![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিমানটি নিখোঁজ হবার পর থেকে টিভির পর্দা থেকে চোখ নড়ে না।
কি হল ? কোথায় হারিয়ে গেল এই সুপার ইনফরমেশনের যুগে ? বিমানে অটোমেটিক অনেক ডিভাইস আছে যা পাইলটের অজান্তেই এক্টিভেট হয়ে যায় যদি না পাইলট নিজে অফ করে। হারিয়ে যাওয়া ? অসম্ভব।
বিবিসি/সিএনএন এর ব্যাখ্যা বাদ দিয়ে চলুন অন্য কিছু সম্ভাবনা নিয়ে ভাবি। (অবশ্যই নিজ দায়িত্বে)
১। বিমানের পাইলট আত্মহত্যা করেছে।সাথে নিয়েছে ২৩৮ জন কে।
হাসবেন না।Egypt Air Flight 990 (বোয়িং ৭৬৭-৩০০) ১৯৯৯ সালের ৩১ অক্টোবর তারিখে ২১৭ জন যাত্রীসহ আটলান্টিক মহাসাগরে ডুব দেয়। তদন্ত রিপোর্টে কো-পাইলটের অস্বাভাবিক আচরনকে দায়ী করা হয়েছে
২। এটা একটা ডাইভারশন। আমেরিকা / রাশিয়া কোথাও কিছু করছে। সকলের চোখ অন্যদিকে সরানোর এটা একটা পুরাতন উপায়।
৩। মিসাইল হিট। TWA 800, একটি Boeing 747-131 ১৭ জুলাই ১৯৯৬ সালে আটলান্টিক মহাসাগরে ভেংগে পড়ে। যার কারন হিসাবে
মিসাইল হিটকে দায়ী করা হয়।
৪। ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করে উড়োজাহাজকে পুরোপুরি গায়েব করে দেয়া যায়। আর হারিয়ে যাওয়া মালয়েশীয় এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজটিতে এই প্রযুক্তি নিয়ে সরাসরি কাজ করছে ‘ফ্রিস্কেল সেমিকন্ডাক্টর’ নামক উচ্চতর প্রযুক্তি বিষয়ক একটি কোম্পানির ২০জন কর্মকর্তা ওই উড়োজাহাজের যাত্রী ছিলেন।
ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার প্রযুক্তি মূলত রাডারের কার্যক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে বিমানকে রাডার বা যেকোন ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থেকে আড়ালে রাখে।এমনকি এ প্রযুক্তির মাধ্যমে উড়ন্ত বিমানকে মানবচক্ষুর আড়ালও করে ফেলা যায়। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ইসরায়েলি বিমান বাহিনী এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। ফলে অদৃশ্য অবস্থায় বিমান চালিয়ে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করার ক্ষমতা রাখে ইসরায়েল।অস্টিনভিত্তিক ফ্রিস্কেল সেমিকন্ডাক্টর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌ ও বিমান বাহিনীতে ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার প্রযুক্তি সক্ষম করে তোলার প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ২০ ফ্রিস্কেল কর্মকর্তাই এই প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ বলে জানা গেছে।(সুত্র : ঢাকাটাইমস২৪)
৫। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ : বড় কিছু করার আগে ড্রাই-রান।
৬। অনন্ত জলিলের নেক্সট ফিলিম " কোথায় তুমি ?
এবার আপনারা বলুন।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২৪
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: হাসান ভাই,
হটাৎ বিষ্ফোরনই মুল কারন আমার মনে হয়। চোরাই পাসপোর্টে দুজনকে সন্ত্রাসি বলা ঠিক হবে না। সিআইএ চীফ তা অলরেডী ক্লিয়ার করেছেন।
ককপিট খুব সুরক্ষিত থাকে। তাই এ ধরনের কোন এটেম্পট হবার সময়ই পাইলট ট্রান্সপন্ডার (৭৫০০) অন করতেন। সেটাও হয়নি।
ব্ল্যাকবক্সই সব সমাধান দেবে
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ঐ বিশ কর্মকর্তা আমেরিকান । তাহলে আমেরিকা বিরোধী শিবির এই প্রকল্পে নাড়াচাড়া করেছে। ১৯ জন চীনা শীর্ষ শিল্পী / আঁকিয়ে ছিলেন যারা চীনের সম্পদ বলে বিবেচিত হন । উইঘুর মুসলিমরা এককভাবে না হলেও দলিওভাবে যুক্ত ছিল !
