নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিশ্বাসে কিছুই মেলে না

এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে তবু দেখা যায় দুরে বহু দুরে হেরার রাজতোরণ

ডিজিটালভূত

জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]

ডিজিটালভূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সালাম, নমস্কার, গুডমর্নিং সামাজিক রীতি না ধর্মীয়?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:০৪

আমার প্রতিবেশী পরিবারটি খৃষ্টান। যে ফ্লাটে থাকি সেখানে আমি ব্যচেলরসহ মুসলিম পরিবারের সংখ্যা পাচ আর খৃষ্টান পরিবার এক। কিন্তু আমার সাথে সেই খৃষ্টান পরিবারের কথা-বার্তা, আলাপ আলোচনা ও কুশল বিনিময় হয় বেশী। অন্য পরিবারগুলোর সাথে বলতে গেলে তেমন পরিচয় নেই। নগর সভ্যতার ফ্লাট জীবনের পরিবেশ যা হয়। আমি আবার কখনো কোন অমুসলিম ব্যক্তির সঙ্গ পেলে এটাকে সুযোগ হিসাবে নিয়ে থাকি। তার ধর্ম ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি আলাপ জুড়ে দিয়ে। একদিন ইফতারের সময় একটি বিষয় নিয়ে আলাপ শুরু করে দিলাম আমার প্রতিবেশী খৃষ্টান পরিবারের কর্তাটির সাথে। বলা যায় একটি বিতর্ক।

সে সর্বদা আমাকে সালাম দিত। আমিও উত্তর দিতাম। এ বিষয়টিকে নিয়েই তার সাথে তর্ক জুড়ে দিলাম। যাক, সে তর্কের প্রতিবেদন একটু পরে দিচ্ছি।

তার আগে একটি ভূমিকা।

মানুষের সাথে মানুষের দেখা হলে শুভেচ্ছা জানানোর বিষয়টি বহুকাল থেকে চলে আসছে। এটা মানব সভ্যতার একটি গৌরব জনক বিষয়। ধর্ম, জাতি ভেদে শুভেচ্ছা বিনিময়ের ভাষাও হয়েছে হরেক রকম।

কিন্তু কবে থেকে এ প্রথা চালু হয়েছে, কে এর প্রবর্তন করেছে সে বিষয় আমার গবেষণা নেই। তবে আল কুরআন থেকে যতদূর জানা যায় তাহল, প্রায় পাচ হাজার বছর আগে নবী ইবরাহীমের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে যখন কয়েক জন ফেরেশতা এসেছিল। তখন তারা তাকে বলেছিল, সালাম! ইবারহীম তার উত্তরে বলেছিলেন, সালাম!

এর পূর্বে শুভেচ্ছা বিনিময়ের ভাষার ব্যবহার ও প্রথা চালু থাকলে থাকতেও পারে। তবে তা আমার অজানা। এ বিষয়ে আমার জানার দৌড় ওখান থেকে শুরু।

নবী ইবরাহীমকে মুসলিমরা তাদের জাতির জনক বলে মনে করে। আল কুরআনে আল্লাহ তা বলেও দিয়েছেন। আবার ইহুদী ও খৃষ্টান ধর্মের মানুষেরা ইবরাহীমকে তাদের ধর্মের আদি-পিতা বলে জানে। এমনকি ইহুদীরা বলে, ইবরাহীম ইহুদী ছিল আর খৃষ্টানেরা দাবী করে, ইবরাহীম ছিল খৃষ্টান। আল কুরআন এ প্রসঙ্গে বলেছে: ইবারহীম ইহুদী ছিল না, সে খৃষ্টানও ছিল না। সে ছিল একনিষ্ঠ মুসলিম। ইবরাহীমের ইহুদী বা খৃষ্টান হওয়ার প্রশ্ন আসে কি করে? এ দুটো ধর্ম তো তার চলে যাওয়ার অনেক পরে সৃষ্টি হয়েছে।

