নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেলিহান শিখা

েশখ েসিলম

I am a critique.

েশখ েসিলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাসিনা বুবুর বাংলা জয়!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০

হাসিনা বুবুকে চিনে না এমন একজন ব্যক্তি ও আপনি সারা বিশ্বে খুঁজে পাবেন না।ইদানীং বিশেষ করে ২০১৩ সালে হাসিনা বুবু তার নানাবিধ প্রশ্নবিদ্ধ ও চরম বিতর্কিত কর্মকান্ডের জন্য কুখ্যাত হয়েছেন।অবশ্য তার আগেও হাসিনা বুবু ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্রী থাকাকলেও অনেকবার বিখ্যাত হতে চেষ্টা করেছেন। তখন বিখ্যাত না হলেও তার বিবিধ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের জন্য অনেক কুখ্যাতি অর্জন করতে পেরেছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ ফজিলাতুননেছা অনেক কাঠখড় পুড়িয়েও হাসিনা বুবুকে সামলাতে পারেননি। হাসিনা বুবুর এক কথা যে ভাবেই হোক তাকে বিখ্যাত হতে হবে। যাক্ পিতৃ-বিয়োগের পর হাসিনা বুবুর কপালে খুলে গেলো। হাসিনা বুবু ঠিক করলেন পলিটিক্স করবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। নেমে গেলেন পলিটিক্স নামক ব্যবসায়। পার্টনার হিসেবে পাশে পেলেন রাজ্জাক, নাসিম, তোফায়েল, আশরাফ, মতিয়া গং সহ এবং আরও কিছু অসৎ ব্যক্তিকে। কিছুদিন পর তার সাথে যোগ দিলো রাশেদ, ইনু নামক পরজীবি পলিটিক্স ব্যবসায়ীরা। কালে কালে হাসিনা বুবু আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।দেশের ৭০ শতাংশ জনগণ না চাইলেও ছলে বলে কৌশলে বাংলাদেশের সিংহাসনে বসলেন - একবার দুবার নয় তিন তিনবার।প্রতিবারই তার পেছনে ছিল 'মিত্র' নামধারী বাংলেদেশের 'পরম শত্রু' ভারত, যারা কোন দিনই বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের বন্ধু ছিল না এবং এখনও নয়। যাক তৃতীয় বার ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হাসিনা বুবু ৯০ শতাংশ জনগণের মতামতকে উপেক্ষা জাতিসংঘসহ অন্যান্য সংস্থা এবং বিশ্বের প্রায় সব দেশের বাধা সত্ত্বেও একটি একদলীয় নির্বাচন করলেন। বলাই বাহুল্য যে, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য ভারত নির্লজ্জ ভাবে এ নির্বাচনকে সমর্থন দেয়। এভাবেই হাসিনা বুবু বাংলা জয় করলেন এবং ক্ষমতার মসনদে বসলেন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৭

প্রথম সকাল বলেছেন: সুপার

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১২

বদলে যাই বলেছেন: কথাগুলো তিতা লাগলো।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫১

পথহারা নাবিক বলেছেন: এইটা কি উনার বায়োডাটা!! B:-) B:-)

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:১৭

নানাভাই বলেছেন: শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ ফজিলাতুননেছা অনেক কাঠখড় পুড়িয়েও হাসিনা বুবুকে সামলাতে পারেননি।
এইকথাটা সত্য অনেকাংশেই!
বংগবন্ধু শেখ মুজিব নাকি তার স্ত্রীরে কইছিলেন, "হাসুর মা তোমার মেয়ের যে মুখ এরে ঘরে রাখলে আমার ইজ্জত মারবে; যত তাড়াতাড়ি পারো তারে বিয়া দিয়া বিদায় করো।" বংগবন্ধু জেলে থাকাকালীন সময়ে তাই ওয়াজেদ সাহেবকে বলি দেয়া হইলো। আর ওয়াজেদ সাহেবও হাসু বুবুরে বিয়া করতে চান নাই। দুইটা নাকি কারন ছিল,
১/ আফার মুখ সাংঘাতিক ছিল, এই রিপোর্ট ওয়াজেদ সাহেবের কাছে ছিল।
২/ ওয়াজেদ সাহেব বড় গলায় বংগবন্ধুরে মুজিব ভাই বলে ডাকতেন।
তারপরও ওয়াজেদ সাহেব বুবুরে বিয়া করছিলেন।
ওয়াজেদ সাহেব তার মূল্য আজকেও কবরে শুয়ে দিচ্ছেন।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২০

ঢাকাবাসী বলেছেন: সে শুনলে কপালে খারাবী আছে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.