![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাকী নিঃসঙ্গ পথিক ; কিছুটা বিমর্ষ, একটু যেন বিষন্ন, আর সামান্য ভাবুক! ভালবাসি পড়তে, ভাল লাগে চিন্তা করতে, মাঝেমাঝে চেষ্টা করি টুকটাক লেখার... যদিও লিখার যোগ্যতা বলতে তেমন কিছু নেই, তবু ভাল লাগে বলে লিখি, লিখবো। আমার কলম যতদিন জাগবে কথা বলবে মানুষের, কথা বলবে শ্রমিকের, কথা বলবে দিনমজুরের কথা বলবে অদ্বিতীয়া লাস্যময়ী এই দেশটারই ... হয়তো তেতো, হয়তো মিষ্টি, হয়তোবা মধুবর্ষী জলতরংগ; হয়তো মিষ্টি সুরেলা গুনগুন, কিংবা সান্ধ্য আবীর ছোঁয়ানো হর্ষ-কলতান কিংবা প্রকম্পিত বজ্র নিণাদ -যাইহোক, যখনই হোক আর যেভাবেই যাহোক, যতদিন জাগবো স্বকীয়তা নিয়েই... নাহয় নামহীন হয়ে অলক্ষ্যেই, কিন্তু কথাগুলি রেখে যাবো .... আর দিনশেষে আমার স্যালুট টা আমি ওই সাধারণে মিশে থাকা নামহীন অসাধারণ দেরকেই দেই আছেন যারা মানুষের সাথে, মাটির সাথে, দেশের সাথে মিশে সবটা কামনীয় ইপ্সিত অনুভব-অনুরাগ, যুক্তি- সামর্থ্য আর ভালোবাসা দিয়ে সবটুকু স্বকীয়তায়,সবটুকু ভালোলাগায় আর সবটা মহানুভবতায় স্বীয় এরিস্ট্রোক্রেসী প্রিয় জন্মভূমির ধুলোর তরে ঘসে মিশিয়ে দিয়েই...দৃঢ়ভাবেই......
ইমরান এখন যে মেসটায় উঠেছে সেটা একটা গার্মেন্টস বিল্ডিং এর পেছনটায়, ঘিঞ্জি বস্তিমত আধখোলা একটা জায়গা, পুরানো বিল্ডিংটার দেয়ালের সিমেন্টের পলেস্তরা চাকা চাকা হয়ে খুলে ঝুলে আছে। ডানপাশে যে বস্তি এলাকাটা আছে, সেটার সাথে বেড়া দিয়ে বাড়ির একমাত্র সীমারেখাটা টানার ব্যর্থচেষ্টা করে যাচ্ছে এখনো চারফুটি আধভাঙ্গা শেওলা পড়া ইটের দেয়ালটা। যদিও তাতে যে উপকার হচ্ছে খুব একটা -তা কিন্তু না। বরং সকালে সাড়ে ৭ টার দিকে যখন গার্মেন্টস খোলে বস্তির গার্মেন্টসে কাজ করা নানা বয়সের কর্মীরা তাড়াহুড়োয় অনেকসময় দেয়ালটার ভাঙা প্রাচীর টপকেই চলে যায় ওপাশে। দেরী হলে ঝামেলা আছে। ছোট্ট রাস্তাটায় সকাল আর সন্ধ্যায় এই মানুষগুলোর ভিড়ে পাটুকু ফেলার জায়গা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজেও পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ।
সবাই ছুটছে পেটের তাগিদে, জীবিকার একমাত্র উৎস হিসেবে চিহ্নিত ওই রংচটা কালচে ধোঁয়াটে চিমনি ওয়ালা গার্মেন্টস বিল্ডিং গুলোয়।
