![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যেসব সাফল্য অর্জন করেছে তা দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশই করতে পারেনি। এটি নিঃসন্দেহে যারা দেশকে ভালোবাসে তাদের জন্য অবশ্যই গৌরবের। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, যোগোযোগ ভৌত অবকাঠামো বিদ্যুত, জ্বালানী খনিজসম্পদ, নারীর ক্ষমতায়ন। বড় বড় দুইটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার পরও কাঙ্ক্ষিত জিডিপি অর্জন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিশাল অংকের ইউএস ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ প্রায় প্রত্যেকটি সূচকেই যে সাফল্য অর্জন করেছে তা সত্যি প্রশংসার দাবিদার। এভাবে চলতে থাকলে এবং দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকলে ২০২১ সালের আগেই বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার সম্ভবনা খুবই উজ্জল। দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিশু মৃত্যুহার হ্রাস, শিক্ষা ও খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশের সাফল্য এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বিশ্বের অনেক উন্নয়নশীল দেশকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশ এমডিজি লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে রয়েছে। বিশ্ব শান্তি রক্ষায় বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। আমাদের প্রিয় দেশ বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ম্ভর। এ অর্জন এমনি এমনি অর্জিত হয়নি। এ সাফল্য অর্জন করতে কৃষি উপকরণে বিপুল ভর্তুকি দিতে হয়েছে সরকারকে। সুতরাং উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত থাকলে শীঘ্রই আমাদের দেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে এ কথা অনেকটাই জোর দিয়ে বলা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
সহজ কথন বলেছেন: কোথায় আপনি ব্যাপক কর্মসংস্থান দেখলেন? যা হয়েছে তা বেসিরকারী খাতে, যেটাতে সরকারের কোন কৃতিত্ব নেই। সরকারী খাতে চাকরি হয় শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারী সন্তানদের। এখন আবার যোগ হয়েছে নাতি-পুতি! আর বাকি যা থাকে তাও হয় মামা, চাচা, টাকাওয়ালাদের। প্রবৃদ্ধি অর্জন, মূদ্রস্ফীতি হ্রাস, লোকদেখানো কর্মসংস্থান হলেই হয় না। সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের অধিকার সুষমভাবে রক্ষা করা চাই। কিছু বিশেষ শ্রেণীই সুবিধা পাবে আর বাকিরা বৈষম্যের শিকার হবে- এটা কখনই উন্নয়ন নয়। যতি প্রবৃদ্ধি হোক, আর রেমিটেন্স বাড়ুক।