![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী নিঃসঙ্গ পথিক ; কিছুটা বিমর্ষ, একটু যেন বিষন্ন, আর সামান্য ভাবুক! ভালবাসি পড়তে, ভাল লাগে চিন্তা করতে, মাঝেমাঝে চেষ্টা করি টুকটাক লেখার... যদিও লিখার যোগ্যতা বলতে তেমন কিছু নেই, তবু ভাল লাগে বলে লিখি, লিখবো। আমার কলম যতদিন জাগবে কথা বলবে মানুষের, কথা বলবে শ্রমিকের, কথা বলবে দিনমজুরের কথা বলবে অদ্বিতীয়া লাস্যময়ী এই দেশটারই ... হয়তো তেতো, হয়তো মিষ্টি, হয়তোবা মধুবর্ষী জলতরংগ; হয়তো মিষ্টি সুরেলা গুনগুন, কিংবা সান্ধ্য আবীর ছোঁয়ানো হর্ষ-কলতান কিংবা প্রকম্পিত বজ্র নিণাদ -যাইহোক, যখনই হোক আর যেভাবেই যাহোক, যতদিন জাগবো স্বকীয়তা নিয়েই... নাহয় নামহীন হয়ে অলক্ষ্যেই, কিন্তু কথাগুলি রেখে যাবো .... আর দিনশেষে আমার স্যালুট টা আমি ওই সাধারণে মিশে থাকা নামহীন অসাধারণ দেরকেই দেই আছেন যারা মানুষের সাথে, মাটির সাথে, দেশের সাথে মিশে সবটা কামনীয় ইপ্সিত অনুভব-অনুরাগ, যুক্তি- সামর্থ্য আর ভালোবাসা দিয়ে সবটুকু স্বকীয়তায়,সবটুকু ভালোলাগায় আর সবটা মহানুভবতায় স্বীয় এরিস্ট্রোক্রেসী প্রিয় জন্মভূমির ধুলোর তরে ঘসে মিশিয়ে দিয়েই...দৃঢ়ভাবেই......
-নাজমুল ? এই নাজমুল
-অ্যাঁ ... হুম , বল ।
-একটু দোকানে যাতো বাপ ।
-উমম ... কি ?
-বললাম দোকানে যা । হুইল পাউডার নিয়ে আয় এক প্যাকেট , কাপড় গুলো ভেজাব ।
-কি , আমি পারব না । বুয়াকে পাঠাও ।
-বুয়া আসলে কি তোকে বলি ? বুয়া আসেনি আজকে । দুপুর হয়ে যাচ্ছে । যা না , সারাদিন তো কম্পিউটারের সামনেই বসে থাকিস । এক দৌড়ে যাবি আর আসবি । ছোটটা আনিস । পরে তোর বাবা বাজারে গেলে বড়টা আনিয়ে নেব । জলদি যা ...
-ঝামেলা করতেও পারো তুমি ! ছুটির দিনটা একটু শান্তিতে ঝিমাব তাও দেবে না ?
দাও টাকা দাও !
::::::::::::::::::::::::::::: ___ :::::::::::::::::::::::::::::
-নাজমুল ?? এই নাজমুল !!
আরে এই নাজমুইল্যা কই গেলি !
-ইশশ !!! কি বিপদ ! আবার কি ???
-হারামজাদা তুই এদিকে আয় ! এটা কি ??
-কই কি ? এতো চেঁচাও কেন ?!
-চেঁচাই ! ইবলিশ ! চেঁচানোর কি দেখছিস ! এটা কি , জবাব দে !!
বল এটা কি ?!
-...সিগারেট...
-এটা তোর পকেটে এলো কিভাবে ?? বল! এটা তোর প্যাণ্টের পকেটে কেন ??
-ইয়ে ... আমার প্যাণ্টে ছিল ?!
-কিছু জানো না, না ? এক থাপ্পড় মারবো !
-আহ! রাগছ কেন ?? শুনবে তো আগে ।
-কি শুনবো হ্যাঁ , কি শুনাবি তুই ?? ইচড়ে পাকা শয়তান !! তোর বাবাকে দেখেছিস কোনদিন সিগারেট পকেটে নিয়ে ঘুরতে ?? - এই শিখিয়েছি তোকে !
