নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা ও অন্ধপাখি

দেলোয়ার হোসেন মন্জু

আমার সব কথা আমার রচনা...

দেলোয়ার হোসেন মন্জু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নীলকাব্যের বয়াত

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৮

দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু



উৎসর্গ:

জিননূরিন নাহার রাজা

রাজবদন হায়! কোন জলে ভেসে যায় লক্ষণসিঁড়ি নদী।

---------------------------------------------------------------------------



ওহী



মাইলের পর মাইল প্রস্ফুটিত পারাবাস্তব জ্বর

দেবীঘরে ধীমান থাকি ওহীগ্রস্হ পয়গম্বর।







প্রার্থনা



দূরতম রয় পাতালের জল। আর হবে না পরিন্দা শিকার জহুরার বনে।

প্রমাণ-আবাসে আমার লগ ছাড়িয়া দেও।



কেহ কেহ বয়াত রাখে চন্দ্রছড়ির মোকামে। ব্রজবালা রচিয়া যায় বক্ষভরা মাজারের সনেট। আজও মূর্খ রয়ে যাই, বায়ুজন্মে ক্ষয় করি সোনার তনাই।



আমারে ভিখ দেও, আমার লগ ছাড়িয়া দেও।







নিবেদন



প্রাণের বিষ্টায় আমি তো নষ্ট চারা

আমারে একবার কবি কও মাই।



পাখির পেটে মানবের শাবক শুয়ে আছি

মৃত্যুর অবিধা খুঁজে আমি না আল্লার কাছে যাই

ও মাই, আমারে একবার পুত কও।



একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া

বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ

আমারে একবার কবি কও মাই।







ছায়াসঙ্গী



আর আমারে দেখিয়ো না মানুষের মতো

মানুষ দূরে যায়...



সখির সংসারে

আমারে দিয়ে আর তো হবে না বৃক্ষের বুনন

এমন গরমের দিনে

না-হয় তুমি রুয়ে দিয়ো কিছু কিছু চুলের চারা।



নীলজলে আর তো দেখি না জ্যোৎস্নার মাছ

সোনাদিনে পড়ে থাকে ফুলের কায়া।







নির্বাণ



পূর্ণিমার চাঁদ তোমারে দেখে

আমি তো দেখি না

পনের বছর এতেকাফে আছি

আমি আর মসজিদের পুদিনা পাতা।



পাখিরা পান করে ফুলের শুদ্ধতা

আমি তো ঈশ্বর আমার

আমারে তুমি প্রথম বলেছ প্রার্থনার কথা।







ছায়ার অক্ষর



সারারাত উঠানভরা ক্রিমিপাল

হে সূর্য, অসীম অক্ষর ঢেলে দাও বাতাসের জালে

ছায়া ও স্রোতের তাড়ায় চন্দ্রশিকারী দূরতম যায়

সানুরাগে উষ্নচাঁদ

জানালাভরা রুহের বিস্তার।



সঙ্গী আলোর প্রকাশ্য বিরাণ----ও ছায়া, ইন্দ্রধনুজাল

ও মন সোয়ারে একবার পিঞ্জিরায় আও দেখি...







ঈশ্বর তোমার জন্মাবধি



চোখের দাগ লেগে আছে

হায়! চোখের দাগ লেগে আছে

কেউ কোনোদিন পুস্প হল না

কেউ কোনোদিন পুস্প হল না!



তুমি আসিয়ো নির্জনকালে

ত্রিকাল রচনা করি নিমের অক্ষরে।



ঈশ্বর তোমার জন্মাবধি

জবাফুল কেন মানুষ হল না



জবাফুল কেন মানুষ হল না!







মঙ্গলম



জল মঙ্গলম

সখি জন্মভর জেগে রই তোমার সিথানে

চক্ষুদ্বয়ে ঘুমিয়েছো বায়ু মঙ্গলম আমার

প্রাণ মঙ্গলম আমার

প্রাণ বন্ধু মঙ্গলম।



জ্বর আর যৌবন ভাসিয়েছি

বংশনদীতীরে...

