![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই বাংলার বুকে মৈত্রী থাকুক সুখে- গান ধারণ করে সাত বছর আগে ১৪ এপ্রিল ২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করেছিল মৈত্রী এক্সপ্রেস। এই সাত বছরে অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে মৈত্রী ট্রেন এখন দু’দেশেরই লাভজনক বাহন। শুধু লাভজনকই নয়, এ ট্রেন বাংলাদেশ-ভারত ভ্রমণকারীদের কাছে এখন বেশ জনপ্রিয় বাহন হয়ে উঠেছে। প্রথম দিকে যাত্রী সংখ্যা কম থাকলেও ধীরে ধীরে সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে মৈত্রী ট্রেন এখন চাহিদার তুঙ্গে। এর প্রতিটি যাত্রায় গড়ে ৩৫০ যাত্রী আসা-যাওয়া করে থাকেন। গত সাত বছরে ট্রেনটিতে মোট দুই লাখ ৪৬ হাজার ৬৩৩ জন যাত্রী ভ্রমণ করেছেন। এ ট্রেনে ভ্রমণকারী যাত্রীদের অভিমত, কাস্টমস-ইমিগ্রেশনের কাজ ট্রেনেই মধ্যেই সম্পন্ন করে ট্রেনটির যাত্রা বিরতিতে আরও সময় কমিয়ে আনতে পারলে যাত্রীদের ভোগান্তি কমে যাবে। এ ছাড়াও ঢাকা-কলতাকার মধ্যে আরও স্টপেজ বাড়িয়ে বাংলাদেশের দর্শনা ও ভারতের গেঁদে রেলস্টেশনে ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধানে দু’দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আন্তরিক হলে আর জনপ্রিয় হয়ে উঠবে মৈত্রী এক্সপেস। মৈত্রী ট্রেন বাংলাদেশ রেলওয়ের গর্ব। বাংলাদেশ, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের যাত্রীরা এ ট্রেনে ভ্রমণ করেন। এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
©somewhere in net ltd.