![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে এবং যোগাযোগ জোরদারের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে জনগণের জীবনমান উন্নত করাই বর্তমান সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। যোগাযোগ বাড়িয়ে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মায়ানমার ইতিমধ্যে ‘বিসিআইএম ইকোনমিক করিডর (বিসিআইএম-ইসি)’ নামক যৌথ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। প্রত্যেকে উন্নয়নের স্বার্থে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে সম্মত হয়েছে। ভারতের সঙ্গে স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অর্জনের জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ এ সংবর্ধনার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রবাসী বাংলাদেশি ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একটি মানপত্র প্রদান করেন। আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সঙ্গে গঙ্গা পানি বন্টন চুক্তি স্বাক্ষর এবং কয়েক দশকের পুরনো পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার সমাধান করেছে। বর্তমান সরকার কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, বিদ্যুৎ ও আইসিটিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য অর্জন করেছে। দারিদ্র্যের হার ২২ দশমিক ৭ শতাংশে হ্রাস করেছে। চরম দারিদ্র্যের হার ৭ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। কার্যকরী বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে গত ৬ বছরে ৫ কোটি মানুষ নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে। দেশের দ্রুত উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানে সরকার দেশে ২০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করেছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দেশের খাদ্য উত্পাদন ৩ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার টনে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ প্রত্যেক খাতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। গত ৬ বছরে দেশ এভাবে এগিয়ে যাবে এটা কেউ কল্পনা করতে পারেনি। নতুন নতুন তথ্য-প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও এর সুষ্ঠু ব্যবহারের ফলে বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে।
©somewhere in net ltd.