-আহা শুনবে তো আমার কথা , ওটা আমার সিগারেট না , মানে আমি রাখি নি ।
শাকিল কালকে ফাজলামো করে ঢুকিয়ে দিয়েছে পকেটে । বিশ্বাস কর আমি কিচ্ছু জানি না !
-তুমি কিচ্ছু জানো না , না ?? আমার সাথে ইতরামি হচ্ছে । শয়তানের বাচ্চা ঝাড়ু দিয়ে পিটিয়ে সোজা করে ফেলব তোকে । তোর পকেটে বুয়া ২ দিন ম্যাচ পেয়েছে কাপড় ভেজাতে গিয়ে – আর তুমি কিচ্ছু জানতে না , না ?
-আহহা!! কেন বুঝছ না , এটা আমার ইচ্ছাকৃত ...
-চোপ!! একটা কথাও বলবি না ! আজ থেকে ওই ফালতু রাস্তার ছেলেদের সাথে মেশা তোর বন্ধ । আর একদিন পা বাড়িয়েছিস ওদের সাথে , তো তোর পা কেটে কুচি কুচি করে ফেলব বটী দিয়ে ।
আর যতদিন এই সিগারেট না ছেড়েছিস , ততোদিন আমার ঘরে তোর জায়গা নেই !
-আহাহা! ঘরে যায়গা নাই । বললেই হল ! থাকো তুমি তোমার ঘরে । আমি চললাম । দেখি কতোক্ষন তোমার ঘর নিয়া থাক তুমি !
-যেখানে খুশি যা । আমার ঘরে কোন অমানুষের জায়গা নাই ! কলেজ পার হয়ে ভার্সিটিতে পা রাখসে আর একবারে দুনিয়ার সাত রঙ দেখে ফেলসে ! তাকে এখন শয়তান বন্ধুগুলির সাথে সিগারেট- গাঁজা খেয়ে স্মার্টনেস দেখাতে হবে ।
-গালি দিতেস আমাকে দাও , মানুষকে গালিগালাজ করবা না ।
-ওরে বাবা ! তুই আমাকে শেখাবি ? দূর হ আমার চোখের সামনে থেকে হারামজাদা !
-হাহ ! গেলাম ! যতক্ষন না কানবা – আমি ফিরব না । মনে রেখ !
-কোন অমানুষের জন্য আমি কানবো না ! ছি ছি ছি , কোনদিন চিন্তাও করি নি আমার ছেলে আমার আড়ালে সিগারেট ফুঁকবে । আজকে সিগারেট ধরেছে , দু দিন পরে গাঁজা টানবে , ইয়াবা ধরবে ! ছিইহ !!
:::::::::::::::::::::::::::::::::::: ___ ::::::::::::::::::::::::::::::::::::
-এই খালি যাবা ?
-কই যাইবেন ?
-টি এস সি ।
-চলেন । ১৫ টাকা ।
-না টি এস সি না । চল সামসুন্নাহার হলের সামনে চল ।
-২০ টাকা ।
-এই তোমারে জিজ্ঞাস করসি কয় টাকা ?? কথা এত বেশি বল ক্যান ??
-না মানে কইয়া না নিলে অনেকে ভেজাল করে । এল্লেইজ্ঞা ।
-আমারে দেখে কি ভেজাল পাবলিক মনে হইতেসে ?!
-না । তয় কওন তো যায় না কার মনে কি । পরে আবার কোন বিপদে পরি । আমরা তো গরিব মানুষ ।
-গরিব মানুষ আমরাও । আমরা তো চাকরি করি না । তোমাদের চেয়ে আমাদের দুঃখ কম না কোনদিক দিয়া – বুঝলা ? সামান্য কিছুতেই জবাবদিহি করা লাগে এখনো ।
আচ্ছা মামা বামে একটু রাখো তো দুইটা সিগারেট নেই ।
-এইযে মামা তিনটা গোল্ডলিফ দেও ।
-ভাইজান একটা কথা কই ?
-কি ?
-আপনি কি এইদিকে থাকেন ?
-কেন ?!
