![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জনৈক গ্রামে জনৈক দুই ভাই মোখলেস আর ইলিয়াসের বাস। বাবার মৃত্যুর পর তাহারা ভাগ্যন্বেষণে কী করবে কী করবে ভাপতে থাকে ! একদা এক মিনিটে মোখলেস ভাপিয়া উঠিল যে তারা পাঁঠার চাষ করপে ,কিন্তু পসিবল ক্যামনে? ইতোমধ্যে ছোট ভ্রাতা ইলিয়াস দুফাই টাউনে গেল গান শুনতে ,আর ফিরিলোনা। একাকী দিন কাটেনা মোখলেসের প্রহর ,খালি পেটে কিছু একটা সে করিবে পণ করিয়া ঘুমাইতে থাকিল । ঘুম থেকে উঠেই সে পাঁঠা চাষ করিতে লাগিল। সেকি সাপল্য ,পাঁঠাদ্বয়ের দুধে গ্রাম মো .মো করিয়া উঠিলো।দুধ থেকে ছানা আর ছানা থেকে মাংসের সকল চাহিদা মেটাতো ঐ মোখলেসের পাঁঠার দুধ । এরপরে গ্রামের মাতবরের মেয়ের সাথে পাঁঠাচাষী মোখলেসের প্রেমের স্ক্যান্ডাল বেড়িয়ে পড়াতে বিয়ে তাকে করতেই হল। একদল লোক একদিন গুছপ ছড়াইলো যে মোখলেসের পাঁঠার দুধ খাইলে নাকি বুদ্দিলোপ পাবে ।ততোদিনে দুধের খ্যাতি সীমান্তের কাঁটাতাঁর ছাড়িয়ে লন্ঠনে পৌছেছে।দেশ বিদেশ থেকে পর্যটক আসিল জনৈক গ্রামে ।কেউ এই গুছপে পাত্তা বা কান দিলনা ।এরপর গ্রামে মহাপুরুষ ডি .এস সৌরভ এসে মোখলেসের দুধের সেল আরো বাড়াইয়া দিলেন এই বলিয়া যে সে দুধ ইশ্বরের অমৃত করুণা মাত্র ।পাঁঠার দুধের মালিক ইশ্বর আর তার অছিলা মাত্র মোখলেস । জনগন চেগাইয়া এই কথায় সায় দিয়ে খেতে থাকলো।আটা ,ময়দা ,সুঁজি আর পাঁঠার দুধ ছাড়া যেন তাদের চলেইনা ।পরীক্ষার আগে ঐ দুধে ফুঁ মারিয়া দিতেন ডি .এস সৌরভ আর স্টুঠেন্টরা তাহা পান করিয়া পাশ করিত ।প্রমিক প্রমিকারাও ইহা পান করিত ।একদিন ভন্ঠ বাবা ডি .এস সৌরভ হতেনাতে চেয়ারম্যানের মেয়ে ক্যাটরিনার সাথে ডেটিংরত অবস্থায় কট্ খায় পাগলা মজিদের হাতে ।ঘটনার পর সকলে তাহাকে দফায় দফায় পিকেটিং আর ধাওয়া দিয়ে গ্রাম ছাড়া করিল ।অত:পর গ্রামে গজব পড়ল কারন উপহাস নিন্দা সকলের করা যাফে কিন্তু ডি .এস সৌরভের মত নিস্পাপী মহাপুরুষের করা যাবে না ।এর জনৈক গ্রাম সাগরে তলাইয়া যায়।
©somewhere in net ltd.