
তার মা-বাবা প্রায় রাণীকে নিয়ে কথা বলে।
কী হয়েছে মেয়েটার? মেয়েটা তো এমন ছিলো না! আগে কত প্রাণ খুলে আমাদের সাথে কথা বলতো, বায়না ধরতো ঘুরতে যাওয়ার, অথচ এখন! এসবের ধারে কাছেও নেই...
সারাদিন রুম বন্ধ করে থাকে, কারও সাথে কথাও বলতে চায় না...
ডায়রীতে কী সব লেখে! দেখতে চাইলে দেখতে দেয় না...
ডায়রীতে কী কিছু লেখে সে?
প্রশ্নটা রাণীর বাবাকেই করলেন রাণীর মা...
হাসান সাহেব। হাসানুজ্জামান চৌধুরী। রাণীর বাবার নাম। একটা বেসরকারী ব্যাংকে হিসাব রক্ষক পদে চাকুরী করেন । ৯টা-৫টা ডিউটি। শুক্র-শনি বার বন্ধ। অফিস সেড়ে মেয়ের সাথেই সময় কাটাতেন আগে। এখন কাটান স্ত্রীর সাথে।
আমি কী করে জানবো! সারাক্ষণ তো বাসাই তুমিই থাকো। মেয়ের সাথে কথা বলার সুযোগ তোমারই থাকে। আমি অফিস থেকে ফিরে মেয়ের সাথে যা কথা বলি, তা তো তুমি দেখোই, মেয়ে তো আমার সাথে বেশি কথায় বলতে চাইনা...
একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে রাণীর মা-বাবা।
কী জানি আমাদের রাণীর কী হয়েছে!
ডাক্তারও দেখালাম, রিপোর্টে সবকিছুই নমার্ল। তবুও এমন হয়ে গেছে কেন রাণী বলতে পারো? বলেই রাণীর মা কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন...
২
- কবিতা শুনবে?
- নাহ, আজ গান শুনবো, কতদিন নজরুলগীতি করো না...
- আমার তো খুব করতে ইচ্ছে হয়, কিন্তু শেলু আপা যে নিষেধ করেছে না করতে...
শেলু আপা খুব রাগী একটা মেয়ে। খুব রাগ। প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতার মত রাগ। অল্পতেই রেগে যান। সেজন্য রাণীও বেশি কথা বলতে চাই না শেলু আপার সাথে। কেমন আছি, ভালো আছি, একটু কাজে যাবো! এই টুকটাক কথায় হয় শেলু আপার সাথে। শেলু আপাও বেশি কথা বলতে চান না।
- তুমি শেলু আপাকে “প্রিয় এমনও রাত, যেনো যায়না বৃথাই” গানটি শুনিও, দেখবে সে আজ কিছু বলবে না।
- আচ্ছা মিনু, তুমি কী শেলু আপাকে ভয় পাও?
- পাবো না আবার! ওর জন্যই তো আজ আমাদের এই অবস্থা। ওকে ভয়ে কিছুই বলতে পারি না, না আমি, না আমার মা-বাবা...
মিনু শেলু আপার ছোট বোন। খুব সুন্দরী। মনে হয় স্বর্গের কোন পরী ভুল করে মর্ত্যলোকে রাণীর সাথে কথা বলতে এসেছে। মিনু খুবই চঞ্চল টাইপের মেয়ে। তার আকাশে উড়ার শখ। মেঘ ধরার শখ। প্রজাপতি হওয়ার খুব ইচ্ছা। সারাদিন ফুলের বাগানে থাকবে, আর বিভিন্ন ফুলের মধু খাবে। আর ক্লান্ত হলে রাণীর কাছে এসে গান শুনবে। রাণী তার প্রিয় শিল্পী।
এখন তার খুব রাণীর গান শুনতে ইচ্ছে হচ্ছে...
৩
রাত প্রায় ৩ঃ১৫। হঠাৎ হাসান সাহেবের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। রাণীর রুম থেকে ভেসে আসছে, একটা গানের কন্ঠস্বর...
কী যে মায়া করে গাইছে মেয়েটা! রাণীর বাবা আনমনে নিজেকে নিজে বললো। অথচ একসময় আমাকে গান শোনানোর জন্য কত চেষ্টা করতো। আমি অফিস থেকে ফিরলে, মেয়ে গান শোনাতে আসলে বলতাম, মা এখন না, আমি আগে ফ্রেশ হয়ে নিই। মেয়ের আবদার, এখনিই শুনতে হবে...