-না এমনি একটা দরকার ছিল ।
চা সিগারেটের টং দোকানওয়ালার তার কাছে কি দরকার থাকতে পারে মাথায় আসলো না নাজমুলের ।
সে বুঝি বুঝে ফেলল তার মাথায় কি ঘুরছে ।
-
-না মানে ভাইজান , আসলে আপনারে দেইখা মনে হইল , ভালো মানুষ । মনটাও ভালো । মনে হইলো মাইনষেরে সাহায্য করবেন ।
-বাহ! চেহারা দেখে মনের খবরও বোঝ ?! তাইলে চা সিগারেট না বেচে হাত দেখা শুরু কর , লাভ হবে ।
-কি যে কন ! ইয়া, মানে ভাইজান , ওইযে দেখতাসেন না বুড়াটা গুজা হইয়া বইয়া আছে , ওর কাছে , ওর কিছু সাহায্য দরকার ।
-সাহায্য টাহায্য করতে পারব নারে ভাই । টাকা পয়সা নাই ।
-ভাইজান ও আসলে ভিক্ষুক না । ভালো মানুষ । একটা বিপদে পড়ছে ।
গ্রাম থিকা আসছে আজকে ভোরে তার মেয়ের সাথে দেখা করতে । ওর মেয়ে নাকি কোন গারমেন্টস এ কাজ করে । তার নাতিটা নাকি কি এক কঠিন অসুখে পড়সে । অনেক টাকার দরকার । সে জমি বেইচা টাকা নিয়া আসছিল কিছু । কিন্তু, আইসাই বাটপারের হাতে পরে । তারে সহজ সরল বোকা পাইয়া টাকা গুলা মাইরা দিয়া ভাগসে ।
গুলিস্তান থিকা বাসে ওঠে মিরপুর যাইতে । শাহবাগ আইনা নামায় দেয় টাকা নাই দেইখা । তখন থিকা এইখানে বইসা ফোঁপাইতাসে । আপনি যদি তারে তার মেয়ের কাছে পৌঁছায় দিতেন , বুড়া মানুষটা উপকৃত হইত ।
-আচ্ছা দেখি ।
-চাচা , শুনছেন ?
শব্দ নেই ।
-এইযে চাচা । এইদিকে তাকান । আপনি যদি আমাকে খুলে বলেন , আমি হয়তো আপনাকে সাহয্য করতে পারব ।
এইবার ফিরে তাকালো শীর্ণদেহী রোদেপোড়া চামড়ার বৃদ্ধ লোকটা । দুচোখ লালচে ।
অর্থহীন , উদভ্রান্ত, উদ্দেশ্যহীন দৃষ্টি মেলে চেয়ে রইলো ।
বুকের ভিতরটা কেমন যেন ছ্যাৎ করে উঠল নাজমুলের ! এরকম অসহায় মানুষের বিপদের দুটো টাকাও মানুষ মারে ?!?
-চাচা নাম কি আপনার ? খেয়েছেন কিছু সকাল থেকে ?
হতাশাসূচক মাথা নাড়ল বৃদ্ধ । মুখদিয়ে কিছু বের হল না ।
-আসেন আমার সাথে । ওঠেন একটা হোটেলে গিয়ে বসি । খেতে খেতে সব শুনব চলেন ...
:::::::::::::::::::::::::::::: বিকাল ৫ টা ৩০ ::::::::::::::::::::::::::::
-ভাইজান দিয়া আইছেন হেরে ?
-হুম ! লেবু চা দাও তো, আর দুটা বেনসন ।
-আজকে বেনসন ছাড়া হবে না । মনটা হালকা লাগছে !
-বেচারা কি বিপদটাতেই না পরসিল । খুইজা পাইলেন কেমনে ওর মেয়ের ঠিকানা ?
-মেয়ের ঠিকানা পাইনি । ডিরেক্ট ওর নাতি যে হাসপাতালে আছে ওইটায় গেলাম । তবে খুজে বার করতে কষ্ট হয়েছে ।
-যাক । কিন্তু , বেচারার টাকা গুলি যদি ফেরত দেওন যাইতো ওর খুব উপকার হইত ভাইজান ।
-হুম, তাতো হতোই । কিন্তু , যে নিয়েছে সে কি আর ফেরত দেয়ার জন্য নিয়েছে ??
