![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিলেও বিএনপির ভেতরে কার্যত হ-য-ব-র-ল অবস্থা। অবস্থা এমনতর যে, মৌখিক দায়িত্ব পালন করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকের, কিন্তু কাগুজে গুরুত্বপূর্ণ পদধারণ করছেন আওয়ামী লীগের। বিএনপির কথিত এমন কর্মকর্তারা অবলিলায় প্রকাশ্যে ঘোষণাও দেন তিনি বিএনপির কেউ নন। বিএনপির ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীরা মনে করেন, বাস্তবতার আলোকে নিষ্ক্রিয়, সুবিধাবাদী ও মুনাফেক নেতাকর্মী ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার পুরনো দাবিকেই নতুন করে সামনে এনেছে। শরিক দল জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেন, এভাবে আন্দোলন হয় না। যে সরকার অবৈধ, সে সরকারের অধীনেই নির্বাচন- বিষয়টিতে সাধারণ মানুষ মনে হয় ভালোভাবে নেবে না। কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, আন্দোলন-নির্বাচন এক সঙ্গে হতে পারে না। দলটিতে আর্দশের চর্চা করতে হবে। চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, লোহা পুড়ে লাল হলেই আঘাতে প্রসারিত হয় এখানে বিএনপির ভুল আছে, কর্মসূচির মাধ্যমে ত্যাগী নেতাকর্মীর মূল্যায়ন না করার ফলেই আজ এমন অবস্থা হয়েছে। বিষয়টি এখন ভাবতে হবে। দীর্ঘ আন্দোলন থেকে বের হয়ে কার্যকরী এবং নতুন কৌশল গ্রহণ করা উচিত।
©somewhere in net ltd.