সখি হে, কোথায় দাঁড়াব বল

দাঁড়িয়েছি তোমার চরণে

দেহক্লান্ত গাছের ছায়া





সান্দ্রকথা



সারারাত সান্দ্রকথা

খিড়কিভরা চন্দ্রের পতন

বহুদিন আল্লা মানি না

সারাবেলা তোমারে মানি।



একেশ্বর ভিড়ে গুটিয়েছি ফণা

নীলজলে ধুয়ে নিয়ো হাত

শুনিয়ো পাথার, পলিভরা নদীর নালিশ।







প্রচ্ছায়া

ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল

প্রকান্ডকালে ছায়ার গুঁড়ি কেটে যায়

পাখির পরাণ এই মৃত্যু--- কমলা কমলা



চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে

আর আমি নাই

রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি, মায়া হয়ো...







মৃত্যুভরা বয়ান



দিয়ে যাই ঝিঙেগাছ, হলুদ কথা

ধুলাভূমে জন্ম তাই

ভূমিভরা মানুষের

আর কোনো মাতৃভূমি নাই।







গাছের পর্দা



আজ বুকে দুখ লাগে

মালদই আমের সুরুজ পড়ে আছে নদে

তোমারে তুলারাশি লাগে।



একা একা সব নদী মাটির নাওয়ে ঘুমিয়েছে

প্রেমিকা ফেরেশতারা উড়ে যায় আলোর বাতাসে

আমি না মনুষ!

আল্লার আগুনে ছাই হয় নূরের পাহাড়

আমার খালি খালি-খালি লাগে

আজ বুকে দুখ লাগে।





০২.



স্তনভরা নিধুয়া পাথারে আজ বুকে দুখ লাগে

আর আঙুরের কাচ ভাঙিবো না।



বেভুলে সরিয়ো না বাকলের স্নিগ্ধ জীবন

ডাবগাছে পাখির পরাণ শুয়ে আছে।

রাত জেগে জেগে রওজা শরীফে চিরদিন ঘুমায় রক্তের জবা

ফুলের কবরে আর কেউ পর্দা দিয়ো না।







প্রচ্ছায়া



ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল

প্রকান্ডকালে ছায়ার গুড়ি কেটে যায়

পাখির পরাণ এই মৃত্যু কমলা, কমলা।



চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে

আর আমি নাই

রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি মায়া হয়ো, মায়া হয়ো।







চরাচর



কতো কতো রাখাল এল জ্যোৎস্না চরাতে

আমি-তো রাত জেগে রই

তোমাদের খোয়াজ খিজির।

ফলবন ভেঙ্গে মৃত্যু হেঁটে যায় শুভ্র পাহাড়ে

এখনও তো আমি জলের রাখালি করি।



আন্ধারী রাতে ঝড়ের তান্ডব হয়েছিল

অকাতরে খাবলে গেছে বৃক্ষের গুঁড়ি।

হায়! চড়ুই পাখি

রুমার নিচে আগলে রাখ হরপ্পা নগরী।











(নীলকাব্যের বয়াত থেকে কয়েকটি)

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:০৫

ফকির ইলিয়াস বলেছেন: ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল
প্রকান্ডকালে ছায়ার গুঁড়ি কেটে যায়
পাখির পরাণ এই মৃত্যু--- কমলা কমলা

চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে
আর আমি নাই
রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি, মায়া হয়ো..


ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি, মায়া হয়ো..

কবিতা এভাবেই বাড়ে , ছায়া রেখে যায়

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:২৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:১০

মিলটনরহমান বলেছেন: জ্বর আর যৌবন ভাসিয়েছি
বংশনদীতীরে...
সখি হে, কোথায় দাঁড়াব বল
দাঁড়িয়েছি তোমার চরণে
দেহক্লান্ত গাছের ছায়া
----------------------------------------------------------------
স্বয়ম্ভুকথা-পরাকথা এক পথের বহুদা-বিস্তৃত অথচ হাত-পা গুজে নিজের ভিতরে সেঁধিয়ে যাবার কথা।
--------------------------------------------------------------------------
কবি সবগুলো কবিতা পাঠোত্তর আলোচনার ইচ্ছে রাখি।
---------------------------------------------------------------------
একটু ভেবে নিতে চাই

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:২৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:










কবিতায় থাকুন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৫

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ফুলের কবরে আর কেউ পর্দা দিয়ো না।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪২

লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল
প্রকান্ডকালে ছায়ার গুড়ি কেটে যায়
পাখির পরাণ এই মৃত্যু কমলা, কমলা।

চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে
আর আমি নাই
রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি মায়া হয়ো, মায়া হয়ো।
................................................................................


রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি মায়া হয়ো, মায়া হয়ো

মঙ্গলে থাকুন

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:২৮

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।









কবিতায় থাকুন।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:২০

অদৃশ্য বলেছেন: প্রিয় কবি..............................সবগুলো কবিতা একবার করে পাঠ করলাম...........ধীরেধীরে।

সত্যকথা বলতে কি.........প্রত্যেকটি কবিতায় কোথাও না কোথাও গিয়ে হারিয়ে গেছি..............হারিয়ে ফেলেছি নিজেকে।

আবারও মুগ্ধ হলাম................ধ্যানের ছায়ায়। যার ভেতরটা শূন্যতায় পূর্ণ তার কাছ থেকেই এই কবিতা পাওয়া যায়.........পাওয়া যাবে.....।

আমি বিশ্লেষক নই................

আমার ভাব ভালোলাগে...............শূন্যতা ভালোলাগে........... শূন্যতার গভীরতা ভালোলাগে...........................


''কতো কতো রাখাল এলো জ্যোৎস্না চরাতে''
''আমি-তো রাত জেগে রই''......................


আমি না জ্যোৎস্নার রাখাল না জলের রাখাল...............তবুও রাত জেগে রই....................... !



আপনার এই কবিতাগুলো অনেকবার পাঠ করতে হবে.................।



সবসময় ভালো থাকুন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।








শূন্যস্হানে থাকুন।
ভাল থাকুন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৬

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: সঙ্গী আলোর প্রকাশ্য বিরাণ----ও ছায়া, ইন্দ্রধনুজাল
ও মন সোয়ারে একবার পিঞ্জিরায় আও দেখি...


৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১১

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন:

একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া
বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ
আমারে একবার কবি কও মাই।


একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া
বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ
আমারে একবার কবি কও মাই।


--------------------------------------

আমারে একবার কবি কও মাই



--------------------------------------





আমার মা বললেই আমি কবি


---------------------------------------



মাইলের পর মাইল প্রস্ফুটিত পারাবাস্তব জ্বর
দেবীঘরে ধীমান থাকি ওহীগ্রস্হ পয়গম্বর।


---------------------------------------------------


দেবীঘরে ধীমান থাকি ওহীগ্রস্হ পয়গম্বর।


---------------------------------------------------

আমার মা বললেই আমি নবী


--------------------------------------------------




আমার মা বললেই আমি কবি
আমার মা বললেই আমি নবী


----------------------------------------------------











শূন্যতা বিস্তারিত নক্ষত্র হোক

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩৪

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:
আমারে একবার কবি কও মাই








কবিতায় থাকুন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৫

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ভাল থাকুন।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪২

রশীদ খাঁন বলেছেন: অসাধারণ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪০

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৮

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ভাল থাকুন।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৫৪

নম্রতা বলেছেন: কবি ...আপনার কবিতা পড়ে বিবাগী হয়ে গেছি
আমার দেশ নাই , ভাষা নাই , ও আমার চক্ষু নাই!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: এমন উচ্ছ্বাস সকলের মধ্যে থাকে না, আপনার আছে।







কবিতায় থাকুন।

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:১০

আসমা বানু বলেছেন: সবগুলো লেখা মন পাগল করার fantastic

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১২

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।




সবসময় ভালো থাকুন।

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩০

লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: আল্লার আগুনে ছাই হয় নূরের পাহাড়
আমার খালি খালি-খালি লাগে
আজ বুকে দুখ লাগে।

.........................................................
একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া
বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ
আমারে একবার কবি কও মাই।

............................................................
অসাধারণ!!!!!!!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৩

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মাইলের পর মাইল প্রস্ফুটিত পারাবাস্তব জ্বর
দেবীঘরে ধীমান থাকি ওহীগ্রস্হ পয়গম্বর।


ভালো থাকুন।

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২৪

তনুশ্রীপাল বলেছেন: মাইলের পর মাইল প্রস্ফুটিত পারাবাস্তব জ্বর
দেবীঘরে ধীমান থাকি ওহীগ্রস্হ পয়গম্বর।






