নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোশাকশিল্পের নিরাপত্তার নামে অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্সের অন্য কোনো স্বার্থ আছে কি?

২৪ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২১


পোশাক পণ্য রপ্তানিকারক হিসেবে বাংলাদেশ এখন এক নম্বর স্থান দখলের চেষ্টা করছে। এরসঙ্গে টার্গেট- বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি। এমন সাহসী উদ্যোগ নিয়ে যখন এগোচ্ছে বাংলাদেশ, তখন পোশাকশিল্প নিয়ে ক্রেতাদের দুটি জোট অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্স ষড়যন্ত্র করছে। পোশাকশিল্পের নিরাপত্তার নামে অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্সের অন্য কোনো স্বার্থ আছে বলে মনে হয়। শ্রমিকদের নিরাপত্তা ইস্যুতে বিদেশি ক্রেতাদের কারখানা পরিদর্শনের প্রভাবে দেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের ৩২টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়েছে। এখনো ছাঁটাই আতঙ্কে ভুগছে শ্রমিকরা। বাংলাদেশি পোশাক পণ্যের ক্রেতা জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের তৎপরতায় ইতিমধ্যে পোশাকশিল্প মালিকদের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। পোশাক শ্রমিকদের উন্নত কর্ম-পরিবেশ ও নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার বিবেচনা করে অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্স দেশের বিভিন্ন কারখানা পরির্দশন করে। কিন্তু তাতেই বাধে বিপত্তি। কর্ম-পরিবেশ ও নিরাপত্তা ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্স হঠাৎ করে পোশাকশিল্প কারখানা বন্ধ করে দেওয়া শুরু করে। মালিকদের মধ্যে দেখা দেয় বিনিয়োগে নিরাপত্তাহীনতা। এখানে গভীর ষড়যন্ত্র আছে। এর অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লবি কাজ করছে যাতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়। অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্সের এজেন্ডা ছিল শ্রমিকদের নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিয়ে। কিন্তু এখন তারা দেশের প্রচলিত আইনের ওপর হাত দিতে চায়। তারা শ্রমিক অসন্তোষে উসকানি দিচ্ছে। তাদের হয়তো অন্য কোনো স্বার্থ আছে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

এসব চলবে না..... বলেছেন: কি স্বার্থ আছে সেটা বলতে পারছেন না কেন?
তবে তাদেরকে রাস্তা দেখাচ্ছে আমাদের দেশের কিছু মানুষই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.