দুই ইরানিকে খুজে পেতে নিছক সময় খেপন করা হচ্ছিল । আশ্চর্য যে তাদের পেয়েই তারা সন্ত্রাসী নয় এমন খবর পশ্চিমা মাধ্যম প্রচার করছে ।
আমেরিকার কয়েকশত স্যাটেলাইট চালু থাকে বিশ্বময় । তারাও কোন বার্তা দেয়নি । আর মালয়রা প্রথমেই ব্যারথ ।
পাওয়া গেছে এই খবরটি দিয়েই সব চুপ। মনে হয় দৃশ্যমান আলামত সরিয়ে তারপর সংশ্লিষ্ট দেশকে নেওয়া হবে এবং শেষে মিডিয়া ।
আপনার জ্ঞ্যান কে বিশ্বাস করি আমি ।
দেখা যাক কি নাটক অপেক্ষা করছে আগামিতে ।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২৭
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার কমেন্ট পড়ে।
নোতুন চিন্তার খোরাক পেলাম
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: সি আই এ প্রধান সীমিত আকারে মুখ খুলেছেন সম্ভাব্য দাবি নিয়ে যা টেররইজম কে ইঙ্গিত করছেন । তারা আরও ভেরিফাই করে মানে এই বিষয়টি হিমাগারে যাওয়ার প্রস্তুতি অথবা একটি দলকে দোষী সাব্যস্ত করবে ।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
কাজী কিংশুক হোসাইন বলেছেন: আমেরিকা জানে না এটা ভাবা যায় না!!!!
৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
কাজী কিংশুক হোসাইন বলেছেন: আমেরিকা জানে না এটা ভাবা যায় না!!!!
৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০১
রাতুল রেজা বলেছেন: আমি মন খুলে বিশ্বাস করি যে প্লেনটা কোথায় আছে কিভাবে আছে তা মালয়শীয়া ত বটেই আমেরিকা চীন ও ভালভাবেই জানে। মিডিয়া তে যা বলা হচ্ছে যে খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা বা আলামত পাওয়া গেছে তা মাত্র আই ওয়াশ। বোইং এর মত একটা আধুনিক বিমান আকাশে উড়ে হাওয়া হয়ে যাবে আর কোনো রাডার বা স্যাটেলাইটে তার তথ্য থাকবেনা এই যুগে এটা প্রায় অসম্ভব। এটা অনেক বড় একটা আন্তর্জাতিক স্বরযন্ত্র হয়েছে। ওই বিমানে বলা হচ্ছে ২০ জন প্রকৌশলী ছিলেন এরা একটা গোপনীয় জিনিস নিয়ে কাজ করছিল। এদের সরাতে বিরোধী পক্ষের যে কেউই চাইবে। সবশেষে এটাকে টেররিজম বলেই আখ্যা দেয়া হবে কারন কিছু দিয়ে ঢাকতে তো হবে। কিন্তু এর পেছনের রহস্য হয়তো কেউ ই জানবেনা কোনোদিন।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: সিএন এন এ দেখলাম বিমানটি ৪০ মিনিট ফ্লাই করার পর দিক পরিবর্তন করে আবার মালয়েশিয়ার দিকে প্রায় ৯০ মিনিট ফ্লাই করে যা বিমান বাহিনী'র রাডারে ধরা পড়ে। এর মানে বিমানটি পাইলটের ফুল কন্ট্রোলে ছিল। তাহলে তারা সব যোগাযোগ বন্ধ করলো কেন ?
রাডারের এই তথ্য মালয়শিয়া কারও সাথে শেয়ার করতে চাইছে না বা করতে দেয়া হচ্ছে না।
এতো সত্যিই এক্স-ফাইল।
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: বিমানের টুকরা নাকি মালাক্কা প্রনালিতে পাইছে।
৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
হেডস্যার বলেছেন:
আমি ও রাতুল রেজার সাথে একমত।
যদি ব্যাপারটা সত্যিই রহস্যময়।
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: একমত যে এটা একটা নিরেট এক্সিডেন্ট নয়।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: প্রায় আড়াইশ যাত্রী নিয়ে বোয়িংয়ের মত এতবড় একটা বিমান অদৃশ্য হয়ে গেল, আবার আমেরিকা সেটা জানে না...কেমনে সম্ভব!?!?!
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
ভাইটামিন বদি বলেছেন: সত্য জানার অপেক্ষায় আছি!
১২| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আরও নাকি এক বছর লাগবে সত্য জানতে
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এসব ভুলেগেলে চলবে না যে -
বিমানটিতে চোরাই পাসপোর্টে দুজন আত্নঘাতি সন্ত্রাসি ছিল, পাসাপাসি সিরিয়াল সিটনাম্বার!
সম্ভবতো ককপিটেই সন্ত্রাসিদের বিষ্ফোরনে কেবিনের সবাই মারা যায়, একারনে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল।
বিমানটির ফ্লাইট রেকর্ডার (ব্ল্যাকবক্স) খুজে পাওয়ার পর সবকিছুই জানা যাবে।
মানুষের শয়তানি, শয়তান বা এলিয়েনের চেয়ে এককাঠি উপরে!