তবে আমি যতটা করার চেষ্টা করেছি , বাকিটা আল্লাহর হাতে । অসহায়ের সহায় তো তিনিই ।
ও যে এই ফাঁকে এ টি এম বুথেও ঢূ মেরেছিল , সেটা আর বলল না । নেক্সাস ডেবিটটা মানিব্যাগেই ছিল । ওর নিয়ত ছিল বৃত্তির টাকার ওয়ান-থার্ড কাউকে দান করবে । আজ বুঝি সেই সুযোগটাও মিলে গেছে । নিয়তটা পূরণ হল । ৬ হাজার ৫০০ টাকা তুলেছে সে । প্রায় সবটাই তুলে ফেলেছে । মকবুল মিয়ার মেয়ের হাতে চুপেচুপে ধরিয়ে দিয়ে বেরিয়ে এসেছে হসপিটালের বেডে পরে থাকা ছোট্ট নাতিটার জন্য
একাউন্ট টা ওর প্রায় শুন্য এখন , কিন্তু তাতে কি ? মনটা যে তৃপ্তিতে পরিপূর্ণ । মনের একাউন্টের এমাউন্টটাই এ মুহূর্তে ভারি মনে হচ্ছে ...
-এহহে !!
ঘড়ির দিকে চোখ পড়তে আতকে উঠল ! খেয়ালই করে নি সময় কোন দিক দিয়ে বয়ে গেছে ।
ঘড়ির কাঁটা ৬ এর ঘরের দিকে যাচ্ছে ! শিট !!
ওর রেগুলার শিডিউল আজ বোধহয় ভেস্তে গেল !
-মামা এই নাও তোমার কাপ ধর ! লেট করে ফেললাম ! কত হইসে সিগারেট সহ ?
-ভাইজান আপনি ছোডখাড ফেরেশতা । আপনার কাছ থিকা আইজকা টাকা লইলে আমার পাপ হইব ! টাকা লাগবো না
-ধুর ফালতু কথা বাদ দাও । আমার টাইম নাই । কত হইসে বল ...
- আচ্ছা শুধু চায়েরটা দেন ৮ টাকা । বেনসন দুইটা আমার পক্ষ থিকা ...
হন্তদন্ত করে উড়তে উড়তে হাজির হল নাজমুল সামসুন্নাহার হলের সামনে ।
আজকে মনে হয় আর দেখা হবে নাহ ! মুষড়ে পড়তে চাইছে মনটা !
দিনের শেষে হিসেবের খাতায় তার নিজের বলে রইলো না কিছুই ! হায় – এরই নাম বুঝি ভাগ্য !
নাইফার এদিক দিয়ে যাবার কথা সাড়ে পাঁচটায় । প্রতিদিন তাই যায় ।
আর নাজমুল তার দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য , সিগারের ধোঁয়া ছাড়ে এই জায়গাটায় হেলান দিয়ে । হাতে থাকে শাকিলের গিটার ।
আজকে গিটারটা নেই । নেই শাকিলও । ওর কোন প্রিপারেশন ও নেই ! একদম হযবরল ! অবস্থা ।
নাহ, আজকে দেখলেও বোধহয় লাভ হত না ।
এই মেয়েটার নজরে পড়বার জন্য কত কিই না শিখতে হয়েছে তাকে । শাকিল কে দীক্ষাগুরু বানাতে হয়েছে । সিগারটাও ওর জন্যই ধরা ।
কিন্তু, প্রতিদিনই নিরাশ বদনে ফেরা ছাড়া কিছু করার থাকে না । মেয়েটা ভিষন দেমাগি মনে হয় । এত সুন্দর এই ওকে, যেন দেখেও দেখে না । সামনে দিয়েই হেটে কি সুন্দর চলে যায় হলে ।
নাহ! সবই ব্যার্থ ! শুধু শুধুই এতো এতো কিছু করা , সব পন্ডশ্রম !
জীবনটা সত্যিই বড় বেশি অর্থহীন – বড় বেশি নিষ্প্রান !
বিতৃষ্ণা এসে গেছে ওর এই অর্থহীন জীবনটার প্রতি !
অনেক হয়েছে আর নাহ !!
আজ থেকে সে আর শাকিলের ধ্যান ধারনায় চলবে না । ওই মেয়ের জন্য এখানে ছুটে ছুটেও আসবে নাহ !
