![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ড.মুহাম্মদ ইউনূস তার নোবেল বক্তৃতায় বলেছিলেন আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সম্মিলিত অঙ্গীকার থাকলে আমরা দারিদ্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে পারি । দারিদ্রমুক্ত বিশ্বে কেবল এক জায়গাতেই দারিদ্রকে দেখতে পাওয়া যাবে আর সেটা হল যাদুঘর। মহা মানব ইউনূস সাহেবের এই উক্তি আজ ক্রমেই সূর্যের ন্যায় সত্য হয়ে প্রতিদিন বাংলার আকাশে উদয় হচ্ছে । আমরা এই সত্যের সুফল পাওয়া শুরু করেছি। আর গ্রামীণ ব্যাংক ও তার সহযোগীরা তাদের অর্থনীতির বস্তা ভরা কাগজ কলমের হিসেবে দেশের দারিদ্রতাকে শূণ্যের কোটায় নামিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দাবী গ্রামীণ ব্যাংকের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে শতকরা ৭৫ ভাগ দরিদ্র মানুষ ক্ষুদ্রঋণের আওতায় আছে এবং এর ঋণগ্রহীতার শতকরা ৫৬ ভাগ দারিদ্র্যসীমার উপরে উঠে এসেছে।
সরকারি ও বেসরকারি পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় তথ্যটি মোটেই সঠিক নয়। সরকারের সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, ২০০৫ সালে হতদরিদ্রের পরিমাণ নয় কোটি ৩৮ লাখ। ২০০০ সালে ছিল নয় কোটি ১০ লাখ। পাঁচ বছরে বেড়েছে ২৮ লাখ। বেসরকারি হিসাবে এই বৃদ্ধি দুই কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
বিভিন্ন শাখার কার্যক্রমের তথ্য বিশ্লেষণে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্যের তালিকায় দেখা যায় মুনাফা অর্জনে সাফল্যের হার সবার উপরে এবং দারিদ্র্যসীমার উপরে ঋণগ্রহীতাদের নিয়ে আসার হার সবার নিচে। গ্রামীণ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, এর শতকরা ৮১ দশমিক ৪০ ভাগ শাখা মুনাফা অর্জন করেছে, শতকরা ৭৪ দশমিক ৩৭ ভাগ শাখা শতকরা একশ ভাগ ঋণ আদায় করেছে এবং ঋণগ্রহীতারা দারিদ্র্যসীমার উপর উঠে এসেছে এ রকম শাখার শতকরা হার দুই ভাগের কিছু বেশি। গ্রামীণ ব্যাংকের এই লাভের চিত্রে সুস্পষ্ট গ্রামীণ ব্যাংকের আপাতত দারিদ্র বিমোচন হয়েছে ।
এখন ইউনূস সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ব্যবসায় নেমেছেন। এই ব্যবসার অর্থকোন ভাবেই আথির্কভাবে লাভবানের জন্য নয়। তিনি বিশ্ব বিখ্যাত গুড়ো দুধ ডানোর সঙ্গে কোম্পানীর সঙ্গে দারিদ্রতার অভিশাপ থেকে সদ্যমুক্ত শিশুদের অপুষ্টির থেকে রক্ষায় শক্তি দই নিয়ে এসেছে।
জার্মানির জুতা নির্মাতা এডিডাসের সঙ্গে একটি যৌথ প্রকল্পের চিন্তাভাবনা করছেন। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে অতি স্বল্প মূল্যে বিশ্ব বিখ্যাত ব্রান্ডের জুতা পরার সুযোগ করে দেওয়ায় জন্য। খুশির খবর ইতোমধ্যে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষরও করেছেন।
ইউনূসের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দারিদ্রতাকে যাদুঘরে পাঠাতে ৮৫ থেকে ১০০% সুদে ঋণ নিতে হচ্ছে যাদের অপুষ্টি রুখতে শক্তি দই আর এডিডাস জুতা পড়ার জন্য কত শতাংশ হারে সুদ নিতে হবে তাই দেখার বিষয়?
গ্রামীণ ফোনের যোগাযোগ আর গ্রামীণ ব্যাংকে সুদ কার্যক্রমের পর এডিডাসের জুতা এবং শক্তি দইয়ে এই অঞ্চলের দরিদ্র মানুষের ভাগ্য কতটা পাল্টাবে তা নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকার কথা নয়। তবে দেখার বিষয় সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ব্যবসা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য কতটা ভয়ানক রূপে উপস্থাপিত হয়।
তবে এই কথা সত্য যে ইউনূস তার মেধা ও কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ নামক কার্যক্রমটিকে শোষকের জন্য নতুন শোষণের যন্ত্রটিকে উপস্থাপন করেছেন মহানুভবতার মোড়কে।
তথ্য সাপ্তাহিক বুধবার থেকে
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই বৃহৎ ১০টি এনজিও মোট এক লাখ ৩৬ হাজার ৭২৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ করেছে। জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ১৯৯০ সালের তুলনায় বর্তমানে বাংলাদেশে দারিদ্রে হার আট শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫০ শতাংশ। অথচ যে সময়ে এনজিও ছিল না তখন সরকারি কার্যক্রমের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে বার্ষিক দশমিক ৫০ শতাংশ হারে।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩
bangal manus বলেছেন: ড. মুহাম্মদ ইউনূসের,
যার সুদ খাওয়া নেশা এবং পেশা
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ইউনূসের জয় হোক
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: বৃহৎ ১০টি এনজিও নিয়ন্ত্রণ করছে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম : প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকার ক্ষুদ্রঋণের বাজার এই বাংলাদেশ। দেশের ১০টি প্রধান এনজিও নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ ক্ষুদ্রঋণের বাজার। ব্রাক্য : ২০০৯ সালে ব্র্যাক ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করেছে ৪৩ হাজার ৭০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
আশা ঋণ প্রদানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৪ হাজার ২৫১ কোটি টাকা।
প্রশিকা বর্তমান ঋণ বিতরণের পরিমাণ চার হাজার ৩২৫ কোটি, গ্রামীণ ব্যাংক ৪৩ হাজার ৭০ কোটি ৭৬ লাখ,
