![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধ আর বঙ্গবন্ধু হলো বিএনপির রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। বিএনপির রাজনীতিই হলো মুক্তিযুদ্ধ আর বঙ্গবন্ধুকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। তাই তাদের অনুরোধ জানিয়ে লাভ নেই। তাদের রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে, জনবিচ্ছিন্ন বিএনপিকে জনসমর্থন শূণ্য করতে হবে। আর এ কাজটি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল রাজনৈতিক দল, সামাজিক শক্তি, সংগঠন ও ব্যক্তিদেরকে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পুনর্জাগরণকে জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে গ্রামে গঞ্জে, পাড়ায় মহল্লায়, ঘরে ঘরে মুক্তিযুদ্ধ আর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশের বার্তা পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ আর বিপক্ষ - এই বিতর্ক সমাপ্ত করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে বিতকিত করে কাউকে রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, যেকোন কার্যক্রমকে জনগণ যাতে স্বতঃস্ফুর্তভাবে প্রতিহত করে, সেজন্য জনসাধারণকে পুনর্জাগরিত করতে হবে। ১৫ আগষ্ট খালেদা জিয়া ও বিএনপি জেনে ও বুঝেই, সজ্ঞানে জন্মদিন পালন করে, বলার অপেক্ষা রাখে না, এটাই বিএনপির অপরাজনীতি। বিএনপির এই অপতৎপরতা কখনো বন্ধ হবে না। বিএনপি যতোদিন রাজনৈতিক শক্তি হিসাবে থাকবে, ততোদিন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রাজনীতি হুমকির মুখেই থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল, সামাজিক শক্তি, সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গকে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ গড়তে হলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পূনর্জাগরণে অংশগ্রহণ করতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও তাদের দোসরদের রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত করতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই।
©somewhere in net ltd.