নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দৃঢ়তা০০৭

want to share the feelings which going on in the world

দৃঢ়তা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

chintito

০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪২



ekhon notun vabe dhormo niye onek kichu feel korchi..nizeke nizer dhormo mote chalanor zonno try korchi.but etto question arise kore mone,kar kache answer zana zay? koto ki e to ache zanar.zemon aj barbar mone hocche,ashole ki amader Saudi r time er shathe adjust kore Eid,Roja maintain kora uchit,naki evabe e sseparately kora ta e thik !!! keno amra alada hochi?Saudi r amader time difference holo matro 4hrs.ete keno amra poro din ke e alada korchi !

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

বিবেক বিবাগী বলেছেন: শরীয়াহ্‌-এর বিধান হচ্ছে যে চাঁদ উঠতে নিজে দেখলে বা চাঁদ ওঠার ব্যাপার কোন মুসলিমের সাক্ষ্য দ্বারা নিশ্চিত হলে ওই চাঁদের উপর আমল করতে হবে। দেশের কনসেপ্ট ইসলামে ছিল না, তাই এই যে বাংলাদেশ "দেশভিত্তিক" ভাবে চাঁদ দেখে ঈদ এখনও করে আসছে, এটা স্রেফ সংস্কৃতির অনুসরণ, আর কিছু না। আপনি যে কোন বিজ্ঞ মাওলানাকে যদি জিজ্ঞাসা করবেন, তারা এটাই বলবেন যে হানাফী মাযহাব অনুসারে চাঁদের খবর যতদূর পর্যন্ত পৌছাবে, তার উপর আমল করতে হবে। আগে বেশিদূর পৌছাতো না, তাই আস্তে আস্তে দেশের কনসেপ্ট চলে আসছে। শুধু শাফেয়ী মাযহাবে তৎকালীন যোগাযোগ ব্যবস্থার ভিত্তিতে ৪৮০ মাইলের একটা হিসেব আছে, যেটাই অনেক 'আলেম (যেমন মাওলানা কফিলউদ্দিন) ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন। কিন্তু "দেশে দেশে চাঁদ দেখে ঈদ করতে হবে', এটা ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের কিছু আলেমের দেওয়া সিদ্ধান্ত, যা এই আধুনিক যোগাযোগের ক্ষেত্রেও আমরা মেনে চলছি, কিন্তু যে কোন মুসলিমের চাঁদ দেখার সাক্ষ্য আমাদের নিকট পৌছালে এর উপর আমল করাই শরীয়াহ-এর মূল সিদ্ধান্ত।

যারাই মোটামুটি পড়াশোনা করেছেন, তারা ব্যাপারগুলো জানেন। অনেকে বলেন যে মাতরুকুল আমল, মানে একটা জিনিস শরীয়াহগতভাবে ঠিক, কিন্তু অনেকদিন পালন না করার ফলে সেটা রদ হয়ে যায়। আবার অনেকে বলেন দেশে অনেক অনেক মানুষ আছে, যারা তেমন শিক্ষিত না, ধর্মান্ধ ও গোঁড়া, এদের সাথে তর্ক করে দেশে অশান্তি বাড়িয়ে কি লাভ। আর গণতান্ত্রিক সরকার এক্ষেত্রে কোনপ্রকার ঝুঁকি নিতে রাজি না। অনেক ব্যাপার আছে। তবে সারা পৃথিবীতেই, জাপান-অস্ট্রেলিয়া থেকে শুরু করে আমেরিকা পর্যন্ত গতকাল ঈদ উদযাপিত হয়েছে। অচিরেই হয়তো বাংলাদেশের জ্ঞানী মানুষরা সাহস করে এগিয়ে আসবেন। নিজেদের ভুল স্বীকার করার সৎ সাহস অনেকেরই নেই। আমার আব্বু একটি জামা'আতের প্রতিষ্ঠাতা, উনার সাথে অনেক আলেমের পরিচয় আছে যারা দলীল সহিহ জেনেও চাকরির ভয়ে, ইমামতি হারানোর ভয়ে বা সমালোচনার ভয়ে এর উপর আমল করছেন না।

প্রতি ঈদে আশা করি যে একদিন সারা পৃথিবীর সাথে বাংলাদেশও একাত্মতা ঘোষণা করবে। আপনার মনে প্রশ্নের উদ্রেগ হতে থেকে মনে হচ্ছে সেই দিন খুব বেশি দূরে নয়।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

পেন্সিল চোর বলেছেন: আমাদের পবিত্র কুরআনে যা আছে এর বেশি জানা আমাদের দরকার নেই।
লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুলাল্লাহ
আমাদের উচিত মনে প্রশ্ন না এনে একমাত্র আল্লাহর প্রতি আর উনার পাঠানো কুরআনের উপরে ঈমান আনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.