নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিগন্তের শেষ বলে কিছু নেই।

দিগন্তপথ

চেতনা, চিন্তা এবং বোধ প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা অর্থ আছে। আমাদের উচিত এই পৃথক অর্থ গুলোকে পৃথক করে বোঝা। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত কে উপভোগ করা বুদ্ধিমানের কাজ। আমি নস্টালজিক নই, নই ধর্মীও বোধে অন্ধ। আমি সবার সাথে পথ চলতে চাওয়া এক পথিক।

দিগন্তপথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রূপান্তর

১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮

গভীর রাত। জনৈক ব্যাক্তির কলিং বেলের আওয়াজে হাদি সাহেব বুঝতে পারেন তার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছে। হাদি সাহেব এবাড়ির কর্তা। একজন অপরিচিত ব্যাক্তির সাথে অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিচের সংলাপগুলো চলতে থাকে।
হাদিঃ কে?
অপরিচিত কন্ঠঃ স্যার আমি।
হাদিঃ আমি কে?
অঃকঃ বলছি। স্যার একটু দরজাটা খুলবেন?
হাদিঃ রাত বাজে ২ টা, পরিচয় না দিলে দরজা খোলা যাবে না।
অঃকঃ স্যার কিছু কথা ছিল।
হাদিঃ ভাই আপনার নাম বলেন। কে আপনি?
অঃকঃ নাম বললে কেউ চিনে না স্যার। একটু খুলে ভিতরে বসতে দিন। না থাক, দাঁড়িয়ে ২/৪ টা কথা বলেই চলে যাব। শুধু দরজাটা খুলুন।
হাদিঃ রাত-দুপুরে ফাজলামি করেন মিঞা? নাম কি আপনার? এত রাতে কিসের কথা?
অঃকঃ স্যার, দরকারি কথা আছে। খুব দরকারি।
হাদিঃ কাল সকালে আসুন। তখন কথা বলা যাবে।
অঃকঃ স্যার, দরকারি কথা অসময়ে বলতে হয়। তাহলে মানুষ মনে রাখে।
হাদিঃ মানে?
অঃকঃ আসলে আজকাল সবাই এত ব্যাস্ত যে কোন কথা শুনার পরে তা এক কান দিয়ে ঢুকিয়ে অন্য কান দিয়ে বেড় করে দেয়। মনে রাখেনা বা রাখতে চায় না। তাই অসময়ে কিছু বললে তা মনে রাখার Possibility বেশী স্যার। কারন মানুষ আজকাল বিরক্তির কথাগুলো মনে রাখে। আবেগের কথা না!
হাদিঃ ভাই আপনি কি তর্কবিদ্যায় পি এইচ ডি?
অঃ কঃ কি যে বলেন স্যার! বর্ণমালাই শিখলাম না! আর তর্কবিদ্যা!
হাদিঃ আচ্ছা বুঝলাম ভাই। বিষয় কি? খুলে বলেন।
অঃকঃ বিষয় কিছু না স্যার। আমার গায়ের গন্ধটা একটু নেবেন স্যার?আমাকে একটু শুঁকে দেখবেন?
হাদিঃ দেখুন, আপনি কিন্তু সীমা অতিক্রম করছেন। গন্ধ নিব মানে?
অঃকঃ কেনো স্যার? আমার গায়ের গন্ধ কি খারাপ?
হাদিঃ খারাপ -ভাল বিষয় না। আমি একজন পুরুষ হয়ে আর একটা পুরুষের গন্ধ কেন নিব? চরিত্র বা রুচির একটা ব্যাপার আছে না!
অঃকঃ তাহলে স্যার কি মেয়ে মানুষ হলে গন্ধ নিতেন? তখন চরিত্র নিয়ে ভাবতেন না? আর তাছাড়া আমি পুরুষ এটা আপনি বুঝলেন কিভাবে?
