![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চট্টগ্রামের মিরসরাই থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সমুদ্র উপকূলবর্তী এই মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মিত হবে, যেটি কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে প্রস্তাবিত টানেলের সঙ্গে যুক্ত হবে। পর্যটন নগরীর সঙ্গে বিকল্প যোগাযোগ স্থাপনের পাশাপাশি মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, গভীর সমুদ্রবন্দর, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় নেওয়া হয়েছে প্রকল্পটি। নতুন অর্থবছরে গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির নির্মাণকাজ শুরু করার পরিকল্পনা করেছে সরকার। প্রায় ২৮৫ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ সড়কটি নির্মাণের মেয়াদ ধরা হয়েছে চলতি বছরের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। সড়কটি মিরসরাই উপকূল ধরে ফৌজদারহাট হয়ে কর্ণফুলী টানেলের মধ্য দিয়ে যাবে। এর পর রাজঘাট হয়ে কক্সবাজারের ইনানী থেকে টেকনাফ পর্যন্ত যাবে। এ সড়কের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামসহ কক্সবাজার পরিণত হবে পর্যটন, সংস্কৃতি ও অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্রে। কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন সড়ক এবং প্রস্তাবিত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলবর্তী মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণের মধ্য দিয়ে কক্সবাজার হয়ে উঠবে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নিরাপদ আবাসস্থল। কক্সবাজার কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। মহেশখালীর মাতারবাড়ীকে ঘিরে বিদ্যুতের হাব তৈরি হচ্ছে। এর ওপর এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে। এ কারণে মেরিন ড্রাইভ সড়কটি নির্মাণ হলে ইপিজেড ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে ব্যাপক বিনিয়োগ বাড়বে। আঞ্চলিক কানেক্টিভিটি গড়ে উঠবে, বিশেষ করে মিয়ানমার, চীন ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে। একই সঙ্গে পর্যটক আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
©somewhere in net ltd.