হঠাৎ হাসান সাহেবের অতীতের ঘোর কাটলো মেয়ের হাসির শব্দে। এত জোরে কেউ হাসে! তাও এত রাতে! হাত তালি দেয় কে? রাণী?
শেলু আপা এই প্রথম তুমি আমার গানের প্রশংসা করলে।
শেলু আপা কে! উনার তো কোন কন্ঠের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি না।
হাসান সাহেবের মনে অনেক প্রশ্ন। অনেক। এর উত্তর কার কাছে পাবে? কার গেছে গেলে জানতে পারবে, মেয়ে সারারাত কার সাথে কথা বলে...
8
হাসান সাহেব সকালে আর অফিসে গেলেন না। মেয়েকে নিয়ে সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে গেলেন।
গাড়ীতে মেয়েকে ইনিয়ে-বিনিয়ে অনেক কিছুই জিজ্ঞেস করলেন। রাণী সব উত্তর স্বাভাবিকভাবেই দিলেন...
হাসান সাহেব মনে মনে বলতে লাগলেন, এই মেয়েই কী না রাতে একা একা কারও সাথে কথা বলেছে! হেসেছে! হাত তালি দিয়েছে- কে বলবে! তাও অদেখা কোন শেলু আপা না মেলু আপার সাথে!
বদরুজ্জামান আলম। হাসান সাহেবের প্রিয় বন্ধু। বয়স প্রায় ৪৫ ছুঁই ছুঁই...
দেখতে যেমন অদ্ভুত, ঠিক তেমনি তাঁর তাকানোর ভঙ্গিমা। কিন্তু কথা বলার সময় খুবই শান্ত। মনে হবে কেউ বিকেলে নদীর তীরে বসে তাঁর শীতল কন্ঠস্বরে কবিতা শুনছে...
হাসান সাহেব আর বদরুজ্জামান টেবিলের এপিঠ-ওপিঠে বসা। পাশের চেয়ারে মেয়ে। যদিও হাসান সাহেব সকালেই বিস্তারিত বললেন সব বন্ধুকে, তাই বিষয়টা বলার প্রয়োজনবোধ করছেন না। বদরুজ্জামানও আর কিছু জিজ্ঞেস করছেন না।
উনার দৃষ্টি রাণীর দিকেই। বদরুজ্জামান ভ্রু কুচকালেন। মেয়েকে তো স্বাভাবিক মনে হচ্ছে। চলা-ফেরাও সব
ঠিকঠাক। হাসান সকালে এত কী বললো তাহলে! ভাবতে ভাবতে রাণীকে বললো,
- তো মা কেমন আছিস?
- ভালোই আংকেল, আপনি?
- ভালোই আছি, তো তোর রুমে বন্ধ থাকার ব্রত কেমন কাটছে?
- আমার তো বেশ ভালোই কাটছে, শুধু দুই মিনিট পরপর মা চেক করতে আসেন, আমি কার সাথে বলি! কাকে গান শোনায় দিনে-রাতে! মনে করতেছে আমি পাগল হয়ে গেছি বলেই হাসি...
বদরুজ্জামানও রাণীর সাথে তাল মিলিয়ে হাসলেন। হাসলেন না শুধু হাসান সাহেব। তিনি ডুবে আছেন কাল রাতের ঘটনায়...
শোন হাসান, তুই অযথা চিন্তা করছিস, রাণী মা একদম পারফেক্ট আছে...
বলেন আংকেল, আরও বলেন, আমার কথা তো বিশ্বাস করে না, যদি আপনাকে একটু বিশ্বাস করে বলেই আবার দুইজনের হাসি। একই হাসি। কাল রাতের মত হাসি...
হাসান সাহেব নিশ্চিন্ত হতে পারেননি বদরুজ্জামানের কথাতে। উনার মাথায় ঘুরছে শেলু কে! মেয়ে কার সাথে এত কথা বলে!
আমাকে জানতে হবে, জানতেই হবে....
৫
- তো বদরুজ্জামান কী বললো তোকে?
- রাণী চমকে গেলো শেলু আপার কথাতে...
- তুমি জানলে কী করে শেলু আপা?