হাদিঃ আপনার কন্ঠ পুরুষের মতো তাই। আর তাছাড়া মেয়ে মানুষের কথা এখানে আসছে কেনো? অকারণে কারো গায়ের গন্ধ আমি কেন অন্য কেউই নিবে না।
অঃকঃ আসলে স্যার আমি যখন যার সাথে কথা বলি আমার কন্ঠ তখন তার মতো রূপান্তরিত হয়ে যায়। আর গায়ের গন্ধ নিতে বললাম কারণ আমি ঠিক বুঝতে পারি না আমার গায়ে কোন দুর্গন্ধ আছে কি'না। কারন আমাকে কেন যেন আজকাল কেউ কাছে টানে না। কেমন যেন অবজ্ঞা করে। যেন আমাকে কারো প্রয়োজনই নেই।
হাদিঃ ব্যাপারটা বুঝলাম না। আসলে আপনার নাম-পরিচয় টা খুলে বলুনতো দয়া করে!
অঃকঃ স্যার, আমার পরিচয় আপনার কাছেই আছে। আপনি হয়তো খেয়াল করেন নি। তাই বলছিলাম আমার গায়ের গন্ধ নিতে। আমার জন্ম মানুষের ঘরে ঘরে। আমার মা-বাবা নেই। তাই বলে আমি অবৈধ সন্তানও নই। আমার ধর্ম-বর্ণ-গোত্র কিছুই নেই। আমি না পুরুষ, না মহিলা। আবার আমি হিজড়াও নই। অর্থাৎ আমি লিঙ্গহীন। ব্যাকরণের ভাষায় আমার লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারেন। কিন্তু সেটা নিতান্তই আপনাদের ব্যাপার।
হাদিঃ ভাই, আসলে আপনার নামটা কিন্তু এখনো পরিষ্কার ভাবে বলেননি। তাছাড়া এতো রাতে আপনার চাহিদা কি তাও বুঝলাম না।
অঃকঃ স্যার, আমি একটি অদৃশ্য অমোচনীয় অনুভূতি বা সত্ত্বা। আমার নাম বিবেক।
হাদিঃ মানে? কোন বিবেক?
অঃকঃ বিবেক আবার কয়টা হয় স্যার? অবশ্য বড়লোকদের বিবেক একেক সময় একেক রকম হয়। বিবেক নামের লিঙ্গহীন ব্যাপার নিয়ে আজকাল কেউ মাথা ঘামায় না। ওই জিনিস রাখার মত জায়গা মানুষের দেহে নাই। এটা স্যার এমন এক জিনিস যা থাকলে অনেক সমস্যা।
হাদিঃ ভাই, বিবেক কি? এটা দেহের কোন অংশ?
অঃকঃ স্যার, বিবেক হল একটা ঢাল। একটা বর্ম। একটা রেগুলেটর যা মানুষের ভিতরে থাকে। এটা যার আছে এবং যে এটার চর্চা করে তার ভিতরে এটা একটা রেগুলেটরি বোর্ডের মতো কাজ করে। মানে ভালো-মন্দ অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। এটার কোন রং নাই, কোন গন্ধও নাই। ভাপাপিঠার বাষ্পের মত। এই আছে, এই নাই। মনে করেন স্যার, এটা লজ্জাপতি গাছের পাতার মতো। নাড়া দিলে বুজে যায়। আবার একলা একলাই জেগে ওঠে। এটা হলো ভরা বর্ষার প্রমত্ত পদ্মার শান্ত শরীরের ওপরে ঝির ঝির বৃষ্টির মত শব্দহীন। মাঝে মাঝে বিবেক কাশফুলের ঝারের মত। দূর থেকে গহীন, আর কাছে গেলে খোলামেলা। বিবেক স্যার পরকীয়ার মতোও হয় মাঝে মাঝে।
হাদিঃ কেমন?
অঃকঃ এই যেমন চোরের মত আসে-যায়। ধরে রাখা মুশকিল। বৈধ-অবৈধ দুই ভাবেই গ্রাস করে মানুষকে।
