১| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৩

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: !?

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৯

হিমচরি বলেছেন: চিরাচরিত সুখ!

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৪

এস এইচ খান বলেছেন:

জ্বী সত্য বলেছেন। সে মহান ঐতিহ্য আর পারিবারিক বন্ধন এ প্রজন্ম ফিরিয়ে আনলেই কেবল এ দেশটা সুন্দর হতে পারে, কল্যাণময় হতে পারে আর আমরা যাদের মোটামুটি বয়স হয়েছে, তারা বৃদ্ধাশ্রমে যাওয়ার ভয় থেকে বেঁচে যেতে পারি, কি বলেন দিদিমা?

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৫

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: দিদিমা
যার যার সুখ তার তার কাছে। আপনি যেমন পরিবার প্রথায় সুখ পাচ্ছেন অনেকে এর বিপরীতে অবস্থান করেই সুখ পায়। পাশ্চাত্যে অনেকেই আছেন যারা বাচ্চা-কাচ্চা একটা ঝামেলা মনে করে। আমার অনেক বন্ধুই এই ধারণায় বিশ্বাসী। শেষ বয়সে বৃদ্ধাশ্রমে যাবার ভয়ে, সারাজীবন এক পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ থাকাটাই তাদের কাছে অভিশাপ মনে হয়। তাদের কাছে বর্তমানটাই আসল।

আসল কথা হল, আপনি যেভাবে জীবন-যাপন করতে চান সেভাবে স্বাধীনভাবে করতে পারাটাই আপনার জীবনের স্বার্থকতা। লিভটুগেদার যেমন পারিবারিক লাইফের জন্য হুমকিস্বরুপ, তেমনি পারিবারিক জীবনকেই লিভটুগেদার কারীরা অনেক সময় পছন্দ করে না।

যে যেভাবে বাচতে চায়, স্বাধীনভাতে তাকে সেভাবেই বাচতে দেয়া রাস্ট্রের দায়িত্ব। কোন প্রথাই সার্বজনীন হতে পারে না।

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৪৩

এস এইচ খান বলেছেন:

@আরাফাত৫২৯, মানুষ্য প্রজাতী বলে কথা। শুধু মানুষ কেন এ প্রথিবীতে জংগলের অন্যয়ান্য প্রাণীর মধ্যেও পরিবার প্রথা সুস্পস্ট ভাবে বিদ্যমান। এ প্রথার অনস্বীকার্যতা কি কোন মানুষকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে? স্বাধীনতা আর পছন্দ অপছন্দের ধুঁয়াতুলে সব পুঁতিগন্ধময় আর শ্বাসত সত্য পবিত্রতার ধারা দুটি একই কাতারে নিয়ে যাওয়া কুপমুন্ডকতা ছাড়া আর কিইবা বলা যেতে পারে।

একবার আমেরিকান পুলিশ একটি বাড়ী থেকে এক বৃদ্ধার পঁচা গলিত লাশ ৭/৮ দিন পর বের করে অথচ হতভাগ্য সেই মহিলার ছেলে মেয়ে নাতি নাতনী সবই ছিল। এখানে বিতর্কের অবকাশ নেই। কিন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, আমারা দিনকে দিন আর মানুষ থাকছি না আর মানুষ হিসেবে এ পৃথিবীতে আসার সার্থকতাও মূল্যহীন হয়ে পরছে





উবে সাচ্ছে দিনকে দিন। এ প্রথিবী আমার আপনার ধ্যান ধারনায় বলছে না। তবে মনে রাখতে হবে বলে

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:০১

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: @এস এইচ খান
খানিকটা ভূল বোঝাবুঝি হল।

আমি কখন বলি নাই পরিবার প্রথা খারাপ।

আপনি যেমন এক বৃদ্ধার উদাহরণ দিলেন, তেমনি এর বিপরীত উদাহরণগুলাও আপনাকে ভাবতে হবে। আর আপনার ভাস্যমতে সেই বৃদ্ধার নাতী-নাতনী ছিল (মানে পরিবার ছিল)। তাও সেই বৃদ্ধার শেষ রক্ষা হলনা। তাহলে তার পরিবার থেকে কি লাভ হল?

আবার পরিবারের কারনেই "পরকীয়া" নামক একটা টার্ম চলে আসতেছে। এর কারণেও মানুষ নিজের বাচ্চা-কাচ্চা, বউ বা স্বামীকে খুন করতেছে। কারণ পরিবার প্রথাতে কমিটমেন্ট থাকতে হয়। এবং আপনাকে এটা মানতে হবে পৃথিবীর সব মানুষ আপনার বা আমার মত "সাধু" না। তারা যেহেতু কমিটমেন্ট রাখতে পারেনা, সেহেতু কমিটমেন্ট নামক কোন সম্পর্ক তাদের দরকার নেই।

আর কেউ যদি পাপ করে তার ফল তো তাকে পেতেই হবে। পাপের শাস্তি আল্লাহ দিবে। আপনি আমি আমাদের ব্যাক্তিগত মতকে তাদের ব্যাক্তিগত জীবনের উপর চাপিয়ে দেবার কে?

শুধু মানুষ কেন এ প্রথিবীতে জংগলের অন্যয়ান্য প্রাণীর মধ্যেও পরিবার প্রথা সুস্পস্ট ভাবে বিদ্যমান - আপনার এ তথ্যটি ভুল।

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:১০

সাপিয়েন্স বলেছেন:
সবই খুব যুক্তিসঙ্গত কথা। কিন্তু মানুষের মন কখনো কখনো যুক্তির শৃঙ্খল থেকে মুক্তি চায়।

তবু জানি
নারীর হৃদয় - প্রেম - শিশু - গৃহ - নয় সবখানি;
অর্থ নয়, কীর্তি নয়, স্বচ্ছলতা নয় -
আরো এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে;
ক্লান্ত - ক্লান্ত করে;

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:২৭

আন্ধার রাত বলেছেন: যারা যৌথ পরিবার ছেড়ে যায় তারা সাময়িক সুখী হয়। যৌথ পরিবারের সন্তানরা খুব কমই স্বার্থপর হয়, এদের অপরাধের সংখ্যা কম থাকে।

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:১৩

রাজসোহান বলেছেন: ++