হায়! চড়ুই পাখি
রুমার নিচে আগলে রাখ হরপ্পা নগরী।


০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২২

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ।









ভাল থাকুন।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২২

আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: নিবেদন

প্রাণের বিষ্টায় আমি তো নষ্ট চারা
আমারে একবার কবি কও মাই।

পাখির পেটে মানবের শাবক শুয়ে আছি
মৃত্যুর অবিধা খুঁজে আমি না আল্লার কাছে যাই
ও মাই, আমারে একবার পুত কও।

একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া
বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ
আমারে একবার কবি কও মাই।
-----------------------

আমারে একবার কবি কও
আমারে একবার কবি কও
----------------------------
আমি বললাম, হে কবি

----------------------------
ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল
প্রকান্ডকালে ছায়ার গুঁড়ি কেটে যায়
পাখির পরাণ এই মৃত্যু--- কমলা কমলা

চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে
আর আমি নাই
রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি, মায়া হয়ো..

----------------
মায়া জন্মে জলের বয়ানে

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:২৪

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।





কবিতায় থাকুন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ভাল থাকুন।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২২

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: একদিন দিয়ো পুরাতন ছায়া
বাদামি বিচির বয়স, হে বটগাছ
আমারে একবার কবি কও মাই।







মুগ্ধ পাঠক আমি। আরেকবার পাঠের ইচ্ছা পোষণ করছি।
শুভকামনা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:২৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল
প্রকান্ডকালে ছায়ার গুড়ি কেটে যায়
পাখির পরাণ এই মৃত্যু কমলা, কমলা।







কবিতায় থাকুন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৩১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মঙ্গলার্থে...

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৩৪

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: সবে মাত্র চেনা, মাড়িয়ে
মুছে দেয় প্রকান্ড ছায়া।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৪২

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:
প্রকান্ড ছায়া।






প্রকান্ড ছায়া।



১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৩৫

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:

সবে মাত্র চেনা, মাড়িয়ে
মুছে দেয় প্রকান্ড ছায়া।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৪১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: একেশ্বর ভিড়ে গুটিয়েছি ফণা
নীলজলে ধুয়ে নিয়ো হাত
শুনিয়ো পাথার, পলিভরা নদীর নালিশ।


১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৫০

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:



অনেক পথা বাকী
শুধু চেয়ে নিও এক
কলস জল

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৫৩

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: বাহ





বাহ!!!




২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৩৪

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মঙ্গলার্থে...

১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:০০

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:


এ নহে শেষ
অর্ধেক ফালি চাঁদ
এসো জলকেলী

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:১৩

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: হায়! আমার যে এত কবিত্ব নেই...





হে সূর্য, অসীম অক্ষর ঢেলে দাও বাতাসের জালে
ছায়া ও স্রোতের তাড়ায় চন্দ্রশিকারী দূরতম যায়
সানুরাগে উষ্নচাঁদ
জানালাভরা রুহের বিস্তার।

১৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:২৮

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:


আমি হেরিলাম, হেরিলাম
কৃষ্ণপক্ষের ছায়াতলে হেলিয়া আছ চন্দ্রশিকারী

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৩১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: তুমি আসিয়ো নির্জনকালে
ত্রিকাল রচনা করি নিমের অক্ষরে।

ঈশ্বর তোমার জন্মাবধি
জবাফুল কেন মানুষ হল না

জবাফুল কেন মানুষ হল না!
-----------------------------------------------------------------



১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪২

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:



জবাফুল কেন মানুষ হল না!
জবাফুল কেন মানুষ হল না!



হার মানলাম কবিত্বের কাছে

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪৬

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: হার তো আমারই হলো। পরাজিত হতে যে আনন্দ আছে।


কবিতায় থাকুন।

১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৫১

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন:
যেতে হবে দূর, নাহি লয় সাজ
আসিয়া করিব পঠন
পেতে হয় মিনতি এবার

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৩:৫৮

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:








ধন্যবাদ আপনাকে।

২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫২

নিশাচর পাখি বলেছেন: পাঠ করছি....

ধীর পাঠক, সময় লাগবে...

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:০১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ধীর বিষয়টি আমারও ভাললাগে।





ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১

আন্দালীব বলেছেন: মন্জু ভাই, আপনার লেখনীতে প্রবল এক সম্মোহনের বিষয় আছে। এই চিহ্ন আপনার প্রায় সমস্ত গ্রন্থেই উপস্থিত। নীলকাব্যে কিভাবে তার ব্যতিক্রম হবে!

