নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাঝপথে নির্বাচন বর্জন রাজনৈতিক ফায়দা লোটার নতুন নীলনক্সা

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭



গত ২৮ এপ্রিল ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত তিন মেয়র প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। তিনটিতেই নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত তিন প্রার্থী। এ নির্বাচনকে নিয়ে নানা মহলের নানা বক্তব্য থাকলেও ছোটখাট বিশৃঙ্খলা ছাড়া বড় ধরনের কোন হাঙ্গামা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে তা সম্পন্ন হওয়ায় জনমনে স্বস্তি বয়ে গেছে। এ নির্বাচন চলাকালে তিন সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি সমর্থিত তিন মেয়র প্রার্থী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। এছাড়া চমক সৃষ্টি করেছেন চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মনজুর আলম। তার এ ধরনের ঘোষণাকে চট্টগ্রামে রাজনৈতিক সচেতন মহলে তিনি বিএনপির অপরাজনীতির শিকার বলেও মত ব্যক্ত করা হচ্ছে। ওইদিন সোয়া ১১টায় মনজুর আলম নিজ প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণার পাশাপাশি রাজনীতি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন। ওইদিন তিনি আরও বলেছেন, এটা তার জীবনের শেষ নির্বাচন। আগামীতে সমাজসেবায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। এ নির্বাচনকে নিয়ে বিএনপি যেভাবে কারচুপি, সন্ত্রাস, ভোট কেন্দ্র দখল, ব্যালট জালিয়াতি, বহিরাগতদের দিয়ে ভোট প্রদানসহ যেসব এন্তার অভিযোগ আনছেÑ মনজুর আলম ওই ধরনের কোন অভিযোগ নির্বাচনের দিনও আনেননি, সর্বশেষ বৃহস্পতিবারও বলেননি। বিএনপির এ নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত যে পূর্ব পরিকল্পিত তা ইতোমধ্যে কতিপয় বিএনপি নেতার কথোপকথনের রেকর্ড প্রচারের পর তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি গত বছরের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেয়নি এই বলে যে, এ সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। কিন্তু মাত্র ১৫ মাসের মাথায় একই সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অর্থাৎ তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে মেয়র প্রার্থীদের সমর্থন দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। কিন্তু নির্বাচনের দিন বিএনপি নেতারা প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে পুরো দেশবাসীকে যেমন হতবাক করে দিয়েছেন, তেমনি তিন সিটি কর্পোরেশনের তিন মেয়র প্রার্থীকে বলীর পাঠা বানিয়েছেন বলে ব্যাপকভাবে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক বোদ্ধাদের বিভিন্ন সূত্রে বলা হচ্ছে, বিএনপি এ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার মাঝপথে বর্জন করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার কি নীলনক্সা এঁটেছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এটা সত্য যে, এর আগে লাগাতার অবরোধ ও হরতাল দিয়ে বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোট দেশজুড়ে যে নাশকতা চালিয়েছে, পেট্রোলবোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে, যানবাহন জ্বালিয়েছে, জনগণকে জিম্মি করে রাখার অপপ্রয়াস চালিয়েছে তা কোন সুফল বয়ে আনেনি। দেশের কোন মহলই ২০ দলীয় জোটের নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক এসব কর্মসূচী সমর্থন করেনি বলেই এবার সিটি নির্বাচনের পর কোন কর্মসূচী দিতে সাহসে কুলায়নি বলে গুঞ্জন চলছে। গত ২৮ এপ্রিল ঢাকা ও চট্টগ্রামের তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত তিন মেয়র প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। তিনটিতেই নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত তিন প্রার্থী। এ নির্বাচনকে নিয়ে নানা মহলের নানা বক্তব্য থাকলেও ছোটখাট বিশৃঙ্খলা ছাড়া বড় ধরনের কোন হাঙ্গামা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে তা সম্পন্ন হওয়ায় জনমনে স্বস্তি বয়ে গেছে। এ নির্বাচন চলাকালে তিন সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি সমর্থিত তিন মেয়র প্রার্থী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। এছাড়া চমক সৃষ্টি করেছেন চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মনজুর আলম। তার এ ধরনের ঘোষণাকে চট্টগ্রামে রাজনৈতিক সচেতন মহলে তিনি বিএনপির অপরাজনীতির শিকার বলেও মত ব্যক্ত করা হচ্ছে। ওইদিন সোয়া ১১টায় মনজুর আলম নিজ প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণার পাশাপাশি রাজনীতি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন। ওইদিন তিনি আরও বলেছেন, এটা তার জীবনের শেষ নির্বাচন। আগামীতে সমাজসেবায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন। এ নির্বাচনকে নিয়ে বিএনপি যেভাবে কারচুপি, সন্ত্রাস, ভোট কেন্দ্র দখল, ব্যালট জালিয়াতি, বহিরাগতদের দিয়ে ভোট প্রদানসহ যেসব এন্তার অভিযোগ আনছেÑ মনজুর আলম ওই ধরনের কোন অভিযোগ নির্বাচনের দিনও আনেননি, সর্বশেষ বৃহস্পতিবারও বলেননি। বিএনপির এ নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত যে পূর্ব পরিকল্পিত তা ইতোমধ্যে কতিপয় বিএনপি নেতার কথোপকথনের রেকর্ড প্রচারের পর তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। সচেতন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, বিএনপি গত বছরের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেয়নি এই বলে যে, এ সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। কিন্তু মাত্র ১৫ মাসের মাথায় একই সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অর্থাৎ তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে মেয়র প্রার্থীদের সমর্থন দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। কিন্তু নির্বাচনের দিন বিএনপি নেতারা প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে পুরো দেশবাসীকে যেমন হতবাক করে দিয়েছেন, তেমনি তিন সিটি কর্পোরেশনের তিন মেয়র প্রার্থীকে বলীর পাঠা বানিয়েছেন বলে ব্যাপকভাবে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক বোদ্ধাদের বিভিন্ন সূত্রে বলা হচ্ছে, বিএনপি এ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার মাঝপথে বর্জন করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার কি নীলনক্সা এঁটেছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এটা সত্য যে, এর আগে লাগাতার অবরোধ ও হরতাল দিয়ে বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোট দেশজুড়ে যে নাশকতা চালিয়েছে, পেট্রোলবোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে, যানবাহন জ্বালিয়েছে, জনগণকে জিম্মি করে রাখার অপপ্রয়াস চালিয়েছে তা কোন সুফল বয়ে আনেনি। দেশের কোন মহলই ২০ দলীয় জোটের নাশকতা ও ধ্বংসাত্মক এসব কর্মসূচী সমর্থন করেনি বলেই এবার সিটি নির্বাচনের পর কোন কর্মসূচী দিতে সাহসে কুলায়নি বলে গুঞ্জন চলছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.