নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি দেশকে ভালবাসি , দেশের জন্য ভাল কিছু করতে চাই ।

ডিজ৪০৩

ডিজ৪০৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধাপরাধীরাদের বিচার কাজে কিভাবে একজন বারের সভাপতি সহ অনেক স্বনাম ধন্য আইনজীবী তার পক্ষ নিয়ে কাজ করে ?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হয়ে অবাক চোখে চেয়ে যখন দেখি বিচার কাজে যারা নিয়োজিত তাদেরকে দেশের কাজে বিভক্ত হতে ? আমি যখন দেখি বিচারিকরা দলবাজি করে ? অনেক প্রশ্ন মনে আছে ? আবার যখন দেখি যারা দেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছে তাদেরকে বাঁচানোর জন্য বিশ দলের সব আইনজীবী এক হয়ে লড়ে তাঁদেরকে ঘৃণা ছাড়া আর কি বলব । ছিঃ ছিঃ সেই সব আইনজীবীদের যারা ঐ সব যুদ্ধাপরাধীরাদের পক্ষে মামলা লড়েন !!!!!!!

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

এই আইনজীবিগুলো বাংলাদেশ চায়নি; রাজাকারদের বংশধর।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

ভালো করে কেঁচো খুড়লে দেখা যাবে যে, এসব আইনজীবি হয়তো যুদ্ধের সময় পাকিদের সাহায্য করেছে।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডিজ৪০৩ ,




আপনার ঘৃনাটুকু যথার্থ ।

তবে চাঁদগাজীর সাথে খুব একটা সহমত নই । পরের ঘাড়ে আইন ভাঙিয়ে যারা জীবন ধারন করেন তারাই " আইনজীবি" । 'পরজীবি" র সাথে এদের কোনও পার্থক্য নেই । এরা বলবেন , যতোক্ষন না কেউ অপরাধী প্রমানিত হচ্ছেন ততোক্ষন পর্য্যন্ত সে নির্দোষ । এটা্ হলো নাপিতের ষোল চুঙ্গা বুদ্ধির এক চুঙ্গা ।
এদের জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে - "আরে বেটা, তোরা কি ঐ সময়কালে মায়ের পেটে ছিলি যে কিছুই চোখে দেখনি, কিছুই জানোনা ? নাকি তোদের জ্ঞান, বিদ্যাবুদ্ধি, চোখ ,হুশ সবই পাঁতিশেয়ালে খেয়ে ফেলেছে ? "

আপনার মতো আরও ঘৃনা ঝাড়তে পারলে ভালো লাগতো ।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৬

অতঃপর তন্ময় বলেছেন: অদ্ভূত বাংলাদেশ

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২১

সুখাভিলাষ বলেছেন: আইনজীবিরা তার পক্ষ নেবে না তো কি ঐ বিচারকদের পক্ষ নেবে যারা উকিলের সাথে বসে আগে থেকেই ঠিক করে মামলা কি হবে আর রায় কি হবে ?

যুদ্ধের সময় কামারুজ্জামানের বয়স ছিলো ১৯ আর তিনি ছিলেন ইন্টারমিডিয়েটএর ছাত্র। এই কামারুজ্জামান এই বয়সে শত শত ধর্ষন খুন করেছে এই টা আমাদের বিশ্বাস করতে হবে ? তাও পিছন পিছন না, একেবারে নেতৃত্ব দিয়ে। এই ১৯ বছরের ছোকরার নেতৃত্বে পাকিস্তানি বাঘা বাঘা সব আর্মিরা কাজ করেছে, এই টাও বিশ্বাস করতে হবে ?

তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়া তিন মহিলার বয়স যুদ্ধের সময় ছিলো ২ থেকে ৫। এই মহিলাগুলো কথা বলতে শেখার আগেই কামারুজ্জামানকে চিনে ফেলল এই টাও বিশ্বাস করতে হবে ?

যে সোহাগপুরে গনহত্যায় কামারুজ্জামানকে ফাসি দেয়া হয়েছে সেই সোহাগপুর নিয়ে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির বই "সোহাগপুরের বিধবারা" বইতে কামারুজ্জামানের নাম পর্যন্ত নেই। তার পরও কামারুজ্জামান সোহাগপুর হত্যার নেতা। এইটাও কিন্তু বিশ্বাস করতে হবে ?

এতসব গাজাখুরি গল্প যারা বিশ্বাস করে তাদের নেশা কাটার অপেক্ষায়

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

ডিজ৪০৩ বলেছেন: বিধবাদের বয়স দুই থেকে পাঁচ বছর হলে কিভাবে বিয়ে হয়েছিল ? এই টুকু কি সাধারণ জ্ঞান নাই ? হতাশ!!!!!!!!!!!!!!!

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: @সুখাবিলাস
জামাতি-রাজাকারদের ১৯৭১ সনের পত্রিকা সংগ্রামের কপি এখনও পাওয়া যায়। ভাল ভাবে পড়ে দেখলেই কামারুজ্জামানের ছবি সহ বদর বাহিনীর খবর দেখতে পারবেন।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: কলাবাগান ১, আপনা কে বলছি , আইনজীবিদের প্রতি ঘৃনা আপনার আসাটাই প্রমান করে আপনি কত্তবড় বেকুব, কামরুজ্ঝামান দোষী না নির্দোষ সেটা বিবেচনায় নিচ্ছি না কিন্তুু তার পক্ষের আইনজীবিকে আমি কোন দোষ দেই না, বরং আমি মনে করি তার পক্ষে কোন আইনজীবি (নামি দামি ) কাজ করেছে বলেই বিচারের ব্যাপারে স্বচ্ছতা দেওয়ার দাবি রাখে,
এজন্য এই সমস্ত আইনজিবী কে ধন্যবাদ দেওয়া দরকার, অবশ্য আপনি যদি তালগাছবাদি হোন সেক্ষেত্রে আর কি বলবো?

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

সুখাভিলাষ বলেছেন: কলাবাগান১। সংগ্রামে কামারুজ্জামানের ছবি প্রমান করে যে তিনি স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। সেটা প্রমান করার জন্য এত বিচারের দরকার কি ? সেটাতো জামাত নেতারা সব সময় স্বীকার করে।
এখন বিচার হচ্ছে সোহাগপুরের শত শত খুন ও ধর্ষনের। সেটার ব্যাপারে কি বলবেন ? স্বাধীনতার বিরোধীতার জন্য তো ফাসি হয়নায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.