যাক, নবী ইবরাহীমের মাধ্যমে যখন সালাম বা শুভেচ্ছা বিনিময়ের প্রথার প্রবর্তন হল, তখন তা এ তিনটি ধর্মেরই বিষয় হতে পারে।

তবে ইসলাম শুভেচ্ছা বিনিময়ের ব্যাপারটায় এত গুরুত্ব দিয়েছে, অন্য কোন ধর্ম বা মতাদর্শ তার সিকিভাগও দেয়নি।

আল্লাহ তাআলা আল কুরআনে সালাম দিতে বলেছেন। সালামের উত্তর দেয়াকে অপরিহার্য কর্তব্য বলে ঘোষণা দিয়েছেন। নবী মুহাম্মাদ সা. যখন মদীনায় আসলেন তখন প্রথম যে কথাগুলো সকলকে বললেন, তাহল: সালামের প্রসার ঘটাও! মানুষকে খাদ্য দান করো! যখন রাতে মানুষ ঘুমে থাকে তখন সালাত আদায় করো... ।

সেখানে সালামের প্রচলন এত ছিল যে, ইহুদী ও খৃষ্টানেরা রাসূলকে সালাম দিত। রাসূল তাদের সালামের উত্তর দিতেন।



মূলের দিক দিয়ে ইসলাম ও সালাম শব্দ দুটো একই। সালাম অর্থ শান্তি। আর ইসলাম অর্থ শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। সে অনুযায়ী মুসলিম শব্দের অর্থ হল শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী।

কথাটা একটু নতুন লাগে, তাই না? অনেকে বলবেন, কোথাকার কোন ডিজিটালভূত এসে ইসলামের অর্থটাই পাল্টে দিতে চায়।

পাল্টে দেয়া নয়। আসলে একটা শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্র ভেদে অর্থ ভিন্ন হতে পারে। একজন পুরুষ ব্যক্তি যখন বলে আমার বউ, তখন আমরা বুঝে নেই এখানে বউ মানে স্ত্রী। কিন্তু একজন বয়স্কা নারী যখন বলে আমার বউ, তখন আমরা বুঝি এখানে বউ মানে পুত্র বধু।

ইসলাম শব্দটা যখন মানুষ ও স্রষ্টার সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় তখন এর অর্থ হয়, পরম আনুগত্যে স্রষ্টার কাছে আত্নসমর্পন করা।

আর ইসলাম শব্দটা যখন মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় তখন তার অর্থ হয় শান্তি প্রদান করা বা শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। সে অনুযায়ী মুসলিম শব্দের অর্থ যথাক্রমে আল্লাহর কাছে আত্নসমর্পনকারী ও মানুষের জন্য শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী। আর এ জন্যই কোন মানুষকে দেখলেই সে বলবে আচ্ছালামু আলাইকুম- আপনার প্রতি শান্তি।



এখন তর্কের ঘটনাটা বলি।

লোকটি বয়সে আমার দ্বিগুণ। একটি বিদেশী এনজিওতে চাকুরী করত। সে সুবাদে সে খৃষ্টানদের প্রার্থনা সভায় পৌরহিত্য করত। পাদ্রী না হলেও আধা পাদ্রী। আমাকে সালাম দিয়ে ঘরে ঢুকল। অনেক কথার শেষে আমি তাকে বললাম, আমি আপনাকে একটি প্রশ্ন করতে চাই, শুধু জানার জন্য। আপনাকে বিব্রত করার জন্য নয়।

আমাদের ইসলাম ধর্মে মানুষের সাথে দেখা হলে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে হয়। এ জন্য সালামের প্রচলন আছে। হিন্দুরা নমস্কার বলে। যাদের কিছু নেই তারা গুড মর্নিং বলে। খৃষ্টান ধর্মে এ ব্যাপারে কি আছে?



