![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৪৫ সালে ৩০এ এপ্রিল হিটলার মারা গেছেন । কিছু মানুষ পৃথিবীতে এসে তাঁদের নামকে অমর করে রেখে যায় , কেউ ভাল কাজ করে আবার কেউ কু কাজ করে । হিটলার এদের মধ্য একজন , যিনি বিশ্ব যতদিন থাকবে তাঁর নাম ও ইতিহাস সবাই জানবে । কীভাবে মানুষকে মিথ্যা দিয়ে মোটিভেট করা যায় সেটা তিনি খুব ভাল করে জানতেন । তাঁর এই গুনের জন্যই তিনি বিশ্বে সবার মধ্য যুদ্ধ লাগাতে পেরেছিলেন । আর তিনি তাঁর কাছের লোকদের বলতেন একটা মিথ্যা আপনি যদি একশ বার বলেন তখন দেখবেন সেই মিথ্যাকে মানুষ সত্য হিসাবে ধরে নিচ্ছে । এখন সেই হিটলারের তত্ত্ব ব্যবহার করছে আমাদের দেশের যুদ্ধ অপরাধীরা । আর সেই তত্ত্ব দেখছি ভালই কাজ করছে । স্যালুট হিটলার , আপনি মারা গেলেও আপনাদের সহযোগী বাংলাদেশ সহকারে বিশ্বে অনেকদেশে আছে । চালিয়ে জান তবে মনে রাখেন সেই হিটলারেরও করুণ মৃত্যু হয়েছিল ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
ডিজ৪০৩ বলেছেন: কতটুকু আপনার কাছে সত্য বলে মনে হয় ?
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এসব মিথ্যা না।
যে ফরমে দরখাস্তটা তাঁরা করেছেন, সেটা হচ্ছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার যে ক্ষমতা, সেজন্যই আবেদন। সেই ফরমেটেই "দোষ স্বীকার করিয়াছি" এটা এডমিট করে স্বাক্ষর করেই বাকি লেখা লিখতে হয়,
বাকি লেখাতে হয়ত ছিল বিচার বাতিল করে নতুন করে বিচার করার আবেদন .. ... ইত্যাদি বাল ছাল, এব্যাপারে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা প্রয়োগ করার জন্য 49 ধারায় সেই ফরমেটেই তাঁরা আবেদন করেছেন। সেটা নিশ্চিতই মার্সিপিটিশন দরখাস্ত। এটাই হয়েছে। সাকা ইংরেজিতে লিখেছে (কারন সে আগেই ঘোষনা দিয়েছিল বাংলা তার মাতৃভাষা না) শাকার দরখাস্ত দেখিয়ে মোজাহিদের কাছ থেকে একই ফরমেটে দরখাস্ত আদায় করা হয়েছে। মোজাহেদ বাংলায়ই লিখেছেন।
ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় হয়তো একটু কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মার্সিপিটিশন মুচলেকাটি নিয়েছেন। সময়েই সব জানা যাবে।
এটিও পড়ুন -
ওরা অপরাধ স্বীকার করে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। নিশ্চিত।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
Nazmul Haque Naju বলেছেন: কথা টা পুরোপুরি ঠিক না।