আজথেকে আর পড়বে না ওর পায়ের চিন্হ তার পানে । আজ থেকে তৃষিত নয়নযুগল তার স্বপ্নিল দৃষ্টি মেলে দেবে না ওই মধুমালতির আয়ত দুচোখের সাগরের গভিরতায় দু-দন্ড সাঁতার কাটার প্রতিক্ষায় ...
হ্যাঁ, আজকের পরে সে হারিয়ে যাবে ! হারিয়ে যাবে, যেমনিভাবে হারিয়ে যাচ্ছে এই সিগারের ধোঁয়া তার প্রতিটা মুহূর্তের প্রানরস শুষে নিয়ে ...
সত্যিই আর সে ফিরে ফিরে আসবেনা কারো পিছুটানে ... কোনওদিন না !!
উল্টো ঘুরে পা বাড়লো । সিগারে কষে শেষ টানটা দিল ...
-এইযে ! শুনছো ?? এদিকে !
-কে !!!
ভুত দেখছে নাতো ?!?
নাইফা তাকিয়ে আছে ওর চোখে চোখে ।
-ওটা ফেল !
-কি ? (যেন শুনতে পায় নি )
-বললাম হাতের সিগার টা ফেল । আমার সিগারের ধোঁয়া সহ্য হয় না । ফেল বলছি ! নইলে আমি উলটো হাটা ধরলাম !
--এইযে ফেলে দিলাম ! একেবারেই ফেলে দিলাম !
(বলার আগেই ছেড়ে দিয়েছে সিগারটা হাত থেকে । )
-চল কোথাও বসি । সন্ধাটা সুন্দর ! কি বল ??
-হ্যাঁ ... হুমম ...
-ললিপপ খাবে ?? সিগারেট না এখন থেকে তুমি ললিপপ ঠোটে রাখবে বুঝেছ ! – হি হি হি হি
নাজমুলের কানে কিছু ঢুকছে না ! এতোদিনের ফুসফুসে নেয়া ধোঁয়াগুলো যেন একযোগে বেরিয়ে আসতে চাইছে কান দিয়ে ।
আর নাইফার হাসির শব্দের সাথে সে ধোঁয়া মিশে গিয়ে হঠাৎ করেই যেন মনে হতে লাগলো সন্ধাটা বড় বেশি সুন্দর !
...... একটু বেশিই সুন্দর ......
২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
আর টাইনেন না, তাতে ঠোট না খালি ফুসফুসও কালা হয়ে যাবে কিন্তুক ওই "কেউ" টা আসবে নাহ
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: নির্জলা রম্য
২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: গল্প যদি সামান্য সিনেমাটিক না হয় তবে কি তাকে গল্প বলে!?
যা খুশি মনে করে নেন
৩| ২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
মাসুম ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগল.............. সুন্দর লেখনী... ।
২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
প্রকৌশলী নির্ভিক রাইডার বলেছেন: অসাধারণ লেখার হাত, সুন্দর শব্দ গাঁথুনি আর মাধুর্য এবং অনবদ্য উপস্থাপনা -সব মিলে মিষ্টি গল্পটাকে আরও মিষ্টি করে তুলেছে
ভালো লাগলো
২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো থাকবেন
৫| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৩২
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
আপনি গল্পও লিখেন
আর গল্পের ভাষায় বলি,
.... একটু বেশিই সুন্দর ......
ভালোলাগা রইল।
২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুমমম ....
লিখতাম তো , গল্প-কল্প-কবিতা-গবিতা এবং উত্তরাধুনিকা কথা মাল্য সবই
ভালোলাগা আপনাকেও ...
৬| ২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
এম. এ. হায়দার বলেছেন: আহা। ললিপপ আর প্রেম।
এমন হলে কোন ছেলে আর সিগারেট খায়!
ভাল লাগল পড়ে।
২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা ...
সত্যিই কি!?
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ...
শুভকামনা রইলো...
৭| ২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
এম. এ. হায়দার বলেছেন: আমার ক্ষেত্রে সত্যি।
২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা...
বাহ! বাহ! তাও ভালো যে কারো না কারো ক্ষেত্রে সত্যি হয়ে যাচ্ছে গল্পের জীবদ্দশাতেই ...
মাইক্রো গল্প সার্থক ...