দেখলাম, লোকটি চিন্তায় পড়ে গেলে। কিছুক্ষণ চুপ থাকল। তার নীরবতা ভেঙ্গে উত্তরটা সহজ করার জন্য আমিই বললাম, যদি বলেন, গুড মর্নিং, গুড আফটার নূন . . খৃষ্টানদের ধর্মীয় সালাম, তাহলে আমি আপনার কাছে প্রমাণ চাইব, যীশু এ রকম গুড মর্নিং বলতেন কিনা বা তিনি বলতে আদেশ করেছেন কি না? যদি প্রমাণ না থাকে তাহলে এটা খৃষ্টানদের সংস্কৃতি হবে কেন?



মানুষটির নীরবতা যেন কাটে না। কিছুক্ষণ চিন্তা করার পরে বলল, আমরা খৃষ্টানেরা শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় বলি, যীশু আপনার সহায় হোন!

আমি বললাম, তাহলে তো বিপদ আরো বেশী। সে বলল, কেন?

বললাম, আপনি যদি একজন ইহুদীকে বলেন, যীশু আপনার সহায় হোন। তাহলে সে কি ভাববে? কি বলবে? সে বলবে, আপনি এ কথাটি বলে আমার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। যে যীশুকে আমরা স্বীকার করতে চাই না, তাকে আমার সহায় হতে বললেন? আমাকে তো অপমান করলেন।

যদি আপনি একজন মুসলিমকে উদ্দেশ্য করে বলেন, যীশু আপনার সহায় হোন, তাহলে সে বলবে নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক!

যীশুকে আমরা একজন নবী বলে সম্মান করি। তাকে শ্রদ্ধা করি। তিনি মৃত্যু বরণ করেননি বা তাকে কেহ হত্যা করতে পারেনি এটাও বিশ্বাস করি। কিন্তু তাকে আমার সহায় হতে বললে আমার বিশ্বাসে তা মারাত্নক ফাটল সৃষ্টি করবে। সহায় হতে পারেন শুধু আল্লাহ। অন্য কেহ নয়।

যদি আপনি একজন চায়নিজ কে বলেন, যীশু আপনার সহায় হোন। তাহলে সে বলবে যীশু কে? সে কি কাজ করে? এমনিভাবে আপনার শুভেচ্ছা বিনিময়ের এ ভাষাটি সবাই অপছন্দ করবে।



অপরদিকে একজন ইসরাইলীকে যদি আপনি বলেন, আস সালাম – আপনার জন্য শান্তি . . .। তাহলে সে বলবে, ভাল কথা বলেছেন। আমি তো এটাই ভিক্ষা চাই। বর্তমান সময়ে শান্তির খুব প্রয়োজন। আমরা এ শান্তির জন্য প্রতিদিন গড়ে দশ জন করে ফিলিস্তিনীকে হত্যা করে থাকি। তবুও শান্তি আসে না।

যদি আপনি একজন আমেরিকান কে বলেন, আস সালাম- আপনার জন্য শান্তি। তাহলে সে বলবে খুব ভাল কথা বলেছেন। সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা আমাদেরই দায়িত্ব। দেখেন না, এ শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা প্রতিদিন গড়ে একশ জন মুসলিমকে হত্যা করি।

যদি আপনি একজন জাপানীকে বলেন, আপনার জন্য শান্তি। সে বলবে, সুন্দর কথা বলেছেন। শান্তির জন্যই তো আমরা নারী-পুরুষেরা চব্বিশ ঘন্টা কাজ করি আর শিল্পের পিছনে দৌড়াই।



মুসলিমরা শুভেচ্ছা বিনিময়ে এমন ভাষা প্রয়োগ করে যা বিশ্বের সকল মানুষ পছন্দ করবে। এ ভাষায় কোন ব্যক্তি, ধর্ম, সময়, রাষ্ট্র বা সম্প্রদায়ের কোন বিজ্ঞাপন নেই। আবার তা সকাল, দুপুর বা সন্ধ্যার সাথেও যুক্ত নয়। সারাক্ষণই সালাম আর সালাম – শান্তি।

আমার কথা শেষ করার পর লোকটি আর কোন কথা বলতে চাইল না। এরপর থেকে তার সাথে কথা কমই হয়।

