![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সাধারণ মানুষ ..পড়েছি পুরকৌশল এ, কাগজে-কলমে বেকারত্ব ঘুচলেও স্বভাবে রয়ে গেছে। মাথা একটু গরম,একটু বোকাও,তবে মানুষটা মনে হয় আমি খারাপ না।
ইনঅরগানিক কেমিস্ট্রির,যে বিষয়টা আমার দু'চোখের বিষ ছিল ভার্সিটির প্রথম বর্ষে (অবশ্য পড়ালেখা জিনিসটাই সবসময় তাই ছিল),একটা শব্দ আমার অনেকদিন পরে সেদিন মনে পড়লো,রিকশাতে বসে। সুপার স্যাচুরেটেড সল্যুশন,সাধু বাংলায়,অতি সম্পৃক্ত দ্রবণ। পড়ালেখার কোন ব্যাপার আমার মনে থাকে,বা ভুল করেও মনে পড়ে,অতি বড় শত্রুও এমন দাবী করবে না,মনে পড়াপড়ির কাল ফেলে এসছি স্কুলেই,এখন,বা অনেক আগে থেকেই,শুধু ভুলেই যাই আর না ভুলে গেলে শুধু ভুলতেই চাই সবকিছু।এই যখন অবস্থা,তখন চরম খটমটে একটা বিষয়ের ততোধিক খটমটে একটা শব্দ মনে আসায় নিজের উপরই বিরক্ত হই,আর এরপর বুঝতে পারি টাকা যেমন টাকা আনে সেভাবেই বিরক্তিকর ব্যাপারস্যাপারও লগারিদমিক স্কেলে বেড়ে গিয়ে আরো বিরক্তিকর ব্যাপারের জন্ম দেয়।
যাই হোক,দ্রবণে ফিরে যেতে হচ্ছে। শব্দটা যখন মাথায় চলেই এল,এর শানে নুযুল আর উৎস সন্ধান করাও জরুরী। মাথা চুলকাই,সূত্রমতই চুলকানো বাড়ে। ইংরেজিতে পড়তাম তখন,ভাষাটায় দক্ষতা নেই একেবারেই, কাজেই সব সংজ্ঞা ব্যাখ্যা তত্ত্বের একটা বাংলা ব্যাখ্যা বুঝে নিতে হতো কোন সদয় সহপাঠীর কাছ থেকে,সেরকমই কোন একটা সংজ্ঞা মনে করার জন্য মনমাথা হাতড়াই।মোটামুটি মনে পড়ে,সংজ্ঞা না,উদাহরণ। পানিতে চিনি মেশানো নিয়ে। মানে কিনা,একগ্লাস পানিতে চিনি মেশাচ্ছি,যতক্ষণ আরো চিনি মেশানো যাবে,সেটা অসম্পৃক্ত দ্রবণ। তারপর এমন এক অবস্থা চলে আসে,যখন আর এককণা চিনি পড়লেও সেটা থেকে চিনির অধঃক্ষেপ পড়ে যাবে,সেই অবস্থাটাই সুপার স্যাচুরেটেড, অনেকটা চিনির কণার পুলসিরাতের হাল আরকি।(পরীক্ষাতেও এইভাবেই লিখেছিলাম,গ্রেডটা আর মনে করতে চাইনা)।
তত্ত্বটা মনে পড়ায় স্বস্তি পাই,যাক এখনো মগজে মানুষের কিছু অংশ অবশিষ্ট আছে,গর্দভ প্রজাতিকে আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে নিজেদের দল ভারি করার জন্য।তত্ত্ব মাথায় ঢোকার পর,কার্যকারণও যেন একটু একটু করে ঢুকতে শুরু করেছে। বসে আছি রিকশায়,চিরচেনা সেই মৌচাক মোড়ে, ডানে রিকশা বামে প্লাস্টিক সামনে ফাল্গুন পিছে সিএনজি,সবাই মহাব্যস্ত তবে একদম ডেডলকে আটকা,প্রাণপণে হর্ন আর গালাগালি চলেছে আর সিগন্যালে ট্রাফিক লালন সাঁইয়ের ভাব ধরে দাঁড়িয়ে আছে। স্যাচুরেটেড,সুপার স্যাচুরেটড,পিঁপড়াটাও গলে যাবার উপায় নেই।