ইমরানকেও ছুটতে হয়, সবার সাথেই, তবে তার গন্তব্য ভিন্ন! সে যায় ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ক্লাস করতে। সকালে আহামরি কিছু মুখে দেবার অভ্যাস ছিলোনা কোনকালেই। হবে কি করে? হতদরিদ্র গ্রাম্য কৃষকের ছেলেদের স্কুলে যেতে হয় হয়তো অনেক সময় না খেয়েই। সকালের খাওয়াটা তাই তার কাছে আদৌ কোন গুরুত্ব বহন করে টরেনা। রাস্তার পাশের রমিজের টং থেকে ৫ টাকায় শিঙ্গাড়া মুখে দিলেই চলে বেশিরভাগ সময়। গ্রামের সামান্য কৃষকের সন্তান হলেও, ভর্তি যুদ্ধে হাজার হাজার প্রতিযোগী ডিঙিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাক্রমের একেবারে প্রথম সারির একটা বিষয়ে ভর্তি হয়েছে- লাজুক মায়াবী চোখ দুটোয় একরাশ মধু মায়াবী স্বপ্ন ,উচ্চশিক্ষার একবুক আশা আর কাঁধে অসহায় কৃষক বাবার অর্থনৈতিক ভাবে খোঁড়া সংসারটার ভবিষ্যতটুকুর ভার নিয়েই।
ঢাকায় আসার পরে প্রথমেই যে সমস্যা গুলোর সাথে তাকে যুঝতে হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, খাওয়া আর থাকার খরচ। যার একমাত্র সমাধান হিসেবে খুঁজে নিতে হয়েছে অল্প ক টাকার টিউশুনি। যদিও সারাদিন ক্লাস ল্যাব শেষে শ্রান্ত দেহে মানুষের বাচ্চার সিলেবাস বই-খাতা নিয়ে গুতোগুতির পরে মাসশেষে সামান্য যে কটা টাকা হাতে আসে, তার প্রায় সবটাই চলে যায়, মেসবিল, আর হোটেলের বাকি টাকা শোধ করতে। ভেবেছিল সরকারি ভার্সিটিতে যখন ভর্তি হওয়া গেছে, থাকা খাওয়ার খরচ নিয়ে অন্তত ভাবতে হবে না।
কিন্তু, কিসের কি? বাস্তবের মাটিতে পা ফেলতে দৃশ্যপট বদলে গেল। এখানে হল তার মত সাধারণ ছাত্রদের জন্য না। বেশিরভাগ হলই বেদখল। সংসদ সদস্য, পুলিশ, স্থানীয় প্রভাবশালী ও আওয়ামী লীগ নেতাদের দখলে। কোনটা হয়তো মূলভবনের বেশিরভাগ অংশ ভেঙে সাংসদের স্ত্রীর নামে দাঁড়িয়ে গেছে ‘গুলশানআরা সিটি মার্কেট’ কোনটায় হয়তো দাঁড়িয়ে গেছে হার্ডওয়ারের দোকান, কোনটা ভেঙে হয়েছে, পুলিশ সমিতি! যাও আছে তাও আছে সরকারী দলের বিশেষ "ছাত্র" নামধারী সোনার ছেলেদের জন্যই বরাদ্দ। ওখানে পা মাড়াবার সামর্থ্য কিংবা যোগ্যতাবিশেষ কোনটাই তার নেই, থাকবার কথাও নয়।
দুপুরে যে হোটেলটায় সে খায়, তা খুবই সামান্য একটা টিনশেড সস্তাদরের হোটেল হলেও বিল কিন্তু তার পকেটের ওজন হিসেবে খুব একটা কম আসেনা!
মোটা চালের ভাতের প্লেট ১০ টাকা আর একটা ডিম ২০ টাকা রাখে। পানি ফিল্টারের হলে সেখানেও নোট গুনতে হয়। ডিম ছাড়া অন্য কোন মেনু চেখে দেখার সাহস সে খুব কমই পায়। তারপরও মাসের যাবতীয় পকেট খরচ আর দৌড়াদৌড়ি শেষে বেশ কিছু টাকা বাকি পড়ে যায় হোটেলটায়।
সব যুদ্ধ শেষে ব্যস্ত আর নিষ্ঠুর দুনিয়াটারে ক্লান্ত চোখে দেখতে দেখতে ফিরে আসতে হয় একসময় গার্মেন্টস বিল্ডিং গুলোর পাশ দিয়ে ঢল নামা শ্রমিকদের সাথে পা চালিয়ে ঘিঞ্জি ছোট্ট গলিটার শেষ মাথায়, অপেক্ষায় থাকা তার একমাত্র শান্তির ঠিকানা ছোট্ট বিছানাটায়।
