নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবে রূপ নিতে চলেছে

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এখন ডিজিটাল বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কার্যক্রম চলছে। প্রতিমাসে ৪০ হাজার সাধারণ জনগন ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্রগুলো থেকে সেবা নিচ্ছে। সরকারি ২৫ হাজার ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। সব মিলে তথ্যপ্রযুক্তি ও সেবা মানুষের হাতের মুঠোয় পৌছে দেওয়া হয়েছে। গুগলের সহায়তায় ৪০০টি স্কুলে ৪ লাখ শিক্ষার্থীকে ইন্টারনেট সম্পর্কিত জ্ঞানদানের কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত দ্রুতগতির ইন্টারনেট পৌছে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে যাতে ফেসবুক, গুগলের মতো প্রতিষ্ঠান তৈরি হয় সেই লক্ষে কাজ করা হচ্ছে। ৫৫ হাজার ফ্রিল্যান্সার তৈরির কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। পরবর্তীতে তাদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি হতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষন ও আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে। সবাই মিলে কাজ করলে একদিন সিলিকন বাংলাদেশ তৈরি হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মত দলগুলো সবসময় টিকে থাকে এবং ভবিষ্যতেও টিকে থাকবে,এরা কখনও ধবংস হবেনা।মাঝে অন্য অনেক প্রতিক্রিয়াশীল দল আসবে আর খোচাখুচি করবে এরপর একসময় বিলুপ্ত হয়।কিন্তু আওয়ামীলীগ,ভারতে কংগ্রেসের মত দলগুলো কখনও বিলুপ্ত হয়না।প্রায় সবদেশেই এমন দল থাকে।আর যেসব দেশে থাকেনা সেখানে একনায়কতন্ত্র,সামরিক শাসন,বিপ্লবী বিদ্রোহী সশস্ত্র জনবিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীগুলোর শাসন বেশী থাকে।সেখানে দরকারও পরে সেনাশাসন, তত্তাবধায়ক সরকারের মত গণতন্ত্রবিচ্ছিন্ন শাসন ব্যবস্থার।নির্বাচন কমিশনের উপর জনগণের আস্থা থাকে কম।অথচ ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে এক সেকেন্ডের জন্যও অগণতান্ত্রিক কারও হাতে ক্ষমতা না দিয়ে নিজে গণতান্ত্রিক দল হিসেবে ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন কমিশনের আন্ডারে ভোট করাল,যেমনটা ভারত আর আমেরিকা,ব্রিটেনের মত দেশগুলোতে হয়,এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নতুন যুগে প্রবেশ করল,যাকে বলে নিরবিচ্ছিন্ন গণতন্ত্র।দেশ হলে এমনই হওয়া প্রয়োজন যেখানে এক সেকেন্ডের জন্যও সাধারণ জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি ছাড়া অন্য কোন আমলা দেশের প্রধান হবেনা।এধারা একচেটিয়াভাবে বজিয়ে রাখতে পারলে আগামী ১৫-২০ বছরে দেশ যতটুকু এগুবে সেটা আগের সিস্টেমে ৩০ বছর লাগতো।দূর্নীতি হবেই গণতন্ত্রে কিন্তু এভাবে একচেটিয়া গণতান্ত্রিক ধারা বজিয়ে রেখেই একমাত্র জনগণের মধ্য থেকে দূর্নীতি বিদায় করা সম্ভব।সন্ত্রাস দমনে আর্মি নামানো,কিংবা ভোটে আর্মি নামানো পুলিশ বাহিনীর অযোগ্যতাকে প্রমাণ করে।সভ্য আর স্বাধীন নিরবিচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে এগুলো মানায় না যদিও আমরা এপর্যায়ে এখনও পৌছাইনি।অথচ এশিয়ান দেশ হয়েও ভারত অনেক আগে পৌছে গেসে ব্রিটেন,আমেরিকাকে ফলো করতে করতে।এজন্যেই আওয়ামীলীগকে দরকার।এভাবে চলতে থাকলে একসময় নির্বাচনগুলোতে আর সন্ত্রাস দমনে আর্মি নামানোর প্রয়োজন হবেনা,পুলিশই সব শামাল দিতে পারবে।তবে সে সময় এখনও আসেনি।এখন আমাদের মনোযোগ দিতে হবে জঙ্গীবাদ নিয়ে।যদিও জঙ্গীবাদে কি করতে হবে তার জন্য আমাদের সামনে কোন দেশ মডেল হিসেবে নেই,আওয়ামীলীগের উচিত সেই সুযোগ গ্রহণ করা।তাহলে বাংলাদেশের ক্ষমতাও বাড়বে কিছুটা।যদিও সেটা বেড়ে গেসে কিছুটা আগের চেয়ে।আমরা এখন ৭১ এর জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চায়তে বলতে পারি,ভারতকে না বলতে পারি মমতা বাংলাদেশ সফরে না আসাতে(এবারের আগেরবার),ইসরাইলের সমালোচনা করতে পারি যেখানে অন্যদেশগুলো সতসাহস দেখায় না।এর আগের কোন সরকার এমন করতে পারেনি।আমাদের দূর্বলতাগুলো আসতে আসতে কমে আসতেসে।আমরা নির্ভরশীল হতে পারবো।আইটি খাত দিয়ে নির্ভরশীল হতে পারবো যেমনটা ভারত পারসে।কিন্তু জঙ্গীবাদ সম্পর্কে এদেশের মানুষ অনেক কম সচেতন।এটা বড় হয়ে দেখা দিলে বাংলাদেশ নিজ পরিচয়ে দাড়াতে পারবেনা,সব অর্জন জলাঞ্জলি হবে আর জী হুজুর মার্কা চাকর/তেল মারার দেশে পরিণত হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.