- আমি সব জানি। তোর মা-বাবা তো তোকে নিয়ে মহা টেনশনে আছে। আচ্ছা উনারা কী আমাদের দেখেছেরে?
- মনে হয়, না আপা, দেখলে তো আর আমাকে পাগলের ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতো না...
- সেটাও অবশ্য ঠিক
- আচ্ছা আপা উনারা কী কখনও তোমাদের দেখবে না?
- দেখবে না কেন! অবশ্যই দেখবে, সময় হলেই দেখবে....
হাসান সাহেব গেলেন রফিকুল ইসলামের কাছে। রফিকুল ইসলাম হলেন, হাসান সাহেবের বাড়িওয়ালা। থাকেন মিরপুরে।
আগে বিদেশ স্ব-পরিবারসহ থাকতেন, এখন দেশেরটানে একেবারেই চলে আসছেন। কয়েকমাস হলো তিনি দেশে ফিরেছেন...
তাই তিনি তেমন কিছুই বলতে পারলেন না। তবে তিনি তার কেয়ারটেকারের কাছ থেকে আগের ভাড়াটিয়ার বর্তমান ঠিকানাটা দিলেন...
অফিস থেকে হাসান সাহেবের ছুটি নিতে হবে। উনার চিটাগাং যেতে হবে। যে ঠিকানাটা পেলেন, সেটা চিটাগাং এর...
পরেরদিন অফিস থেকে ছুটিও নিলেন। বাসার সবাইকে বললেন, অফিসের কাজে চিটাগাং যেতে হচ্ছে...
৬
কবির রায়হান চা হাতে পত্রিকা পড়ছেন, আর হাসান সাহেবকে পড়ার ফাঁকে ফাঁকে দেখছেন। মাঝে একটা একটা প্রশ্ন করেন...
- চা খাবেন?
হাসান সাহেব হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়ালেন।
- আসতে কোন অসুবিধা হয়নি তো?
- তেমন সমস্যা হয়নি...
বক্কর কই গেলিরে, এদিকে আয়, উনাকে চা দে, তার আগে আমার রুম থেকে ছবির এ্যালবামটা নিয়ে আয়...
শেলু আমার বড় মেয়ে, আর মিনু আমার ছোট মেয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো। বাংলা বিভাগে। হোস্টেলে থাকতে চাইতো না বলে, আপনারা যে বাসাতে আছেন তারা আগে সেখানে থাকতো...
- আর এখন?
- চা খান। এ্যালবামগুলো দেখেন। উত্তর পেয়ে যাবেন...
হাসান সাহেব খুব মনোযোগসহকারে এ্যালবামটা দেখতে লাগলেন। শেলু-মিনুর শৈশব, কৈশোরের সব স্মৃতির ছবি। তাঁর মনোযোগটা ভাঙ্গালেন কবির সাহেবই...
- চা তো ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে, চা ঠান্ডা হয়ে গেলে পান করে মজা পাবেন না, চায়ের মজা গরমে, খেয়ে নিন, তারপর দেখেন...
হঠাৎ হাসান সাহেবের চোখ আটকালো এ্যালবামের শেষের একটা পেপার কাটিং নিউজে। খুব সুন্দর করে কেটে এ্যালবামে রেখে দিয়েছেন...
সেখানে লেখা “ট্রাক এবং প্রাইভেট কারের মুখোমুখি এক্সিডেন্টে দুই রমণী স্পট ডেট"। সেখানে তিনি শেলু, মিনুর মৃতের ছবি দেখে চমকে গেলেন...
এটা কী করে সম্ভব! আমার মেয়ে তাহলে কার সাথে কথা বলে! তবে কী রানী মৃত মানুষের সাথে!
উহু আর ভাবতে পারছেন না হাসান সাহেব...
উনি ঘামছেন, ঘামতেই আছেন...
৭
রাণীর হঠাৎ ঘুরতে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে। লং ড্রাইভে। সে একা। মাকে বললে, মা রাজী হন না। অনেক্ষণ আবদার করার পর রাণীর মায়ের মন গললো। গললেও কাজ হবেনা। কারণ আগে হাসান সাহেবের অনুমতি নিতে হবে...
