![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতে বিজেপি সরকার গঠন করার পর বাংলাদেশের প্রতি তাঁর নীতি কেমন হয় সে নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। তবে সেই শঙ্কা কাটতে বেশি সময় লাগেনি। বরং স্থলসীমান্ত চুক্তি সই হওয়ার প্রায় ৪১ বছর পর মোদির নেতৃত্বে পুরো ভারত এক হয়ে সেই চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে বাংলাদেশের প্রতি আস্থার প্রতিফলন ঘটিয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে মোদির আসন্ন বাংলাদেশ সফর ঘিরে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন যাত্রা শুরু হওয়ার আশা করা হচ্ছে। সফরসূচি মোটামুটি চূড়ান্ত। আগামী ৬ ও ৭ জুন সফর ধার্য করা হয়েছে। আর সেই সঙ্গে সফর পুরোপুরি কাজে লাগাতে জোর প্রস্তুতি চালানো হচ্ছে। মোদির সফরকালে ভারতের সঙ্গে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করতে চায় বাংলাদেশ। দুই দেশ এখন ঐ সব চুক্তি, প্রটোকল ও এমওইউ চূড়ান্ত করার কাজ করছে। ভারত চায়, বাংলাদেশ তথা পুরো অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার বিষয়ে মোদির বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশে প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোদির সফরকালে আগ্রহ দেখাতে পারে ভারত। তবে বিষয়টি কৌশলগতভাবে স্পর্শকাতর বলে অনেকে মনে করেন। স্থলসীমান্ত চুক্তি ও তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি দুই দেশের বেশ পুরনো ইস্যু। ৪১ বছর পর মোদির নেতৃত্বে স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত উদ্যোগ নিয়ে দেখিয়েছে, সদিচ্ছা থাকলে সমস্যা অনেক জটিল হলেও তার যৌক্তিক সমাধান সম্ভব। স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের বাঁধা কেটে যাওয়ার পর আশা করা যাচ্ছে, তিস্তা চুক্তিও শিগগিরই সই হবে। দুই দেশের পুরনো সমস্যার জট যখন খুলতে শুরু করেছে, তখন সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে চাইছে উভয় পক্ষই। হবে একাধিক চুক্তি। এসব চুক্তি সম্পাদিত হলে উপকৃত হবে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষ। আর তাই নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরকে ঘিরে দুই দেশের মানুষই নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার দিন গুনছে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: গিদীর স্পর্শে মোদি এক নতুন মানুষ। হি ইজ ডুইং গ্রেট।