বিবেক হলো কখনও পিপাস্বার্ত নাবিকের মত বৃষ্টির জন্য আকাশের পানে চেয়ে থাকা নিশ্চুপ এক জ্বালাময়ী আর্তনাদ। কখনো কখনো বিবেক ক্ষয়ে যাওয়া পুরাতন আসবাবের মতো। কেউ যদি চায় ছুঁড়ে ফেলে। আবার কেউ রেখে দেয় যত্ন করে। বেহুলা-লক্ষিন্দরের ঘরের সূঁচালো ছিদ্রের মতো। আসতে যেতে বাঁধা পায় না। শুধু খেয়াল করতে হয়। একটু আগলে রাখতে হয়। আসলে স্যার এক কথায় বড়ই ঝামেলার জিনিস এই বিবেক।
হাদিঃ তাহলে এই জিনিস কোথায় পাওয়া যায়। সে থাকে কোথায়? খুঁজে পাওয়া কি খুব কঠিন?
অঃকঃ না স্যার। আজকাল এটাকে খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন না। কমলমতি নারীকে যে ধর্ষন করে তার কাছে যান। শিশু ধর্ষক, লাঞ্চিত অগ্নিদগ্ধ নুসরাত, ঘাতক বাস-ট্রাক ড্রাইভার, সমাজের অলিতে-গলিতে, দোকান-পাট, অফিস-বাজার, রাস্তা-ঘাট সব জায়গায় এর চলাচল। বিবেক কে দেখতে হলে আপনার আশেপাশে তাকালেই পাবেন বিস্তৃত উদাহরণ।
হাদিঃ আপনি বললেন বিবেক জম্ম নেয় ঘরে ঘরে কিন্তু এখানে এই কয়েক শ্রেণির নাম উল্লেখ করলেন। এটা কেন?
অঃকঃ আসলে আমরা সবাই বিবেক কে মনে করি আতর অথবা আগরাবাতির মতো সুগন্ধি। কিন্তু আসলে এর একদিকে সুগন্ধি আর একদিকে দূর্গন্ধে ভরপুর। তাই আপনাকে কিছু উদাহরণ দিয়েছি। বিবেককে শুধু ভেবে নেবেন না ভালো ভালো জায়গাতেই পাওয়া যায়। খারাপ জায়গাগুলোতেও পাওয়া যায়।
হাদিঃ এতক্ষণ পরে বুঝতে পারছি আপনি কার কথা বলছেন। আরে ভাই, এই বিবেকতো অনেক আগেই আমাদের মাঝে থেকে মরে গিয়েছে! এটা আর কারো ভিতরে অবশিষ্ট নাই। বিবেক মারা গিয়েছে অনেক আগেই।
অঃকঃ না স্যার। এখানে আমার ব্যাপক আপত্তি আছে। বিবেক মারা যায়নি স্যার। বিবেকরা কখনো মারা যায়ও না। এরা শুধু রূপান্তরিত হয়। যে, যেভাবে চায় ঠিক সেই ভাবে তার বিবেক রূপান্তরিত হয়ে যায়। এক কথায় মানুষ হয়েছে আজ বিবেকের গোলাম। যদি মানুষ বিবেককে তার গোলাম বানাতে পারতো তাহলে বিবেক খারাপ ভাবে রূপান্তরিত হতে পারতো না।
হাদিঃ খুব ঠিক কথা বলেছেন তো আপনি! এভাবে আমরা চিন্তা করি না! আসুন আপনি ভিতরে আসুন।
অঃকঃ না স্যার, থাক। আমার কাজ শেষ। কথাও শেষ। আর আমাকে আপনি দরজা খুলে পাবেনও না। আমি আসলে আপনার ঘরেই আছি, ছিলাম আর থাকব। আমি সবার ঘরেই থাকি। থাকি সবার ভিতরে। খুব কাছে। কিন্তু কেউ আমাকে বুঝেও বুঝেনা। নিজের স্বার্থ, নিজের তথাকথিত ভালোর কথা চিন্তা করে রূপান্তরিত হয়ে যায় যার যার বিবেক। ভালো-মন্দ বুঝার ক্ষমতা কখনও হ্রাস পায় আবার কখনও লোপ পায়। ধরেই নিয়েছি আমরা অন্যের ভালো চিন্তা করে কারোরই কোনো লাভ নেই। নেই কোনো উন্নতি। তাই সদা সর্বদা নিজেকে বা নিজের চাহিদার প্রতি নজরদারিতে ব্যাস্ত সবাই। কিন্তু একটা সময় আসবে যখন এই সব কোনো কিছুই আমাদের কাজে আসবে