পিঁপড়া নিয়ে অবশ্য না,ঠিক এই মুহূর্তে আমার চিন্তা মৌচাকের মোড়টা এই রিকশা আদৌ আজকে পার হতে পারবে কিনা। বসে বসে দেখার মতও কিছু নেই,গ্রামীন বাংলালিংক নেসলে লেমু রাঁধুনি ইত্যাদি ইত্যাদি দেখে দেখে মুখস্থ হয়ে গেছে,মোবাইলের ছোট্ট স্টার দেয়া বিশেষ শর্ত থেকে শুরু করে নেসলের দুধের উপাদান সবই মাথায় বসে গেছে। ফাল্গুন বাসটার ভিতরে থাকলে কিছু সুন্দরী দেখা যেত,যদিও সন্ধ্যার বাসের ভেতরটায় এত বেশি গাদাগাদি আর অফিসফেরত মানুষগুলো এত বেশি অবসন্ন বিষন্নতায় সম্পৃক্ত হয়ে থাকে যে হলিউডের নায়িকা বাসের ভেতরে ঢুকে পড়লেও মনে হয় কেউ একবারের বেশি তাকাবে না।ঢাকার মানুষগুলোর জীবনটাও স্যাচুরেটেড,দৌড় আর দৌড় আর দৌড়,অর্থ বিত্ত সাফল্য বা ভোগবাদীতা অথবা কিছুই না,তারপরেও দৌড়। অর্থহীন
আনন্দ,অর্থহীন হাসি,চাকরি ব্যবসা ঘোরা শপিং ফাস্টফুড ডেটিং বিলিয়ার্ড আর সবশেষে দ্রবণের অধঃক্ষেপের মতই বিছানায় পরে ভোঁস ভোঁস করে ঘুমানো বউ বা কোলবালিশ বা বান্ধবীর সাথে।
আবোলতাবোল ভাবি আর এইবারে ডানবাম বাদ দিয়ে উপর নিচেও তাকাই। তাকানোর বিশেষ জায়গা রাখেনি কেউ,সম্পৃক্ত শহরের দালানকোঠাও তাল রেখে উপরে নিচে গজিয়ে গেছে,কংক্রিটের জঙ্গলে আকাশ আর পাখি এখন পথ খুঁজে পায়না। ধোঁয়ায় ধুলোটে রাতের আকাশে সপ্তর্ষিমণ্ডল খুঁজি,কোথায় কি? সবচেয়ে উঁচু দালানটার উপরে উঠে একদিন ধোঁয়ার মেঘ ভেদ করে দেখতে খুব ইচ্ছা করে,ঘোলাটে চাঁদটা আসলেই জীবনানন্দের মনে মরিবার সাধ জাগাতো কিনা জানতে ইচ্ছা করে। ধুলোঢাকা চাঁদটা ভূতের কাছেও ভুতুড়ে লাগবে সন্দেহ নেই,ঢাকার উজাগড় মানুষকে চন্দ্রাহত করেনা,স্যাচুরেটেড জোছনায় শুধু একদানা অধঃক্ষেপই বাড়িয়ে যায়।
জ্যাম ছুটেছে,সিগন্যাল পার হয়ে সিদ্ধেশ্বরীর গলিতে ঢুকি।কোচিং সেন্টারগুলো থেকে পিলপিল করে দেশের ভবিষ্যৎরা বের হচ্ছে,দলে দলে,আবার জোড়ায় জোড়ায়ও।পড়াশোনায় না হোক বয়সের আগেই পেকে ওঠার ব্যাপারে অন্তত এরা মূল্যবান অবদান রেখে চলেছে সন্দেহ নেই,রাধা-কৃষ্ঞের যুগে কোচিং সেন্টার থাকলে বেচারি রাধাকে সাপের মাথার মণি চেপে ধরে অভিসারে বের হতে হতো না। প্রেমও মনে হয় স্যাচুরেটেড হয়ে যাচ্ছে,কে যে কয়জনের সাথে আছে বুঝে ওঠা মুশকিল,৩-৪ টা সিমের ক্রস কানেকশনে রাতের পর রাত পার,শেষমেশ সবাইকেই অধঃক্ষিপ্ত আর কাউকে ক্ষিপ্ত করে আবারো নতুন কোন এলিমেন্টে ভালবাসার রসায়ন খোঁজা।