আসতে আসতে ভাবে, ইশ! বাবাও হয়তো আজকে এমন করেই নারায়ঙ্গঞ্জের কোন এক গার্মেন্টস বিল্ডিং থেকেই সংসারের সারামাসের হিসেব নিকেশের অংকগুলি মেলাতে মেলাতে ফিরছেন বাসায়। মায়ের মরনরোগের চিকিৎসার পেছনে ছুটতে ছুটতে গ্রামের বাপদাদার ভিটে মাটি বন্ধক রেখে এখন তাদের বাসা খুঁজে নিতে হয়েছে নারায়ণগঞ্জের এক গার্মেন্টস এলাকায়। সপ্তাহ শেষে আকুল হয়ে ইমরান ছুটে যায় ছোট্ট ভাই বোন আর অসুস্থ মার কাছে।
সেখানে অপেক্ষা করছে প্রিয় মুখগুলো। আজকের সন্ধ্যাটা একটু বেশিই তাড়ায় আছে ইমরান। মেসের মালিক মোখলেস চাচার দেখা পাওয়া যাচ্ছেনা। সচরাচর সন্ধ্যার পরে গার্মেন্টসের পেছনের টং দোকানটায় বসে চায়ের কাপে ধর্ম,দেশ, বিদেশ, আওয়ামী লীগ-বিএনপির রাজনীতিতে তাঁর বেক্তিগত মতামত অভিমত সহ মধ্যপ্রাচ্চের তেল বেবসা আর আমেরিকার উপসাগরীয় যুদ্ধে লাভক্ষতি উদ্ধার করেন তিনি। দেশবিদেশ নিয়ে যতই সচেতন হোন না কেনো নিজের বাসার দেয়ালের ইট দুইটা খুইলা পড়ে গেলে, যদি কোন ভাড়াটিয়া উহা সবিস্তারে রিপোর্ট ও করে তবু সংস্কারে বড়ই উদাসীন মনে হয় তাকে। মাসের ভাড়া আদায়ের ক্ষেত্রে উনি আবার এতোটাই রক্ষনশীল যে, ৫ তারিখের মধ্যে ভাড়া দিতে না পারলে মহা ঝামেলা-ঝঞ্ঝাট শুরু করে দেন!
প্রতিদিনকার মত টং দোকানটায় কেনো, তার আশেপাশের চৌহদ্দিতেও লোকটার দেখা মিলল না। সকাল থেকেই গার্মেন্টস এলাকা গরম। কর্মীদের পাওনা বেতন না দিয়ে গার্মেন্টস মালিক পুলিশ ডেকে গার্মেন্টস পাহারা দিচ্ছে। কিন্তু, কতক্ষণ শ্রমিকদের ক্ষোভ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে হাতে গনা কজন পুলিশ, ইমরানের সন্দেহ আছে যথেষ্ঠই! সকালে ক্যাম্পাসে যাওয়ার সময় একদফা মাইক্রো দাঙ্গা ডিঙিয়ে যেতে হয়েছে। পরে আরো কদফা হয়েছে, সে জানেনা। আজকে মেসে ফিরল একটু তাড়াহুড়ো করেই। এসে দেখে, বেস্ত এলাকা শুনসান প্রায়-তবে ঝরের পূর্ব মুহূর্তের নিরবতাটা ধরতে পারলো একটু পরেই! এসে দেখে মেসে ইয়া বড় এক চায়নিজ তালা ঝুলছে!
মোখলেস মিয়া আর তার ছেলেপেলের কারো কোন হদিস নাই আশেপাশে। আজকে বাড়ি ফিরবে করেই এত হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসেছে। সপ্তাখানেকের ছুটি মিলেছে, বেতনটাও আজকেই পেল, তাই ইচ্ছা ছিল একেবারে মেসের বিলটা দিয়েই ছুটবে।
কিন্তু, সে সুযোগটা বোধহয় আর পাওয়া যাচ্ছেনা। কারণ, আক্কাস আলীর টং দোকানের পিচ্চিটা কোথেকে যেন ছুটে এসে বলতে লাগলো, "ভাইজান, মোখলেস মিয়ারে পুলিশে ধইরা লইয়া গেসেগা দুপুর বেলা, তার পোলাগরেও। কখন কারে লইয়া যায় ঠিক নাই, আপনে বাড়িত যানগা এইদিকে আর আইয়েন না তিনদিনের মইধ্যে! দুপুরে দুই বার মাইরপিট হইসে, পুলিশের লগে পাবলিকের। পুলিশ যারে ইচ্ছা ধরতাসে। আপনে ভাগেন জলদি!"
