![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাঁঝবাতি
এ তিন দিন ভাড়ার টাকাই যোগাড় করতে পারছেনা সুমন। রিক্সার সিটে বসে ভাবছে-জেলে থাকলে অন্ততঃ এ লকডাউনের সময় পেট বাঁচত। শহরের রাস্তায় লোকজন নেই বললেই চলে।রিক্সায় কে ঊঠবে! এক তারিখের লকডাউনে সবকিছুই বন্ধ।ঔষধ ও টুকটাক মুদি বাজার করতে যে দু’চার জন বের হয়,সে পেসেঞ্জারের থেকে রিক্সার সংখ্যা বেশি।কী করে রিক্সার ভাড়া যোগাবে আর নিজে খাবে।গতবছরের ১৭ মার্চের লকডাউনে কিছু সাহায্য পাওয়া গিয়েছিলো।অর্থ সাহায্যও দিয়েছিলো সরকার।যদিও তা সে পায়নি।সে অর্থ নেতাদের কাছের লোকজনই পেয়েছে।কী করে পেট চালাবে!তাই সে একবার মাস্ক ছাড়া পুলিশের কাছাকাছি গিয়ে দাঁড়ায় কিন্তু গ্রেপ্তার করেনা।আবার পুলিশের গাড়ি দেখলে সেখানে গিয়ে দাঁড়ায় মাস্ক খুলে পকেটে রেখে যদি ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব গ্রেপ্তার করে।না কোনকিছুতে পুলিশ বা ম্যাজিস্ট্রেট তাকে গ্রেপ্তার করছেনা।তার ভাগ্য খারাপ।টিভিতে দেখে কত লোককে জেল দিচ্ছে ,জরিমানা করছে।কিন্তু তার সে ভাগ্য নেই মনে হয়।তাঁদের তাকে আইন অমান্যকারী মনে হচ্ছেনা।এ শহরে মেহমানখানা বা বিদ্যানন্দ নেই যে তাঁকে বিনে পয়সায় খাওয়াবে।
বিদ্রঃ ছবিটি অনলাইন থেকে নেয়া।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮
দেব জ্যোতি কুন্ডু বলেছেন: উন্নত হতে গেলে সমস্ত জনগণকে সাথে নিয়ে চলতে হবে
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সরকার তারেই টাকা দেয়,যার টাকা আছে। তারেই খাবার দেয় যার খাবার আছে।