![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই শিরোনাম দেখে হয়ত অনেকে অনেক রকম মন্তব্য করবেন , তবে ভেবে উত্তর দিলে আমার কথাটা বুঝবেন । আমরা ছোট থেকে শুনে এসেছি পাঁচ ওয়াক্ত নামায পরলে সেই মানুষ খারাপ কাজ করতে পারেন না । কিন্তু আমার চোখের সামনে যখন দেখি এসব ঘটনা তখন বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় । আমার সাথেই মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামায পরছে কিন্তু সেই মানুষ অহরহ মিথ্যা কথা বলছে । তখন আমার মনে হল শুধু নামাযই এটা বন্ধ করতে পারে না এর জন্য ছোট থেকে তাঁর মধ্য এসব গুণ থাকতে হবে । যখন একটা মানুষ ছোট থেকে ভাল গুনের অধিকারী হবে সে কখনও মিথ্যা সহ অন্যসব অপরাধ করতে ভয় পাবে । নামাযও পরছে এবং সব অপরাধ করছে এই সমাজে , কিভাবে এই সব মানুষদের সংশোধন করা যায় ?
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮
গোধুলী রঙ বলেছেন: হেহ, নামাজ পড়ার সময় সুরা শুধু উচ্চারন করলে নামাজ পূর্ন হয় না, বুঝা লাগে। আর কেউ বুঝলে মানতে বাধ্য, না মানলে কুফরি। আর কাফের যতই পশ্চিমে মাথা ঠুকুক ওটা মাথা ঠোকাই হবে, সালাত হবে না।
আর পাপের টাকায় খাওয়া, কাপড় সবই নাপাক, ওটা পরে বা খেয়ে নামাজ কেন একটা সুবানাল্লাহ ও কবুল হবে না।
তাই, যারা এটা অনুধাবন করে না, তারা আসলে বোঝার চেষ্টাও করে না, ব্যাপারটা এরকম যে, আমার সামনে খাবার আছে, আমি তুলে খাচ্ছি না, ভাবছি আমার আল্লাহ আমাকে গালে তুলে দিবেন। এদের নামাজ শরীরচর্চা ছাড়া কিছুই নয়।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪১
পাউডার বলেছেন: বেশিরভাগ মুসলিম নামধারি লোকেরা আসলে অমুসলিম। এরা নিষিদ্ধ ঘুস-সুদ খায়। দশ টাকার বেশি টাকা দান করার কথা চিন্তাও করে না। এরা মিথ্যা কথা বলে। থার্টি ফাস্টে মদ খায়। মেয়ে দেখলে বাজে কথা বলে। বাসে উঠে মেয়েদের গায়ে স্পর্শ করতে ভালবাসে। সুযোগ পেলেই রুমডেটে ছোটে।
আবার এরাই একটু বয়স হলে দাঁড়ি রাখে। নামাজে যায়। দশ বিশ হাজার তাকা খরচ করে কুরবানি (ঐচ্ছিক) ঈদ পালন করে। বুড়ো বয়সে হজ্বে যাবার প্লান করে। এরা শুধু পিতার ধর্ম পালন করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: নামাজ, হজ্ব, এগুলো কখনোই মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে পারেনা। যে খারাপ কাজ করবেনা, সে এমনিতেই করবেনা।