ছাত্রের বাসায় ঢুকি,একঘেয়ে সেই পুরানো পড়া, ঘ্যানঘ্যান,ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে সবকিছু। ছেলেটা নিরীহ, ঝাড়ি দিয়ে লাভ নেই,মোটের উপর কিছু পয়সা তো দিচ্ছে। ফিরতি পথে জ্যাম কম,কিন্তু মানুষের কমতি নেই। একটা বাস এলেই ঝাঁপিয়ে পড়ছে মোড়ের সবকয়টা লোক,রিকশাবিলাসের দিকে কারো আগ্রহ নেই,রিকশাওয়ালারা এখন নবাব,বিড়ির সুখটানে মধ্যবিত্তকে উপেক্ষা করা এখন ডালভাত। একঘেয়ে বাড়ি ফেরা বাসের চাপাচাপিতে,নেমে পড়ি একটু আগেই। শান্ত
একটা রাস্তায় ঢুকে পড়ি,মধ্যরাতের বাউল হতে ইচ্ছা করে একবারের জন্য হলেও। সাহস পাই না শুধু পালাতে,স্বীকার করি বা না করি কংক্রিটের কঠিন বন্ধনে নিজেও আটকা পড়েছি কখন যেন। সংসারছাড়া বাউলের দুরন্ত প্রকৃতির দিকে ঈর্ষাভরা চোখে তাকিয়ে থাকাই শুধু নিয়তি,লালনের ভাস্কর্য দেখে মডার্নিজমের চর্চা করলেও অন্তরে লালন হয়ে ঘর ছাড়ার ভাগ্য সবার হয়না। শিরোনামহীনের একটা গানে কয়দিন ধরেই অবসেসড হয়ে আছি,জ্বালাচ্ছে,মাথা থাকে তাড়াতে পারছি না,বেজেই চলেছে,অন্ধকার গলি দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে গুনগুন করে উঠি --"আমি তাকিয়ে রই,নীল আদিগন্ত,মানুষ ভরা খোলা প্রান্তরে,আর চেয়ে দেখি,তোর খোলা চুলে,ভেসে যায় আমারি স্বপ্নগুলো,নিশ্চুপ আঁধারে।"
নিস্তব্ধ অন্ধকারে কেউ কি আমার সাথে হাঁটতে আসবে,একবারের জন্য হলেও সম্পৃক্ত দ্রবণ থেকে বাষ্পকণা হয়ে উড়ে যাবার জন্য?
[লেখাটা লেখার সময়েও মনে হচ্ছিলো,সুপার স্যাচুরেটেড হয়ে গেছি,খামোকাই একটা বাড়তি অখাদ্য লেখা দিয়ে হয়তো অধঃক্ষেপ ফেলে দিলাম বিরক্তির দ্রবণে]
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: অখাদ্য পড়লে ঘুম তাড়াতাড়ি আসে,কেমিস্ট্রি পড়তে বসলেও আমার ঘুম আসতো।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৫
অ্যামাটার বলেছেন: ঠিকই বলেছেন...সত্যিই আমরা যান্ত্রিকতায় ভরা নগরজীবনে দ্রবিভূত হয়ে গিয়েছি, একেবারেই সম্পৃক্ত দ্রবণ...হা হা হা...
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: পুরাই,মনে হয় দম নেয়ার মত জায়গাটাও নাই,স্যাচুরেটেড।
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৬
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: ফিসিক্যাল কেমিস্ত্রি ...... যেটার থিওরীতে ১০০ তে পেয়েছিলাম ৪৫ ...... আর ল্যাব এ ৫০ এ ৪৫ ...... একটুও ভাল লাগতো না পড়তে ...... কেনা জানি !