আপনাকে আমি একজন কবি হিসেবে চিনি।
কিম্বা ধরেন একটা লিটল-ম্যাগ এর সম্পাদক হিসেবে সনাক্ত করতে পারি। বা ধরেন গল্পকার হিসেবেও আপনার বেশকিছু লেখাগুলো আমি পড়েছি কিম্বা অন্যকোন গদ্য-রচয়িতা হিসেবেও....

আপনি যখন "ধীস্বর" এর মতো ছোটকাগজ করলেন সেটাও আমার যথেষ্টই ভালো লেগেছিলো। কিম্বা ধরেন আরেকটা ছোটকাগজ আছে। দ্র... নামে যাইহোক।

ব্যপার হলো- আমি দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু-র লেখালিখিগুলো চিহ্নিত করতে পারি! হয়তো আমি আপনাকে গভীরভাবে পাঠ করবার চেষ্টা করি বলে। বা আপনার প্রকৃতই একটি সিগনেচার ল্যাঙ্গুয়েজ তৈরী হয়েছে যেটা খুব বেশী জন কবি করতে সমর্থ হননা। আমি দাবি করছিনা আপনাকে আমি গভীরভাবে পাঠ করতে সক্ষম, কিন্তু গভীরভাবে পাঠ করবার একটা চেষ্টা আমার আছে। ধরেন গিয়ে, একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে একজন অসাধারণ কবিকে পাঠ করবার চেষ্টা আরকি।

আমি আপনার লেখালিখির বাঁকমোচড়গুলো দিয়ে আপনাকে সনাক্ত করতে পারি যেন। সেটা আপনি 'দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু' নামেই লেখেন বা 'মঞ্জু মিস্ত্রাল' নামেই লেখেন কিম্বা ধরেন গে...
এহেম-এহেম.....
যাইহোক।

মঞ্জু ভাই, আপনার সাথে যেকোন প্রকারে ভাব-বিনিময়ে ভালো লাগছে। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা নিরন্তর...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৪৯

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: আপনার মন্তব্য পাঠ করে অনেক স্মৃতিকাতর হলাম। সেই ১৯৮৬/৮৭
সালের দিকে জীবনে প্রথম ছোট কাগজ প্রকাশ করি। প্রচ্ছদের জন্য কাঠের ব্লগ তৈরি করতে আমার বাড়ি থেকে মশ্চিমে পঁচিশ মাইল আর মুদ্রনের জন্য পূর্বদিকে আরও আঠারো মাইল যেতে হত। পরিণত বয়সে আর কোনো কাগজ করা হয়নি। ধীস্বর বের করি বন্ধুদের প্ররোচনায়। কিন্তু আমি তো সম্পাদক হতে চাই না, প্রথাসিদ্ধ নিয়মে সম্পাদকের নাম প্রয়োজন। এক মধ্যরাতে মনে পড়ল কবি মিস্ত্রালের কথা। আমার জানা মতে পৃথিবীতে মিস্ত্রাল আছেন দু'জন; ম এর সঙ্গে ম এর বন্ধন ঘটিয়ে তৃতীয় মিস্ত্রাল এর জন্ম দেয়া বেশ ভালই লাগল। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ছদ্মনাম নিয়ে সমালোচনাও শুরু হল। যাদেরকে কবি বলে জানি, কুটিল সমালোচনায় তাঁদেরকেও মুখরিত দেখে গ্রন্হ প্রকাশ করি ''দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু অথবা মঞ্জু মিস্ত্রাল'' নামে। সবার মুখ বন্ধ হয়। ধীস্বর পরবর্তী সংখ্যা ''দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু'' নামেই সম্পাদনা করব। কিন্তু বিষয় হল, বন্ধুবর কিশওয়ার মারা যাবার পর ভাব ও ব্যবহারে আমি একজন কবির সন্ধানে ব্যাকুল হয়ে পড়ি। আমি যেন সবার মধ্যে কিশওয়ারকেই খুঁজি।কোথাও তো কিশওয়ার পাই না, কোথাও তো কবি পাই না! বিভিন্ন কারণে ধীস্বর প্রকাশের উপযোগিতাও তীব্রভাবে অনুভব করি; কারণ কিশওয়ার মারা যাবার পর তাঁর জন্মস্হান সিলেট থেকে অনেকে ছোট কাগজই প্রকাশ পেয়েছে, কিন্তু কোথাও কিশওয়ার বিষয়ে কাউকেই দু'লাইন বাক্যব্যায় করতে দেখিনি। অথচ আমি মনে করি, কিশওয়ার একজন্মে তিন থেকে চারটি কবিতা রচনা করেছেন। যারা জীবনের সঙ্গে প্রতারণা করেন, শিল্পের সঙ্গে তার আর প্রতারণার কিছুই থাকে না। কিশওয়ার সারাটা জীবন জীবনের সঙ্গেই তো প্রতারণা করেছেন।
...আর আমার লেখালেখি বিষয়ে যা বললেন তা-ও বেশ স্মৃতিজাগানিয়া। উচ্চবিদ্যালয় জীবনে প্রথম কবিতা লিখি 'গাছ'। আমার জননী বললেন, এই শিরোনাম দিয়ে কবিতা হবে না; গাছের বদলে লেখ 'বিটপ'। দীর্ঘদিন পর আজ মনে হয়, কবিতা লেখা সে-তো অনেক দূরের বিষয়; আজও একটি শিরোনাম লিখতে পারিনি।