এখনো তার সাথে দেখা হয়। দেখা হলেই আগ বাড়িয়ে আমাকে বলে, আচ্ছালামু আলাইকুম- আপনাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! আমিও বলি, আপনার জন্য তা-ই হোক।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +১০/-১০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা তো কেউ আসসালামুয়ালাইকুম বলিনা। এই আরবী শব্দটা এখন বাংলায় বিবর্তিত হয়ে যে রূপ ধারণ করেছে তা হল, স্লামালিকুম। এতে আমি কোন সমস্যা দেখিনা। এক ভাষা আরেক ভাষার মধ্যে আসলে বিবর্তিত হতেই পারে। মূল ব্যাপারটা হল আমরা কি বুঝাতে চাচ্ছি। আর আপনি তা বুঝতে পারছেন কিনা।

নমস্কার। এটা বললে বেখাপ্পা লাগবে যেহেতু এটা আমাদের এখানে বহুল প্রচলিত না। কিন্তু বললেও কোন সমস্যা দেখিনা। আচ্ছা এটার অর্থ কি? সুন্দর অর্থ থাকলে এটাও বলা যেতে পারে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৫০

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমরা দেখি হিন্দু ধর্মালম্বীরা নমস্কার বলে থাকেন। তবে এটার সঠিক অর্থ জানি না। দেখি কেহ জানে কি না।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:২২

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আসালামুয়ালাইকুম,
ভাই, আপনি মনে হয় অন্যের ধর্ম নিয়ে একটু বাড়াবাড়ি করে ফেলেছেন, তার নিকট দুঃখ চাওয়া উচিত ছিল। এভাবে অন্য কে ছোট করা উচিত না, তাহলে তারাও ভুল বোঝে আক্রমনাত্তক উত্তর দিতে পারে। তবে আপনি দাড়ুন ভাবে সব সামলে নিয়েছেন বলে মনে হঈতেছে। তবে লেখা সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমি অন্যের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছি বলে মনে করি না। অন্য ধর্মের অসারতার কথা আমরা বলতেই পারি। বর্তমানে একদল ধার্মিক লোক দেখি তারা ধর্মকে এত শ্রদ্ধা করেন যে কোন ধর্মের কথা মুখেই আনা অন্যায় মনে করেন। তারা মনে করেন ধর্ম বা তার অনুশাসন কোন আলোচ্য বিষয়ের মধ্যেই পড়ে না।
তাদের থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনা করি।

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৩০

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: দেখেছি, এক হিন্দু আরেক হিন্দুকে নমস্কার বলছে। কিন্তু সেই হিন্দুই আরেক নন-হিন্দুকে 'আদাব' বলছে।অনেক হিন্দু এখন আসসালামুয়ালাইকুম বলে। ধীরে সুস্হে না বলায় আসসালামুয়ালাইকুম হয়ে গেছে স্লামালিকুম।এ প্রথা যেমন সামাজিক রীতি, তেমনি ধর্মীয়ও।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৫৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: আদাব সালাম ও নমস্কারের মাঝামাঝি একটি পথ। আদাব শব্টা আরবী। এর অর্থ হতে পারে আমি আপনাকে সম্মান করলাম।
শুভেচ্ছা বিনিময়ের প্রথাটা ধর্ম প্রবর্তন করেছে। পরে তা অনেকটা সামাজিক হয়ে গেছে।

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৩৮

ইবনুস সাবীল বলেছেন: প্লাস দিলাম!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৫৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে দিলাম ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৪২

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আসালামুয়ালাইকুম,
ভাই, আপনি মনে হয় অন্যের ধর্ম নিয়ে একটু বাড়াবাড়ি করে ফেলেছেন, তার নিকট দুঃখ চাওয়া উচিত ছিল। এভাবে অন্য কে ছোট করা উচিত না, তাহলে তারাও ভুল বোঝে আক্রমনাত্তক উত্তর দিতে পারে। তবে আপনি দাড়ুন ভাবে সব সামলে নিয়েছেন বলে মনে হঈতেছে। তবে লেখা সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০০