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫০
ফারহান দাউদ বলেছেন: পড়াশোনা জিনিসটাই সুবিধার লাগে না কেমিস্ট্রি ল্যাবে আমার একমাত্র কৃতিত্ব,কোন যন্ত্রপাতিনা ভেঙে ল্যাবটা শেষ করতে পারসিলাম
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: নিস্তব্ধ অন্ধকারে কেউ কি আমার সাথে হাঁটতে আসবে,একবারের জন্য হলেও সম্পৃক্ত দ্রবণ থেকে বাষ্পকণা হয়ে উড়ে যাবার জন্য?
ঘটনা কিতা?
কারো প্রেমে পইড়া গ্যাছেন নাকি?
আপনি সুপার স্যাচুরেটেড নিয়ে ভাবছেন, আর আমি কয়েকদিন ধরে "সিম্বোলিক" নিয়ে ভাবছি।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫১
ফারহান দাউদ বলেছেন: যার মনে যা ঐটাই তো ফাল দিবো
সিম্বলিক আবার আপনের কি ক্ষতি করলো?
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫০
আয্দা বলেছেন: ইয়া। জীবনের ঊর্ধ্বপাতন হলে অনেকেই খুশি হয়..
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫১
ফারহান দাউদ বলেছেন: উড়াল দেয়ারও জায়গা নাই,শিকল দিয়ে বাঁধা সবখানে।
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫২
সলিল বলেছেন:
লেখাটা এক্কেবারে সেইরকম হইছে ভাই। অসাধারণ।
"অর্থহীন আনন্দ,অর্থহীন হাসি,চাকরি ব্যবসা ঘোরা শপিং ফাস্টফুড ডেটিং বিলিয়ার্ড আর সবশেষে দ্রবণের অধঃক্ষেপের মতই বিছানায় পরে ভোঁস ভোঁস করে ঘুমানো বউ বা কোলবালিশ বা বান্ধবীর সাথে।"
নিদারূণ সত্য। সবই অর্থহীন। সবই মায়া।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩০
ফারহান দাউদ বলেছেন: শান্তি দরকার রে ভাই একটু,দৌড়াইতে আর দৌড় দেখতে ভাল্লাগেনা,পুরা শহরটা একটা আভেনের মতো লাগতাসে।
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫৯
একরামুল হক শামীম বলেছেন: সিম্বলিক বিষয়টা নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে।
কি আবার ফাল দিয়া উঠলো?
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩১
ফারহান দাউদ বলেছেন: কি যে ফাল দিলো সেইটা আপনেই ভাল জানেন,মন আপনের
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৫৯
আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: কোচিং সেন্টারগুলো থেকে পিলপিল করে দেশের ভবিষ্যৎরা বের হচ্ছে,দলে দলে,আবার জোড়ায় জোড়ায়।
এই লাইনটা জোশ লাগছে।
কিন্তু শিরোনামের সাথে মুল লেখার সাযুজ্য(কঠিন শব্দ খুইজ্যা খুইজ্যা
বের করলাম,ঠিক আছে কিনা জানিনা) খুব একটা পাইলাম না।
বিলিয়ার্ড কি জমজমাট হয়ে উঠছে নাকি?জীবনে একবারও বিলিয়ার্ড,পুল, গলফ খেলতে পারলাম না।
৫টাকার টেবিল-টেনিসই খেলে গেলাম শুধু।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: শিরোনাম আসলে একটা দেয়া লাগে তাই দিসি,নিজেরো যে পছন্দ হইসে তাও না
বিলিয়ার্ড কি গলফ আসলে দেখামাত্র আমার হাই উঠে,এইরকম চূড়ান্ত বিরক্তিকর একটা খেলা মানুষ ক্যামনে খেলে মাবুদে জানে। তবে টেবিল টেনিসের পাগল ছিলাম,পুরা কলেজ লাইফ ক্যান্টিনের টেবিলটাতেই কাটাইসি,পয়সা দিয়া খেলা লাগে নাই কোথাও
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:০৬
নুশেরা বলেছেন: দারুণ, দা-রু-ণ, চমৎকার একটা লেখা। এই "স্যাচুরেটেড" টার্মটা আমার খুব পছন্দের। বহুবহুবার মনে হয়েছে, যন্ত্রণার স্যাচুরেশন পয়েন্ট পার হয়ে গেছে, আর নিতে পারবনা, তারপর দেখি সেটাও পেরিয়ে যাই। তখন উচ্চ মাধ্যমিকের দুর্বিসহ বিষয়টার আরেকটা টার্ম মনে পড়ে যায়- "অতিপৃক্ত দ্রবণ"। স্যাচুরেশন পয়েন্টের ঠিক আগে টেম্পারেচার হেনতেন অল্টার করে আরো কিছু দ্রব-কে দ্রবীভূত করিয়ে নেয়া (মধু বোধহয় চিনি-পানির অতিপৃক্ত দ্রবণ)। আমাদের অনেক কিছুই সম্পৃক্তের পর অতিপৃক্ত স্টেইজে চলে যাচ্ছে বোধহয়।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৪০
ফারহান দাউদ বলেছেন: বাড্ডা আর মৌচাকের জ্যামে যেমনে সাধুসন্ন্যাসীর মত মখ করে পাবলিক বসে থাকে সেটা দেখলে আর উচ্চমাধ্যমিকের অতিপৃক্ত দ্রবণের মানে বুঝতে কষ্ট হয়না,বাঙ্গালির সহ্যক্ষমতা আছে বটে!
