নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সরকার মুনীব রেজওয়ান

রায় বাহাদুর মশাইরা আমরা এখন সুসজ্জিত পদাতিক আমাদের সবারই একটা করে জলকামান আছে তরল গোলা, চেম্বার স্ফীত হচ্ছে দিনে দিনে একদিন যদি দাগিয়ে দেই সবাই---আপনারা বঙ্গোপসাগর হয়ে ভাসতে ভাসতে আরব সাগরে গিয়ে পৌঁছে যাবেন মাশাল্লাহ!

সরকার মুনীব রেজওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাগৈতিহাসিক অন্ধকার !!! আপনার মেঝের চোরা গর্তেই লুকিয়ে আছে বিষধর জামাতি সাপ!

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

সব কিছুই কেমন অবিশ্বাস্য রকমে থিতু হয়ে আছে

একি আগাম ঝড়ের পূর্বাভাস নাকি ঝড় থামার ইঙ্গিত?



প্রতিক্রিয়াশীল চক্র দম নিচ্ছে --আবার হয়তো ঝাঁপিয়ে পরবে হায়েনার মতো

ওদের ভিতরে আছে ধ্বংসের সাধনা---ওরা দানব যা বারবার পরাজিত হয়েছে

সভ্যতাকামী, শান্তিকামী, প্রগতিকামী মানুষেরই হাতে----



এরা কেউ কেউ অন্ধ হয়েই জন্মেছে কিম্বা জন্মায় নি---যেসব কোমলমতি বালক এদের শিকার---ওরা মেধাবী ইশকুল বা মাদ্রাসার ছাত্র, এতিম খানার গরীব ছাত্র---এদের মগজ ছিল সুগঠিত, এরা হতে পারত মানব হিতৈষী ---কিন্তু খুব অল্প বয়সেই খপ্পরে পরে যায় ধর্মভীরু এই সব বালকেরা। কেউ হয়তো পারিবারিক প্রভাবে স্কুলের মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে কিম্বা মাদ্রাসায় পড়তে গিয়ে ধর্মের পোশাক পরা জামাত-শিবির হায়েনাদের মধুর কথায় মুগ্ধ হয়ে ধিরে ধীরে শিবিরে নাম লেখায় এবং পরে জঙ্গী হয়ে যায়--এদেরকে জামাত-শিবির ছাড়া পৃথিবীর তামাম সব 'বাতিল' বলে বোঝনো হয়। জামাত শিবিরের রয়েছে কোরাণ হাদিসের নিজস্ব ব্যাখ্যা। এইসব মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে তরুন বয়স থেকেই এদের মগজে ঢুকিয়ে দেয়া হয় জেহাদী জোশ ---ফলে এরা জীবন বাজী রেখে সভ্যতা তথা 'বাতিল' ধ্বংসের খেলায় মেতে ওঠে।



আমার এক গুরুকে দেখি যিনি এখনো বিশ্বাস করেন--- এই সব শ্বাপদদের পরম মমতায় বুঝিয়ে শুনিয়ে আবার সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার সে কি প্রয়াস তার! আমি বললাম চেষ্টা করতে পারেন তবে সফল হবেন না। যাদের কাছে প্রয়োজনে মিথ্যা বলা, ফটোশপ করে মিথ্যা খবর রটানো, মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে পক্ষে জনমত তৈরী করা, এমন কি নারী ধর্ষণ পর্যন্ত অবস্থা ভেদে হালাল, মাতৃভূমির জানমালের ভাবনা নাই, যারা প্রকাশ্যে কুপিয়ে মানুষ মারে, মানুষের রগ কাটে--জাতীয় সম্পদের ক্ষতি করতে যাদের হাত কাঁপে না, নিজের দেশের স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাসী নয়, যাদের হাতে পতাকা অপমানিত হয়, মুক্তিযুদ্ধের মহান গৌরবের সৌধ যারা ভাঙ্গে এই সব নষ্ট মস্তিষ্ক কখনোই বুঝিয়ে পথে আনা অসম্ভব বলেই আমার মনে হয়।



আমার কেবল মানিক বন্দোপাধ্যায়ের 'প্রাগৈতিহাসিক' গল্পের ভিখু চরিত্রটির কথা মনে পড়ে যেতে থাকে----তিনি যথার্থই বলেছেন। মানুষের ভিতরে কিছু অন্ধকার এমন ভাবে দানা বাঁধে যার সন্ধান পৃথিবীর কোন আলো ই পায় না----এরা প্রাগৈতিহাসিক। এরা অন্ধকারের জীব। এদেরকে নির্মূল করা ছাড়া গতি নেই। এরা জীবাণুর মত খুব দ্রুত মাল্টিপ্লাই করে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: মানুষের ভিতরে কিছু অন্ধকার এমন ভাবে দানা বাঁধে যার সন্ধান পৃথিবীর কোন আলো ই পায় না----এরা প্রাগৈতিহাসিক। এরা অন্ধকারের জীব। এদেরকে নির্মূল করা ছাড়া গতি নেই। এরা জীবাণুর মত খুব দ্রুত মাল্টিপ্লাই করে।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

সরকার মুনীব রেজওয়ান বলেছেন: মানুষের ভিতরে কিছু অন্ধকার এমন ভাবে দানা বাঁধে যার সন্ধান পৃথিবীর কোন আলো ই পায় না----এরা প্রাগৈতিহাসিক। এরা অন্ধকারের জীব। এদেরকে নির্মূল করা ছাড়া গতি নেই। এরা জীবাণুর মত খুব দ্রুত মাল্টিপ্লাই করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.