ডিজিটালভূত বলেছেন: পিচ্চি হুজুর-কে সালাম।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৫

রামন বলেছেন: সালামের পাশাপাশি বিধর্মীরা যে আরবী শব্দটি বেশী ব্যবহার করে সেটি হচ্ছে শোকরান।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০১

ডিজিটালভূত বলেছেন: শোকরান=ধন্যবাদ
সালামের বিকল্প নয়।

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: এখন মানুষের ধর্মবোধ জেনে সালামের ধরন পরিবর্তন করি। ধর্মীয় অনুশাসনের ধার ধারেনা, কিন্তু নিজেকে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সদস্য মনে করে তাদেরকে শালামালাইকুম দেয়াটাই শোভনীয়। বিদঘুটে আরবি ভাষা আমার মত ছোটলোক বাঙালের মুখে বিকৃত হয়ে শালামালাইকুম হয়ে গিয়েছে, অর্থ থাকুক বা না থাকুক, আমার মনের শুভেচ্ছা প্রকাশ হল কিনা সেটাই মুখ্য। আর যারা ধর্মীয় অনুশাসন মানেন তারা শালামালাইকুম জাতীয় শব্দের উত্তর দিতে বাধ্য নন। যদিও সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের জোশে তারা তথাকথিত সালামের উত্তর দেয়া ওয়াজিব বলে ফতোয়া দিয়ে বসতে পারেন, অহংবশত। খুব ভদ্রতা দেখাতে চাইলে শালামালাইকুমের জবাবে শুদ্ধ করে সালামটা শুনিয়ে দেয়া উচিত। বিজাতীয় আরবীয় সম্ভাষণ ব্যবহার না করতে চাইলে আরো ভাল, বিকৃত করে অর্থহীন শব্দ সমষ্টি উচ্চারণের মানে নাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০২

ডিজিটালভূত বলেছেন: সহমত।

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

চৌকষ বলেছেন: আপনর প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। সম্ভবত ওম শান্তি। সালাম একটি সম্প্রদায়ভুক্ত লোকদের হলেও এটি একটি অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক উচ্চারণ। আপনি গল্পছলে অন্যকাউকে উপস্থিত না করেও শব্দটি নিয়ে বিশ্লেষণে আসতে পারতেন।

তবু বলি, সুন্দর হয়েছে। প্লাস।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: ওম শান্তি কথাটা শুনেছি। কিন্তু এটা কারা ব্যবহার করে। এটা কি দেখা-সাক্ষাতে শুভেচ্ছার ভাষা না অন্য কিছু?

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: সব মানুষ তার নিজের ধর্ম কে ভালবাসে / এর এটাই স্বাভাবিক / মাঝে মাজে কেউ ধর্ম নিয়ে বারবারই করে ফেলে এটা অসাভাবিক / কেউ যখন তুলনামূলক লেখা লিখবে তখন তাকে বিসয়্বস্তুর প্রতি আরো যত্নবান হাও উচিত / কেউ যদি আওয়ামী লিগ এর অন্ধ ভক্ত হয় তবে তার পক্ষে বিএনপি অর লিগ এর তুলনামূলক লেখা সম্ভব নয় / আপনি যদি শুরুতেই অন্য ধর্ম কে গালি দেন তবে তাদের কেউ কিন্তু আপনার লেখা পড়বে না / কাউকে চড় মেরে ভালো কথা সেখান যায়না / তায়েফের ময়দানে রক্তাক্ত নবিজি কিন্তু তাদের গালি দেন নাই, কোনো কটু কথা বলেন নাই / আমরা তো সেই নবীজির অনুসারী / আমরা কি পেরেছি তার এই গুন টা অনুসরণ করতে / সেখানে আমরা অন্যদের কিভাবে বলি যারা জানেনা আলোর পথ কি , মুক্তির পথ কি ! এমন কিছু লেখেন ভাই যাতে তারা সত্যের পথ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়. / সত্যের পথে আসতে চায় / আপনাকে মাইনাস দিলাম . দুঃক্ষিত