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৪২
নিমচাঁদ বলেছেন:
চমৎকার লেখা ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৫০
ফারহান দাউদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৪৪
রাজামশাই বলেছেন:
মারহাবা মারহাব অতি উত্তম
লেখা টা পইড়া মনে হইলো দ্রবনের তাপমাত্রা বাড়ছে তাই দ্রাব্যতাও বাড়ছে আরও কিছু চিনির দানা দ্রবীভুত হবে।
বাহ বাহ বাহ
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৫৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: সালাম রাজামশাই,সালামত তো? আমরা প্রজারা সর্বদাই অতি সম্পৃক্ত,যতই চাপ পড়বো কিসু এইদিক ঐদিক কইরা টিকে যাবো
১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:০০
রাজামশাই বলেছেন:
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:১৫
ফারহান দাউদ বলেছেন:
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:১৬
ম্যাকলাভিং বলেছেন: মাইনাস
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:১৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: দিতে থাকো,মোসাদের এজেন্টরে পুছি না।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:০৫
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো...........।
জীবনটা স্যাচুরেটেড এর পাল্লায় পড়ে আছে রে........।
গ্রোসারীতে গিয়ে খুঁজতে হয় লো স্যাচুরেটেড সামগ্রী....।
ভালো থাকো............জীবনের চমকে যাওয়া দিন কখন যে সামনে এসে দাঁড়াবে....।নিজেই অবাক হয়ে যাবে।
অনেক ভালো থেকো।
শুভকামনা।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০২
ফারহান দাউদ বলেছেন: সবকিছুতে বিরক্ত হয়ে যাচ্ছি,একটা ব্রেকথ্রু দরকার।
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:২৯
ফেরারী পাখি বলেছেন: খাইসে। এরা দেখি কলমে হাত দিলেই কালিগুলান লেখা হাইয়া যায়।
তাও আবার চমৎকার লেখা।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০২
ফারহান দাউদ বলেছেন: কি যে কন,পড়সেন যে এই বেশি
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:৫২
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: মেয়েটা কে?
(শামীম ভাইয়ের অনুমান অব্যর্থ)
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: মনে হইতাসে লেখা এডিট করা লাগবো,জনগণ উল্টাপাল্টা বুঝতাসে,শামীম ভাইয়ের খবর আসে কয়া দিলাম,গরররর।
১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:৫৭
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: 'সাহস পাই না শুধু পালাতে,স্বীকার করি বা না করি কংক্রিটের কঠিন বন্ধনে নিজেও আটকা পড়েছি কখন যেন।'...
লেখায় এমন দুই-একটি বাক্যই ফারহানকে চিহ্নিত করে। একান্তই ফারহানীয়।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: ধার করা অনুপ্রেরণা,আপনাদের কাছ থেকেই।
১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৭:২৮
আসিফ আহমেদ বলেছেন: বাপরে!!!
রসায়ন........