বিপদই হইলো দেখা যায়। কাপড় চোপড়্গুলি আর বোধহয় নেওয়া গেলনা,ভাড়াটাও দেওয়া হলো না, আবার ফিরে এসে না কোন কথা শোনা লাগে! -ভাবতে ভাবতে দ্রুত পায়ে রওনা হয়ে গেল ইমরান বাড়ির পথে। যাত্রাবাড়ি একটা মিষ্টির দোকানের সামনে দাঁড়ালো। ভাইটার জন্মদিন ছিল আজকে-তার মনেও নেই! খালি হাতে যাওয়াটা একেবারেই অসম্ভব!
বাসার কাছাকাছি এসে আরেকবার থমকে দাঁড়াতে হলো! -একি! বাসার সামনে পুলিশ কেনো!?
যতই ভিড় ঠেলে এগুচ্ছে, ততই কেনো যেন বুকের ভেতরে হৃৎপিণ্ডটার হাপড়ের মত ওঠানামা স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়ে এলো। কেনো যেন, গলাটা কাঠের মত খশখশে ঠেকছে, বুঝতে পারছেনা! ভিড় ঠেলেঠুলে একটা রাস্তা করে মোটামুটি গায়ের জোরেই গিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে পড়ল!
হুম, দাঁড়িয়েই রইলো, নড়তে পারছেনা, চোখের পাতাও ফেলতে পারছেনা! সামনের দৃশ্যটা তা ফেলতে দিচ্ছেনা! হাত থেকে খিসে পড়ে গেল দেড় কেজি ওজনের মিষ্টির প্যাকেটটা।
গলা চিড়ে অজান্তে বেরিয়ে এলো ভাঙা কাপাকাপা একটা আর্তনাদ......বাবা...!!
পুলিশ প্রহরায় একটা বেঞ্চে শুইয়ে রাখা হয়েছে তার দিন-দুনিয়ার একমাত্র ছায়া আর ভালোবাসা _ বাবার প্রাণহীন দেহটা!
কেউ একজন এগিয়ে এসে বলতে লাগলো তার কানেকানে, আপনি ইমরান? আপনার বাবা গার্মেন্টস মালিকের অন্যায় জোরাজুরি আর গালাগালির প্রতিবাদ করতে গিয়ে খুন হয়েছেন। আমরা লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাচ্ছি, আপনাকে একটু আসতে হবে আমাদের সাথে।
তার কানে তখন কিছুই ঢুকছেনা...শুধু একটা অদম্য আক্রোশ অস্ফুট যন্ত্রণার ভীষণ আঘাতে পিষ্ঠ হয়ে চোখের ঝাপসা নোনাজলে মিশে বুকভারি অস্ফুট কান্নার রেশে মিলিয়ে যেতে লাগলো দূর আকাশে ওই চির অপমানিত,চির নির্যাতিত, চির বঞ্চিত কোনটায়......
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মন্ত্রিমহোদয় ইউ টিম কে বলতে চেয়েছেন,-"দেশে এখন কোনো শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনা নেই"। মানে আছে তবে আগের চেয়ে কম।
আসলে আছে, তবে উল্লেখযোগ্য ভাবেই কমে এসেছে। একজন স্বদেশী হিসেবে দেশের gsp সুবিধা বাধাগ্রস্থ হক, এটা আমি চাইতে পারিনা।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: একজন স্বদেশী হিসেবে দেশের জিএসপি সুবিধা বাস্তবায়ন হোক এবং কোনমতেই উহা বাধাগ্রস্থ না হোক-তা আমিও চাই বৈকি।
কিন্তু,যেই শ্রমিক সমাজের উন্নতিকল্পে এতোকিছু, তাদের অবস্থার বিশেষ কোন উন্নতি আদৌ হয়েছে কি??
রানা প্লাজায় নিহত অজশ্র অসহায় শ্রমিকের ক্ষতিগ্রস্থ দুস্থ পরিবারগুলোর তপ্ত অভিশাপ আর বিচারের দাবী যেন আজকে ওই রানারই গলায় জয়মাল্য হয়ে শোভা পাচ্ছে!
এই, বিচার শ্রমিক সমাজের উন্নতির প্রতিজ্ঞাবদ্ধতার এবং সার্বিক সুসম্ভাবনা বাস্তবায়নের কোন ধাপ হিসেবে বিবেচিত হবে আর লাখো শ্রমিকের কাছে প্রহসনের কোন ধাপ হিসেবে চিহ্নিত হবে, ভেবে জানাবেন কি??
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
মদন বলেছেন:
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেল
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: কিন্তু আমায় যে ব্যথা দিয়া গেল...