কথা বলে অনেক ভাল লাগল। মঙ্গলে থাকুন।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:০৮

মিলটনরহমান বলেছেন: প্রচ্ছায়া

ডালের আকরে কলিজার পাতা ধরেছিল
প্রকান্ডকালে ছায়ার গুড়ি কেটে যায়
পাখির পরাণ এই মৃত্যু কমলা, কমলা।

চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে
আর আমি নাই
রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি মায়া হয়ো, মায়া হয়ো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩৯

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:





হে সূর্য, অসীম অক্ষর ঢেলে দাও বাতাসের জালে
ছায়া ও স্রোতের তাড়ায় চন্দ্রশিকারী দূরতম যায়
সানুরাগে উষ্নচাঁদ
জানালাভরা রুহের বিস্তার।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মঙ্গলার্থে...

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০০

তনুশ্রীপাল বলেছেন: কতো কতো রাখাল এল জ্যোৎস্না চরাতে
আমি-তো রাত জেগে রই
তোমাদের খোয়াজ খিজির।






আন্ধারী রাতে ঝড়ের তান্ডব হয়েছিল
অকাতরে খাবলে গেছে বৃক্ষের গুঁড়ি।
হায়! চড়ুই পাখি
রুমার নিচে আগলে রাখ হরপ্পা নগরী।





১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪১

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:





হায়! চড়ুই পাখি
রুমার নিচে আগলে রাখ হরপ্পা নগরী।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৩০

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মঙ্গলার্থে...

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৮

লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: চন্দ্রশালা খালি রয় পরমাঙ্ক পাপে
আর আমি নাই
রোদভরা ছায়ার সন্ত্রাস হে তুমি মায়া হয়ো, মায়া হয়ো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪২

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:








কতো কতো রাখাল এল জ্যোৎস্না চরাতে
আমি-তো রাত জেগে রই
তোমাদের খোয়াজ খিজির।

২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২৬

রশীদ খাঁন বলেছেন: প্রিয় কবি
সারাটা পড়ে আবার বলতে এলাম অসাধারণ।

অন্যান্য বইগুলো দেবার অনুরোধ.....................................................



তুমি আসিয়ো নির্জনকালে
ত্রিকাল রচনা করি নিমের অক্ষরে।

ঈশ্বর তোমার জন্মাবধি
জবাফুল কেন মানুষ হল না

জবাফুল কেন মানুষ হল না!



১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪৪

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ভাবছি।


হে সূর্য, অসীম অক্ষর ঢেলে দাও বাতাসের জালে







হে সূর্য, অসীম অক্ষর ঢেলে দাও বাতাসের জালে

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৪

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:



ভাল থাকুন।

২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৫:৪৫

পলাশমিঞা বলেছেন: হে কবি সুরুজ কেন জ্বলে নিষ্প্রাণ চাঁদকে উজ্জল করে,
নদীকে মিটা পানি দিয়ে সাগর কেন নোন হজম করে?