মাপ চাই
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: পড়ার সময় আমিও মাফ চাইতাম,এখন যখন পড়া লাগেনা তো একটু পাকনামি করলাম আরকি
১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:০০
পারভেজ বলেছেন: পর্যবেক্ষকের ভূমিকাটা কখনো মন্দ লাগতো না। চলা ফেরায় চারদিককে দেখা, উপলব্ধি করা কিংবা ভাবনায় গাঁথা এটা কিন্তু সম্পৃক্ত লোকের কাজ না! চাকরি জনিত ঝামেলা মিটলো?
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেখে যাই শুধু,দুনিয়াটা মজার জায়গা। ঝামেলা পুরা মিটেছে তা না,করে যাচ্ছি আরকি,কি আর করবো নাইলে?
২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:১২
নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম...ভাল লাগলো...
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৫২
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন:
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: এত খুশি ক্যান?
২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:১৩
সিহাব চৌধুরী বলেছেন: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন:
"প্রেমও মনে হয় স্যাচুরেটেড হয়ে যাচ্ছে,কে যে কয়জনের সাথে আছে বুঝে ওঠা মুশকিল,৩-৪ টা সিমের ক্রস কানেকশনে রাতের পর রাত পার,শেষমেশ সবাইকেই অধঃক্ষিপ্ত আর কাউকে ক্ষিপ্ত করে আবারো নতুন কোন এলিমেন্টে ভালবাসার রসায়ন খোঁজা।" --- কি মেহরাব ভাই, কালকে রাতে কইসিলাম না?
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১১
ফারহান দাউদ বলেছেন: এইরকম দলবদ্ধ ষড়যন্ত্র চলবে না।
২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:১৭
সিহাব চৌধুরী বলেছেন: ধুলোঢাকা চাঁদটা ভূতের কাছেও ভুতুড়ে লাগবে সন্দেহ নেই,ঢাকার উজাগড় মানুষকে চন্দ্রাহত করেনা,স্যাচুরেটেড জোছনায় শুধু একদানা অধঃক্ষেপই বাড়িয়ে যায়। -----> বাস্তব ও অবাস্তবের পাথুরে দ্বন্দে অতিন্দ্রীয় আগুন জ্বলছে ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: শহরটা এত বেশি স্যাচুরেটেড যে মনে হয় আর একটা মানুষ বাড়লেও সব ভেঙে পড়বে,তাও পড়ে না,কিভাবে জানি টিকেই যায়।
২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:০৪
এম্নিতেই বলেছেন: [লেখাটা লেখার সময়েও মনে হচ্ছিলো,সুপার স্যাচুরেটেড হয়ে গেছি,খামোকাই একটা বাড়তি অখাদ্য লেখা দিয়ে হয়তো অধঃক্ষেপ ফেলে দিলাম বিরক্তির দ্রবণে]
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: শেষমেশ অখাদ্যই দাঁড়ায়।
২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪২
পুষ্প বলেছেন: এটা যদি অখাদ্য হয় লেখার জগতে খাদ্য কোনটা???
কলেজ থেকে বের ক্লান্ত শরীরে সিদ্ধেশরীর গলিতে পড়তে যেতাম সাথের মেয়েগুলারে দেখতাম ছেলেদএর সাথে জোড়া বেধে যেত তখন ভাবতাম এত এনার্জি পায় কোথায় এরা?
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: সবই ডিজুস যুগের অবদান।
২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: হুম!
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: হেহেহে
২৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৫৩
রুখসানা তাজীন বলেছেন: আপ্নে লেখায় খালি দুঃখী দুঃখী ভাব করেন ক্যা? মগজের সম্পৃক্ত অবস্থা হইলে মাইনষে কি এমনে ভাববাদী হয়া উঠেনি? যান, বাড়িত গিয়া পড়তে বসেন। চাকরি আছে কোনটা নাকি আবার ছাড়ছেন?
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: এইটারে আপনের ভাব মনে হইলো? সন্ধ্যাবেলা বাসে বইসা জ্যামে পইড়া থাকলে দুনিয়াটাই কেমন ধোঁয়া ধোঁয়া লাগে। চাকরি ঐ বেতন ছাড়াটা আছে,ভাবতাসি নভেম্বর পার হইলেই ছাইড়া ঘরে ফেরত আসুম।
২৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৬
আবু সালেহ বলেছেন:
ভাই কি সব ঢুকইয়া দিছেন মাথার মধ্যে...ঘুমটা তো হারাম কইরা দিছেন...