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা। কিন্তু এরজন ইমরান বা কয়েকজন মিলে এর সমাধান খুজে পাবো না। না পারবো ব্লগে ঝড় তুলে কিছু করতে?? লাভ শুধু বাস্তবতা তথা রাজনৈতিক ঘোরপ্যাচ প্রকাশ্যে এনে একটু হলেও প্রতিবাদের আওয়াজ তোলা। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধার অবস্থা যে আমাদের।।
সুন্দর একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ।।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: "বাস্তবতা তথা রাজনৈতিক ঘোরপ্যাচ" বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন পরিষ্কার না!
"প্রকাশ্যে এনে একটু হলেও প্রতিবাদের আওয়াজ তোলা"
-মানে আপনার কাছে যদি মনে হয় হিট সিকিং তবে বলবো ভুল ছিলো চিন্তায়!
ধন্যবাদ আপনাকেও
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৭
মুদ্দাকির বলেছেন: বাকরুদ্ধ জাতি
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ঠিক তাই!!
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমরা ৫০ টাকায় দুবেলা খাওয়া ইমরানদের মাসের হিসেবের খেরোখাতায় আঁচড় না কাটি, নীতিকথার বইয়ের পাতায় শোভা পাওয়া "জাতির-ভবিষ্যৎ-কর্ণধার" ওই ইমরানদের শোকগাথায় চোখ মুছে কালক্ষেপণ না করি(!) বরং দাতাগোষ্ঠী সহ, বিশ্বের কাছে নিজেদের এবং সরকারের ইমেজ তুলে ধরি-গিনেস বুকে শত কোটি টাকা ব্যয়ে হলেও জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে......!
সাবধান !! আপনি যদি বলেন "যে দেশে এখনো মানুষ না খেয়ে মরে সেখানে রেকর্ডের দরকার কি ? আগে তো ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে খাবার তুলে দাও। তারপর রেকর্ড কর "
তবে আপনি রাজাকার । খুব খেয়াল কইরা !!
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বটে! আমি জানি হে প্রিয় ব্লগার... দেশের কথা দুবেলা ভাতের খরচ হিসাব করা ইমরানদের কথা গুনতে, বলতে গেলে এমন দু একটা ট্যাগ যে অনলাইনে জুটবে তা জানা আছে বেশ!
প্ল্যাটফর্ম যাই হোক, হোক যে সরকারবেবস্থায়ই!
আজকে বলতে গেলে হবো রাজাকার-ছাগু-পাদা! দেখাযাবে, কালকে যখন সরকার আর প্রশাসন যন্ত্রের চাকা ঘুরে যাবে তখন আবার হয়ে যাচ্ছি হাম্বা-নাস্তিক-ভাদা সুশীল ইত্যাদি ইত্যাদি...
তাতে কি আদৌ কিছু এসে যায়! আদৌ কি বিবেকের দুয়ারটা বন্ধ হয়ে যাবে?
আদৌ কি কথিত সুশীল সমাজে সাধুবাদে আভিষিক্ত হয়ে ধন্য ধন্য হয়ে যাবো!?
যতই সুন্দর সুন্দর ট্যাগ নামের আগে জুটে যাক এই ইমরানদের কথা বলতে গিয়ে ওই সুশীল মডারেট সমাজের কল্যাণে জেগে যতক্ষন আছি ততক্ষন ওই সত্যই বলে যাবো, যেখানে দাঁড়িয়ে, যেভাবে দাঁড়িয়েই হোক!
কেননা, আজকে আমাকে রাজাকার,ছাগু,পাদা আর কালকে, হাম্বালীগের দালাল কিংবা নাস্তিক ট্যাগ দিয়ে তারা তাদের মডারেট আর লোকদেখানো দেশ প্রেমকে শানিয়ে নিতে পারে, মুখ বন্ধ করে দেবার চেষ্টা করতে পারে , কিন্তু সময়ের প্রয়োজন, আর বিবেকের দাবী ওই লৌহ শৃঙ্খল ভাঙবেই... আর তা বদ্ধ দুয়ারে শুধু রক্তক্ষরণের দাবীই জানাবে...!!
কেননা, বিবেক যখন আবদ্ধ শৃংখলে ... তখন সে শৃঙ্খল যে বড় ভংগুর ...