৮| ২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
আকিব আরিয়ান বলেছেন: ভালো লাগছে
২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ ...
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪৪
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আমি তো আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম!
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা...!
সত্যি বুঝি!
পুরানো লেখা, হারানো দিনের লেখা পড়তে ভালোলাগে নাকি!? :!>
এটাও অনেক আগের, প্রকাশের ও আগের ...
তবে এখন একটা নতুন চিন্তা মাথায় আসছে যে ...
এই নিকে ৯ টা গল্প আর ৪ টা কবিতা আছে 'ড্রাফটে' অনেক আগের। যেগুলো কেউ দেখেনি তেমন ...
আপনার মত ফ্যানদের জন্য খুলে দেব কিনা ভাবছি ...
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৪
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: দেন দেন। দেরি করছেন কেন?
আমার আবার সিরিয়াস লেখা পড়তে ভাল লাগে না। তাই খুঁজে খুঁজে গল্প বের করে পড়ি। আপনার বেশিভাগ লেখাই তো দেখি সিরিয়াস।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধিন-তানা-ধিন, তা-ধিন তা-ধিন...
'অ-সিরিয়াস' আমি যে ছিলাম একদিন...
ভুলিনি আজো হারানো প্রিয়সব সে সোনালী সুদিন...
হারিয়ে যে গেছি জীবন থেকেই,লেখাই শুধু আছে রঙিন...
মনে করাচ্ছেন বলে সেসব ভোলা দিন, আরো কিছু থ্যাংকস নিন...
খুলে দেবো পরে কোন একসময়, আজকে বিদায় দিন...
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩০
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: দারুন তো!
০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: এই কমেন্টে আবার ভেবে বসবেন না যেন, আমি আইবুড়ো কবিটাইপ কিছু!
লেখা সিরিয়াস অসিরিয়াস যাই হোক, লেখকের চাইতে একটু বেশিই ম্যাচিউর
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৫
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: হাহাহাহা। আমি আবার পাঠক হিসেবে বয়সের চাইতে একটু বেশিই ইমম্যাচিউর।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা! লোল!
টাটাহ...
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
জুন বলেছেন: গল্পটি ভালোলাগলো নাসিফ কিন্ত সিগারেট
+
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহা...! জানি বেশ! কেবা জানেনা বলুন!?
কিন্তু এ যে বড় প্রখর , বড় তীব্র! যাহারে একবার পায় সহজে নাহি গো ছাড়ে...!
যদিও আমারে ধরলেও বাঁধতে পারেনাই কোন কালেই! মুক্তই আছি
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) ,
বেশ লাগলো ।
আপনার লেখায় মায়ের সাথে কথোপকথন যেমোন বাস্তব , তেমনি ১ নং কমেন্টের লেখাটা ও । দুজনকেই ধন্যবাদ ।
তবে পশ্চিমে একটি কথা আছে , সিগারেট খাবে মেয়েরা ; ছেলেরা খাবে চুরুট ।
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ...
পশ্চিমের কথাটা আমার হেব্বি পছন্দ...
কিন্তু বাস্তবায়নের সুযোগ যে দেখছিনা পূবে...
১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
লিরিকস বলেছেন: +
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ...
আপনার সবই দেখি মৌখিক প্লাস..!
১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
লিরিকস বলেছেন: ৬ নং লাইকটা তবে কে দিল শুনি???
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা...!
এইটা আপনিই দিসেন ...
এইটুকু কনফার্ম
১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৩
ফেরারী আউট-ল বলেছেন: আমিতো আপনার লেখার ভক্ত হয়ে গেলাম ভাইয়া। এতো সুন্দর ফিনিশিং!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আরি তাইনাকি...!
১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৪
ফেরারী আউট-ল বলেছেন: খুব ভাললাগল এই গল্পটা। অনেক দিন পরে কোন গল্প পরে মনটা ভাল হয়ে গেল ধন্নবাদ আবার
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ধরলে সচেতনতা মূলক। তবে কেউ যদি গল্পের নায়িকার মত পাশে থাকে। না হলে সিগারেটই ধ্যান,জ্ঞান। সবশেষে আমার মত বুককাটা। মানে ওপেন হার্ট সার্জারী। তারপর এটা খেওনা, সেটা খেওনা ইত্যাদি হাজারো বিধি-নিষেধ।
তবে কোন হলের সামনে দাড়াতে হয় নি। কারন আমার সে ছিল আমারই প্রতিবেশী।
লেখাটা এতদিন পরে চোখে পড়লো কেন, জানতে ইচ্ছে করছে।।পূনঃপোষ্ট বা এডিটের কারনেই কি??