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: কন কি? ঘুমের চেয়ে ভাল কিছু নাই,পিসি অফ কইরা ঘুম দেন,শান্তি ঐখানেই,যত চিন্তা করবেন ততই অশান্তি।
২৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:২০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: লেখক বলেছেন: মনে হইতাসে লেখা এডিট করা লাগবো,জনগণ উল্টাপাল্টা বুঝতাসে,শামীম ভাইয়ের খবর আসে কয়া দিলাম,গরররর।
হুমমম..
হুমায়া গেলাম
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:২৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,হুমাইতে থাকেন,আপনেরে একদিন অফিসে গিয়া পাকড়াও করা লাগবো
৩০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৫৩
রাতিফ বলেছেন: কথা খারাপ বলেন নাই
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৫৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ
৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:১০
মানুষ বলেছেন: দ্রবীভূত হইলাম
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৩৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: কৃতজ্ঞ এবং ধন্য হইলাম
৩২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:১৩
তানজিলা হক বলেছেন: মাথার উপর দিয়ে গেছে
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:৩৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: খাইসে! পরের বার তাইলে মাথা দিয়া যাওয়ানোর চেষ্টা করবোনে,তবে সন্ধ্যা ৭ কি ৮টার দিকে ফার্মগেট বা মহাখালীর মাঝে দিয়া বাসে আসলে,মনে হয় মাথায় ঢুকে যাবে
৩৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৩১
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: বেশি কঠিন!
মাইনাচ দিমু কিনা ভাবছি।
আমার মাথায় আপাতত জে.আই.টি/কেপেম/ওয়াক এমএনএম/ইএমএইচ এসব ঘুরতেছে। তাই বইলা আবার ভাইবো না রিচার্ড ব্রানসন হয়ে যাইতেছি। পাশ করার জন্য হলেও এসব মাথায় রাখতে হইতেছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: এই লাইগাই এত কঠিন লাগসে,পড়াশোনা করেন,হেহেহেহে
৩৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৭:৩৮
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: মজা পেলাম। সর্বদাই যা পেয়ে থাকি আরকি।
(যতিচিহ্নের ব্যবহারটা.......... । পড়তে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়। )
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: আসলে কীবোর্ডে কেন জানি কমা'র উপর হাত চলে যায়,পরে যতটা পারি এডিট করি,তাও সব হয়না,খেয়াল রাখা লাগবে।
৩৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৯:৩৪
মুক্ত মানব বলেছেন: শংখ নীল কারাগারের গল্প আমার বড় চেনা গল্প।
বাংলাদেশে থাকতে সন্ধ্যা নামলেই (সেটা পথে ট্র্যাফিক জ্যামেই হো'ক বা ঢাবি'র ক্যাম্পাসেই হো'ক) মন যেতো অকারণ খারাপ হয়ে।
খালি মনে হতো দুরে কোথাও কিসের যেন ..সুন্দর কিছুর.. উৎসব চলছে, সেখানে যেতে পারলে বেশ হতো..।
এখন ধীরে ধীরে সবই সয়ে যাচ্ছে। মন মেনে নিতে শুরু করেছে, দুরে কোথাও কিছুই হচ্ছে না, উৎসব আদৌ যদি কোথাও হয়েই থাকে সেটা হচ্ছে আমার মনের ভেতর। 'আমারি চেতাণার রংয়ে পান্না হলো সবুজ, চুনী উঠলো রাংগা হয়ে..।'
এই রে, মন্তব্যের ভেতর দাড়িঅলা আয়া পড়ছে,..পালাই।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: সন্ধ্যাটা একটা সময়,একটুক্ষণের জন্য হলেও সব চুপ,কিন্তু ঢাকা শহরে ঐ নিশ্চুপ সন্ধ্যা পাওয়াটাও এখন কঠিন,সবাই কেমন যেন উড়ন্ত মানব,তাকাবার সময় কই আকাশের দিকে?
