নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করার নজির নেই, তবুও স্টাইকিং ফোর্স হিসাবে সেনা মোতায়েন থাকবে এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

বিএনপির নির্বাচন পরবর্তী বক্তব্য রেডি। নির্বাচনে জিতলে বলা হবে, সরকারের প্রতি জনগণ অনাস্থা জানিয়েছে। সরকারের এখন পদত্যাগ করা উচিত। আর যদি হেরে যায়, তাহলে বলা হবে, ভোট কারচুপি করেছে, জাল ভোটের ছড়াছড়ি। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন স্বচ্ছ্ব ও অবাধ হতে পারে না। এই অবৈধ সরকারকে এখুনি পদত্যাগ করতে হবে। মুখে গণতন্ত্রের বুলি থাকলেও বিএনপি চিন্তা-চেতনায় অগণতান্ত্রিক, জঙ্গিবাদী, সন্ত্রাসবাদী। তাই প্রতিটি কর্মকান্ডে তারা সেটাই প্রতিফলিত করে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করার নজির নেই। তবুও স্টাইকিং ফোর্স হিসাবে সেনা মোতায়েন থাকবে এবারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। কিন্তু বিএনপির দাবি, বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনীকে মাঠে নামাতে হবে। এই দাবি কি যৌক্তিক? কখন সেনাবাহিনী বিচারিক ক্ষমতাসহ মাঠে নামানো হয়? যখন দেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়, তখন আইন-শৃঙ্খলা-শান্তি রক্ষার জন্য সেনাবাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। নির্বাচন কি দেশে আইন-শৃঙ্খলা-শান্তি বিনষ্ট করেছে? যদি তাই করে, তবে তো নির্বাচনই বন্ধ করে দেয়া উচিত? আগে আইন-শৃঙ্খলা-শান্তি ফিরিয়ে আনা জরুরি, তারপর নির্বাচন। আসলে বিএনপি সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে চায়। অনেক আগে থেকে বিএনপির যতো রাগ সেনাবাহিনীর উপর। মুখে প্রকাশ করে না, কিন্তু ক্ষোভটা স্পষ্ট। বিএনপি তাদের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়নের জন্য বার বার সেনা হস্তক্ষেপ চেয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ তাদের এই অপচেষ্টা কোনদিন বাস্তবায়ন হতে দিবে না

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.