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: উপদেশ ও পরামর্শ ভাল লাগল।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৫৭

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: শোকরান জিদ্দান!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: অলাকি শোকরান জাযীলা

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৮:৫৫

হুপফূলফরইভার বলেছেন: ভাই অন্যকে হেয় না করে নিজ ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব যুক্তি সহকারে তুলে ধরাই ইসলামের বিধান। আপনার চমৎকার উপস্থাপনার জন্য 'ডাবল ++'
আর 'আধা পাদ্রীর' সাথে মার্জিত যূক্তিতে না যাওয়ায় আরো কৌশলি উপস্থাপনায় যাবার আন্তরিক পরামর্শ সহ 'ফ্রেন্ডলি মাইনাস'

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১১:০৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: ফ্রেন্ডলি মাইনাসের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আসালামুয়ালাইকুম,
ভাই, আপনি মনে হয় অন্যের ধর্ম নিয়ে একটু বাড়াবাড়ি করে ফেলেছেন, তার নিকট দুঃখ চাওয়া উচিত ছিল। এভাবে অন্য কে ছোট করা উচিত না, তাহলে তারাও ভুল বোঝে আক্রমনাত্তক উত্তর দিতে পারে। তবে আপনি দাড়ুন ভাবে সব সামলে নিয়েছেন বলে মনে হঈতেছে। তবে লেখা সুন্দর হয়েছে।

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯

গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: আপনার মূল প্রশ্ন ছিলো সালামের রেওয়াজ ধর্মীয় রীতি না সামাজিক রীতি?

যখন আমরা সালাম দেই সেটা আরবীতে দেই, তার কারন এই শব্দমালা এবং এই রীতিটা আমরা ইসলাম থেকে শিখেছি। এবং ইসলাম এই রীতিতে একজন মুসলমানকে অন্য মুসলমানের প্রতি করতে বলেছে।

একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয় যে, সালাম দেওয়াটা কিন্তু শুধু মাত্র অপর মুসলমানের জন্য প্রযোজ্য। অন্য ধর্মের কাউকে সালাম দেওয়া যাবে না। এইটা ইসলামী বিধান, কোরআন হাদিসের কথা।

সালামের অর্থ হলো ""আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক" এটা একটা দোয়া মূলক বক্তব্য। এই শান্তি শুধু মাত্র আল্লাহর কাছ থেকে প্রদত্ত। সুতরাং আল্লাহর কতৃক শান্তি প্রদত্ত শুধু মাত্র মুসলমানদের জন্য। অন্য ধর্মবলাম্বীদের জন্য আল্লাহর রহমত বা শান্তি বর্ষিত হবার জন্য দোয়া করা যায় না।

সুতরাং সলাম যেহেতু এক মাত্র মুসলিম ছাড়া অন্য ধর্মের কাউকে দেওয়া যাচ্ছে না সেই ক্ষেত্রে এটা অবশ্যই ধমীয় রেওয়াজ।

সামাজিক রেওয়াজ সকল ধর্মের প্রতি করা যায়, যেমন হ্যাপি নিউ ইয়ার বলা।
আর ধর্মীয় রেওয়াজ শুধু সেই ধর্মের লোকদের প্রতি করতে হয়।


হাসান মাহবুব @ সালাম কোনো সামাজিক রেওয়াজ না। যে মূল অর্ধ ঠিক রেখে যে কোনো পদ্বতিতে করা যাবে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম -
আপনার গুরু কে? তাকে কি সালাম দেয়া যায়?