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা সকলের মঙ্গল করুন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: লেখাটা ছুঁয়ে গেল । গার্মেন্টস মালিকদের হাতে শ্রমিকদের বঞ্চনা আর নির্যাতন আমাদের আমাদের চোখের সামনেই ঘটছে । তবু আমরা নীরব, আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্র নির্বিকার ।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম!!
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কিছু বলার নাই ||
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৩৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: কেনো??
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আমি জানি, এই লেখাটার শিরোনাম যদি আমি দিতাম একজন ইমরানের মাইক্রো জীবনগল্প - তবে গতবারের মতোই প্রতিটা সংকলনের প্রথম সারির সবচেয়ে উপরে অবস্থান করতো এই গল্পটা! কিন্তু, যেহেতু,শিরোনাম দিয়েছি বাস্তব জীবনের কাহিনী, শ্রমিক আর মজুর খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টের ধূসর ফ্রেমে আঁটা কোন জীবন গল্প বা কাহিনী কি হিসেবে সেহেতু এটা বোধহয় ব্লগ সংকলনে স্থান পাওয়ার যোগ্যতা আদৌ রাখেনা! / আমার কোন সংকলনে স্থান পাওয়া নিয়ে এতটুকু মাথাবেথা নাই!
কিন্তু, নাম দেখে কিংবা মুখ্য দেখে এইযে যাচাইবাছাইয়ের খেলা সামুতে চলছে, এর দিগন্তে কি অপেক্ষা করছে জানতে পারি???
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম!
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হুম এবার বুঝলাম আপনার প্রশ্নের কারন , আসলে কিছুই বলার নেই ভাইয়া । এক আজব সমাজ জাতি তে পরিনত হচ্ছি আমরা । আমি নিজেকে কোন ব্লগারের সারি তে ফেলতে পারিনি আজও , কিছুটা সময় দেশ দেশের মানুষের কাছে থাকা , খোঁজ খবর নেওয়া আর চিন্তা চেতনার আদান প্রদানের অন্যতম মাধ্যম মনে হউয়ায় একটা নিক রেজিস্টার করা । কিন্তু এমন নানা পোস্টে নিজের মতামত প্রকাশ করতে গিয়ে অনেক রকম ফালতু শব্দ উপহার স্বরূপ পেতে হয়েছে আমাকে । মহিষ একটাও তারাতে পারিনি হয়তো
তাই এখন সুবিধাবাদী স্বার্থপর নীতি কেই বন্ধু হিসেবে নিয়েছি ।
নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর অপচেষ্টা আর নাইবা করলাম , সময় তার লেসন ঠিক ই আমাদের দিয়ে দেবে । আমি কর্মফলে ভীষণ ভাবে বিশ্বাসী ,তাই নিরব ধৈর্য পরীক্ষাই দিতে হয় ।
বৈপ্লবিক েতনার গল্প কবিতা সবাই খুব পছন্দ করলেও সত্যিকারের বিপ্লবে কাউকেই পাওয়া যাবে না , যায় না এমনকি সত্য কে সত্য বলাটাও এখন মূর্খতা !!http://www.somewhereinblog.net/blog/sakera07/29914559
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: তা বটে! আপু কিন্তু, যতক্ষন জেগে আছি, চিন্তার সুতাগুলো যে গুটিতে পেঁচিয়ে বসে থাকতে পারিনা...
কিছু যে আমায় বলতেই হবে, আর বলবোও-তা সে যখন যে প্ল্যাটফর্মেরই দাঁড়িয়ে থাকিনা কেন...
কে কিভাবে নিলো , কে কি ভাবলো না ভাবলো তাতে কি এসে যায়!? মস্তিষ্কের নিউরন তো আর কারো চিন্তাধারায় প্রসূত নয়...
আর হ্যাঁ, আপনাকে যে সুখবর টার কথা বলেছিলাম... সেটা এখানে আছে...
মার্চ রিভিউঃ ফিরে দেখা মার্চ ২০১৪... সামহোয়্যার ইনে যা কিছু আলোচিত-নির্বাচিত...