শক্তি ফাউন্ডেশন এক হাজার ৫৬৯ কোটি ৯৮ লাখ
টিএমএসএস তিন হাজার ৪৬৩ কোটি ২২ লাখ,
সোসাইটি ফর সোসাল সার্ভিসেস দুই হাজার ১০০ কোটি ৪২ লাখ
স্বনির্ভর বাংলাদেশ ক্ষুদ্রঋণের পরিমাণ ৮৮৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।
১৩ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: জয় ইউনু্স
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: ছবিগুলেঅ ই-উ-নুসে-র মতো
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: অপুষ্টিতে ভুগা ইউনুসরে শক্তি দই খাওয়াতে হইবে।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪০
চরমপত্র বলেছেন: ইনুচ ওয় যে কি বাষায় পকাশ করন যাইবো না।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ছোট কইরা একটা গালি দেন
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
amhabib বলেছেন: ড. মুহাম্মদ ইউনূসের,
যার সুদ খাওয়া নেশা এবং পেশা
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ইউনূস মহৎ কার্যসম্পাদন করিছে দরিদ্রতা দূর হইয়া গেলে বাঙ্গালীরা এখন এডিডাস পড়ব।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
িমবন বলেছেন: আমাদের অহংকার আমরা এমন বিশ্ববিখ্যাত সুদখোর পেয়েছি,যিনি সুদের টাকা দিয়ে নোবেল প্রাইজ কিনে আমাদের গৌরাবান্বিত করেছেন।
তিনার উপরে এমুন ক্ষেপচুন কেনেরে ভাই!!!!!!!!!!!!!!!!
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: আমি তো ক্ষেপি নাই। উনার সার্থক স্বপ্নের বলি হবার অপেক্ষায় আছি
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ইউনুস সাহেবের আর কত চাই!
গরিব দের জন্য সত্যি তার ভাল কিছু করা উচিত।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: উনি করছেন এডিডাস জুতা পড়ব আমরা গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের টাকায়
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
নীরব দর্শক বলেছেন: ড. ইউনুসের থিউরি ঠিকই আছে। হিসাব করে দেখেন এদেশের সবছেয়ে বেশী সম্পদশালীদের সে একজন। শুধু সেই নয় যারা ক্ষুদ্রঋণের ব্যবসা করে সবাই সম্পদশালী।
দারিদ্রতাকে জয় করেই তারা এ অবস্থানে এসেছে।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২০
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: শুধুই সম্পদশালী?
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
অক্টোপাস বলেছেন:
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৪
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: শুরুটা করতে হবে।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: বহুদিন ধরে এই আজাইরা লোকটার কথা শুনতাসি।আমিও আপনার সাথে এক মত।দারিদ্রমুক্ত করে দেশ কে উদ্ধার করসে জনাব।আজাইরা কোথাকার।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: উনি এখন জুতার ব্যবসায় নামছে এই জুতা নিয়া একটা পোস্টামু
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
সাইমুম বলেছেন: ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য তাড়ানো যায় না। তবে ব্যবসা করা যায়। কারণ দারিদ্র্য একটা বড় মাপের পণ্য।
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ব্যবসার জন্য অনেক বড় পণ্য । আর নোবেলের জন্য ইহা আদশ
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++
১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
সাইমুম বলেছেন: দারিদ্র্যকে অবশ্যই জাদুঘরে পাঠানো যায়। তবে ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি এটার জন্য যথেষ্ট নয়।
ফুটপাতে যে শিশুটি না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তে বাধ্য হয়, তার ক্ষুধার প্রকৃত কারণ খাদ্যের অভাব নয়, টাকার অভাব। সম্পদের বণ্টননীতি এটার জন্য দায়ী।
তারপরও পৃথিবীকে পাল্টানো সম্ভব। তার পূর্বে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। কিন্তু পুঁজিবাদ তা কি এমনিতেই হতে দেবে?
১২ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০১
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: প্রতিটি রাষ্ট্রেরই বাণিজ্যের সীমাবদ্ধতা নিধারণ করা দরকার।
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৫০
অরণ্য আশরাফ বলেছেন:
গ্রামীন চেকের কাপড় পরে খুব আরাম পেলাম
এবার গ্রামীনডাচ জুতা।
১৩ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: শুধুই আরাম
১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৮
শাওন ইমতিয়াজ বলেছেন: ++
১৩ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৪
সবুজ-ভাই বলেছেন: শেয়ার করা যাচ্ছিলনা বলে কপি পেস্ট করলাম
Click This Link
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৮
রাহিদুল সামান্না রকি বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
অ্যামাটার বলেছেন: ভাল লিখেছেন। আপনার ডাটাগুলো দেখলে ইউনুস সাহেব কিভাবে কি প্রতিক্রিয়া জানাতেন, তা দেখতে ইচ্ছা করছে।
জার্মানির জুতা নির্মাতা এডিডাসের সঙ্গে একটি যৌথ প্রকল্পের চিন্তাভাবনা করছেন। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে অতি স্বল্প মূল্যে বিশ্ব বিখ্যাত ব্রান্ডের জুতা পরার সুযোগ করে দেওয়ায় জন্য। খুশির খবর ইতোমধ্যে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষরও করেছেন।---এই নির্মম রসিকতা কেবল ইউনুসের মত সুবিধাবাদি ভন্ডকেই মানায়।