না। ঠিক তখনই আমি হাজির হই আপনাদের সামনে। অট্টহাসিতে ফেঁটে পড়ি আপনাদের শেষ পরিনতি দেখে। কিন্তু স্যার আজ আপনার দরজায় এসে আমি একটু থমকে গিয়েছিলাম। কারন দেখলাম আপনি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। বিবেকহীন কেউ এতটা নির্বিঘ্নে ঘুমাতে পারে না। তবুও আপনাকে না ডেকে পারলাম না। ভাবলাম আপনার ভুল ধারনাটাকে একটু পরিবর্তন করে দিয়ে যাই যে বিবেক আজও মরে নাই। বেঁচে আছে।
ভালো থাকবেন স্যার।
**
হাদি সাহেবের আজ ঘুম ভেঙ্গে যায় অনেক ভোরে। একটা রাত কেমন যেন একটা ধাঁধাঁর মধ্যে কেটে গেল বুঝতে পারছেন না। কেমন যেন ঘোরের মাঝে কেটেছে রাতটা।
অনেকদিন পরে ফজরের নামাজটা উনি সময়মত পড়তে পেরেছেন ভেবে ভালো লাগছে। তিনি রাস্তায় হাঁটতে বের হলেন। পাশের বাড়ির ভট্টাচার্য বাবু হাতে কিছু ফুল-পাতা নিয়ে পুজোর জন্য বাড়ি ফিরছেন। দুজনের সামনাসামনি দেখা হওয়ায় আজ অনেকদিন পরে কুশলাদি বিনিময় করলেন। মনে পড়ে গেল মাস ছয়েক আগে পাড়ার প্রতিবেশী ক্রিস্টোফার চায়ের দাওয়াত দিয়েছিলেন তাঁর দোকানে। কাজের ঝামেলায় যাওয়া হয়নি। আজ তিনি যাবেন যত ব্যাস্ততাই থাকুক। ছোটছোট সম্পর্কগুলো মানুষের জীবনে অনেক আনন্দ এনে দিতে পারে তা মানুষ সময় থাকতে বুঝে উঠতে পারেনা। সময় চলে গেলে বুঝা যায়। সময়ের যদি প্রাণ থাকতো তাহলে সময়ও হয়তো দেখা যেত সর্বদা মানুষের দিকে তাকিয়ে অট্টহাসি দিচ্ছে। কারন মানুষ তার জীবনে সবচেয়ে অবহেলা, অবজ্ঞা করে সময়কে। আর একটা সময় আসে যখন সবচেয়ে বেশী ভিক্ষা করে বেড়ায় সময়। পৃথিবীতে শুধুমাত্র সময়কেই কেউ ভিক্ষা চেয়ে পায়নি আর পাবেও না। সময় আর জীবন এই অর্থে সমার্থক।
ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। বাবার সাথে এভাবে উনি ছোটবেলায় ভোরে বেড়াতে বের হতেন। তখন দেখতেন বাবার সাথে অনেক লোকের দেখা হতো আর কি সুন্দর আলাপচারিতা চলত! কোথায় গেল সেই দিনগুলো! আজ হাদি সাহেবের মনটা কিছুটা হলেও অন্যরকম ভালো। কারন আজ তিনি যেভাবেই হোক জানতে পেরেছেন যে বিবেক নামের জিনিসটা আজও মরে যায়নি। শুধু রূপান্তরিত হয়েছে। রূপান্তরিত কোন কিছুকে আগের অবস্থায় অথবা ভালো অবস্থায় আনা সম্ভব। কিন্তু মরে গেলে তা সম্ভব না এটা ভেবে হাদি সাহেব খুশি মনে হাঁটার গতি বাড়িয়ে দেন। মরে যাওয়ার আগেই রূপান্তরিত বিবেককে নিয়ে অনেক কাজ পরে আছে।
হয়তো একদিনে তা সম্ভব হবেনা। কিন্তু অনেকদিনে তা সম্ভব। সম্ভব আর অসম্ভবের বেড়াজালে কোনোকিছু চেষ্টার নামইতো বেঁচে থাকা। এই চেষ্টা করতে হাদি সাহেবদের মতো মানুষদের কেউ নিষেধ করেনি।
©️ লেখাঃ ফুয়াদ-বিন-মোহাম্মদ

