নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলুষমুক্ত রাখতে নির্বাচন কমিশন তার ক্ষমতার যথাযথ প্রয়োগ ঘটিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনের সুবর্ণ সুযোগের হাতছানি ২৮ এপ্রিলের নির্বাচন

২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

গোটা দেশবাসীর কাছেই তিন সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনেক গুরুত্ববহ। প্রতিন্দ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ঠিকমতো প্রচারণা চালাতে পেরেছেন কি না; প্রার্থী ও সমর্থকরা নির্বাচনি আচরণবিধি যথাযথভাবে পরিপালন করেছেন কি না; ভোটে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রয়োগ ঘটেছে কি না; জালভোট বা ব্যালটবাক্স ছিনতাইয়ের মতো কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না; ভোটকেন্দ্রের নির্বিঘ্ন এবং সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত হয়েছে কি না এবং সর্বোপরি ভোটাররা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন কিনা এই ব্যাপারে ইসি সকল ধররনের প্রস্তুতি গ্রহন করেছেন। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে কোন প্রকার শিথিলতা প্রদর্শন করবে বলে আমার মনে হয় না। কারণ এর প্রভাবে নির্বাচনে যত নেতিবাচক ঘটনা ঘটে থাকে, তার সবই ঘটতে পারে এবং সেটা হবে সরকারের জন্য একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি। তাছাড়া এই তিন সিটি নির্বাচনের কারণেই গত তিন মাস ধরে চলা অরাজক পরিস্থিতির আপাত অবসান ঘটাতে পেরেছে সরকার। সরকারি দল কিছুতেই চাইবে না, আবারো দেশজুড়ে অরাজক পরিস্থিতি ফিরে আসুক। আমাদের নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান এবং যথেষ্ট শক্তিশালীও বটে। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের কারণে বিশ্বজুড়েই ভারতের নির্বাচন কমিশনের আলাদা সুনাম আছে। তারা এই সুনাম অর্জন করেছে, তাদের প্রাপ্ত ক্ষমতার যথাযথ প্রয়োগ ঘটিয়ে। আমি মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের চেয়েও আমাদের নির্বাচন কমিশন বেশি ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। কারণ, ভারতের নির্বাচন কমিশনের বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা নেই, যা আমাদের নির্বাচন কমিশনের আছে। এই সুযোগ ও ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করবে বলেই আমি মনে করি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.