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @ নাফিস হিটের ব্যাপারটা আমার মাথায়ই ছিলো না।।আমি এখানে বুঝাতে চেয়েছি,সব জায়গায় যেখানে প্রতিবাদের ভাষা রুদ্ধ সেখানে ব্লগে সামান্য হলেও কিছুলোকের মাঝে এটা জেগে উঠে। নিজে তো দূর্বল তাই কেউ বাস্তবতাকে তুলে আনলে ভাল লাগে আমার কাছে সেই ভাষাটা। আর কিছুই না।।
আর প্রথম প্রশ্নের উত্তরে বোঝাতে চেয়েছি গল্পের ইমরানের কথা (শাহবাগের ইমরান না)। এরাই আবার কিছুদিন পর রাজনীতিবিদদের কথায় ভুলে(বিভিন্ন আশ্বাস ও বিচার ইত্যাদি) আর পেটের তাগিদে সব ভুলে হয়তো একই মালিকের কাজেই যোগদান করবে। বাস্তবতা আর রাজনৈতিক ঘোরপ্যাচ বলতে এটাকে বুঝাতে চেয়েছি।।
দোষটা আমারই,আরো ক্লিয়ার করে মন্তব্য করা উচিৎ ছিলো যাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ না থাকে। দুঃখিত ভাই আমার ব্যর্থতার জন্য।।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম! আসলে কি বলবো বলুন, অবস্থা এমন দাড়িয়েছে যে কিছু হিটাকাংখির তথাকথিক প্রগতিশিলতার নামের ভন্ডামী দেখতে দেখতে আর বিরক্তই হয়ে গেছি একরকম
আর ভাল্লাগেনাহ!
আপনার মন্তব্য টা আমি বুঝেছি কিন্তু দেরীতে! মাফ করবেন আমায় , আসলে ভুল আমারি
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন অবশ্যই , শুভকামনা রইলো
১৪| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
প্রকৌশলী নির্ভিক রাইডার বলেছেন: অত্যন্ত প্রাসংগিক এবং সময়োপযোগী একটি জীবন গল্প!
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটার জন্য
তবে নামটা একটু বড়ই হয়ে গেছে, বোঝা যায় না দেখে আসলে ভেতরে কি আছে
২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: যে ওই নামটুকু পড়তে পারে, সে চাইলেই পোস্টটাও পড়তে পারে ...
ধন্যবাদ আপনাকেও
১৫| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
প্রকৌশলী নির্ভিক রাইডার বলেছেন: আরেকটা প্রশ্ন, লেখাটা কি আর কোথাও পাবলিশ হয়েছিলো??
কোথায় যেন পড়েছি মনে হচ্ছে ...
কোন ই পেপারে?
২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: হুম! লেখাটা প্রথম প্রকাশ করি, আমারব্লগে, সেখানকার সোর্স দিয়ে সেখান থেকে দুটো অনলাইন পেপারেও প্রকাশ হয় -যা আমি দেখেছি বেশ পরে।
এছাড়াও নাগরিকব্লগেও পাবলিশ হয়
ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন
১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম চেঞ্জ করা দরকার বোধহয়
ইহাতে অনেকে বিভ্রান্ত হচ্ছেন!
২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ইরিটেটিং ইলিমেন্ট!
১৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
বাঙ্গাল অ্যানোনিমাস বলেছেন: ভাই একটা প্রশ্ন করবো? এই পোস্টের নামের সাথে লেখার মিল নাই। নাম একটা পলিটিকাল টাইপ। আর ভিত্রে লেখা একটা গল্প!
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভাইয়া, এই পোস্টের নাম নিয়ে এর আগেও বিব্রত হতে হয়েছে...
কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলেই বোঝা সহজ হবে আশা রাখি, ইহা "স্যাটায়ার" বিভাগে প্রকাশিত ...
১৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
একজন আবীর বলেছেন: তোমার লেখা এইজন্য পড়িনা ফেসবুকে, নাম কি দিসো এইটার? কেউ বলবে এইটা একটা গল্প?
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আসলেই! এই নামের জন্য অনেক কিছু হইছে!
কিন্তু যাহা একবার দিসি, তাহা দিসিই, উজার কৈরাই দিসি ...
১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৩
ফেরারী আউট-ল বলেছেন: সুন্দর গল্প। জিবনের গল্প। তবে মনটা খারাপ হয়ে গেল পড়ে। আমাদের দেশের মন্ত্রি মহোদয়গণ এমন সব কথাই বলেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫২
২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২০
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মন্ত্রী সাহেবের গার্মেন্টস ব্যবসা আছে নাকি? নয়তো শত শত শ্রমিকের কষ্টের চাইতে তাদের জিএসপি সুবিধা কেন জরুরি?
গার্মেন্টসের শ্রমিকরা ন্যায্য পাওনার জন্য অনশন করে, অথচ রাষ্ট্র কেমন নির্বিকার!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ইহারই নাম বাংলাদেশে নাকি গণতন্ত্র ...!