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:৩৭

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: * সমাজ ও ধর্ম একে অন্যের সাথে জড়িত। সমাজ থেকেই ধর্মের উৎপত্তি । ধর্ম যতই পড়বেন ততই দেখবেন এটি সমাজের একটি দর্পন। মোটামোটি একটি ধারনা পাওয়া যায় , তখনকার সমাজের যখন ধর্মটি বেড়ে উঠেছিল।

সনাতন বা হিন্দু ধর্মাম্বলীরা নমস্তে/নমস্কার বলে থাকে একে অন্যের সাথে কুশল বিনিময়ের সময় । হরে কৃষ্ণ, রাম-রাম, জয় মহাপ্রভু ইত্যাদি ও বলে থাকে।

নমস্তে = নমস + টে

সহজ অর্থ হল , আমি তোমাকে নতমস্তকে অভিবাদন জানালাম, বুড়োআংগুল ললাটে লাগানো থাকবে। মাথা নত হবে । এটি ছোট বড় কাউকেই দেওয়া যায়। তবে আমার মনে হয় এটি অন্য ধর্মাম্বলীদের দেওয়া ঠিক নয় । কারন এটি শুধু তোমাকে অভিবাদনই প্রকাশ করে না। আরো ধর্মীয় ব্যাপার সেপার আছে। এজন্য আদাব শব্দটির উত্তান।
আদব এর বহুবচন হল আদাব।

ঈশ্বরকে ও ভক্তি/নমস্তে/নমস্কার দেওয়া হয় । তখন এর অর্থ বদলে যায়। ভক্তি করা কয়েক রকমের আছে। শুয়ে পড়ে, দাঁড়িয়ে।

নম: = আমার নয় ,

টে = তোমার

------

কিছুই আমি বা আমার নয় , সব কিছুই তোমার , তুমিই সব । আনুগত্য প্রকাশ করা হয় । এক ও অদ্বীতিয় ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্য ।

সনাতন ধর্মে ঈশ্বরই যুগে যুগে মর্ত্যধামে আসেন ।

"Yada Yada Hi Dharmasya

Glanirva Bhavathi Bharatha,

Abhyuthanam Adharmaysya

Tadatmanam Srijami Aham'.

Bhagavad Gita (Chapter IV-7)



মাথা নত করা হয়, ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে, সেই মহাজ্ঞানী , যে সব জ্ঞান ধারন করে আছেন। সবই তার উদ্দেশ্যে। যে কখনো দশরথের ছেলে রাম হয়ে এসে প্রজার প্রতি কর্তব্য করতে গিয়ে নিজের অংশ সীতাকে ও পরীক্ষার সম্মুখীন করে, ত্রেতাতে এসে রাধা সাথে প্রেম, নিমাই হয়ে জাতপাতের হিংসা বিভেদ ভুলতে যাওয়া ।


২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৩২

ডিজিটালভূত বলেছেন: বিপ্লবদা অনেক কিছু জানালেন। অনেক ধন্যবাদ

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২২

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: " বর্তমানে একদল ধার্মিক লোক দেখি তারা ধর্মকে এত শ্রদ্ধা করেন যে কোন ধর্মের কথা মুখেই আনা অন্যায় মনে করেন। তারা মনে করেন ধর্ম বা তার অনুশাসন কোন আলোচ্য বিষয়ের মধ্যেই পড়ে না।
তাদের থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনা করি"

এ অংশ আমার দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। আপনি কি আমার কমেন্টে দেখে আমার সম্পর্কে এমন ধারনাই করেছেন নাকি?

সমালোচনা দোষ না, কিন্তু এতে প্রতিপক্ষ কষ্ট পেল কি না দেখতে হবে, এখন যদি এমন হয়, সে উলটা আল্লাহ পাক আর তার রাসূল সঃ কে গালিগালজ শুরু করল তাতে তো ভয়ংকর। নাস্তিক দের সাথে আমার বেশ তর্ক হয়, আর এতে আমি বুঝতে পারি কিছুটা, আপনি ই যে স্টাইল টি নিয়েছেন ঐ একই স্টাইল নাস্তিক রা ইয়োজ করে। তাই, আমাদের আরেকটু সাবধান হতে হবে। আপনি আমার ব্লগটি ঘুরে আসতে পারেন, আশা করি এমন ধারনা আপনার থাকবে না। আমার পোষ্ট গুলি লক্ষ্য করুন, অধিকংশ বিষয় একই ব্যাপার কাছে চলে আসে, আর তা হল আমার ধর্ম ইসলাম। ব্লগে আসাই হয়েছে, নাস্তিকদের সাথে যুক্তি তর্ক করতে করতে, যদি তাদের অপপ্রচার কিছুটা থামিয়ে দিতে পারি। আল্লাহ পাক আমাদের ক্ষমা করুন। আমিন