৩৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
বাবুয়া বলেছেন: খুব, খুব সুন্দর লিখেছেন ফারহান। সব ভালো লেখাগুলোই আমার দেরীতে পড়া হয়। আপনার এই লেখাটাও দেরীতে হলেও বেশ কয়েকবার পড়েছি-তবে পড়ে দেরীতে পড়ার জন্য আর কোন আফসোশ নেই। এমন লেখাই আপনার কাছে প্রত্যাশা করি।
কিছু কিছু ব্লগ লেখকের কাছে-অনেক বেশী প্রত্যাশা থাকে-আপনিও তেমন একজন লেখক।
২৫ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: লজ্জা দিচ্ছেন,লেখা না,যারা পড়েন তাদের উদারতা যে লেখাটা পঠিত হয়,আর কিছু না।
৩৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:১৯
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: স্যাচুরেটেড
৩৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:২০
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: স্যাচুরেটেড জীবনটা এভাবে একেঁছেন? চমৎকার লাগলো।
ভালো লাগলো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:০৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
এতো সুন্দর করে নিজের অনুভূতিগুলোকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারিনা । ব্যর্থতা।
যথারীতি দারুণ ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৪৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: শিপন ভাই,অনুভূতি সবাই একভাবে ছড়ায় না,কেউ কিছু না পেয়ে আমার মত আবোলতাবোল লেখে,কেউ আপনার মত গল্প লিখে বা অনেক অনেক না-পড়া কবিতা পড়ায়,কেউ কঠিন সুরে বাঁশ পিটিয়ে বুঝায়,ব্লগের তো এইটাই মজা
৪০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
তাত্ত্বিক বলেছেন:
চমৎকার ফারহান।
আপনার স্বভাবজাত রসায়নের মধ্যে আমি স্বেচ্ছায় দ্রবীভুত হয়ে অপার আনন্দিত হলাম।
ধন্যবাদ জানালাম।
অনেকদিন পর এলাম।
ভাল আছেন তো ?
২৬ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০২
ফারহান দাউদ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখে আমিও আনন্দিত। আমি বেঁচে আছি,আপনি ভাল তো?
৪১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:০০
মুনিয়া বলেছেন: I hate Chemistry!!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: দোষ দেয়া যায়না,আমিও করতাম,ম্যালা জ্বালাইসে।
৪২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৫৪
তানজু রাহমান বলেছেন: ডীপ!
অর্গানিকের চাইতে ইনঅর্গানিক ভালো তবে কেমিস্ট্রি বেশি ভালো লাগে না। কিছুই ভালো লাগে না।
২৮ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:০৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: এইটাই হইলো ফাঁকিবাজির মূলমন্ত্র,কিছুই ভাল লাগে না।
৪৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:০৫
কৃষক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো,
তবে সুপার স্যাচুরেটেড এই শহরে ধুলোঢাকা চাঁদটা, পানসে জোছনাটা এখনো যে ভাল লাগে!
২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩০
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনি তাহলে এখনো চন্দ্রাহত হন,ভাগ্যবান বলতে হবে।
৪৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:২৪
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: এ ছেলেটা এত ভালো কেমন করে যে লেখে!
পড়ছি আর হেসে খুন হচ্ছি।
মৌচাক এর ভয়াবহ জ্যাম পার হয়ে আমাকে মাঝে মাঝে যেতে হয়, তাই অবস্থা সহজেই অনুমেয়।
২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩১
ফারহান দাউদ বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় সবকিছু ধুলো করে দিতে,এত মানুষ,কোথায় যাবে সবাই,দিনে দিনে তো আরো আসছেই। আপনার পিচ্চিটা কেমন আছে?
৪৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:২৩
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আমার পিচ্চি মহাসুখে আছে।
পড়াশোনা নামক দানবের কবলে এখনো পড়ে নাই তো, সারাক্ষন টই টই।
৪৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৩:৩৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: যতদিন পিচ্চি থাকে ততদিনই আনন্দ,এরপরে খালি যন্ত্রণা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ২:৪৫
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভাবছিলাম ঘুমাতে যাবো এখন।
কিন্তু তখনই্ এই লেখা।
লেখাটা পড়েই ঘুমাতে যাই।