![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাপানে রফতানির ক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় প্রধান রফতানিকারক বাংলাদেশের অবস্থান এখনও ১১তম। জাপানের মোট পোশাক আমদানির মাত্র ২ দশমিক ১১ শতাংশ। জাপানে শার্ট-প্যান্টসহ বিভিন্ন আইটেমের পোশাক রফতানি করে জিয়ান্ট গ্রুপ। শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা এবং উৎস বিধি শিথিল করে তিন স্তর থেকে দুই স্তরে নামিয়ে আনার ফলে সম্ভাবনাময় বাজার হয়ে উঠছে জাপান। চলতি অর্থবছরের (জুলাই-মার্চ) নয় মাসে পোশাক রফতানি বেড়েছে ১৬ শতাংশেরও বেশি। রফতানিকারকদের আশা বছর শেষে এর হার দ্বিগুণও হতে পারে। বছরে ৩৬০ কোটি ডলার রফতানি আয় সম্ভব জাপান থেকে। তবে পোশাক বা অন্য পণ্যের ক্ষেত্রে মানের প্রশ্নে জাপানি ভোক্তারা আপসহীন। চায়না প্লাস নীতির সুবাদে জাপানি বিনিয়োগকে সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই সে দেশের ভোক্তাদের আস্থা অর্জন করতে পারে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে পোশাক রফতানি থেকে আয় এসেছে ৫০ কোটি ডলার। গত বছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ৪৩ কোটি ডলার। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ দশমিক ২২ শতাংশ। পোশাক রপ্তানির খেত্রে আর এক সম্ভাবনাময় বাজার হয়ে উঠছে জাপান।
©somewhere in net ltd.