নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্বআছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। আমার সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ কুয়াশা।
এই যান্ত্রিক শহরের
একটা গল্পো বলার আছে ;
এখানে দুপুর এলে সাত পুরুষের
জল ধোয়া রোদ নামে,
এখানে ফুটপাতগুলোর অগনিত মানুষের
লাথি গুড়ি সয়ে যাবার ইতিহাস আছে।
মানুষ অটোমেটিক হয়ে যায় এখানে পা রাখলেই
দু পা ফেললেই গনগনে শহর ব্যস্ত মুখর;
হরোন, হুইসেল,ট্রাফিক সিগন্যাল,
স্বপ্ন মুদ্রার মতোই পরিচিত ব্যপার স্যপার ;
মানুষ নাচে,মানুষকে নাচায়
টাকা ওড়ে,টাকা কুড়োয়
বৃত্তের বাইরে ওড়াউড়ি হাতুরির শব্দ
মেশিনারীজ মানুষগুলোর শ্রমিক হাত, পা
অদ্ভুদ কালো কালো ,
সবখানেই পরিচিত পাকা গলিপথ -
যান্ত্রিকতার জ্যামে কিছু সময় ক্লান্তি কাটে পথিকের;
সোনা পোড়ার গন্ধ গালা পট্রিতে গেলেই,
জিরো পয়েন্টে গতিহীন নির্মল হাওয়ার পালক।
এই যান্ত্রিক শহরের
বনলতা সেনের মত রূপবতী হওয়ার
একটা গল্পো আছে ;
রাত্রীতে মানুষ ঘুমিয়ে গেলে
শ্রাবস্তির শহর বেরিয় পড়ে আনাচে কানাচে,
ডিম লাইট,সোডিয়াম লাইট আর মার্কারি লাইটে
শহরেরা খুলে ফেলে আঁধোয়া ঘুঙুর ;
বনলতা! সেতো একটাই রূপবতীর কাব্য!
এখানে রাত্রী নামলে অজস্র শহর
বনলতার মতোই ফর্সা হয়ে ওঠে আলোক সজ্জায়
রূপকথার শহরেরা বড্ড একলা পড়ে থাকে-
গোলচত্ত্বরে পাশে, ডাষ্টবিনের পাশে;
অনেক ব্যস্ততা ছেড়ে,যান্ত্রিত শব্দদূষণ ছেড়ে
নিরবতার সীমানায় স্রেফ শান্ত এক শহর!
লেখাঃ ২৪/১/১৫ইং
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫২
দ্বীপ ১৭৯২ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জীবনানন্দের বনলতা ?
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
দ্বীপ ১৭৯২ বলেছেন: ধন্যবাদ দুজনকেই
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
আজমান আন্দালিব বলেছেন: যান্ত্রিক শহরের চিত্র ভালোই এঁকেছেন।