সালাম জানবেন?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৩০

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ...আপনার ভাবের কথাটি রেখে যেতে চাই অনুদ্ধারিত কোনো নক্ষত্রের কাছে।






ত্রিকাল রচনা করি নিমের অক্ষরে।





ভাল থাকুন।

২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৬:৪০

পলাশমিঞা বলেছেন:
নিম তিতা বাস্তব ভালো লাগে, তাই আমি মর্মব্যথা লুকিয়ে রাখি অন্তরে,
চিরসত্য জানার প্রত্যাশায় সাধনা করি আমি সত্যকে খুঁজি অমিত্রাক্ষরে।




কবি আপনি নাকি লন্ডন আছে? আমি Bethnall Green আছি।

শুভ কামনা জানবেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪৮

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: আমি বার্মিংহাম থেকে।






মঙ্গলার্থে...

২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪১

নুশেরা বলেছেন: চমৎকার ব্লগ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:


পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪৯

নম্রতা বলেছেন: কবি ...প্রণাম ..
নতুন কিছু কি চাইতে পারি ?

৩০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৫০

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন:

৩১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৫৯

নম্রতা বলেছেন: কবি নিরব কেন ? অপেক্ষায় থাকি !
তবে তাই হোক ! কবিতার জয় হোক!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:০৯

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: 'মৌলিক ময়ূর' কাব্যগ্রন্হ থেকে কিছু লেখা সংযোজন করার ইচ্ছে রাখি।
...তবে নদীতীরে বয়স বাড়ছে তো, সঙ্গে লজ্জাও! এত লেখা আপনাদের সামনে উপস্হাপন করতে সত্যিই লজ্জাবোধ করছি।






৩২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫২

অদৃশ্য বলেছেন:

প্রিয় কবি..........................আপনার

১. নীলকাব্যের বয়াত
২. ঈসাপাখি বেদনা ফোটে মরিয়মবনে
৩. মৌলিক ময়ূর

এখন আমার সংগ্রহে............আজ মেলায় পেয়েছি........শুদ্ধস্বর ষ্টলে।
ধীরেধীরে পাঠ করবো।


সবসময় ভালো থাকুন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:২৩

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
পুরনো বইগুলো মেলায় পাওয়া গেল শুনে বেশ বিষ্মিত হলাম।



ভাল থাকুন।

৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:০৭

অণু দাসগুপ্ত বলেছেন:

কবিকে প্রণাম


ভাল থাকুন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৬

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: মঙ্গলার্থে...

৩৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩২

শাহনাজ সুলতানা বলেছেন: পূর্ণিমার চাঁদ তোমারে দেখে
আমি তো দেখি না
পনের বছর এতেকাফে আছি
আমি আর মসজিদের পুদিনা পাতা।

পাখিরা পান করে ফুলের শুদ্ধতা
আমি তো ঈশ্বর আমার
আমারে তুমি প্রথম বলেছ প্রার্থনার কথা।


আপনার কবিতাগুলো ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৬:৪৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: পাখিরা পান করে ফুলের শুদ্ধতা

৩৫| ১৬ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: পাঠ করছি আবার..

২৭ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৬:৪৮

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩৬| ১৭ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:২১

আন্দালীব বলেছেন: অপরূপ কবিতাদের একসাথে পাওয়া সত্যিই দুষ্কর। কিন্তু সেরকম দূরহ বিষয়টিকে আপনি তো আপনার প্রতি গ্রন্থেই সফল করে তুলছেন। প্রকৃত পাঠকেরা জানবেন- এই বয়ানে সততই কোন অতিকথন নেই।

আজকাল চকিত মেঘের দিন, আপনার ময়ূর দ্রুতই পেখমিত হৌক। অবিরল শুভেচ্ছা।

২৭ শে জুন, ২০০৯ ভোর ৬:৪৭

দেলোয়ার হোসেন মন্জু বলেছেন: সোনাদিনে পড়ে থাকে ফুলের কায়া।

৩৭| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:৩৪

লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: চোখের দাগ লেগে আছে
হায়! চোখের দাগ লেগে আছে
কেউ কোনোদিন পুস্প হল না
কেউ কোনোদিন পুস্প হল না!

তুমি আসিয়ো নির্জনকালে
ত্রিকাল রচনা করি নিমের অক্ষরে।

ঈশ্বর তোমার জন্মাবধি
জবাফুল কেন মানুষ হল না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.