হাসান সাহেবের নম্বরে কল দিলে, কল সংযোগ দেয়া যাচ্ছে না জানায়। ৩/৪ বার দিলো, প্রতিবারই সংযোগ দেয়া যাচ্ছে না জানায়। শেষে মেয়ের অনেক অনুনয় দেখে রাজী হয়ে গেলেন, তবে শর্ত একটাই, সন্ধ্যার আগেই বাসায় ফিরতে হবে...
রাণী তো মহাখুশি। তার ইচ্ছা শুধু হাইওয়ে রোড হয়ে টানা ৩ ঘন্টা ঘুরে বেড়ানো...
রাত প্রায় ৮টা। হাসান সাহেব রাণীর মাকে সব খুলে বললেন। রাণীর মা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছেন বারবার। এদিকে রাণীও ঘরে নেই...
হাসান সাহেব বের হলেন রাণীর খোঁজে। কই গেলো মেয়েটা!
রাত প্রায় ১টা। হাসান সাহেব হাসপাতালে। রাণীর মাকে কল করে শুধু বললেন, রাণীকে নিয়ে ফিরছি। রেডি থাকো। ব্যাগ ঘুচাও। গ্রামের বাড়ী যেতে হবে।
রাণীর মা বললেন, হঠাৎ কী হয়েছে? এত রাতে বাড়ী কেন? সব ঠিকাছে তো?
হাসান সাহেবের মুখ থেকে শুধু একটি বাক্যেই বের হলো, যেটা বলছি, সেটা করো...
এম্বুলেন্সে করে রাণীর লাশ নিয়ে হাসান সাহেব বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন।
রাণী বেঁচে নেই। রাণীও শেলু-মিনুর মত সেমভাবেই এক্সিডেন্ট করেছেন। বাঁচানোর কোন সম্ভবনায় ছিলো না, একেবারেই স্পট ডেট...
৮
মনির চৌধুরী পেশায় একজন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে এখন ধানমন্ডিতে ভাড়া বাসায় উঠেছেন, পরিবারসহ। স্ত্রী এবং একমাত্র মেয়ে লোপাকে নিয়ে।
লোপাকে দেখলে কেউ মনে করবে না, সে যে একটা মেয়ে, মনে হবে একটা পরী। খুব সুন্দরী। যেমন সুন্দরী, ঠিক তেমনি গুণবতীও। কথাও বলে খুব সুন্দর করে। যে কেউ কথা বললে তার কথাতে কনভিন্স হয়ে যাবে নিশ্চিত। ঘুচিয়ে কথা বলতে পারে যে...
রাত প্রায় ৩টা। হঠাৎ মনির চৌধুরীর ঘুম ভেঙ্গে গেলো।
লোপার রুম থেকে তার কন্ঠের ধ্বনি ভেসে আসছে।
- কী যে বলো না রাণী আপা। তোমার কন্ঠের ধারে-কাছেও নেই আমি। কী সুন্দর কন্ঠ তোমার। আমার জীবনে এত সুন্দর কন্ঠের গান আগে কখনও শুনিনি....
মনির চৌধুরীর মাথায় শুধু দুইটাই প্রশ্ন আসে! মেয়ে এত রাতে কার সাথে কথা বলে! আর রাণী কে!
নয়ন বড়ুয়া
জুলাই, ২০২৩
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: একটি ভিন্নধারার গল্প লেখার চেষ্টা...
সুস্থ ও ভালো থাকুন...
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা জানাই নয়ন দা
ভাল থাকবেন
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা। আপনিও সুস্থ ও ভালো থাকুন...
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: কাহিনী সুন্দর। গোছানোও হয়েছে সুন্দর। দারুণ চেষ্টা।
কিছু কিছু ছোটো ছোটো টাইপিং মিসটেক শুধরে নিলে আরও প্রাঞ্জল হবে৷
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা...
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩
বিজন রয় বলেছেন: আপনি তো ভাল গল্প লেখেন।
চালিয়ে যান।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বিজন দা...
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ।
চমক আছে। মন্দ নয়। ভালো গল্প।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাজীব দা...
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খুটিয়ে পড়লাম, চমৎকার গল্প।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লিটন দা...
সুস্থ ও ভালো থাকুন সবসময়...
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভুতের গল্প ? অনেকেই ভূত বিশ্বাস করেনা !
.....................................................................
রানীকে রাণীর মতো রাখুন
বাস্তব অনুভূতি চলমান জীবনের জন্য,
অতি আবশ্যক । গল্পে ++