জিএসপি সুবিধা কেন জরুরি তাহা উনারাই ভালো বলতে পারবেন ... হাজারহোক দাতাগোষ্ঠীর ঝোলানো এই মূলোর পেছনটায় পকেটভারী হবার মত অনেক ক্ষেত্র রয়েছে যে ...
কি দেশের ভেতরের তাজরিন, স্পেকট্রাম, রানা প্লাজা থেকে আজকের তোবা গ্রুপের শ্রমিক বঞ্চণা কি দেশের বাইরে থেকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে শত শত কোটি টাকা রেমিটেন্স এনে দেয়া শ্রমিকের স্বার্থের ক্ষেত্রেই হোক না কেন...
এই ভোগয়াদী গণতন্ত্র নামক স্বৈরতন্ত্রের পেয়ালায় দেশপ্রেম গুলিয়ে সকাল বিকেল চুমুক দেয়া আমাদের পালাক্রমের মন্ত্রী মহোদয়গণ এভাবেই শ্রমিক চুষে লেবুর মত জীবনরস চিপে পুষ্ট হচ্ছেন, করছেন নিজেদের অর্থনীতি ...
কাভারে দেশ ... !!
আজকে আমরা যখন ঈদের আনন্দে মাতোয়ারা ঠিক সে মুহূর্তেই ন্যায্য পাওনার দাবীতে মরতে বসেছে তোবা গ্রুপের অনেক অনেক শ্রমিকও...
ব্লগার দিনমজুরের পোস্টে বিস্তারিত পাবেন...
কিন্তু ভ্রূক্ষেপ নেই যেন কারোই...
২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৯
উপপাদ্য বলেছেন: হার্ট টাচিং।
বিগত ৭//৮ বছর ধরে এরকম অনেক গল্প এই ইন্ডাস্ট্রিতে সাক্ষী হয়ে আছে। আমরা তার কটা জানি!!
রেসপেক্ট, ভাই আপনাকে আমাদের কে এই হৃদয় ছোয়া কাহিনী শোনানোর জন্য।
ভালো থাকুন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ উপপাদ্য আপনাকেও....
সত্যিই আমরা কটাই বা আর দেখছি, কজনের আহাজারিই বা শুনতে পাচ্ছি ...!?
এই ঈদ মুখর আনন্দ আয়োজনের মাঝেও কিন্তু তাদের উপর করা অনাচারের আহাজারি থেমে নেই! গত ৩০ তারিখ ব্লগার দিনমজুর একটা পোস্ট করেওছেন এ নিয়ে অথচ আমরা মেতে আছি ঈদ উৎসব কিংবা শৈশব মধুময় স্মৃতিচারণে ....!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: যাহোক, ভালো থাকুন নিরন্তর ...
সজাগ থাকুন, সুন্দর থাকুন উপপাদ্য ...
ঈদ শুভেচ্ছা ...
২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: বাস্তব ধর্মী গল্প!! +++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ ...
২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: বাস্তব ধর্মী গল্প!! +++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: কমেন্ট রিপিটেড...
২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: বাস্তব ধর্মী গল্প!! +++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: এটাও সামহোয়্যারের একটা বাগ...
২৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: বাস্তব ধর্মী গল্প!! +++
২৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: বাস্তব ধর্মী গল্প!! +++
২৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চরম বাস্তবতার কাহিনী।
ফুটনোটে কোটিবার সহমত।
+++++++++++++++++
মুক্তির আশঅ আর করলামনা। ধোঁয়াশায় কি কিছু বলা ঠিক?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: মুক্তির আশা ছেড়ে দিলে হবে কিভাবে বলুন...!?
একটা লাইন প্রায় ই মনে আসে আমার খুব করে, "আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে"!??
অনেক ধন্যবাদ আমাদের আশেপাশে অলক্ষ্যে মিশে থাকা সহস্র নিপীড়িত ইমরানদের একজনের প্রতিচ্ছবি আর আমাদের জালিম স্বৈরাচারী সরকারের রাঘব বোয়ালদের শোষণ চিত্রের সামান্য প্রতিচ্ছবি তৈরির প্রয়াস এ লেখাটা পড়বার জন্য ...
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
শক্তপাল্লা বলেছেন: ++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১১
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লাগল, কঠিন বাস্তব, আপনাকে ধন্যবাদ।