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আপনার উপরের মন্তব্য দেখে খারাপ লাগল, তাই ওই মন্তব্য করলাম আমার দায়িত্ব হিসাবে, কারন আমি মুসলিম। এটাই আমার দায়িত্ব নিজে নিজে মনে মনে মুসলিম না বলে প্রকাশ্যে মুসলিম বলা ধন্যবাদ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:১৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমি আপনার দৃষ্টিভংগি সম্পর্কে জানি। কথাগুলো আমি আপনাকে টার্গেট করে বলিনি। তবে আমি যা বলতে চেয়েছি সেটা হল, ইদানীং আমাদের ইসলামে বিশ্বাসী মানুষের মধ্যে এমন একটি মনোভাব চলে আসছে যে, অন্য ধম্য সম্পর্কে কোন সমালোচনা করা যাবে না। অথচ আপনি আল কুরআন পড়ে দেখুন, সেখানে আল কুরআনের মোট পাচটি বিষয়ের মধ্যে একটি হল অন্য ধর্মগুলোর সমালোচনা ও খন্ডন।
ইদানীং আমি আরো লক্ষ করছি, অনেক নাস্তিকতা বিরোধী ব্লগার মনে করেন সকল ধর্মই ভাল। তবে ইসলাম শ্রেষ্ঠ।
তাদের এ ধারনা ঠিক নয়। একজন মুসলিমের এ বিশ্বাস করতে হবে যে, ইসলামই একমাত্র সঠিক ধর্ম। এ ছাড়া অন্য সকল ধর্ম অসার, বাতিল ও ভন্ডামীতে পূর্ণ। এ সব ধর্মের লোকেরা জাহান্নাম থেকে কখনো মুক্তি পাবে না। যদি কেহ এ বিশ্বাস না রাখে সে মুমিন হতে পারবে না। সে যতই নামাজ পড়ুক, রোযা রাখুক, হজ করুক। যদি কেহ এ বিশ্বাস ধারণ করতে হীনমন্যতায় ভোগে, কোন নিন্দুকের নিন্দার ভয় করে তার মুসলিম হওয়া বা না হওয়ায় ইসলামের কোন লাভ ক্ষতি নেই। ব্যক্তি যে বিশ্বাস লালন করে তা মুখে প্রকাশ করতে হয়। নয় তো হবে মুনাফিকি।

আপনার কল্যাণ কামনায় . . ..।

১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: ভূত মহাশয়কে সালাম জানাই। :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: অআলাইকুমুস সালাম, বাশিওয়ালা দাদা।

১৮| ০৭ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৯

মোহাম্মদ লোমান বলেছেন:
একটি চমৎকার উপস্থাপনা। যুক্তি এবং ব্যাখ্যা অসাধারণ মনে হয়েছে আমার নিকট। আমার জীবনে অনেক আলেমের ওয়াজ শুনেছি। কিন্তু সালামের উপর আপনার লিখাটির মত সহজ সরল বক্তব্য আর শুনি নি।
+ এবং প্রিয়তে-

০৮ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:৪৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক উতসাহ পেলাম। সকলকে নিয়ে ভাল থাকুন।
জাযাকুমুল্লাহু খাইরা

১৯| ০৭ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৩১

নিশাচর নাইম বলেছেন: Click This Link

২০| ০৭ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৩২

নিশাচর নাইম বলেছেন:

০৮ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:৫১

ডিজিটালভূত বলেছেন: জাযাকুমুল্লাহ খাইরা।

২১| ১৯ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:০৯

বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:
ভাল হয়েছে হযরাত।

হেদায়েত প্রত্যাশীদের উপর শান্তি কামনা করছি।

১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: জাযাকুমুল্লাহু খাইরা। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.