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০

বিজন রয় বলেছেন: আপনাকে দেখে বিস্মিত!!!

আপনি সেই ২০১২ সালের মার্চ মাসে পোস্টে দিয়েছিলেন আর এখন ২০২৩ এর নভেম্বরে এসে পোস্ট দিচ্ছেন।
বঅেপার কি বলুন তো?

এত দিন কোথায় ছিলেন?

আর এত দিন কোনো মন্তব্য করেননিও, কোনো মন্তব্য পাননিও।

আমিই আপাকে প্রথম মন্তব্য করছি।

অথচ অনেক পরানো ব্লগার আপনি!!!

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: এবার বলি আপনার গল্পটা নিয়ে।

বিবেক নিয়ে আপনার গল্পটি ভাল লেগেছে।

নিয়মিত পোস্ট করুন।
শুভকামনা।

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনের গল গুলোই বাস্তব।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৬

দিগন্তপথ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার মন্ত্যব্যে। আজ থেকে বহু বছর আগে ২ টা নামে আমার ব্লগ চালাতাম। দিগন্তপথ আর একটা ছিল ঢাকাবিডি। ২ টারই সব হারিয়ে ফেলেছিলাম। অনেক কষ্টে এক্টাকে উদ্ধার করতে পেরেছি। অন্যটি পারিনি। অনেকগুলো কারনের মধ্যে এটা একটা। এটা আমার অনেক প্রিয় একটা ব্লগ। জীবনের ১২ বছর আগের স্মৃতি এই ব্লগে লগ ইন করলে পাই। দোয়া করবেন। আমি আসলে একটা লম্বা সময় আমার নিজের FB পেইজে লিখেছি। আস্তে আস্তে আবারও এখানে ঘুরবো ইনশাআল্লাহ।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭

দিগন্তপথ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭

দিগন্তপথ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮

টবগমৃুাপৃসত বলেছেন: I completely agree with the perspective on consciousness, thinking, and feeling having distinct wordle unlimited meanings. Being neither nostalgic nor religious but a tourist wanting to walk with people is a refreshing approach to embracing the present.

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০০

টবগমৃুাপৃসত বলেছেন: You are generous and positive thinking.

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০২

টবগমৃুাপৃসত বলেছেন: Wordle is great, but have you tried [URL=https://wordleunlimited.online/]wordle unlimited[/URL]? Join me for an unlimited play session and let's crack those codes together.

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪

টবগমৃুাপৃসত বলেছেন: [wordle unlimited](https://wordleunlimited.online/) is where the real fun begins. Join me for endless rounds of word-guessing challenges.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.