ধন্যবাদ সাথে একটু টকটক হলেও(মানে বাসী) ঈদ মুবারক।।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা ... !
মাল্টি ডাইমেনশনাল হয়েছে বটে কমেন্ট টা ...
কোন পার্ট রেখে কোনটার রিপ্লাই দেবো...!
যাহোক, দেখেছেন যে সেই আমি খুশি বেশ দেরীতে হলেই কি...
টকটক হলেও(মানে বাসী) ঈদ মুবারক টা আমারও জানাতে হচ্ছে এখন সবাইকে ...
যখন মিষ্টি মিষ্টি ঈদ মোবারক জানানো যেত, সে সময়টায় অনলাইনেই ছিলাম নাহ ...!
ঈদের আপাত টক টক শুভেচ্ছা প্রিয় সচেতনহ্যাপী...
২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @নাসিফ তা ছিলেন এবং আমার ভুলটাও স্বীকার করছি।এবার কাঠগড়ার মানুষটির বক্তব্য:
তবে আপনাকে খুজে বের করতে হয়েছে। কারন আপনি লিখেন অনেক কম। আর না লিখলে তাজা শুভেচ্ছা কি বাসী লেখায়, মানায়??
আমি সাধারনতঃ ব্লগে ঢুকেই উত্তর দেই(যদি কেউ আমাকে কিছু বলে থাকে),তারপর অনুসরনকৃত পোষ্টে যাই,ঘুরে আসি নির্বাচিত কলামে। শেষে প্রথমপাতার লেখাগুলিতে।। ভাল লাগলে কিছু বলি তা না হলে চুপ করে পালিয়ে আসি।
আর হরে-দরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েও ছিলাম। ধন্যবাদ
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহা...!
কাঠগড়ার মানুষটির বক্তব্য যে বড় নির্মম সত্য হে ...
আসলেও খুব খুবই কম লিখি ইদানীং.... কি করা বলুন, ব্যস্ততায় আগের মতো বসা হয় না আর লিখার মুড নিয়ে ...
তবু ব্লগে আসি, আপনাদের চমৎকার সব লেখা পড়ে যাই ...
ভালোলাগে পড়তে ... আর চমৎকৃত হই আপনাদের এমন দারুণ আন্তরিক সঙ্গ পেয়ে ...
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সচেতনহ্যাপী ...
শুভকামনা সবরকম ...
২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: সুইট গল্প!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
শক্তপাল্লা বলেছেন: +++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমারটা কমু না
সিগারেট ছাড়ার জন্য চেয়ে বড় গিফট পাইছিলাম
মগর সেই গিফট ওয়ালী হারাই গেল .. মগর সিগারেটের প্যাকেট পবেট থেকে হারাল না
গপ্প ভালা হইছে +++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হাহাহাহা ..... !
আহারে...! কষ্টই লাগতেসে আপনা গল্প শুইনা!
তয় সিগারেটের প্যাকেট পকেটে যেহেতু আছে নতুন গিফট ওয়ালী জুটেও যাইতে পারে ...
অপেক্ষায় যায়গামতো সিস্টেম মত খাড়ায় বেশি বেশি টানতে থাকেন ...
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২
শরীফ উদ্দীন বলেছেন: সিগারেট টানতে টানতে ঠোট কালা করে ফেললাম।
আর শুধু শামসুননাহার হল..! রোকেয়া, মৈত্রী যা আছে সবগুলার সামনে ঠায় দাড়ায়া থাকতে থাকতে ঠ্যাঁঙ ব্যাথা বানায় ফেললাম....।। কিন্তু কেও ফিরাও তাকাইলো না...।।। ক্যান যে জীবনটা কোন গল্পের নায়কের মত হয় না।
যাই হোক..গল্পটা ভাল লেগেছে..। বেশ সাবলীল ছিল। ধন্যবাদ...